খেলা
হামলায় নিহত আম্পায়ারের জন্য শোক প্রকাশ বিসিবির
স্পোর্টস ডেস্ক
(৩ সপ্তাহ আগে) ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবার, ১:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৪ পূর্বাহ্ন
বিসিবির প্রথম শ্রেণির আম্পায়ার শওকত আলি দিদার খুন হয়েছেন। গোপালগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলায় মারা যান তিনি। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। শোকবার্তায় বিসিবি জানায়, 'প্রথম শ্রেণীর আম্পায়ার দিদারের মৃত্যুতে শোক জানাচ্ছে বিসিবি। শুক্রবার তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন।'
এই আম্পায়ারের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স ম্যানেজার শাহরিয়ার নাফিসও। তিনি লিখেছেন, ‘প্রথম শ্রেণির আম্পায়ার শওকত আলী দিদারের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছি। ’
৪৩ বছর বয়সী দিদার দুই দশক ধরে বিসিবির বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় দায়িত্ব পালন করেছিলেন। গোপালগঞ্জের বেদগ্রাম মোড়ে জেলা বিএনপির পথসভা শেষে স এম জিলানীর বাড়ি টুঙ্গিপাড়া যাওয়ার পথে ঘোনাপাড়া মোড়ে হামলার ঘটনা ঘটে। এই হামলায় নিহত হন দিদার। এ সময় অন্তত ১০টি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। পরিবার ও বিএনপি কর্মীদের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ কর্মীদের হামলাতেই মারা গেছেন তিনি।
সবে তো শুরু মানুষ হত্যা আর গাড়ী পোড়ানো। এটিই আওয়ামী রাজনীতি। আর মিথ্যা ও গুজব ছড়ানো হলো তাদের রাজনৈতিক দর্শন।
১৫ বছরে এত গুম -খুন কোন কিছুর মামলা করলোনা বিএনপি মামলা করলো জিয়াকে রাজাকার বলার আর খালেদা জিয়াকে পদ্মা নদীতে ফেলে দয়ার হুমকির কারণে!!!
খুনি আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ চাই
এখনও আওয়ামী লীগ মানুষ মারছে, আর আমরা তাদের রাজনীতিক বৈধতা দেয়ার বিষয়ে দ্বিধাদ্বন্দে ভুগছি। আফসোস
এখনও তারা ( আ লীগ) মানুষ মারছে ? এরা সন্ত্রাসী দল ঘোষনা করা কি উপযুক্ত নয় ?
Durbritto bolen keno vai? Awami League bolte ki kono problem?
আওয়ামী দুর্বৃত্ত বলতে কি লজ্জা লাগছে। না কি ভাসুরের নাম নেওয়া যাবে না।
এখনও তারা ( আ লীগ) মানুষ মারছে ? এরা সন্ত্রাসী দল ঘোষনা করা কি উপযুক্ত নয় ?
এটাই শেখ হাসিনার বহ পুরনো প্ল্যান ছিল। তিনি আসলে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের উপর প্রতিশোধ নেবার জন্য এ দেশে ফিরে এসেছিলেন। ১৯৭৫ এর ১৫ আগষ্ট তার পিতাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ করা হয় তখন বঙ্গবন্ধু আওয়ামীলীগের অনেকের সাথে যোগাযোগ করে সহযোগিতা চেয়েছিলেন। কিন্ত তাকে বাঁচানোর জন্য এগিয়ে তো আসেই নাই, বরং তাকে হত্যার পর ২ দিন বঙ্গবন্ধুর লাশ সিঁড়ির উপর উল্টো হয়ে পড়ে থাকলেও আওয়ামীলীগের কেউ তার লাশটা পর্যন্ত তুলতেও কেউ এগিয়ে আসেনাই, বরং তার লাশ উদ্ধার বাদ দিয়ে অনেক আওয়ামীলীগের নেতারা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সাথেই একাত্মতা প্রকাশ করে তাদের সরকারে যোগদান করেছে।অন্যদিকে এক প্রকার মাটিচাপা দেয়ার মত কোন মতে কয়েকটি মানুষ বঙ্গবন্ধুকে কবরস্থ করেছিল।অথচ আওয়ামীলীগের ছিল কোটি কোটি নেতা কর্মী। কেউ একটা প্রতিবাদ মিছিল পর্যন্ত করেনি , বরং কোন কোন আওয়ামীলীগের নেতা বঙ্গবন্ধুর হত্যায় সমর্থন দিয়ে ফেরাউনের পতন বলে আখ্যায়িত করেছিল। এটা শেখ হাসিনা ভুলে যান নাই। তাই তিনি প্রতিশোধ নিতেই ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে এসেছিলেন। এবং প্রতিশোধ নেবার জন্য এত বছর কাজ করে গেছেন। তিনি সচেতন ভাবেই এদেশের মানুষের কাছে হিংস্র শাসন আর আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের জনগণের কাছে হায়ানা রুপে দাড় করিয়ে দিলেন এবং এই সময়েই তিনি পালিয়ে গেলেন। লাখ লাখ আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীর এমন হাল করে দিয়ে গেছেন যে তাদের জীবন বাঁচানোর জন্য পালানোর পথও পাচ্ছে না। হাসানুল হক ইনুর ট্যাংকের লাফ কোর্টের লাথি খাওয়ার মাধ্যমে শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেখছেন। অন্য দিকে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ কারী তাকে শেখ হাসিনা কৌশলে আওয়ামীলীগের বাহিরে রেখে উনাকে নিরাপদ রেখে গেছেন । শেখ হাসিনা সফল ভাবেই তার পিতার হত্যার পূর্ণাঙ্গ প্রতিশোধ নিয়ে চলে গেলেন। কিন্ত মাথা মোটা আওয়ামীলীগের বোম্বল দাস গুলি শেখ হাসিনার এই চাল বুঝতেই পারে নাই। এখনও এই বোম্বল দাসরা মনে করে শেখ হাসিনা আবার বাংলাদেশে ফিরে আসবে।