অনলাইন
আমরা মানবাধিকারে সচেতন হয়েছি বলেইতো মার্কিনিদের শিক্ষা দিতে চাই: প্রেসিডেন্ট
অনলাইন ডেস্ক
(১ বছর আগে) ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, রবিবার, ২:০০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৩ পূর্বাহ্ন

আমরা মানবাধিকারে সচেতন হয়েছি বলেইতো মার্কিনিদের শিক্ষা দিতে চাই। মার্কিনিদের এজন্যই শিক্ষা দিতে চাই, কারণ তাদের থেকে বেশি মানবাধিকার বাংলাদেশ রক্ষা করে থাকে। বাংলাদেশ মানবাধিকার রক্ষায় একটি উজ্জ্বল উদাহরণ বলে মন্তব্য করেছেন প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন। রোববার দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে মানবাধিকার দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, বিরাজমান বিশ্ব মানবতা পরিস্থিতি আমাদের আহত করে। গাজায় ইসরাইলের বর্বর হামলা চলছে। হাজার হাজার মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। আমরা নীরব দর্শক হয়ে দেখছি। মানবাধিকার এখন রাজনৈতিক বক্তব্য হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট বলেন, যারা মানবাধিকারের ফেরিওয়ালা, তারা কী বললো? গাজায় প্রতিদিন হত্যা চলছে। সারেন্ডারের পর হত্যা জেনেভা কনভেনশনের লঙ্ঘন। যখন যুদ্ধ বিরতির প্রস্তাব দিলো জাতিসংঘ তখন মানবতার ফেরিওয়ালা যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দিলো।
পাঠকের মতামত
হা হা হা
কি মতামত লিখব? ঠিক এই রখম যে কোটি মানুষের স্বাধীনতা হরন করে ক্ষমতায় থাকার দল খুশি করা
আমরা মানবাধিকারে সচেতন হয়েছি বলেইতো মার্কিনিদের শিক্ষা দিতে চাই। - মাননীয় রাস্ট্রপতি যদি সত্যিই শিক্ষা দেওয়ার ক্ষমতা আমাদের হতো তাহলে বাংলাদেশের মানুষ সবচাইতে বেশি খুশি হবে।
ফুটফুটে সুন্দর
আমরা সম্ভবত ভুলে গেছি যে, আমরা কারা এবং আমাদের সামর্থ্য কতখানি। কুটনৈতিক সমস্যা কুটনৈতিক ভাবে সমাধান করাই শ্রেয়। কথায় আছে সময়ের এক ফোড় অসময়ের দশ ফোড়। যারা সময়ের সেই প্রয়োজন বুঝতে পারছেন না বা ইচ্ছাকৃত ভাবে না বোঝার ভাণ করছেন, তারা কিন্তু অসময়ের দশ ফোড়ের যন্ত্রনার ভাগী হবেন না। আমরা যদি ভাবি, সাইকেলে চড়ে গাড়ির সাথে পাল্লা দিয়ে জিতে যাব, সেটা কতখানি বুদ্ধিমানের মতো ভাবনা সেটা সম্ভবত মহাকালের সময়ই বলে দেবে। কিন্তু যারা আমাদের সেই অসময়ের জন্য দায়ী বলে আমরা বা আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম জানবো, তারা কি তাদেরকে কোনদিন ক্ষমা করবো? জাতির কাছে এই প্রশ্ন রইলো?
ha ha ha
হা হা হা্্্্্্্