অনলাইন
সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
স্টাফ রিপোর্টার
(৯ মাস আগে) ২৩ মে ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৯:৩০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৫ পূর্বাহ্ন

সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন। এ ছাড়া তার অস্থাবর সম্পদ ফ্রিজের আদেশ দেয়া হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এক আবেদনের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেয়া হয়।
সূত্র জানায়, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সব স্থাবর সম্পদ ক্রোক এবং অস্থাবর সম্পদ ফ্রিজ করার জন্য আদালতে আবেদন করেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলাম। আবেদনে বলা হয়, বেনজীর আহমেদের সম্পদ ক্রোক ও ফ্রিজ না করা গেলে তা হস্তান্তর হয়ে যেতে পারে। পরবর্তীতে রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করা সম্ভব হবে না।
পরবর্তীতে আদালতের দেয়া আদেশে বলা হয়েছে, ‘মানি লন্ডারিং আইন ২০১২ এর ১৪ ধারা এবং দুদক বিধিমালা ২০০৭ এর বিধি ১৮ অনুযায়ী সব স্থাবর সম্পদ ক্রোক এবং অস্থাবর সম্পদ ফ্রিজের আদেশ দেয়া হলো।’ বেনজীরের গোপালগঞ্জ ও ঢাকায় শতাধিক একর জমি রয়েছে। যার বেশির ভাগই তার স্ত্রী জিশান মির্জা ও মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীরের নামে কেনা। এসব স্থাবর সম্পদের মধ্যে ঢাকার উত্তর বাড্ডায় রূপায়ণ মিলিনিয়াম কেয়ার ভবনের পার্টনার বেনজীর আহমেদের স্ত্রী। এ ছাড়া তার স্ত্রী জিশান মির্জার নামে গোপালগঞ্জে বিভিন্ন দলিলে কয়েকশ’ একর জমি রয়েছে। মোট ৬৫টি দলিলের অধিকাংশই বেনজীরের স্ত্রী ও তার মেয়ের নামে কেনা।
পুলিশের সাবেক এই কর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে সিটি ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংকসহ অন্তত ৩৩টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশও দেয়া হয়েছে। দুদক বলছে, এসব ব্যাংক হিসাবে বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য রয়েছে।
এর আগে গত ২৩শে এপ্রিল তার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অনুসন্ধানে নামে দুদক। সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. হাফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়।
পাঠকের মতামত
মাএ ৬০ /৭০ বছর বেঁচে থাকতে মানুষকে এত সম্পদের দরকার কি আল্লাহ আমাকে মাএ ৫ কোটি টাকা দিলে আলহামদুলিল্লাহ আমার জীবনটা ভালোভাবে চলতোো
এই বিষয়ে DCT-কে প্রশ্ন করা উচিত। How to assessed & verify the his income tax file.
nothing will happen to Bengir
বেনজীরের ভাগ্য ভাল বলতে হবে।দুদকের মতো ওয়াশিং মেশিনের হাতে পড়েছে।কয়েকদিন পর ওয়াশ হয়ে সাদা ধবধবে হয়ে বের হয়ে আসবে।ইহা জাতীয় দূর্ভ্যাগ্য।
এভাবে যদি সব অপরাধের বিচার হতো ভাল হতো।
দুদক শেষ পর্যন্ত কী করবে বলা যায় না। হতে পারে সব বৈধ হিসেবে সার্টিফিকেট দিয়ে দিবে।
ব্যবহারের পর টিস্যু 'র স্থান হয় ডাস্টবিনে।
একজন বিখ্যাত উচ্চ পদস্থ সরকারী কর্মকর্তার বেতন সরকারের হিসাব আছে । খাওয়া দাওয়ার পর কত সঞ্ছয় কত ও সম্পদ কত তুলনা করলেই দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ ধরা পড়ার কথা।
বল, ‘হে আল্লাহ, রাজত্বের মালিক, আপনি যাকে চান রাজত্ব দান করেন, আর যার থেকে চান রাজত্ব কেড়ে নেন এবং আপনি যাকে চান সম্মান দান করেন। আর যাকে চান অপমানিত করেন, আপনার হাতেই কল্যাণ। নিশ্চয় আপনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান’ [৩:২৬]
বুঝলাম না!!!
দেশে আইনের শাসন আছে বলেই, দুর্নীতি করে কেউ ছাড় পাচ্ছে না।।
আলহামদুলিল্লাহ অত্যন্ত খুশির সংবাদ।
খেলা হবে, না মাঝ পথে শেষ হবে।
কি আনন্দ। নিজে নিজে ঝগড়া করে পাড়ার মানুষ মজা দেখে।
এটা আবার কোন চক্রান্ত।
পাপ বালেগ হলে যা হয়।।
কাঙ্গাল হইলাম আমি নিদয়া রাক্ষসী তোর পিরিতে,বেন্জির সঙ্গীত!
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর তুমি এই আপিস্টের বিচার কর