অনলাইন
ভারতে পালানোর চেষ্টাকালে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ সপ্তাহ আগে) ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:২৩ পূর্বাহ্ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টাকালে সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা এ তথ্য জানান।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৬ আসন থেকে টানা পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফজলে করিম চৌধুরী।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এরপর রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দেয়ার পর থেকেই আত্মগোপনে ছিলেন তিনি।
চোর বেআজ্ঞুন বন্ধুরাস্ট্রত কা যার?
রাউজানের বড় হুজুর!
স্বৈরাচারের দোষরদের বিজিপির ক্রস ফায়ারে অবৈধভাবে বর্ডার ক্রস করার অভিযোগে হত্যা করা উচিত।
ভারত অবৈধ বাংলাদেশীদের প্রবেশের দায়ী অভিযুক্ত করে অল্প বয়সের ছেলে মেয়েদের হত্যা করছে এবং মানবতাবিরোধী কাজে যুক্ত হচ্ছেন। কিন্তু কেন এই এমপি, মন্ত্রী এবং বাংলাদেশের টাকা লুটকারী ব্যাক্তিদের দেখা মাত্র জান কবজ করে না ??
মারাত্মক শিক্ষক বিদ্বেষী, শিক্ষক নির্যাতনকারী, অনেক শিক্ষককে জোরপূর্বক পদত্যাগ পত্রে সাইন করিয়ে চাকরিচ্যুত করেছে। প্রতিষ্ঠানে আসতে দেয়নি। এখনো রাউজানের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ফজলে করিমের গুন্ডাদের আওতায় আছে, শিক্ষকরা ভয়ে মুখ খুলছেনা। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আয় তার গুন্ডা বাহিনী খাচ্ছে।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব পুরোপুরি ম্যালওয়্যার যুক্ত ক্ষতিকর ভারতীয় পণ্য /র এজেন্ট। ওদের নেতৃত্ব সকলকে ভারতীয় চিড়িয়াখানায় আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তির মাধ্যমে প্রেরন করা হউক।
আওয়ামী লীগদের জন্য ভারতই হলো নিরাপদ জায়গা। আওয়ামী লীগকে আজ এই অবস্থায় নিয়ে আসার জন্য ভারত নির্লজ্জভাবে কাজ করে আসছে।
এর ছেলে আবার ফেইসবুকে মানবতার ফেরিওয়ালা। বিভিন্ন মানুষের পারিবারিক বিরোধ মিটানোর জন্য যে ন্যায়ের সবক দিত তার ছেলে। এর ছেলেকে ও ধরা হোক
গ্রেফতার করে কি হবে? যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে তারা জেলখানায় বসে আরাম আয়েশে, হাসি খুশিতে বাড়ির রান্না করা খাবার খাচ্ছেন। আবার কেউ কেউ ভিআইপি লেভেলের এমপি-মন্ত্রী এবং টেরোরিস্ট টাইপের অনেক নেতাদেরকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সহজ সুযোগ করে দিচ্ছে।
পুলিশ র্যাব বিডিয়ার ভাইয়েরা একটা খুনি ও যাতে না পালাতে পারে খিয়াল রাখেন। সব দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার করে সঠিক বিচার করে পরবর্তীতে আর কোন রাগববোয়াল দূর্নীতি করতে সাহস পাবে না। একমাত্র প্রশাসনের ভাইয়েরাই পারবে একটা সোনার বাংলা উপহার দিতে।
রাউজানের কুখ্যাত এই লোক বাংলাদেশের ভেতর আরেক রাম রাজ্য প্রতিষ্টা করেছিলেন। তার হাতে আওয়ামীলীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামাত কেউ নিরাপদ ছিলোনা। রাউজানে চলত জুনুলীগ। তার হাতেই আওয়ামীলীগের অনেক নেতাকর্মী হত্যার দাগ লেগে আছে। অতছ আওয়ামীলীগের আমলে কি প্রভাব বিস্তার কারী!! চরম দৃষ্টতা ও উদ্যত দেখাতো। রাউজানে তার কথায় ছিল আইন। সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি টিংকু, সেক্রেটারি রোটন, দেবাশীষ পালিত, এমন কি যারা রাউজানে আওয়ামীগ প্রতিষ্ট করছে তারাও ছিল এলাকাছাড়া। সে ছিল ঠান্ডা মাথার খুনি। বিএনপির নেতা কর্মী রাউজান থেকে পালিয়ে দেশে বিদেশে কোথাও নিরাপদ ছিলোনা। তাদের পরিবারের উপরও চরম অত্যচার করছেন। বাবর, মুজিব, ইকবাল, জামিল, নাসিম, মিয়া, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় নেতা নুরুল আলম নুরু সহ শত শত নেতা কর্মীর খুনী এবং জাফর ও আজম মাহমুদের গুমের সাথে সেই জড়িত ছিল বলে লে. কর্নেল হাসিন একটা টকশোতে উল্লেখ করেছেন। আজম মাহামুদের সুন্দরী স্ত্রীর প্রতি লোলুপ দৃষ্টির জন্য তারই দলে আজম মাহমুদকে গুম করে খুন করেন। এলাকার সকল মেম্বার চেয়ারম্যানকে নির্দিষ্ট পরিমানে মাসোহারা তার জমিদারীতে জমা করতে হতো তাই তারা এলাকায় চাঁদাবাজিতে ছিলো বেপরোয়া। এলাকায় এমন ঘটনা ছিল, এক লাখ টাকার চাঁদা ফজলে করিমের কাছে বিচার চাওয়াতে দুই লাখ হয়ে যেত। এরউপর তার ছেলে ফরাজ করিমের অত্যাচারতো ছিলোই। যাকে মানুষ বিকাশ করিম নামে চিনতো। তাছাড়া অনেক মিডিয়াতে রাউজানের আধ্যাত্নিক সংঘটন মুনিরিয়া তবলীগের সবাইকে তিনি এলাকা ছাড়া করেছিলেন।
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উচিত আর কেউ যেন পালিয়ে যেতে না পারে, এবং যারা অপরাধ করছে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। বহু পুলিশ কর্মকর্তা যেমন বিপ্লব কুমার সরকার কেমন করে পালিয়ে যায় ?পালিয়ে যাওয়ার আগেই তাদের গ্রেফতার করতে হবে।
রাউজানবাসীর ধারণা এর চেয়ে নিষ্ঠুর এমপি দেশে দ্বিতীয়জন নাই। প্রতিটি থানাতেই একেকজন সন্ত্রাসীকে চেয়ারম্যান বানিয়ে রাউজানের ভিন্নমতাবলম্বি প্রতিটি মানুষকে গত সাড়ে ১৫ বছর যাবৎ এলাকা ছাড়া করে রেখেছেন। অথচ রাউজান ছিল একছত্র বিএনপির ঘাটি। এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয় ছাত্রদল নেতা নুর আলম এই এমপির অত্যাচারে এলাকা ছেড়ে শহরের চন্দনপুরায় একটি জীর্নশির্ণ বাসায় বউ বাচ্চা নিয়ে থাকতো। গভীর রাতে রাউজানস্থ নোয়াপাড়া পুলিশ বিটের পুলিশ এবং নোয়াপাড়া এলাকার সন্ত্রাসী মিলে শহরের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। পরের দিন সকালে গ্রামের বাড়ী থেকে ৫/৬ মাইল পূর্বে কর্ণফুলির নদীর ধারে অসংখ্য গুলি আর ধামার আঘাতে ক্ষতবিক্ষত দুহাত পিছনে বাধা অবস্থায় লাশ পাওয়া যায়। নুর আলম বিএনপির হাইকমান্ডের নির্দেশমত গুম হওয়া নেতা কর্মীর পরিবারের খোজ খবর নেয়ার দ্বায়িত্বে ছিল।
ভারতে পলাতক হাসিনাসহ সকল আওয়ামীলিগ ছাত্রলীগ যুবলীগ নেতা এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, সরকারী কর্মকর্তাদের ফেরত এনে বিচার করতে হবে। সেই সাথে ভারতে পাচারকৃত অর্থসহ।
আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর ভবিষ্যতবানী ঠিক হলো।
ভারত এখন অপরাধীদের স্বর্গ রাজ্য .......
আলহামদুলিল্লাহ , ভয়ংকর জুলুমবাজ ও ভূমিদস্যু খ্যাত ফেরাউন থেকে রাউজানের মানুষ রক্ষা পেলো।
সব গুলোকে আইনের আওতায় এনে মধ্যযুগীয় কায়দায় বিচার করতে হবে।
ভারত কি তাদের মামা বাড়ি? সবাই শুধু আবদার করে মামার বাড়ী চলে যাচ্ছে।
এই এমপি ৫ বারের মধ্যে ৪বার অবৈধভাবে এমপি হয়েছে।
খুনি লুটেরাকে কঠোর শাস্তি চাই
ভারতীয় দালালরা দেশপ্রেমিকদের পাকিস্তান পাঠাতে বলে নিজেরাই ভারতে পালাচ্ছে।