অনলাইন
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিমের মরদেহ উদ্ধার কলকাতায়
স্টাফ রিপোর্টার
(৬ মাস আগে) ২২ মে ২০২৪, বুধবার, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৭:২৪ অপরাহ্ন
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনারের মরদেহ উদ্ধার করেছে ভারতের পুলিশ। বুধবার (২২শে মে) সকালে কলকাতার নিউটাউন এলাকার সঞ্জিভা গার্ডেন থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ভারতের সংবাদ প্রতিদিন এই খবর দিয়ে বলেছে, গত ৮ দিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর নিউটাউন থেকে উদ্ধার হয়েছে বাংলাদেশের শাসকদল আওয়ামী লীগের ৩ বারের সংসদ সদস্যের মৃতদেহ।
উল্লেখ্য, এর আগে ভারতে যাওয়ার পর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এই সংসদ সদস্যের। রোববার (১৯ মে) পরিবারের পক্ষ থেকে এমপির সঙ্গে পরিবারের যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন থাকার বিষয়টি রাজধানীর মিন্টু রোডে ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে অভিহিত করা হয়।
এদিকে, আনোয়ারুল আজিমের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আব্দুর রউফ গণমাধ্যমকে সংসদ সদস্য আজিমের মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে তাকে হত্যা করা হয়েছে কি না সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি।
এ ঘটনায় দুজনকে আটক করা হয়েছে বলেও জানান আব্দুর রউফ।
অবশ্য কলকাতার সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিন শিরোনাম করেছে নিউটাউনে ‘খুন’ বাংলাদেশের সাংসদ।
সীমান্ত এলাকা ঝিনাইদহ-৪ আসনের টানা তিনবারের সংসদ সদস্য (এমপি) ও কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন আনোয়ারুল আজিম আনার। ১৯শে মে আনোয়ারুল আজিমের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আব্দুর রউফ বলেছিলেন, ১১ই মে সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার চিকিৎসার জন্য ভারতে যান। কিন্তু এরপর ১৬ই মে তার সঙ্গে শেষ কথা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে ১৯শে মে ডিবি কার্যালয়েও যান আনোয়ারুল আজিমের মেয়ে।
অন্যদিকে, কলকাতার সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিন তাদের প্রতিবেদনে বলে , তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে আনোয়ারুলের পরিবারের তরফে এর পর যোগাযোগ করা হয় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে। সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর যোগাযোগ করে দিল্লি ও কলকাতায় বাংলাদেশের দূতাবাসের সঙ্গে। ওই সাংসদের খোঁজে তদন্ত শুরু করে বাংলাদেশ দূতাবাস ও কলকাতা পুলিশ। এরই মাঝে বুধবার নিউটাউনের বিলাসবহুল আবাসন থেকে উদ্ধার হয় ওই সাংসদের দেহ। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
কলকাতায় এসে তিনি উঠেছিলেন দীর্ঘদিনের পরিচিত বরানগরে গোপাল বিশ্বাস নামে এক বন্ধুর বাড়িতে। ২ দিন সেখানে থাকার পর ১৪ তারিখ তিনি গোপালকে জানান, বিশেষ প্রয়োজনে তিনি বের হচ্ছেন, আজই ফিরে আসবেন। তবে তার পরদিনও সাংসদ না ফেরায় উদ্বিগ্ন গোপাল থানায় গিয়ে নিখোঁজ ডায়েরি করেন। পুলিশের তরফেও তাকে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোন সুইচ অফ পাওয়া যায়। এর পরই সাংসদের খোঁজে তৎপর হয়ে ওঠে ভারত ও বাংলাদেশ। এরই মাঝে তার দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পাশাপাশি আরও একটি তথ্য বলছে, কলকাতায় এসে নিউ টাউনের একটি বিলাসবহুল আবাসনে ফ্ল্যাট ভাড়া নেন তিনি। সেখানে এক মহিলা সঙ্গীসহ তার সঙ্গে ছিলেন বেশ কয়েকজন। কিন্তু কে বা কারা খুন করল, কেনই বা খুন করল এখনো পর্যন্ত তা স্পষ্ট নয়। ইতিমধ্যে নিউটাউন থানার পুলিশ এবং বিধান নগর গোয়েন্দা শাখার পুলিশ ও এইচডিএফ আধিকারিকরা তদন্তে নেমেছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে আবাসনে সিসিটিভি ফুটেজ।
কোথায় মরদেহ ? উনি আদৌ মারা গেছেন ?
মাননীয় সংসদ সদস্যের ডেড বডি এখন ও পাওয়া যায়নি ( কলকাতার মিডিয়া আনন্দবাজার ও সংবাদ প্রতিদিন)। অথচ বাংলাদেশের মিডিয়া তার দেহ পেয়েছেন বলে প্রচার করছে। কোন টা সত্যি???
খবরের ভা্য্য মতে, এক রিপোর্ট অনুযায়ী কলকাতায় বিলাস বহুল ফ্ল্যাট ভাড়া নেন, সেখানে এক নারীসহ কয়েকজনকে দেখা গেছে, এগুলো মৃত্যুর কারন হতে পারে। তবে টাকা অথবা নারী, কোন একটি কারন নিশ্চয়ই আছে খুনের পেছনে।
এই এমপি হুন্ডি চক্র নিয়ন্ত্রণ করতো। নিজেদের মধ্যে অর্থের ভাগ বাটোয়ারা করতে যেয়ে বিবাদে জয়বাংলা হয়ে গেছে। আর লুচ্চামির কথা বাদই দিলাম।
আহ সোনাগো আমার জয় বাংলা হয়ে গেলো
ফুর্তি চলবে জাহান্নামে আজিবন
বন্ধু বন্ধুদেশ কোনটাই কি নিরাপদ থাকছে? আবার নারী যোগ।
KEMON UTTAN? AMON POTON?
আর বাকি ৩৪৪ জন। আল্লাহু জালেমদের ক্ষমা করেন না।
সব অপরাধের পেছনেই একজন নারী থাকে!!! তিনি একজন সংসদ সদস্য, আবার আওয়ামী লীগের!!! তিনি আবার বেড়াতে গিয়েছেন ইন্ডিয়াতে, বন্ধু দেশে!!! কি আর বলবো!!!??
আরও একটি উপনির্বাচন! এবার কপাল খুলছে কার!!
বাংলাদেশের মানুষ জানতে চায় কিভাবে এবং কোন কারণে তিনি খুন হয়েছেন ?
এমপি সাহেব কি চিকিৎসার জন্য ভারতে গিয়েছিলেন? নাকি মেয়ে মানুষ নিয়ে ফুর্তির জন্য গিয়েছিলেন?
কলকাতায় এসে নিউ টাউনের একটি বিলাসবহুল আবাসনে ফ্ল্যাট ভাড়া নেন তিনি। সেখানে এক মহিলা সঙ্গীসহ ..... That's the point, Shame !!!
ফুর্তি করতে গিয়েই কি ! ?
ফি নারি...
সেখানে এক মহিলা সঙ্গীসহ তার সঙ্গে ছিলেন বেশ কয়েকজন / This is good point.
আওয়ামী লীগ নেতা, ত্রাণ মন্ত্রী গাজী গোলাম মোস্তফা-কে এই ভাবেই ভারতে মেরে ফেলা হয়েছিল।
গার্ডেনে মরদেহ। তাহলে কি হত্যার পর কেউ ফেলে রেখেছে ? ভারতে যাওয়া তো নিরাপদ মনে হচ্ছে না । সুরত হাল রিপোর্ট উল্লেখ করা হয় নি । এটি কি হত্যাকাণ্ড ?
কর্মের ফল ভোগের জন্য পুলিশের হাতে ধরা খেয়ে চিরতরে জেলে চলে গেছেন !
alhamdulillha , good news
বৈদেশিক মুদ্রার রিসার্ভ বৃদ্ধির সম্ভাবনা।
আলহামদুলিল্লাহ।