অনলাইন
আনার কী ছিলেন বড় কথা নয়, জনপ্রিয়তা দেখে মনোনয়ন: কাদের
অনলাইন ডেস্ক
(৭ মাস আগে) ২৩ মে ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৪:১৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:২৪ পূর্বাহ্ন
ভারতে খুন হওয়া ঝিনাইদহ-৪ আসনের সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম (আনার) স্বর্ণ চোরাচালানকারী ছিলেন বলে দেশটির গণমাধ্যমে সংবাদ হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তিনি কী ছিলেন, সেটা বড় কথা নয়। তার জনপ্রিয়তা দেখেই দল তাকে মনোনয়ন দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলটির নবগঠিত যুব ও ক্রীড়া উপকমিটির সদস্যদের পরিচিতিসভা ও ঈদ পুনর্মিলনী সভায় এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
চিকিৎসার কথা বলে ভারত গিয়েছিলেন আজিম। আট দিন নিখোঁজ থাকার পর বুধবার তার খুন হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। আওয়ামী লীগের সভায় সাংবাদিকেরা আজিমের প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদেরকে লিখিত প্রশ্ন দেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংসদ সদস্য কলকাতায় মারা গেছেন। তাকে হত্যা করা হয়েছে। তদন্ত শেষ হওয়ার আগে আমরা কিছু বলতে পারব না। তবে তিনি আওয়ামী লীগের এমপি। সে কী ছিল, সেটা বড় কথা নয়। সে যে এলাকার প্রতিনিধিত্ব করে, সেই এলাকা গিয়ে দেখুন, তার জন্য শোকার্ত মানুষের হাহাকার। সে প্রতিনিয়ত কোনো গাড়ি নয়, মোটরসাইকেলে করে সারা এলাকা ঘুরত। তাকে আমরা তৃতীয়বার মনোনয়ন দিয়েছি জনপ্রিয়তা দেখে। এখন সে ভেতরে কোনো অপকর্ম করে কি না...এসব যখনই প্রমাণিত হয়, প্রধানমন্ত্রী কিন্তু জিরো টলারেন্স। অন্যায়কারী, অপরাধী দলের লোক হলেও তিনি ছাড় দেন না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আপনারা এখন বলছেন, কলকাতায় তাকে চোরাকারবারি বলছে। আমি সাংবাদিকদের বলবো, আপনারা কি তিন-তিনবার জাতীয় সংসদের এমপি নির্বাচিত হয়েছেন, তখন কি আপনারা এটা পেয়েছেন। এখন ভারতীয় সাংবাদিকেরা কোনো তথ্য আনলো, সেটার উদ্ধৃতি দিচ্ছেন। আপনারা তো এই দেশের নাগরিক, সে যদি অপরাধী হয়, সেই অপরাধটা আপনাদের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে কেন এল না?’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও উপকমিটির চেয়ারম্যান মোজাফফর হোসেন পল্টু। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও উপকমিটির কো-চেয়ারম্যান হারুনুর রশীদ। সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক এবং উপকমিটির সদস্যসচিব মাশরাফি বিন মুর্তজা।
কতটা বেহায়া বেশরম মানুষ হলে এ কথা বলে। যা বলিস বল কিন্তু তালগাছটা আমার। আপনি আমি যাই বলি না কেন, লাভ নাই। কাদের মিয়াই রাইট
সাঈদীর জনপ্রিয়তার চাইতে এদেশের ইতিহাসে কেউ কি জনপ্রিয় ছিলেন ??? ওবায়দুল সাহেব কি উত্তর দিবেন?? আর মানবজমিন কি এই কমেন্টস ছাপবে???
এই লোক যে জনপ্রিয় ছিলো কি করে মন্ত্রী সাহেব নির্ধারণ করলেন ২০১২/১৬/২০/২৪ এগুলো কি নির্বাচন ছিল যে উনি জনপ্রিয় ছিলো এটা প্রমাণিত হয়েছে। ভোট তো হয়নি ।
জনপ্রিয়তার কারণ বিভিন্ন হতে পারে। একজন ধর্মীয় ব্যক্তির জনপ্রিয়তা সে মানুষকে সত্যি কথা বলে, আখেরাত সম্পর্কে জ্ঞান দেয় ,মানুষকে সৎপথে থাকতে আদেশ করে ইত্যাদি। একজন ডাকাতের জনপ্রিয়তা হল তাকে সমীহ করে না চললে সে মানুষের বাড়ি ডাকাতি করবে, মারপিট করবে ইত্যাদি। একজন সন্ত্রাসীর জনপ্রিয়তা হল তার কথা না শুনলে সে সন্ত্রাস করবে, লুটপাট করবে, কল্লা কেটে ফেলবে ইত্যাদি ।অতএব একতরফাভাবে জনপ্রিয়তার উপরেই নমিনেশন নির্ভর করবে সেটা কেমন করে হয় ?দেখতে হবে জনপ্রিয়তার পিছনে কি কারণ!
মনোনয়ন পাওয়াী মাপকাঠি জনপ্রিয়তা!
আপনারা তো এই দেশের নাগরিক, সে যদি অপরাধী হয়, সেই অপরাধটা আপনাদের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে কেন এল না?’মজার বিষয় হলো যদি তখন বলতো তাহলে আওয়ামী ও পুলিশ লীগ মিলেমিশে ডিজিটাল এডে মামলা দিয়ে ছেড়াভেরা করে দিতেন
Donkeys are running the show not only in Bangladesh but all over the world. There is none today to fill in the vacuum left by Syed Ashraf.
জনপ্রিয়তার মাপকাঠি হলো অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে জিতে আসা। উনি বা আপনাদের দলের এমপি, মন্ত্রীরা ফেয়ার নির্বাচনের পরিবর্তে ভিন্ন পথে নির্বাচিত হয়ে আসছেন। মিথ্যে শুনতে শুনতে হয়তো একদিন এদেশের সাধারণ জনগণ সত্য কথা কি তা ভুলে যাবে।
আনার সাহেবের নামে তিনটি হত্যা সহ ২১ টি মামলা ছিলো।দেশে এমন আানার আছে হাজার হাজার।আক্ষেপ নেই,আল্লাহ বিচারকদের বিচারক।
কাদের সাহেব হিরো আলমের জনপ্রিয়তা ও কিন্তু কম না আগামীতে হিরো আলমের জন্য আওয়ামী লীগের মনোনয়ন কামনা করছি, এতে আওয়ামী লীগ যথেষ্ট লাভবান হবে
আমরা রক্ত দিয়ে কোন দেশ পেলাম, যেখানে আইন প্রনেতা প্রার্থী নির্বাচনে সৎ হওয়া কোন যোগ্যতা (criteria) না। যোগ্যতা হল প্রার্থী কত বড় মাফিয়া।
কেন্দ্র দখল করার ক্ষমতাই যোগ্যতা।
তোমাদের চোখে মন্দ কাজ ধরা পরবে না। কারন তোমরা আওয়ামীলীগের এমপি, মন্ত্রী তাই, কাকু। কাকু মানুষ মারা গেলে জনপ্রিয়তা কাজে আসবে না। কাজে আসবে ইমান আমল আর কর্মফল।
জনপ্রিয়তা ভয় দেখিয়ে বা পয়সা খরচ করে দেখানো যায়। যেখানে কখনও নিরপেক্ষ এবং অবাধ নির্বাচনই হয়নি সেখানে কিভাবে বোঝা যাবে যে সত্যিকার অর্থে তার জনপ্রিয়তা ছিলো কিনা ? কিছু সুবিধাভোগী লোক আগে পিছে থাকলেই তাকে জনপ্রিয়তা বলেনা।
কাকু বিনা ভোটের এমপি জনপ্রিয়তা যাচাই হয় কিভাবে? আপনার লজ্জা শরম কি একটুও অবশিষ্ট নাই?
তাহলে আমলনামা দেখার দরকার নাই!
হাঃ হাঃ, এতই জনপ্রিয়?