ঢাকা, ২৪ জুন ২০২৪, সোমবার, ১০ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ জিলহজ্জ ১৪৪৫ হিঃ

অনলাইন

চীন ইস্যুতে ডেকান হেরাল্ডের প্রতিবেদন

দৈত্যকে আলিঙ্গন করছে বাংলাদেশ

শ্রীকান্ত কোন্দাপাল্লি

(৩ সপ্তাহ আগে) ৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১১:২১ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ৯:৫৩ অপরাহ্ন

mzamin

একটি সাবমেরিন ঘাঁটি, ৫০০ কোটি ডলার সহায়তা, ভারতের শিলিগুড়ির কাছে অবকাঠামো প্রকল্প, বাংলাদেশের সঙ্গে অস্ত্র বাণিজ্য ও সামরিক এক্সারসাইজের মাধ্যমে বেইজিং ভারতকে খুব পরিষ্কার করে তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানিয়ে দিচ্ছে। তা হলো এ অঞ্চলে ক্ষমতার কাঠামো বদলে যাচ্ছে। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক আধিপত্য বিস্তারের অংশ হিসেবে দক্ষিণ এশিয়াসহ বিশ্বের বেশ কিছু অঞ্চলে চীন তার এ অভিযান পরিচালনা করছে। সর্বাবস্থায় বন্ধু পাকিস্তান ছাড়াও শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, নেপাল, মালদ্বীপ এবং ভুটানের দিকে সমন্বিত পদক্ষেপ নিয়েছে। তারা এখন বাংলাদেশের ওপর আধিপত্য বিস্তার ও তা শক্তিশালী করছে। 
শিলিগুড়ি করিডোর কন্টিনজেন্সি দিয়ে তার প্রস্তুতি শুরু করেছে চীন। তারা তখনকার বাংলাদেশি প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদকে দিয়ে ১৯৮৭ সালে বেইজিংয়ে একটি বিবৃতি দিতে বাধ্য করেছে যে, তিনি বাংলাদেশ ভূখণ্ডের ভিতর দিয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভারতীয় সেনা পরিবহনে অনুমতি দেবেন না। এক্ষেত্রে স্যামডুরোং চু ঘটনার উল্লেখ করা হয়। তখন সেখানে ২০০ সেনাকে মোবিলাইজ করেছে চীন। তারা ‘নির্ভরযোগ্য বন্ধু’ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে ২০০২ সালের ডিসেম্বরে একটি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। বাংলাদেশের কাছে চীন কমপক্ষে ৫০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রি করে।

বিজ্ঞাপন
বিশ্বব্যাপী যে অস্ত্র বিক্রি করে বেইজিং তার মধ্যে বাংলাদেশে বিক্রি করা হয় শতকরা প্রায় ১০ ভাগ। 

শিলিগুড়ি করিডোর নেপাল এবং বাংলাদেশকে পৃথক করেছে। এই করিডোর ভারতের বাকি অংশের সঙ্গে উত্তর পূর্বাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ রক্ষা করেছে। এই শিলিগুড়ি করিডোরের খুব কাছে তিস্তা নদীতে ১০০ কোটি ডলারের ড্রেজিং প্রকল্পে চীন ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। ২০১৭ সালে ভারতের সঙ্গে দোকলামে অচলাবস্থার পর চীন জামফেরি রিজে একটি সড়ক নির্মাণে অগ্রসর হয় এবং নির্মাণ করে। এটা শিলিগুড়ি করিডোর থেকে খুব বেশি দূরে নয়। বাংলাদেশে বেল্ট এন্ড রোড ইনিশিয়েটিভ প্রকল্পে বেইজিং খরচ করেছে ৪০০ কোটি ডলার। সামনের বছরগুলোতে তাদের কমপক্ষে মোট ৫০০০ কোটি ডলার খরচের পরিকল্পনা আছে। দুই দেশের মধ্যে ২০ বছর আগে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ছিল ১২০ কোটি ডলার। তা গত বছরে বেড়ে হয়েছে ২২০০ কোটি ডলার। এর মধ্য দিয়ে ভারতকে সরিয়ে দিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক অংশীদার হয়ে উঠেছে চীন। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ঘাটতি প্রায় ২১০০ কোটি ডলার এবং তা বৃদ্ধি পাচ্ছেই। বস্ত্র, পাট ও অন্যান্য পণ্য সহ বাংলাদেশি পণ্যের জন্য বাজার উন্মুক্ত করে দেয়ার জন্য চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা। কিন্তু এক্ষেত্রে বেইজিং কর্ণপাত করছে না। 
বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছেই। মে মাসে তা ১৯ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। এ অবস্থায় চীনের কাছে ৫০০ কোটি ডলার ঋণ পাওয়ার চেষ্টা করছে ঢাকা। তাদের উদ্দেশ্য এই অর্থ দিয়ে কাঁচামাল কেনা এবং বাজেটে সাপোর্ট দেয়া। পছন্দের শতকরা এক ভাগ সুদে ঢাকা যখন দীর্ঘ মেয়াদী ঋণ চাইছে, তখন বেইজিং সুদের হার বাড়াতে চায়, আরও  শর্ত দিতে চায়- যা তারা অন্য দেশগুলোর সঙ্গে করেছে। বিআরআইভুক্ত কমপক্ষে ১৬টি দেশের উচ্চ পর্যায়ে ঋণ আছে। পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কার আর্থিক পতন থেকে শিক্ষা নিতে পারে ঢাকা। বাংলাদেশকে এরই মধ্যে ৩০০ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছে চীন। মোট যে ঋণ আছে বাংলাদেশের তার মধ্যে এই ঋণ শতকরা ১০ ভাগ।  
চীনের আরেকটি দুঃসাহসী প্রকল্প হলো কক্সবাজারের পেকুয়ায় বিএনএস শেখ হাসিনা সাবমেরিন ঘাঁটি। এটি এ বছর মার্চে উদ্বোধন করা হয়েছে। এটি নির্মাণে চীনের ১২১ কোটি ডলার তহবিল ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে একসঙ্গে ৬টি সাবমেরিন এবং আটটি যুদ্ধজাহাজ নোঙর করতে পারে। ২০১৬ সালের শুরুর দিকে চীনের কাছ থেকে ২০ কোটি ৫০ লাখ ডলারে দুটি মিং-শ্রেণির সাবমেরিন কেনে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এই চয়েস ছিল বিস্ময়কর। কারণ, মিং শ্রেণির সাবমেরিন ২০০৩ সালের এপ্রিলে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ভয়াবহ এক দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে থাকা ৭০ নৌসেনার সবাই নিহত হন। 
অন্য দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে তারা হস্তক্ষেপ করে না- এটা বলা সত্ত্বেও, যেসব দেশ তাদের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছে তাদেরকে বাধ্য করা চীনের একটি আর্টে পরিণত হয়েছে। এর আগে তাইওয়ান, তিব্বত ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে বিরোধে এক চীন নীতিতে অন্য দেশগুলোকে শ্রদ্ধাশীল হতে বলে চীন। বেইজিং শেষের দিকে অন্য দেশগুলোর তাদের নিরাপত্তা নীতি প্রসারিত করার দাবি করেছে। ২০২১ সালের মে মাসে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং ঢাকাকে সতর্ক করে দেন যুক্তরাষ্ট্র-ভারত-জাপান-অস্ট্রেলিয়ার সমন্বয়ে কোয়াডে যোগ দেয়ার বিষয়ে। কারণ, এতে তাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে জানান তিনি। উপরন্তু বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে ২০২২ সালের জুনে বেইজিংয়ে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা লিউ জিনসং ‘শীতল যুদ্ধের মানসিকতা’ প্রত্যাখ্যান করতে এবং ওই ‘ব্লক রাজনীতিতে’ যুক্ত না হতে বলেন। এসব দাবি পূরণের ক্রমবর্ধমান চায়না রাডারের অধীনে এখন ঢাকা। ঢাকাকে আরও গভীরে টেনে নিতে বেইজিংয়ের প্রচেষ্টাকে নয়া দিল্লি কিভাবে প্রতিহত করে সেটাই এখন দেখার বিষয়।

পাঠকের মতামত

Most welcome china

Shaju
৪ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন

প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের ও দরকার আছে বানিজ্যিক ও অর্থনীতি উন্নয়ন এর জন্য চীনের ও দরকার আছে

Arif
৪ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার, ৮:৩২ পূর্বাহ্ন

Welcome China

Abdul Matin Sikder
৪ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার, ১২:৫৮ পূর্বাহ্ন

প্রতিবেশী মোনাফেক এর চেয়ে দূরের দৈত্য ভালো। বাংলাদেশের পাশে ভারত, বাংলাদেশের কোন উপকারেই লাগে না।।

Emdad Husain
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ৮:৩৪ অপরাহ্ন

ভারতের দাদাগীরি থেকে মুক্তি পেতে চায়না সম্পর্ককে স্বাগত জানাই।

M.S.Rana
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ৬:২৬ অপরাহ্ন

নেড়ি কুত্তা নাকি আলাদিন এর দৈত্য ? Of course আলাদিন এর দৈত্য

Sohel
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ৬:১৭ অপরাহ্ন

ভারতের কিছু জ্ঞান গর্দভ মহাশয় আছে যারা নিজেদেরকে চুল আঁচড়ানো ট্রাক্টর মনে করে। তারা বাংলাদেশ নিয়ে যেসব ভুলভাল বলে সেটা বাংলাদেশের মানুষ কিভাবে নেয় সেই বিষয়টাই বুঝে না। তাদের এই ধরনের কথায় এদেশের একটা প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক ও হাসে, সেটা তারা বুঝবে কবে?

আব্দুল্লাহ মঈন
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ৬:০২ অপরাহ্ন

ভারত অথবা চীন মানুষের ভাগ্য কি পরিবর্তন হবে?

Sharear kabir
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ৫:৩৪ অপরাহ্ন

আলহামদুলিল্লাহ! এ তো কেবল সুখবর আর সুখবর! হে পরওয়ারদিগার, তুমি চীনকে বাংলাদেশের আরও কাছে এনে দাও।

Saifullah
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ৩:৩৯ অপরাহ্ন

কোন্দাপাল্লি, আপনার লেখাটার মধ্যে ভারতের পক্ষে দালালি, এই গন্ধ পাচ্ছি। ভারতের মত দানব বন্ধু বাংলাদেশের মানুষের প্রয়োজন নাই।

শাজাহান আলি
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:৫৫ অপরাহ্ন

ভারত নামক রাক্ষসের হাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশকে চীনা দৈত্যের সাহায্য অবশ্যই দরকার। নয়তো যেকোনো সময় গিলে ফেলতে পারে এই রাক্ষস

Arif Hasan
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:৫৫ অপরাহ্ন

Goodbye INDIA Welcome CHINA ....

Shammu Khan
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:৫১ অপরাহ্ন

চীন অগ্রসর হোক..... ভারত প্রতিবেশীদেরকে অবমূল্যায়ন করে। অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নিয়ে হস্তক্ষেপ করে জনবিরোধী গণ বিরোধী তথাকথিত সরকারকে সমর্থন করে। তাই চীন অগ্রসর হোক।

দেশ আমার
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:৪৩ অপরাহ্ন

Fully biased, Sorry but your name say a lot.

Saiful
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:৩৯ অপরাহ্ন

চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ঘাটতি প্রায় ২১০০ কোটি ডলার এবং তা বৃদ্ধি পাচ্ছেই। বস্ত্র, পাট ও অন্যান্য পণ্য সহ বাংলাদেশি পণ্যের জন্য বাজার উন্মুক্ত করে দেয়ার জন্য চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা। কিন্তু এক্ষেত্রে বেইজিং কর্ণপাত করছে না। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছেই। মে মাসে তা ১৯ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। এ অবস্থায় চীনের কাছে ৫০০ কোটি ডলার ঋণ পাওয়ার চেষ্টা করছে ঢাকা। তাদের উদ্দেশ্য এই অর্থ দিয়ে কাঁচামাল কেনা এবং বাজেটে সাপোর্ট দেয়া। পছন্দের শতকরা এক ভাগ সুদে ঢাকা যখন দীর্ঘ মেয়াদী ঋণ চাইছে, তখন বেইজিং সুদের হার বাড়াতে চায়, আরও শর্ত দিতে চায়- যা তারা অন্য দেশগুলোর সঙ্গে করেছে।

symbol
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:৩৭ অপরাহ্ন

India out

Habib
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:১৩ অপরাহ্ন

বাংলাদেশী জনতা #Indiaout campaign চালিয়ে যাচ্ছে। পাখী উডে যাচ্ছে। ভারতের আকাশে আর নেই! চীন টেকানো ভারতের ব্যর্থ চেষ্টা।

Syed Bahar
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:১৩ অপরাহ্ন

চীন দৈত্ত হলে , ভারত মহা দানব

ljlian
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:০২ অপরাহ্ন

ভারতের মতো চণ্ডালের চাইতে দৈত্য অনেক ভালো।

মোঃ আদিল শাহরিয়ার
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ২:০২ অপরাহ্ন

শ্রীকান্ত কোন্দাপাল্লি ভাউ, ভারতে গিয়ে কোন্দাপাল্লি করুন।

মজলুম বাংলাদেশী
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১:৪৫ অপরাহ্ন

চীন দৈত্ত হলে ও, ভারত বন্ধুর চেয়েও অনেক ভাল। এমন মহা দানব বন্ধুর বাংলাদেশের দরকার নেই

ar
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১:৪৫ অপরাহ্ন

ভারতের চেয়ে বড় ক্ষতিকর বাংলাদেশের জন্য আর কিছু নেই। মোদি মিডিয়ার ফরমায়েশি রিপোর্টে কিছু এসে যায় না। ভারত হটাও, ভারত তড়াও, ভারত বর্জন করো- এই আন্দোলন চলবেই।

হাবিব
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১:৪০ অপরাহ্ন

চীন দৈত্ত হলে , ভারত মহা দানব

আমজনতা
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১:০৫ অপরাহ্ন

দেশের নীতি নির্ধারকদের উচিত দেশ এবং জনগণের স্বার্থ চিন্তা করে দেশের উন্নয়নের জন্য সুদূর প্রসারী চিন্তাভাবনা করে কাজ করা।

Thinkpad
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১২:৫৪ অপরাহ্ন

দেশের নীতি নির্ধারকদের উচিত দেশ এবং জনগণের স্বার্থ চিন্তা করে দেশের উন্নয়নের জন্য সুদূর প্রসারী চিন্তাভাবনা করে কাজ করা।

Thinkpad
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১২:৫৪ অপরাহ্ন

বয়কট ইন্ডিয়া!!!

ছৈয়দ
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১২:২৯ অপরাহ্ন

ভারত অনেক বার ঋণ প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করার কথা বলে শেষে প্রকল্প শুরুর আগ মুহূর্তে তাল বাহানা করেছে । শেষ পর্যন্ত এসব প্রকল্প আলোর মুখ দেখেনি । কিন্ত চীন ঋণের প্রতিশ্রুতি দিলে ঠিক সময়েই ঋণ ছাড় দেয় । প্রকল্প ও সঠিক সময়ে উন্নত মানের মালমশলা দিয়ে টেকসই প্রকল্প বাস্তবায়ন করে । এতে বাংলাদেশের উন্নয়ন তড়ান্বিত হচ্ছে। ভারত চায় না বাংলাদেশ অগ্রসর হউক। তাই তাদের কে কোন প্রকল্প টিকাদারি দিলে শ্লথ গতিতে এবং নিম্ন মানের কাজ করে । তাদের নিজের দেশেই কাজ চলন্ত অবস্থায় সেতু ভেঙে পড়ে ( পড়েছে) ।

Kazi
৩ জুন ২০২৪, সোমবার, ১২:০৪ অপরাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status