অনলাইন
হাতজোড় করে ক্ষমা চাইলেন শামীম ওসমান
অনলাইন ডেস্ক
(২ মাস আগে) ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ২:২৬ অপরাহ্ন

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান নিজের অজান্তে কোনো ভুল করে থাকলে সকলের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। ওমরাহ হজে যাওয়ার আগে শনিবার সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় কবরস্থানে বাবা-মাসহ পরিবারের সদস্যদের কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিরোধী দলসহ সবার কাছে তিনি ক্ষমা চান।
একটি ফেসবুক পেজের ভিডিওতে মৃত্যুকে স্মরণ করে মাদক নির্মূলের অঙ্গীকারের কথা বলতে শোনা যায় শামীম ওসমানকে । তিনি বলেন, আমি একজন মানুষ। ফেরেশতা আর শয়তানের ভুল হয় না। মানুষ হিসেবে আমার ভুল হতেই পারে। রাজনীতি করি । অনেক সময় অনেক কথা বলতেই হয়। হয়তো যারা অপজিশনে তারা কষ্ট পান। আমি তাদের সকলের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি হাতজোড় করে।
শামীম ওসমান বলেন, আজকে আমাদের ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান স্বপন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন। বয়সে আমার অনেক ছোট। তাই আমি একটা কথা সবার উদ্দেশে বলতে চাই, মানুষের জীবন অনেক ছোট। এই ছোট জীবনে আমরা অনেক সংঘাতে জড়িয়ে পড়ি। যা আমাদের উচিত না। আমি আগামীকাল(রোববার) সপরিবারে আল্লাহর ঘর তাওয়াফ করতে যাবো। সেখানে গিয়ে নিজের জন্য যেভাবে দোয়া করবো, আমি চাই আমার এলাকার ও দেশেরসহ সমগ্র মুসলিম উম্মাহর জন্য দোয়া করতে।
তিনি বলেন, আমি যখন প্রথম হজে যাই তখন আল্লাহর কাছে চেয়েছিলাম, যেন নারায়ণগঞ্জ থেকে নিষিদ্ধ যৌনপল্লী পুনর্বাসনের মাধ্যমে উঠিয়ে দিতে পারি। আল্লাহ কবুল করেছিলেন শেখ হাসিনার ওছিলায়। আমি এবার আল্লাহর কাছে চাইবো, যেভাবে মাদক চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে, তা নির্মূলে যেন কাজ করতে পারি। পুলিশের একার পক্ষে এটা দূর করা সম্ভব নয়। দোয়া করবেন, মাদক এবং সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যেন দলমত নির্বিশেষে সমাজের সকল ভালো মানুষদের নিয়ে যেন আমি কাজ করতে পারি।
পাঠকের মতামত
কি লাভ এত অহংকার করে যেতে হবে দু দিন আগে পরে তোমার কি মনে পরে? গেছে যে বাপ দাদা সবাই কে ফেলে! এত অহংকার এত দাম্ভিকতা এত বড়াই এত ক্ষমতা কারো জন্যই চিরস্থায়ী নয়! ক্ষমা চাও তওবা করো মহান আল্লাহ কাছে। মহান আল্লাহ পাক ক্ষমাশীল।
তসবিহ, মাথায় পট্টী, জায়নামাজ এগুলো দেখে অনেক আগেই প্রতারিত হয়েছি। নতুন কিছু কর
এইসব পুরনো স্ট্যান্টবাজি। কি কি অপরাধ করেছেন, তার ফিরিস্তি দেন, আইনের কাছে আত্বসমর্পণ করুন, তাহলে বুঝা যাবে। ত্বকী হত্যা দিয়েই শুরু করতে পারেন। আগেরগুলো না হয় বাদই দেয়া যাক।
খেলা এতো সকালে শেষ হয়ে গেল নাকি ? খেলা কি আর হবে না?
মিশরে ফেরাউন যখন স্বৈরাচারী আচরণ করছিল তখন আল্লাহর মনোনীত নবী হযরত মুসার সাবধান বানীকে কখনোই ফেরাউন কেয়ার করে নাই। যখন দেখলো এখন সামনে সাগরে ডুবে মরা ছাড়া আর কোন উপায় নেই। তখন নবীকে ডেকে বললো, “হে মুসা তোমার আল্লাহকে বলো আমি তার উপর ঈমান আনলাম।” আল্লাহ কিন্তু সেদিন তার ভাড়ামিকে ভ্রুক্ষেপ করে নাই। বরং কড়া জবাব ছিল যে, অনুকম্পা হিসাবে ভবিষ্যৎ মানুষের উদাহরণ হিসাবে কিয়ামত পর্যন্ত তার লাশ সংরক্ষণ করে রাখা হবে। মিশরের মমিতে তার লাশ আজো ঐ কুরআনিক সত্যতা প্রচার করছে। ১৯৭৫ সালে গবেষক মরিচ বোকাইলী বিজ্ঞান ও ধর্ম ঘেটে ঐ গোপন সত্যের সন্ধান পান। তাই মাথায় পট্টি টুপি হাতে তাসবিহ বিনয়ে হাত জোড় করলেই দুর্বৃত্ত সাধু হয় না।
খেলা মনে হয় আর হবে না
এই লোকটির ভাল মনোভাব যেন সারা জীবন থাকে
GORU MERE JUTA DAN...
মানুষের হক নষ্ট করলে আল্লাহ কখনো তা মাফ করেন না যতক্ষণ তার হক ফিরিয়ে দেওয়া হয় অথবা জুলুমের স্বীকার বাক্তি মাফ করে, এটাই আল্লাহর ওয়াদা
Well Done.
He is a good actor and knows very well that time is coming very soon to go abroad. Joy bangla.
কুঁচ তো ঘরবড় হে !
People will not forgive you for crimes you have commuted.
এই নাটকের শেষ কোথায় ?
এত দিন তো শুধু তুমি খেলা দেখাইলা, জনগন এখনো খেলা শুরু করে নাই। এত তাড়াতাড়ি মাফ চাইলে হবে?? খেলা শুরু হতে দাও আগে।
তুমি কত মানুষকে বছরের পর বছর কান্দাইছো, এক ভিডিও দিয়েই মাফ পেয়ে যাবা??
" আল্লাহ অবশ্যই সেই সব লোকের তওবা গ্রহণ করবেন যারা ভুলবশত মন্দ কাজ করে, এরাই তো তারা যাদের আল্লাহ খমা করবেন। আল্লাহ সর্বজ্ঞ,প্রজ্ঞাময় এবং আজীবন যারা মন্দ কাজ করে তাদের জন্য তওবা নয়, আর তাদের মৃত্যু কাল উপস্থিত হলে সে বলে, ' আমি তওবা করছি' আর যারা অবিশ্বাসী অবস্থায় মরে তাদের জন্য তওবা নয়, এরাই তো তারা যাদের জন্য আমি মর্মন্তুদ শাস্তির ব্যবস্থা করেছি। " আলকোরআন ৪ঃ১৭-১৮ তওবা মানে অন্তর থেকে অনুশোচনা এবং যা কিছু দুস্কর্ম করেছেন তার আর বাকি জীবনে না করার দৃঢ় অংগীকার মহান দয়ালু আল্লাহর কাছে, উনি তো উমরাহ করতে যাচ্ছেন তাঁরই দরবারে হাজিরা দেয়ার জন্য, মহান দয়ালু পরাক্রমশালী আল্লাহ সবার মনের খবর জানেন, সেখানে তো অন্য কোন খেলা
আপনার খেলাধুলা কি শেষ??
ওনাকে ক্ষমা করা কোনো ভাবেই ঠিক হবে না।
কি একজন হইছে, কষ্ট দিয়ে থাকলে ক্ষমা চাইলো! এই জন্য তার ক্ষমা চাওয়া উচিত যে সে পুরুষ মানুষ হয়েও বোরকা পরিধান করেছিল। সমগ্র মুসলিম নারী জাতির কাছে এই পাপের ক্ষমা চাওয়া উচিত । এটাও তো একটা পাপ।
He is great actor.
অহংকার করা ভালো না এবং শক্তি দেখানোও ভালো না। আল্লাহর কাছে তওবা করেন এবং যারা নির্যাতিত তাদের কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে নিন। ক্ষমতার দাম্ভিকতা আল্লাহ পছন্দ করেন না।
শামীম ওসমান বুঝে ফেলছে আবার বোরখা পরার সময় আসতেছে ! খেলা মনে হয় আর হবে না ।
যদিও উনার বক্তব্য বিভিন্ন সময় সাড়া জাগানো কিন্তু এই সময়ের কথা গুলো ভালো লেগেছে । হয়তো আল্লাহ্ তায়ালা হেদায়েত দান করবেন ।
যেনে শুনে যে ভুল করেছেন, জুলুম করেছেন, তার ক্ষমা কি হবে?
হজ্ব থেকে এসে তিনি আবার স্বরূপে ফিরবেন বা সব কিছু আবার নতুন করে শুরু করবেন..... এটাই সমগ্র দেশবাসীর প্রত্যাশা।
ওমরা থেকে এসে সুর পাল্টাবেন না তো ?
শামীমদের দুই হাত দুই জায়গায় থাকে, এক হাত গলায় আর এক হাত পায়ে, যখন যেখানে প্রয়োজন তখন সেখানে ব্যবহার করে, ধন্যবাদ
Almighty Allah must Accept your Application & Pray to Allah For You & your Family member. Amin
Khelata Sesh kore Khoma chaile bhalo Hoto
অপরাধের সীমা শেষ হয়ে গেলেও আল্লাহর রহমত কখনো শেষ হয় না। আমি আশা করবো জনাব শামীম ওসমান আল্লাহর দিকেই ফিরে আসবেন। জালিম ও জুলুমের সকল প্রকার সঙ্গ পরিত্যাগ করবেন।
অন্তরের অভিপ্রায় মুখে প্রকাশের অতি নাটকিয়তা দৃষ্টিকটু লাগে। 'বহুবার ওমরা করে থাকলে এমন ভ্রমন বিলাসিতাপূর্ন দেশ দর্শন ছাড়া কিছু হয় না' - ইমাম গাজ্জালী। টাকাটা সৎপথে দান করে দিন।
কত রঙ্গ জানোরে শামিম্যা, কত রঙ্গ জানো !! তুমি এই ভাল এই মন্দ, আসোলে তোমার সবই মন্দ। গায়েযে তোমার আওয়ামী গন্ধ সেটা সেটা আগে ছাড়ো। কত রঙ্গ জানোরে শামিম্যা, কত রঙ্গ জানো !!
তবে আপনার ভাষা খুব বেশি আক্রমনাত্মক আশোভন ছিল। যা আমাদের মনে সত্যিই কষ্ট দিয়েছে। সরি মাফ করতে পারলাম না।
খেলার সময় খেলোয়াড় উমরাহ করতে যায়,তারমানে খেলোয়াড়ের হেরে যাওয়ার ভয় আছে।মহান আল্লাহ আমাদেরকেসহ এই খেলোয়াড়দের হেদায়েত দান করুন।আমিন।
সামনে ইলেকশন মনে হয়।
এদের ঘাড় ধরতেও সময় লাগে না,আবার পা ধরতেও সময় লাগে না। ধন্যবাদ।
তাহলে খেলা কি আর হবে না?
মন্তব্য করুন
অনলাইন থেকে আরও পড়ুন
অনলাইন সর্বাধিক পঠিত
ইন্ডিয়া টুডে'র প্রতিবেদন/ বাংলাদেশে 'দুই বেগমের যুদ্ধে' ভারত-চীন এক শিবিরে, যুক্তরাষ্ট্র অন্যদিকে
দ্য ডিপ্লোম্যাটের নিবন্ধ/ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বাংলাদেশিরা যুক্তরাষ্ট্রের দিকে তাকিয়ে

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]