ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভারত

মাত্র ১২ সেকেন্ডে ৫০০ কোটি টাকা জলাঞ্জলি, টুইন টাওয়ারকে কি বাঁচানো যেত না? নির্মাতাদের প্রশ্ন

বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা

(১ বছর আগে) ২৯ আগস্ট ২০২২, সোমবার, ১০:০১ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১:৪৬ অপরাহ্ন

mzamin

সুপ্রিম কোর্টের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়েও নয়ডার টুইন টাওয়ারের নির্মাতা ইমারেল্ড গ্রুপের প্রশ্ন, মাত্র ১২ সেকেন্ডে এই ৫০০ কোটি টাকা জলাঞ্জলি কি রোখা যেত না? টুইন টাওয়ার কাল দুপুরে নিশ্চিহ্ন হওয়ার পর নয়ডার সেক্টর নাইনটি থ্রি - এ তে এখন শ্মশানের শান্তি। ১০৩ মিটার আর ৯৪ মিটারের অ্যাপেক্স ও সিয়ান টাওয়ার দুটি এখন ইতিহাস। অ্যাপেক্স ছিল ৩২ তলার, সিয়ান ২৯ তলার। সাড়ে সাত লক্ষ বর্গফুটের এই ইমারত গড়তে তখনকার দিনে ব্যয় হয়েছিল ৭০ কোটি টাকা। এখনকার মূল্যায়নে টাওয়ার দুটি ৫০০ কোটির। মাত্র ১২ সেকেন্ড সময়ে এই টাওয়ার এবং ৫০০ কোটি ধূলিসাৎ হয়ে যায়। ভারত বলছে, ভ্রষ্টাচার আর দুর্নীতি ধূলিসাৎ হলো। নির্মাতারা বলছেন, মানবিকতার নিস্করুণ আচরণের দলিল হয়ে থাকলো এই ঘটনা। ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে তিনহাজার কিলো ৭০০ গ্রাম বিস্ফোরক চোদ্দশ পরিবারের স্বপ্ন বিলীন করে দিল, তিন হাজারটি গাড়িকে সরাতে হয়, ১৫০টি পোষ্যকে উদ্ধার করা হয়। ১০০ জন শ্রমিক কাজ করেছে এই ধ্বংস যজ্ঞে।

বিজ্ঞাপন
ছ জন যুক্ত ছিল এই বিস্ফোরণের কাজে। রীতিমতো পুজা পাঠ করা হয় রবিবার সকালে বিস্ফোরণের আগে। এখন বিস্ফোরণের একদিন পরে ৮০ হাজার টন ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে। কিন্তু, এই ধ্বংসস্তুপের আড়ালে থেকে গেল যে ইতিহাস, ব্যর্থতা, দুর্নীতি আর স্বপ্নভঙ্গের কাহিনী তার কি হবে?

ভারত থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

ভারত সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status