অনলাইন
কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের পক্ষে বিক্ষোভের ঘোষণা হেফাজতের
হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
(৬ মাস আগে) ১৭ জুলাই ২০২৪, বুধবার, ১১:৪৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:৪২ অপরাহ্ন
দেশে চলমান সহিংসতা ও কোটা বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকারীদের পক্ষে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষর্থীদের রাজপথে নামার ঘোষণা দিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম। বুধবার (১৭ জুলাই) রাত ১০টার দিকে দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদ্রাসার সামনে ডাকবাংলো চত্বরে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে এ ঘোষণা দিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মীর ইদ্রিস নদভী।
এশারের নামাজের পর হঠাৎ মাদ্রাসা থেকে হুর-হুর করে শতাধিক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ডাকবাংলো চত্বরে জমায়েত হয়। এসময় তারা সারা দেশে কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের উপর হামলা, নিহত ও আহত হওয়ার প্রতিবাদে সংহতি সমাবেশ করেন। হেফাজতে ইসলামের একাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। অনতিবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়ে তাদের উপর হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। হামলা অব্যাহত থাকলে কওমি মাদরাসা শিক্ষার্থীরাও রাজপথে নেমে আসবে বলে হুশিয়ারী। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) আসরের নামাজের পর হাটহাজারী মাদ্রাসা থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের ডাক দেন।
এ সময় হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মীর ইদ্রিস নদভী বলেন, ৫৬% হারে কোটা পদ্ধতিতে নিয়োগ, প্রশাসন যন্ত্রে মেধাহীনতার সৃষ্টি হচ্ছে। রাষ্ট্র ও জাতির স্বার্থে কোটা পদ্ধতির সংস্কার জরুরী। এ বিষয়ে জাতীয় ঐক্যমত সময়ের দাবি। কোটা পদ্ধতিতে নিয়োগের কারণে রাষ্ট্রযন্ত্র মেধাশূন্য। আন্দোলন দমানোর নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে জাতিকে মেধাশূন্য করার পায়তারা চলছে। ছাত্র জনতার যৌক্তিক আন্দোলন দমনে সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের রেট লাইন ক্রস করেছে।সর্বসাধারণের উচিত ছাত্রদের সাথে সংহতি প্রকাশ করা। ছাত্র জনতার যৌক্তিক আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ ও প্রশাসনের মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিবাদে আজ হাটহাজারীতে মাদরাসা ছাত্রদের বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়। আগামীকাল আসরের নামাজের পর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের ঘোষণা করেন তিনি।
ফেরি হলেও আপনাদের ঘুম ভেঙেছে ধন্যবাদ।
অভিনন্দন
স্বাধীনতা আন্দোলনের সেই শ্লোগানটির কথা মনে করিয়ে দেয়। ছাত্রজনতা ঐক্য গড় বাংলাদেশ স্বাধীন কর ।
কোটা আন্দোলন এখন রাজনৈতিক রং পেয়েছে, আরও অনেক লাশ পড়বে, এটাই বাংলাদেশের ইতিহাস বলে লাভ কিংবা লস দুটোই হবে রাজনীতিবিদ দের। মাঝখানে অনেক গুলো পরিবার নিঃস্ব হবে!!! এটাই বাস্তবতা!!!! এখন আপনি লাশ হবেন ,না নিরাপদে থাকবেন সিদ্ধান্ত আপনার!!!
সৎ এবং সাহসী সিদ্ধান্ত।
আসুন ভাই, আমরা সবাই রাস্তায় নামি। এ দেশের ২০ কোটি মানুষের। অথচ ১ লাখ সুবিধা ভোগী চোর, ডাকাত, লুন্ঠনকারী, সন্ত্রাসী ২০ কোটি মানুষের অধিকারকে নিঃশেষ করে দিয়েছে। আমাদের দেশ, আমাদের অধিকার আমাদেরকেই রক্ষা করতে হবে।
প্রাণের সংগঠনকে অধিকার আদায়ে মাঠে নামার জন্যে ধন্যবাদ, ইনশাআল্লাহ মাঠেই থাকবো,অধিকার আদায় করে ঘরে ফিরবেো।