অনলাইন
নতুন শক্তির উত্থান চেষ্টা, বিদেশিদের পর্যবেক্ষণ
মানবজমিন ডিজিটাল
(২ সপ্তাহ আগে) ২০ জানুয়ারি ২০২৫, সোমবার, ১:৪৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০০ পূর্বাহ্ন
ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে গৃহীত সংস্কার উদ্যোগ টেকসই করতে মাঠে সরব আন্দোলনকারীদের একাংশ। তারা সরকারের পরোক্ষ মদতে নতুন দল গঠনে তৎপর। যার মহড়া হয়েছে গত ৩১শে ডিসেম্বর, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। এই দল গঠন তথা নতুন শক্তির উত্থান চেষ্টার খবরে নড়েচড়ে বসেছে দেশের প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক শক্তিগুলো। তারা এটাকে থ্রেট মনে করছে। এমনও খবর রটেছে শিক্ষার্থী তথা নবীন রাজনীতিবিদদের এই তৎপরতা কাছাকাছি নিয়ে এসেছে মুখোমুখি অবস্থানে থাকা বিএনপি এবং আওয়ামী লীগকে। নাটকীয়ভাবে দল দু’টির শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে পারস্পরিক উদ্বেগের আদান-প্রদান হয়েছে। তবে সরাসরি ফোনালাপ নাকি দূত মারফত বার্তা বিনিময়- কার মধ্যস্থতায় কোন ফর্মেটে এটি হয়েছে তা এখনো পরিষ্কার নয়।
বিস্তারিত ‘জনতার চোখ’-এ
৪৭, ৭১, ৭৫, ৯০ এ স্বাধীনতা/ অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশের ক্ষমতা তৎকালীন প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর উপর ন্যস্ত ছিল। কিন্তু প্রতিবারই জনগনের নূন্যতম আকাঙ্ক্ষা পূরণে দলগুলো ব্যার্থ হয়েছে। তাই তরুণদের মধ্যে যারা সিনিয়র তাদের কাছে দায়িত্ব প্রদানের বিষয়ে জনগন ভাবছে। এটা দোষের নয়। বুইড়া খাটাশরা শুধু আরাম -আয়েশ এবং চাঁদাবাজি ও লুটপাটের ধান্দায় বেশি সময় ব্যয় করে। ক্ষমতায় গিয়ে জনগনের ত্যাগ ও রক্তের সাথে বেঈমানি করে। তাই জনগন পরিবর্তন চায়।
বাংলাদেশের মানুষ, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম নতুন নেতৃত্ব চায়। এটা দেশি-বিদেশি সকল শক্তিকেই মাথায় রাখতে হবে।
যে বা যারা স্বৈরাচারকে পুনর্বাসনের চেষ্টা করবে তাকে ও বর্জন করা হবে।
মুক্ত বানিজ্যের যুগে মুক্ত রাজনীতি ও প্রয়োজন, স্বাগতম নতুন এ।
মন্তব্য করলে ছাপেন না কেন সমস্যাটা কোথায় জনগণের মতামতের প্রয়োজন আছে তো
Congratulation to the New
বড় দুই দল গত 50 বছরে জাতিকে অনেক পিছিয়ে নিজেরা আখের গোছায়েছে। জাতি এখন নতুন নেতৃত্য চায়।
বি এন পি, আওয়ামীলীগের যোগাযোগ হবে ক্ষমার অযোগ্য ভুল