অনলাইন
রাজস্ব কর্মকর্তা মতিউরের যত সম্পদ
অনলাইন ডেস্ক
(১ সপ্তাহ আগে) ২১ জুন ২০২৪, শুক্রবার, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৬:৪৫ অপরাহ্ন
রাজস্ব কর্মকর্তা মতিউর রহমান সরকারি চাকরি করে স্ত্রী, সন্তান ও আত্মীয়স্বজনের নামে গড়েছেন কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পদ। এরই মধ্যে দেশেই প্রায় ৫০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদের হদিস মিলেছে। ঢাকা, গাজীপুর, সাভার, নরসিংদী ও বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় বাড়ি, জমি, ফ্ল্যাট ও প্লট রয়েছে। এছাড়াও সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকে নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের নামে এফডিআর ও শেয়ারবাজারে নিজ নামে অর্ধশত কোটি টাকা বিনিয়োগ আছে। এমনকি ছাগলকাণ্ডে আলোচিত তরুণকেও কিনে দিয়েছিলেন প্রাডো, প্রিমিও ও ক্রাউনের মতো ৪টি বিলাসবহুল গাড়ি। এসব গাড়ি তার বিভিন্ন কোম্পানির নামে রেজিস্ট্রেশন করা। কিনে দিয়েছেন দামি দামি পাখিও। যুগান্তরের প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
গণমাধ্যমটির তথ্য অনুযায়ী, মতিউর রহমানের স্ত্রী-সন্তান ও ঘনিষ্ঠদের নামে ঢাকাতেই অন্তত ২ ডজন বিলাসবহুল ফ্ল্যাট রয়েছে। বসুন্ধরার ডি ব্লকের ৭এ রোডের ৩৮৪ নম্বর ভবনের মালিক তিনি। সাত তলা ভবনের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় প্রথম স্ত্রী নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার চেয়ারম্যান লায়লা কানিজকে নিয়ে সপরিবারে বাস করেন।
যুগান্তরের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, আইনগত ঝামেলা এড়ানোর জন্যে নিজের স্ত্রী, সন্তান ও আত্মীয়স্বজনের নামে সম্পদ গড়েছেন মতিউর রহমান। টঙ্গীতে ৪০ হাজার বর্গফুটের এসকে ট্রিমস নামে ব্যাগ ম্যানুফ্যাকচারিং ও এক্সেসরিজ কারখানা আছে তার। যদিও কাগজে-কলমে কারখানার মালিক তার ভাই এমএ কাইয়ুম হাওলাদার। ময়মনসিংহের ভালুকায় ৩০০ বিঘা জমিতে ও বরিশালের গ্লোবাল সুজ নামে দুটি জুতা তৈরির কারখানা আছে। নরসিংদীর রায়পুরায় ওয়ান্ডার পার্ক অ্যান্ড ইকো রিসোর্ট রয়েছে। এসব রিসোর্টের মালিকানায় আছে তার ছেলে ও মেয়ে। এছাড়াও পূর্বাচলে আপন ভুবন পিকনিক অ্যান্ড শ্যুটিং স্পটের মালিক তিনি। দেশের নামকরা ডেভেলপার কোম্পানিতে তার মালিকানা রয়েছে। এ প্রতিষ্ঠানটি বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার আই ব্লকে সোবহান অ্যাভিনিউর ৯-১০ নম্বর রোডের ৬৫৭ এ, ৬৫৭ বি এবং ৭১৬ নম্বর প্লটে বাণিজ্যিক ভবনের নির্মাণ কাজ চলছে।
গাজীপুর সদর এলাকায় ১৭১নং এসএ দাগে ১০.৫০ শতাংশ, ১৭২নং এসএ দাগে ৩.৯০ শতাংশ, ১৬৩নং এসএ দাগে ৭.৫০ শতাংশ, ১৬৩নং এসএ দাগে ৬ শতাংশ, ১৭০নং এসএ দাগে ৬ শতাংশ, ১৬৩নং এসএ দাগে ৭ শতাংশ, ১৭০নং দাগে ৬ শতাংশ জমি রয়েছে। এছাড়া সাভার থানার বিলামালিয়া মৌজায় ১৩০৩৫, ১৭৬৩ ও ১৭৬২নং দাগে ১২.৫৮ শতাংশ জমির খোঁজ পাওয়া গেছে। এ ৮টি খতিয়ানে ৬০ শতাংশ জমি রয়েছে। স্ত্রী লায়লা কানিজের নামে সাভার থানার বিলামালিয়া মৌজায় ১৩৬৯৬নং এসএ দাগে ১৪.০৩ শতাংশ, গাজীপুরে ৪৮.১৬ শতাংশ, ১৪.৫০ শতাংশ এবং ছেলে আহমেদ তৌফিকুর রহমান অর্ণব ও লায়লা কানিজের নামে .৪৫১৬২৫ একর জমি রয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিন্যান্স বিভাগে পড়াশোনা করা মতিউর রহমান অনেক কোম্পানির ছায়া পরিচালক। একাধিক ছোট কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনার মাধ্যমে বাজারসংশ্লিষ্টদের কাছে ব্যাপক পরিচিত লাভ করেন। শেয়ারবাজার কারসাজিতে জড়িতদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে।
ড. মতিউর রহমান বুধবার বেসরকারি এক টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, কমিশনার থাকাকালে কেউ এক টাকার দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে আমাকে যে শাস্তি দেয়া হবে, তা আমি মাথা পেতে নেব। রাজস্ব আদায় পারফরম্যান্সে কখনো ফেল করিনি। অথচ দুর্ভাগ্য আমার, চাকরি জীবনের প্রতিটি প্রমোশনের আগে দুদক তদন্ত করেছে। এখন আবার সদস্য পদে পদোন্নতির আগে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে একজন ব্যবসায়ী পাওয়া যাবে না, যিনি বলতে পারবেন মতিউর রহমান তার সঙ্গে দুর্নীতি করেছেন। এটা একশ পার্সেন্ট আস্থার সঙ্গে বলতে পারি।
এ ধরনের অস;খ্য মতিউর এ দেশে আছে, ধরা পডছেনা, এদের অবৈধ সমপদ জবদ করে গরীবদের লিসট করে বনটন করে দেন, দেশে গরীব থাকবেনা,আর দূনীতিবাজদের দূশ্যমান শাসতির ব্যবস্থা করা দরকার তাদের শরীরে, সবাই যেন বুযতে পারে সে দূনীতিবাজ ছিল, দূনীতিবাজ ধরতে নিরপেক্ষ শওিশালী গোয়েন্দা টিম করা দরকার, না হলে দূনীতিবাজরা দেশ ও জাতীর সব সমপদ গিলে খাবে,
কাস্টমস এর লোকজন তো এমনই ...
বেশিরভাগ কর্মকতা দুর্নীতির সাথে জড়িত। তা না দেখে সরকার উন্নয়ন নিয়ে ব্যস্থ এদের কে সায়েস্তা না করতে পারলে আদেও উন্নয়ন সম্ভব না।
দেশের মানুষ হঠাৎ জানতে পারবে মতিউর দেশ ত্যাগ করেছে।
Irrespective of the nature of the officials, DUDAK should investigate the assets and liabilities of all the government - officials in Bangladesh. And the same of DUDAK officials should be investigated by another agency.
সাম্পতি বিবারন পড়েত শেষ করা যায় না।
ভাগ্যিস সরকারি অফিস আদালত এ লেখা আছে "আমি ও আমার অফিস দূর্নীতি মুক্ত "। যদি না লেখা থাকত তাহলে আরও কত কিছু যে এই অভাগা জাতিকে দেখতে হতো!!!!!
এদেশের মাথায় পচন ধরেছে কয়েক দশক ধরে। কৃষক শ্রমজীবীএবং অতি সাধারণ জনগণ ব্যতিত,বিত্ত বৈভবের নেশায় সব শ্রেণির পেশাজীবীরা উন্মাদ। এদের কাছে দেশ বড়ো নয়। এটি সম্ভব হয়েছে অবৈধ সরকার ব্যবস্হার বদৌলতে। অতএব গোড়া উৎপাটন ছাড়া মুক্তির কোন পথ উন্মুক্ত নেই।
আপনারা থামুন সবাই, আগে ওবায়দুল কাদের সাহেব বলুক।
বংশ মর্যাদা সম্পন্ন ঘুষখোর এতো সামান্য আরো খুঁজেন পরিচয় মিলবে হাহাহা
মতিউর রহমানের এর মত ভদ্র ডাকাতরা প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ দেশ কে গিলে খাচ্ছে। এদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি কামনা করছি।
”শেয়ারবাজার কারসাজিতে জড়িতদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে বলে অনুসন্ধানে জানা গেছে।” শেয়ারবাজার এর ক্ষুদ্র মজলুম অসহায় বিনিয়োগকারীদের কান্না আল্লাহর আরশ পর্যন্ত পৌছাইছে। কারসাজিতে জড়িত লুটেরাদের বিচার তিনিই করবেন। নমরুদ করেছিলেন মশা দিয়ে, এদের করছেন ছাগল দিয়ে!
আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশের একজন হাইস্কুলে এমপি ও ভুক্ত শিক্ষক বাড়ি ভাড়া ১০০০টাকা চিকিৎসা ভাতা৫০০ টাকা উৎসব ভাতা দেয় ২৫% মোট ১২৫০০ টাকা বেতনে চাকরি করে বদলির কথা বলা হলে এই মতিউর ও বেনজির মত আমলারা তাদের বাধা হয়ে দাড়িয়ে আছে আর সরকার ঐ আমলাদের চাপে পরে বদলি চালু করতে পারে না শিক্ষক বদলি হয়ে নিজ বাড়িতে ফিরে বৃদ্ধ পিতা মাতার সেবা যত্ন করতে চায় সামান্য বেতন দিয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে সুন্দর জীবন যাপন করতে পারে শিক্ষকদের শতকোটি টাকার বাড়ি গাড়ি কেনার স্বপ্ন নাই সরকার ঐ আমলাদের জীবন মান উন্নত করার জন্য ব্যাস্ত এমপি ও ভুক্ত হাইস্কুলের শিক্ষক দের সীমিত স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য সরকার সহ সকল মহলের সু দৃষ্টি কামনা করি।
সবকিছু সম্ভব এর এদেশে শরীফ থেকে শরীফা হয়, সরকারের পদ্ধতি পরিবর্তন ও সরকারের পদত্যাগ সম্ভব নয় কেনো?
যে ব্যক্তি তার নিজ সন্তানকে অস্বীকার করে তার মানে ওটা (জারজ সন্তান) অন্য কেউ জন্ম দিয়েছে। তাকেও বিশ্বাস করতে বলে কি অদ্ভুত এ দেশ !
Each and every NBR employee have this kind illegal property and cash.
কথায় বলে ছাগলে কি না খায়। এখন দেখি রাজস্ব কর্মকর্তা কেও খায়ওয়া শুরু করলো। ভালোই হলো এখন এই রাজস্ব কর্মকর্তার কাছ থেকে অন্য কেহ দুদক কর্মকর্তা অথবা বড় কোন আমলা / আরও বড় কেহ (যাদেরকে ধরা ছোয়ার বাহিরে) মোটা অংকের ঘুষ খাবে। কি চমৎকার ঘুষসংস্থান (থুক্কু বাস্তুসংস্থান).
বাকিটা দুদক করবে। ধন্যবাদ যুগান্তর
মর প্রবাসী মর পরের টয়লেট পরিস্কার করে মর। আমাদের এই সোনার দেশটা এই আওয়ামী গুন্ডাপান্ডারা লুটেপুটে খাচ্ছে আর আমরা বউ বাচ্চা দেশে ফেলে পর দেশে লাত্তি গুতা খেয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছি কোন সার্থে ? আমার পরিচিত এক লোক তার বাবার এক শতক সম্পদ ছিল না আজ সে কোটিকোটি টাকার মালিক হঠাৎ কি ভাবে সে এত টাকার মালিক হল? এই অবৈধ সরকার এই গুন্ডাপান্ডাদের দূর্ণীতির সুযোগ না দিলে এত বৎসর ক্ষমতায় থাকতে পারত না। আসুন আমরা সাধারণ মানুষ জেগে উঠি আমাদের আসেপাশে যত দূর্ণীতি বাজ গুন্ডাপান্ডা আছে ওদেরকে ধরিয়ে দেই। অবৈধ সরকারের অবৈধ এমপি মন্ত্রী থেকে শুরু করে ওয়ার্ডের চৌকিদারদের সম্পদের হিসাব নেওয়া হউক।
ছাগলটাকে ধন্যবাদ। তার উসীলায় হাঁড়ির খবর বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে।
খবর নিলে হয়তো দেখা যাবে, বাংলাদেশের অর্ধেকের বেশি সম্পদ হয়তো পুলিশ ও রাজস্ব কর্মকরতাদের পকেটে।
যুগান্তর, মানবজমিন এই পত্রিকা গুলোর রিপোর্টারদের মায়া, মমতা, ভালবাসা কিচ্ছু নাই। এত বেরশিক কেন উনারা ?বেচারা মতিউর রহমান শান্ত শিষ্ট(?) সৎ(?) ভদ্রলোক(?)।সাক্ষাৎকারে উনি দুর্নীতি না করার চিরাচরিত রেকর্ড বাজিয়েছেন এতেও রিপোর্টার ভাইয়েরা সন্তুষ্ট হন নাই। ----সবচেয়ে বড় কথা এই মতিউর রহমান গং রা অতীতে পার পেয়েছেন পরবর্তীতেও পার পাবেন, কারণ সিস্টেমে গলদ!
আহা রে একটি ছাগল কি না ঘটিয়ে দিল।
এই মহা ব্যবসায়ি মহা দূঃনীতিবাজ আমলা এখনো পদোন্নতি পিয়াসী। সকলই ইচচ্ছাময়ীর কৃপা !
এসব করার সুযোগ এই সরকারই করে দিয়েছে।।বারবার দূর্ণীতি করা, খুনি, সন্ত্রাসীদের নমিনেশন দেয়া, পুলিশ, বিডিআর, সেনাবাহিনী দিয়ে ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসে নিজেরাই বারবার অন্যায় করে, অন্যায়কারীদের সাহায্য করেছে, তারা সেই সুবিধা নিচ্ছে।।। এখন কিছু বলতেও পারছে না, কিছু করতেও পারছে না।। উদাহরণ বেনজীর আর আজিজ।। এসব এখন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।।।
বেনজির ও বলেছিল, দূর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে বিনা পয়সায় সম্পদ লিখে দিবে!!
পরিচিত জনের মাঝে একজন এনবিআরের পিয়ন আছে,যিনি গ্রামের বাড়িতে ট্রিপল এক্স বাড়ি করেছেন যার নির্মাণ ও ইন্টেরিয়র খরচ প্রায় তিন কোটি টাকা,বিভাগীয় শহরে রয়েছে অর্ধশত কোটি টাকা মূল্যের বাড়ি ও জমি, চলেন নিজস্ব লেটেস্ট মডেলের এক্স করোল্লা গাড়ী করে,এলাকায় মসজিদ মাদ্রাসা বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে মোটা অংকের দান খয়রাত করেন,বিগত ১০ বছরে উনি এসব কিছু অর্জন করেছেন,নিন্দুকেরা বলে স্থানীয় উপজেলা শহরে তার একজন রক্ষিতা রয়েছে যাকে তিনি ১২ শতাংশ জমির উপর একটি ৫তলা বাড়ি করে দিয়েছেন যার বাজার মূল্য ৩ কোটি টাকার উপর। বিঃদ্রঃ- উনি সবকিছু করেছেন বা করছেন সৎ ভাবে!
রাজস্ব ব্যবস্থায় জরিমানা পদ্ধতি চালু করে যুগান্তকারী দুর্নীতি করার সুযোগ করে দিয়েছে। খেয়াল করবেন ২০২২ সাল থেকে রপ্তানিতে নানা রকম ফন্দিফিকির করে রপ্তানি পণ্য আটক করা শুরু করেছে পরবর্তীতে জরিমানা করে বিশাল অংকের ঘুষ নিয়ে পণ্য ছাড় দিয়েছে।রফতানি কারক অসহায় অবস্থায় পড়ে ঘুষের দাবি মেটাতে বাধ্য হয়। ঘুষের টাকা এবং পুরস্কারের টাকা মিলিয়ে শুল্ক কর্মকর্তারা পার পেয়ে যাবার সুযোগ পাবে কালো টাকা সাদা করার ক্ষেত্রে।
এই দেশের রক্ষক-রাই হলো ভক্ষক। সব চোরদের বার বার নমিনেশন দিয়ে প্রধানমন্ত্রী সোনার বাংলা উপহার দিয়েছেন। দেশের ভাবমূর্তি সব দেশে উজ্জ্বল !! ইন্ডিয়া তে উনার এমপির খুন হলো বিশ্বের সবচেয়ে নৃশংস হত্যা !!
দেশে হচ্ছেটা কি ??? সকল সরকারি কর্মকর্তা / কর্মচারীদের এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সম্পদের হিসাব দপ্তর ভিত্তিক অনলাইনে প্রকাশ করার দাবি জানাই যাতে কেউ সম্পদ গোপন করলে সাধারণ জনগণ সেটা দেশবাসীকে জানিয়ে দিতে পারে তাহলে দূর্নীতি কিছুটা হলেও কমবে এবং দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।
যে দেশে জনগণ ভোট দেয় ৫% আর দূর্নীতি করে দেখায় ৪০% সে দেশের আমলা তো দূর্নীতি করলে ধরবে কে।
দৈনিক পত্রিকায় যতক্ষণ না সরকারি উচ্চ পদস্থ বড়কর্তা দের দুর্নীতির খবর বাহির না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন লেজ গুটিয়ে অলসের মতো বসে থাকেন তারা নিজেরা স্ব-উদ্বেগে কোনো কিছু বাহির করতে পারেন না তাদের কর্মকান্ডে দেখে মনে হয় বিরোধী দলের নেতাদের দুর্নীতির মিথ্যা গন্ধ পেলে তারা তখন ১০০% একটিপ হয়ে পড়েন।
এদের কারনে সরকার বিপাকে
হা হা হা হা হা হা!!! উনি বলেন দুর্নীতি করেননি!!! তাহলে এত সম্পদ হাওয়া থেকে আসল!!! লজ্জা থাকা উচিত, দুর্নীতির কারণে নিজের ছেলের পরিচয় পর্যন্ত অস্বীকার করে!!! ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি!!! ওয়াক থু!!!
রাজস্ব আদায় করেছেন উনার জন্য । সরকারের জন্য নয়। এটাই মনে হয় । লাগামহীন দুর্নীতির কারণ সরকারের তদারকির অভাব। কারণ সবাই লুটপাটে মশগুল। অন্য কে তদারক করার ফুরসৎ নাই।
সরকার প্রতিবছর বাজেট দেয়।এনবিআর জনগন ও ব্যবসায়ীদের উপর নতুন নতুন করের বোঝা চাপান।আর সম্পদের পাহাড় গড়েন এনবিআরের কর্মকর্তারা।রাষ্ট্র ও জনগনের সম্পদ লুটে এরা রাষ্ট্র দ্রোহিতার অপরাধ করছে।এরা লুটপাট করবে আর দেশপ্রেমিক জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধারা ভাতা নির্ভর হয়ে জীবনযাপন করবেন,এটাই কি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিলো?