অনলাইন
ডা. শাহাদাতকে চসিক মেয়র ঘোষণা
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
(১ সপ্তাহ আগে) ১ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ১:২০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:৫৮ অপরাহ্ন
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচন বাতিল চেয়ে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের দায়ের করা মামলায় তাকে মেয়র ঘোষণা করেছেন আদালত। একই সঙ্গে আগামী ১০ দিনের মধ্যে গ্রেজেট প্রকাশ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ খাইরুল আমীনের আদালত এই রায় দেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আরশাদ হোসেন আসাদ জানান, চসিক নির্বাচন বাতিল চেয়ে বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনের দায়ের করা মামলায় তাকেই মেয়র ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ১০ দিনের মধ্যে গেজেট প্রকাশ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি চসিক নির্বাচনে কারচুপি ও ফল বাতিল চেয়ে মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন নির্বাচন কমিশনারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় বিবাদী করা হয়, চসিকের সাবেক মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান, নির্বাচন কমিশনারের সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, আবুল মনজুর, এম এ মতিন, খোকন চৌধুরী, মুহাম্মাদ ওয়াহেদ মুরাদ, মো. জান্নাতুল ইসলামকে।
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়েছে, নৌকা প্রতীক পাওয়ার পর থেকে চসিক কর্মকর্তারা রেজাউল করিমের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেন। এ থেকে বোঝা যায় নির্বাচনের নামে ওইদিন শুধু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। যেই কারণে নির্বাচনে ভোটের হিসাব চেয়ে এখনো পাওয়া যায়নি। কোনও কেন্দ্র থেকে ইভিএমের প্রিন্ট কপি দেয়া হয়নি। ভোটের দিন দুপুর পর্যন্ত ৪ থেকে ৬ শতাংশ ভোট পড়ে। কিন্তু ভোটের হিসাবে দেখানো হয় ২২ শতাংশ ভোট পড়েছে।
উল্লেখ্য, ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী তিন লাখ ৬৯ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছিলেন। শাহাদাত হোসেন পেয়েছিলেন ৫২ হাজার ৪৮৯ ভোট ।
গত পনের বসর এই খেলা আমরা অনেক দেখসি, পার্থক্য এখন অন্য দল খেলতেছে।
কোন আইনে শাহদাতকে মেয়র ঘোষনা করা হলো বুঝতে পারছিনা যেখানে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কথা সিটি কর্পোরেশন থেকে উপজেলা-ইউনিয়ন পরিষদে সেখানে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের জন্য কি ভিন্ন আইন? বিষয়টি পরিষ্কার করা হউক।
আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক রহমানের দুরদর্শিতা আজ প্রমাণিত। বাংলাদেশের ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনাসহ যারা জনতার মেয়র হিসেবে স্বীকৃত অর্জনের জন্য তারেক রহমানের নির্দেশে অবৈধ হাসিনার মেয়রদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন, তারা আজ সফলতা অর্জন করেছেন। দেশনায়ক তারেক রহমানের সুপরামর্শে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। ইনশাআল্লাহ
ভাল মানুষ, তবে রাজনৈতিক গভীরজ্ঞান নেই। থাকলে ইণ্ডিয়ান স্বার্থের ধ্বজাধারী ও আওয়ামীভরা গৌছিয়া কমিটির জুলুসের বৈঠকে গিয়ে বসে থাকতেন না।
আলহামদুলিল্লাহ সত্যের জয় হয়েছে স্বৈরাচার রা মিথ্যুকরা পালাইছেকরেছে
ভাল মানুষ, তবে রাজনৈতিক গভীরজ্ঞান নেই। থাকলে ইণ্ডিয়ান স্বার্থের ধ্বজাধারী ও আওয়ামীভরা গৌছিয়া কমিটির জুলুসের বৈঠকে গিয়ে বসে থাকতেন না।
সৈরাচার সরকারের অধিনে সকল নির্বাচন বাতিল বলে গণ্য করতে হবে। শাহাদাৎ সাহেবকে মেয়র ঘোষণা করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা ভেবে দেখা উচিত। ধন্যবাদ।
ডা. শাহাদাত একজন দেশপ্রেমিক ও স্বজ্জন ব্যক্তি। তিনি উত্তম চরিত্রের অধিকারী একজন ভাল মানুষ। গত চট্রগ্রাম সিটি নির্বাচনে তাঁকে অন্যায় ভাবে কারচুপি করে হারানো হয়েছে। ডা. শাহাদাতকে মেয়র নির্বাচিত ঘোষনা করায় বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ ন্যায় বিচার পেল।
আদালতের মেয়র ঘোষিত। এখন ওনি কি শফত নিবেন?
এগুলো কি আবার নতুন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে না?
ALHAMDULILLAH
আলহামদুলিল্লাহ। ন্যায় বিচার পেলেন ডা. শাহাদাত হোসেন।
বিগত স্বৈরাচার সরকারের আমলে নির্বাচিত সকলকে বাতিল করতে হবে। ঐ সময় দেশে কোন ভোট ব্যবস্থা ছিল না ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সহ সকলকে বাতিল করেন।