ঢাকা, ২ জুলাই ২০২৫, বুধবার, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ৫ মহরম ১৪৪৭ হিঃ

অনলাইন

সহযোগীদের খবর

অনলাইন ডেস্ক

(৯ মাস আগে) ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ৬:৫৫ অপরাহ্ন

mzamin

যুগান্তর

দৈনিক যুগান্তরের প্রধান খবর ‘৫৮৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, হাসিনা সরকারের সাবেক মন্ত্রী, এমপি ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নামে ইস্যুকৃত বিশেষ প্রাধিকারভুক্ত লাল পাসপোর্ট বাতিল এবং সংরক্ষিত ব্যক্তিগত তথ্য (ডাটা) জব্দ করা হয়েছে।

এছাড়া বাতিল পাসপোর্ট ব্যবহার করে তারা যাতে বাংলাদেশ ত্যাগ বা তৃতীয় কোনো দেশ ভ্রমণ করতে না পারেন সে বিষয়ে কঠোর নজরদারির নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সাবেক মন্ত্রী-এমপি ও তাদের পরিবারের সদস্য মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৫৮৯ জনের পাসপোর্ট বাতিল করা হয়েছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ পদক্ষেপের ফলে শেখ হাসিনাসহ ইতোমধ্যে যারা সীমান্ত অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছেন তাদের পক্ষে বিদেশের মাটিতে নির্বিঘ্নে চলাচল করা কঠিন হয়ে পড়বে। এছাড়া হাতে বৈধ পাসপোর্ট বা স্বীকৃত ভ্রমণ দলিল না থাকায় বন্ধ হবে রাজনৈতিক আশ্রয়ের পথ।

সূত্র জানায়, সরকার পতনের পরপরই হাসিনার মন্ত্রী-এমপি ছাড়াও ১৪ দলীয় জোট নেতাদের পাসপোর্টও বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া আওয়ামী লীগের আশীর্বাদপুষ্ট সাবেক সচিব, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রাপ্ত বিভিন্ন সংস্থা প্রধান ও পদত্যাগকারী ভিসিদের পাসপোর্ট নবায়নে এখন ব্যাপকভাবে কড়াকড়ি আরোপ করা হচ্ছে।

এদের মধ্যে যারা লাল পাসপোর্ট জমা দিয়ে সাধারণ পাসপোর্টের আবেদন করেছেন তাদের ক্ষেত্রে অন্তত দুটি গোয়েন্দা সংস্থার ছাড়পত্র প্রয়োজন হবে। সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের পাসপোর্ট বাতিল ও অন্য কোনো দেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি আরোপের বিষয়ে ৩ সেপ্টেম্বর চিঠি দেয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

 

প্রথম আলো

‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটে বছরে ৬৬ কোটি টাকা লোকসান’-এটি দৈনিক প্রথম আলোর প্রধান সংবাদ। খবরে বলা হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের আয়ের চেয়ে ব্যয় অনেক বেশি। ফলে লোকসানে আছে স্যাটেলাইটটির পরিচালনাকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল)। যদিও ‘কৌশলে’ তারা নিজেদের লাভজনক দেখাচ্ছে।

বিএসসিএলের সর্বশেষ নিরীক্ষা প্রতিবেদন (২০২১-২২) অনুযায়ী, কোম্পানিটির মুনাফা ৮৫ কোটি টাকা। যদিও মুনাফার এই হিসাব করার ক্ষেত্রে স্যাটেলাইটের অবচয় বা ডেপ্রিসিয়েশন ধরা হয়নি। অবচয় ধরা হলে মুনাফার বদলে লোকসান দাঁড়াবে প্রায় ৬৬ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরেও প্রায় সমপরিমাণ লোকসান ছিল। লাভ-লোকসানের হিসাবের ক্ষেত্রে সম্পদের স্থায়িত্বের বিপরীতে বছর বছর অবচয় দেখাতে হয়। ধরা যাক, একটি গাড়ির দাম ১০ লাখ টাকা।

এটি ব্যবহার করা যাবে ১০ বছর। তাহলে বছরে গাড়িটির অবচয় দাঁড়াবে ১ লাখ টাকা। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের মেয়াদ ১৫ বছর। এর সম্পদমূল্য দেখানো হয়েছে ২ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকা। ফলে বছরে অবচয় (স্ট্রেইট লাইন মেথড) দাঁড়ায় প্রায় ১৮৬ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) প্রকল্পের মাধ্যমে ২০১৮ সালে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি এর মালিকানা হস্তান্তর করা হয় নতুন কোম্পানি বিএসসিএলের কাছে। এই কোম্পানি গঠন করা হয় স্যাটেলাইটটির পরিচালনার জন্য। তাদের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে (২০২১-২২) স্যাটেলাইটের সম্পদের বিপরীতে অবচয় দেখানো হয়নি। স্যাটেলাইট থেকে আয় দেখানো হয়েছে। ফলে কোম্পানিটির মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৮৫ কোটি টাকা। যদিও ১৮৬ কোটি টাকা অবচয় বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, বিএসসিএল ওই অর্থবছরে লোকসান করেছে (৬৬ কোটি টাকা)।

 

সমকাল

দৈনিক সমকালের প্রধান শিরোনাম ‘অর্থনীতিতে সহযোগিতা ভূরাজনীতিতে সমর্থন’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, গণঅভ্যুত্থানে হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশের প্রতি ওয়াশিংটনের ভূরাজনৈতিক সমর্থনের জানান দিতেই উচ্চ পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধি দলটি ঢাকায় এসেছে। পাশাপাশি অর্থনৈতিক দিক থেকেও ঢাকার প্রতি উদার হতে চায় ওয়াশিংটন। এরই মধ্যে গতকাল শনিবার মার্কিন অর্থ দপ্তরের সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যানের নেতৃত্বে দেশটির বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা ঢাকায় পা রেখেছেন।

গতকাল ঢাকায় পৌঁছানোর পর মার্কিন প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠক নিয়ে মার্কিন দূতাবাস জানায়, জ্বালানি নিরাপত্তা থেকে শুরু করে ডেটা সেন্টার এবং পরিবহন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসাগুলো বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে। সঠিক অর্থনৈতিক সংস্কার হলে যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাত বাণিজ্য ও বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

দীর্ঘ এক দশকের বেশি সময় ঢাকা ও ওয়াশিংটনের মধ্যে চলছিল সম্পর্কের টানাপোড়েন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পরপরই ‘বয়সসীমা’ প্রসঙ্গটি সামনে এনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ছেঁটে ফেলা হয়। এর পর তাঁকে অপসারণের মামলাটি উচ্চ আদালতে গড়ালে সেখানেও জিততে পারেননি ড. ইউনূস। তাঁকে যাতে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে সরানো না হয়, সে সময় শেখ হাসিনাকে ফোন করেছিলেন তৎকালীন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন। তবে সে অনুরোধ রাখেননি শেখ হাসিনা। তখন থেকেই দুই দেশের মধ্যে দেখা দেয় শীতল সম্পর্ক। বিশেষ করে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের আগে থেকেই দু’দেশের বৈরিতা সামনে চলে আসে।

 

ইত্তেফাক

দৈনিক ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম ‘অস্থিরতা তৈরি হলেই সংশ্লিষ্ট কারখানা বন্ধ’। খবরে বলা হচ্ছে, সরকারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আশ্বাসে আজ রবিবার দেশের সব তৈরি পোশাক কারখানা খোলা থাকবে। তবে কোনো কারখানায় অস্থিরতা তৈরি হলে পরের দিন থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে। যেসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে সেখানে ‘কাজ নেই, বেতন নেই’—এই আইন অনুসরণ করা হবে। গতকাল শনিবার রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে তৈরি পোশাক কারখানায় চলমান সংকট ও উত্তরণের পথ নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় বিষয়টি জানানো হয়।

মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বিজিএমইএ। এতে বক্তব্য দেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, শ্রম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম।

অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, রবিবার দেশের সব তৈরি পোশাকশিল্প কারখানা খোলা থাকবে। কোনো কারখানায় অস্থিরতা তৈরি হলে বিশেষ ব্যবস্থা নেবে সরকার। দেশের অর্থনীতিকে বিপদে ফেলতে কেউ যদি কারখানা বন্ধ রাখার অপচেষ্টা করেন, সেটা মনে রাখা হবে। তিনি বলেন, তৈরি পোশাক খাতে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানে সরকার কমিটি করেছে। এই কমিটির মাধ্যমে সবার সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত সমস্যার সমাধান করা হবে।

বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম কিছুটা ভিন্নমত পোষণ করে বলেন, ‘সরকার নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দেওয়ায় আগামীকাল সব পোশাক কারখানা খোলা থাকবে। তবে কোনো কারখানায় অস্থিরতা তৈরি হলে পরদিন থেকে সেই কারখানা শ্রম আইনের ১৩/১ ধারা (কাজ নেই, বেতন নেই) অনুযায়ী অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে।’ পোশাক খাতের অন্য সংগঠনগুলোর নেতারা এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে সায় দিয়েছেন। এফবিসিসিআই ও বিজিএমইএ সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ বলেছেন, দেশের পোশাক কারখানাগুলোতে কর্মপরিবেশ নেই। সেখানে আতঙ্ক বিরাজ করছে। দেশের অর্ডারগুলো প্রতিবেশী দেশগুলোতে চলে যাচ্ছে।

 

নয়া দিগন্ত

দৈনিক নয়া দিগন্তের প্রধান শিরোনাম, ‘সীমান্তে আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণ: যুদ্ধের আশঙ্কা’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে আরাকান আর্মির সশস্ত্র ক্যাডাররা। এখন বুথিডাং-এর মতো শহরসহ বাংলাদেশের সীমান্তঘেঁষা অঞ্চলগুলোতে ছড়িয়ে আছে তারা। বঙ্গোপসাগরের উপকূলরেখার গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলো যেমন কিয়াউক ফিউ, সিটওয়েকে হুমকি দিতে দেখা যায় তাদের। আরাকান আর্মির এ ধরনের তৎপরতা ভূকৌশলগতভাবে এই এলাকায় বিশাল পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে। শ্রীলঙ্কা গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এ ধরনের বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন সম্ভবত একটি গেম চেঞ্জার। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হাসিনার অ-হস্তক্ষেপ নীতি পরিত্যাগ করে ঢাকার নতুন শাসন ময়দানে ঝাঁপিয়ে পড়া সময়ের ব্যাপার। পশ্চিমা স্বার্থের অত্যন্ত কৌশলগত ককপিট হিসেবে বঙ্গোপসাগরের উপকূলরেখা বরাবর রাখাইনে প্রোটো-রাষ্ট্র তৈরি করা একটি স্বতন্ত্র সম্ভাবনা।

বাংলাদেশ এরই মধ্যে রাখাইনের তিনটি এলাকাকে নিরাপদ করার জন্য রেডক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটির সমর্থনে একটি প্রস্তাব দিয়েছে, যেখানে জনসংখ্যার ৩৫% রোহিঙ্গা মুসলিম সম্প্রদায়ের বাসস্থান সেখানে সহিংসতার কারণে বাস্তুচ্যুত লোকদের অন্যত্র স্থানান্তর করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে (প্রায় এক মিলিয়ন মানুষ) এবং তা হতে পারে জাতিসঙ্ঘের মতো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার তত্ত্বাবধানে।

মিয়ানমারের অন্যতম শক্তিশালী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি এই ধারণার বিরোধী। রাখাইনের উত্তরে, আরাকান আর্মি ইতোমধ্যে একটি জটিল ত্রিমুখী যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে যাতে রোহিঙ্গা মুসলিমরাও জড়িত। আরাকান আর্মির লক্ষ্য বৌদ্ধ জনগোষ্ঠীর জন্য একটি স্বায়ত্তশাসিত ছিটমহল তৈরি করা যা রাখাইনের জনসংখ্যার ৬৫% নিয়ে গঠিত।

 

ডেইলি স্টার

দ্য ডেইলি স্টারের ‘No work, no pay if unrest doesn’t stop today’ অর্থাৎ ‘আজ যদি অস্থিরতা না থামে তাহলে কাজ নেই, বেতন নেই’।

পোশাক কারখানায় অস্থিরতা নিয়ে প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে শ্রম আইনে ‘কাজ নেই, বেতন নেই’ ধারায় অনির্দিষ্টকালের জন্য উৎপাদন ইউনিট বন্ধ রাখার হুমকি দিয়েছেন পোশাক কারখানা মালিকরা।

বাংলাদেশ শ্রম আইনের ১৩(১) ধারায় বলা হয়েছে, যে দিনগুলোতে কারখানাগুলো চালু ছিল না, সেই দিনগুলোতে শ্রমিকদের বেতন দেওয়া হবে না।

আশুলিয়ায় বর্তমান শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ে এক মতবিনিময় সভার পর বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম এই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন।

শ্রমিক অসন্তোষের কারণে বর্তমানে ৪০০টিরও বেশি কারখানা রয়েছে।

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

নবীজীর সাহাবীদের নিয়ে কটূক্তি/ মৌলভীবাজারে নারী আইনজীবী আটক

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status