অনলাইন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘শহীদী মার্চ’ কর্মসূচি ঘোষণা
স্টাফ রিপোর্টার
(২ সপ্তাহ আগে) ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, ১:৫১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৫ পূর্বাহ্ন
আগামীকাল ‘শহীদী মার্চ’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। বুধবার দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। এসময় সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন এবং ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের এক মাসপূর্তি উপলক্ষে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সারজিস আলম বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে এই ‘শহীদী মার্চ’ করা হবে। মার্চটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে বিকাল ৩টায় শুরু হবে। এরপর নীলক্ষেত, নিউ মার্কেট, কলাবাগান, মিরপুর রোড ধরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সংসদ ভবনের সামনে দিয়ে ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, রাজু ভাস্কর্য হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হবে।'
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ও রূপরেখা জানাতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এ সময় আবু বাকের মজুদারসহ অন্য সমন্বয়করাও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
আসসালামু আলাইকুম এত বড় জার্নি মানুষ করতে পারবে সংসদ ভবন পর্যন্ত হইলে ভাল হইত সেটা রাজু ভাস্কর্য পর্যন্ত আসলে মানুষ এত বড় লং জার্নি হাইটা করা যাবে না
হাসিনার মতো show off না করে; ১.বিপ্লবে শহীদদের তালিকা করুন. ২. আহতদের তালিকা এবং সুচিকিৎসার ব্যবস্থা ৩. আহতদের এবং তাঁদের পরিবারের পূনর্বাসন এর ব্যাবস্হা করুন - এগুলোই হওয়া উচিত বিপ্লবীদের প্রথম কাজ. এরপর শুরু করুন দেশ পূনর্গঠন........
দল করলে করে পেলো,তলে তলে কোন কিছু ভালো লাগেনা।
বিরক্তিকর
রেহানা বলত আমিও শেখ মুজিবের মেয়ে তুমি একা নও। তাই কিছু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর উপর আমার কর্তৃত্ব করার অধিকার দিতে হবে । ঐ সব মন্ত্রণালয়ের যত দুর্নীতির অর্থ উপার্জন হত ঐ টা ছিল তার ভাগে। এতেই বুঝা যায় শেখ পরিবার ভাবে দেশটা তাদের, আমাদের তারা দয়া করে থাকতে দিছে ।
আওয়ামীলীগকে চিরদিনের জন্য নিষিদ্ধ করা হোক।
ছাত্র ভাইয়েরা সতর্ক হও। বেশি বাড়াবাড়ি করলে এ জাতি তোমাদের ওপরও বিরক্ত হয়ে উঠবে।
কী ভয়ংকর হয়ে উঠেছিল তারা (আওয়ামী লীগ)। মনে হয়েছিল এই দেশ আপনার না, আমার না, শেখ পরিবারের! দেশটা মনে হয়েছিল শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের, মেয়ে পুতুলের, ভাগিনা ভাগ্নির চাচাতো ভাইয়ের, ভাতিজার,ভাস্তির। ৫১ হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে স্বৈরাচার শুধু রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের নামে শেখ পরিবারের ব্যক্তিদের নামে করতে। গোটা বাংলাদেশের যেন ছিল তাদের বাবার জমিদারি। সরকারি একটি বিল্ডিং হবে সেখানেও থাকবে শেখ পরিবারের নাম, মনে হয় বাংলাদেশে আর কোন খ্যাতিমান ব্যক্তির জন্ম হয়নি। Because A. League POLICE was fascists. Police was just killers.
বাংলাদেশের মাটিতে আওয়ামীলীগকে মিনিমাম ৩০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা দরকার.
'' সকল কালের সকল দেশের সকল মানুষ আসি' এক মোহনায় দাঁড়াইয়া শোনো এক মিলনের বাঁশী। এক জনে দিলে ব্যথা - সমান হইয়া বাজে সে বেদনা সকলের বুকে হেথা। একের অসন্মান নিখিল মানবজাতির লজ্জা - সকলের অপমান! মহা-মানবের মহা-বেদনার আজি মহা-উত্থান. উর্ধে হাসিছে ভগবান, নীচে কাঁপিতেছে শয়তান।'' --কাজী নজরুল ইসলাম।
এই শহীদী মার্চ এর মাধ্যমে কি ম্যাচেজ দিতে চান? আমাদেরকে ক্লিয়ার করুন। আবার কি আমাদেরকে মরার জন্য প্রস্তুত হতে বলবেন? যারা হাজার হাজার ছাত্র জনতা খুন করল তাদেরকে তো জামাত/শিবির মাফ করে দিয়েছে। মরলে কারা? খুনিদের মাফ করে কে? ক্ষমতার দন্ড মুন্ডের মালিক হল কারা? সব কিছুই ঝাপসা হয়ে গেছে।