অনলাইন
বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বাধাদানকারীদের ওপর মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা শুরু
মানবজমিন ডিজিটাল
(২ মাস আগে) ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, শুক্রবার, ৮:১১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০১ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) দেশটির স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে বলেছেন, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বাংলাদেশি ব্যক্তিদের উপর ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করার পদক্ষেপ নিচ্ছে স্টেট ডিপার্টমেন্ট। এসব ব্যক্তিদের মধ্যে আইন প্রয়োগকারী (সংস্থাসমূহ), ক্ষমতাসীন দল এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্যরা রয়েছেন। বাংলাদেশের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয় তার সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিবৃতিতে বলা হয়- এসব ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের নিকটতম সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারেন। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ক্ষুণ্ন করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে প্রমাণিত অন্য ব্যক্তিরাও ভবিষ্যতে এই নীতির অধীনে মার্কিন ভিসার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হতে পারেন। এর মধ্যে বর্তমান ও প্রাক্তন বাংলাদেশি কর্মকর্তা/কর্মচারী, সরকারপন্থি ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী , বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, “আমাদের আজকের পদক্ষেপগুলো শান্তিপূর্ণভাবে অবাধ ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের লক্ষ্যকে সমর্থন করার জন্য এবং বিশ্বব্যাপী যারা গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে চান তাদের সমর্থন করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত প্রতিশ্রুতিকেই প্রতিফলিত করে।”
নির্বাচনের আগেই কয়টি দেশের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে?
বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা ইতিহাসে এই প্রথম। বিশ্বের হাতেগোনা মাত্র কয়েকটি দেশের জন্য এমন ভিসা নীতি গ্রহণ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। এই তালিকায় বাংলাদেশের আগে ৫টি দেশ ছিল: নাইজেরিয়া, সোমালিয়া, উগান্ডা, নিকারাগুয়া ও বেলারুশ। তবে, কোনো দেশের নির্বাচনের আগে সে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া খর্বে জড়িত সুনির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বিধিনিষেধ আরোপের ঘটনা বিবেচনায় এটা দ্বিতীয়। বাংলাদেশের আগে কেবল আফ্রিকার দেশ নাইজেরিয়ায় চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনের আগে গত জানুয়ারি মাসে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া খর্বে জড়িত দেশটির সুনির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির বিরুদ্ধে ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
যাদের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা, তাদের নাম জানা যাবে?
নীতিগত অবস্থানের কারণে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নিষেধাজ্ঞার অধীনে থাকা কারো নাম উল্লেখ করে না। গত জুলাই মাসে কম্বোডিয়ার বিতর্কিত নির্বাচনের পর ঐ নির্বাচনকে ‘মুক্ত বা নিরপেক্ষ, কোনোটাই নয়’ উল্লেখ করে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র।
নির্বাচনের রাতেই স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে উক্ত পদক্ষেপের কথা জানান।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যকে সহায়তা করতে চলতি বছরের ২৪ মে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন এন্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের ধারা 212(a)(3)(C) (“3C”) এর অধীনে একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি জে. ব্লিঙ্কেন। বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন এই ভিসা নীতির বার্তা মূলত যারা বাংলাদেশে নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করবে তাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বন্ধ।
সেক্রেটারি এন্টনি জে ব্লিঙ্কেন তার বিবৃতিতে বলেছিলেন- এই নীতির অধীনে, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যে কোনো বাংলাদেশি ব্যক্তির জন্য ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপে সক্ষম হবে। এর মধ্যে বর্তমান ও প্রাক্তন বাংলাদেশি কর্মকর্তা/কর্মচারী, সরকারপন্থি ও বিরোধী রাজনৈতিক দলের সদস্য এবং আইন প্রয়োগকারী , বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছিল যে, গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে এমন কাজের মধ্যে রয়েছে: ভোট কারচুপি , ভোটারদের ভয় দেখানো , সহিংসতার মাধ্যমে জনগণকে সংগঠিত হবার স্বাধীনতা এবং শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অধিকার প্রয়োগ করতে বাধা দেয়া, এবং বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল, ভোটার, সুশীল সমাজ বা গণমাধ্যমকে তাদের মতামত প্রচার করা থেকে বিরত রাখা।
পাঠকের মতামত
Alhumdulillah.All we want a fair and acceptable election so general peoples can cast their fair voting rights under a fair govt.
আমি আশাবাদী, কোন বাঙ্গালীর উপর নিষেধাজ্ঞা আসবে না। শুধু চোর দের উপর নিষেধাজ্ঞা আসবে। চোর দমনের জন্যে আমেরিকা কে ধন্যবাদ।
When will we be human after or before punishment ? We common people are in fear if punishment comes, we will be the worst sufferers. So realisation should be come from both sides immediately.
ওঃকাঃ সাহেব কবে দেশে আসবেন আর সেলফি জয়ের বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য কবে জানাবেন । এদিকে ভিসা নিষেধাজ্ঞাও কার্যকর হয়ে গেল এখন আমরা দেশবাসী ওঃকাঃ সাহেব এর বক্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।
এতো কিছুর পরও অস্বচ্ছ অনিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহনহীন নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজনের তোড়জোড়ে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ হলে সে ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞার বোঝা কারা বহন করবে ? ন্যায় প্রতিষ্ঠার পথে সংগ্রামকারীগন নাকি অন্যায় করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চাওয়া কতৃত্ববাদিগন ? এমন প্রশ্নের জবাব ভোটের আগে পাওয়া জরুরী।
এ লেও ঠেলা। এমনিতেই কত ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে, এর মধ্যে এই জিনিস? নাহ ওদের নিয়ে আর পারি না। একেবারে গদের উপর বিষফোঁড়া !
Literally a delighted moment for Bangladeshi people.......
ধন্যবাদ আমেরিকা কে, ভিসা রেস্টিকেশনের সাথে সাথে দেশি-বিদেশি সকল ব্যাংক একাউন্ট বাজেয়াপ্ত করার জোর দাবি জানাচ্ছি, এবং ভিসা রেস্টিকেশনের আওতায় এদের আত্মীয়-স্বজন যারা আমেরিকা বসবাস করে তাদের ও আমরিকা থেকে বহিষ্কার করা হোক।
প্রিয় পাঠক, আপনাদের মন্তব্য গুলো পরে মনটা ভরে গেল, সবার মনের আশা পূর্ণ হোক এই আমার প্রত্যাসা।
রাতের ঘুম হারাম। কী শুনলাম, কী দেখলাম আর এখন কী হচ্ছে?
এক বালতি সমবেদনা ক্ষমতাসীনদের জন্য
Well done, the U.S.
অতি-দ্রুত, ব্যপকভিত্তিক নিষেধাজ্ঞা আশা করছি।
একদলীয় শাসন যেসব দেশে আছে, তাদের কারো অবস্থাই ভাল নয়। বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনোইতক ও রাজনোইতিক সমস্যার অন্যতম কারন এটিই। শক্তিশালী গনতন্ত্র যেসব দেশে আছে তারা কেউ খারাপ নেই। সারা পৃথিবীর মানুষ সেসব দেশেই যায়। বাংলাদেশেও গনতন্ত্র প্রয়োজন, এবং তা আমাদের নিজেদের জন্যই।
First visa restriction must be on judiciary.
যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য যে সব দেশ বাংলাদেশে গনতন্ত্র পুন:প্রতিষ্ঠার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তাদেরকে ধন্যবাদ।
যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য যে সব দেশ বাংলাদেশে গনতন্ত্র পুন:প্রতিষ্ঠার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তাদেরকে ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ, আশা করি জনগণ ভোটের অধিকার ফিরে পাবে।
যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতিকে আমেরিকা সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষথেকে চায়ের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে।
যাদের উপর এই ভিসা নীতি আরোপ করবেন শুধু সে ই নয়,ওদের চৌদ্দ গোষ্ঠীর উপর আরোপ করুন। ছেলেমেয়ে বউ, পোলা মাইয়া, বোন বাপ দাদা সবাইকে আমেরিকা থেকে তাড়িয়ে দিন । ওদের অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করুন।
বিরোধি দল বলতে জাতীয় পার্টির খবর আছে।বেইমানদের মনে হয় ভাগ বাটওয়ারর সুখের দিন বন্ধ হলো - গোলাম কাদের ,ইনু , রাশেদ খান মেনন,বডুয়া সহ বেশ কিছু আওয়ামি লীগ কলাবরেটর আশা করছি নিষিদব্য হচ্ছে ।আমেরিকান বিভিন্ন নিয়মের খাতিরে নাম প্রকাশ করা হয় না তবে অচিরেই তা জানা যাবে এখনকার ডিজিটাল বাংলাদেশে আছি না?
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ কে কোন প্রকার সমাবেশ করতে দেয়না আওয়ামী পুলিশ। তবে এরা কি এর আওতায় পরবে
অতিদ্রুত, ব্যপকভিত্তিক,নিষেধাজ্ঞা আশা করছি। যদিও কষ্ট টা সাধারণ জনগণ হিসেবে আমাকেও স্পর্শ করবে।তারপরও যুগ যুগ ধরে কষ্ট করার চেয়ে সাময়িক কষ্ট হাসিমুখে মেনে নেব।ফ্যাসিষ্ট শাষনের অবসান হোক।
এবার যদি গনতন্ত্র ফিরে আসে আমার সোনার বাংলায়, তা হলে আমি আমেরিকাকেও ভালোবাসি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মূখপাত্র ম্যাথিউ মিলারকে অভিনন্দন এমন একটি ঐতিহাসিক ঘোষনা দেয়ায়।আমরা গত পনের বছর দেখেছি কিভাবে দেশের প্রতিটি সেক্টরকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।এক অঘোষিত পরিবারতন্ত্র কায়েম করতে পুরো নির্বাচন ব্যবস্থাকে গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে।আর একাজটি সংগঠিত হয়েছে এমন একটি দলের নেতৃত্বে যারা নিজেদের দেশের স্বাধীনতার বড় অংশীদার মনে করে।আমরা গত দুটি জাতিয় নির্বাচনে দেখেছি কিভাবে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা কর্মচারীরা ও পুলিশের লোকজন আওয়ামী লীগকে জাল ভোটের মাধ্যমে আগের রাতে সিল মেরে ভোট শেষ করে দিতে।রাতের বেলায় ভোট ডাকাতি যার আমলে হয় তার দ্বারা অবাধ সুষ্ঠ অংশগ্রহনমুলক নির্বাচন কখনোই হতে পারেনা।আর যাই হোক আমরা বাংলাদেশের জনগন যুক্তরাষ্ট্রের এ সিন্ধান্ত কে সাধুবাদ জানাই এবং দ্রুতই কার্যকর ব্যবস্থা চাই
যাদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র তাদের ছবি সহ নাম প্রকাশ করার দাবি জানাচ্ছি।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে কেয়ারটেকার গর্ভনমেন্ট ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন একেবারেই অসম্বভ এক্ষেত্রে বিরোধী জোট যারা কেয়ারটেকার/তত্ত্ববদায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করছে এবং এ আন্দোলন চুড়ান্ত রুপ দেয়ার জন্য অনেক ত্যাগ ও পলিশি এ্যাপ্লাই করতে হতে পারে সেক্ষেত্রে তাদের উপর ভিসা নীতির আওতায় আসবে কি ?
নাম প্রকাশ না করুন। অন্তত কোন ডিপার্টমেন্ট থেকে কতজন ভিসা রেস্ট্রিকশন পেয়ে সম্মানিত হচ্ছেন তা প্রকাশ করুন।
এক সেলফিতেই ক্ষমতাসীনরা মনে করেছিলো আমেরিকা জয় করে ফেলেছিলো।এখন সেই সেলফির কি হবে?বাঁশ তো শুরু হয়ে গেলো।
কারও নাম জানা যাবেনা! তাহলো এই নিষেধাজ্ঞার দরকার কি? বরং বিশ্বের সব নামীদামী মিডিয়ায় এদের ছবি সহ পূর্ণাঙ নাম ঠিকানা প্রচার করা উচিৎ যাতে শুধু তাদেরই না অন্যদেরও শিক্ষা হয়।
কুটি কুটি বাঙ্গালীরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছো বাঙালি করে মানুষ করনি।
যাক বাবা, আজ বিএনপি জামায়াত এর ঘুম বহুদিন পর ভালো হবে। আহ! কি আরাম। কি শান্তি! তবে বাংলায় একটা কথা আছে- ঐ আনন্দে থাকো না। বাপেরও বাপ আছে।নির্বাচন যেভাবেই হোক, যত নিরপেক্ষ হোক, আওয়ামী লীগের বিজয় নিশ্চিত ইনশাআল্লাহ। এদেশের জনগণ কখনো ভুল করে নাই। আমেরিকার তাবেদারি আমরা কখনও করবো না।
খেলা আস্তে আস্তে শুরু হচ্ছে
এভাবে চলতে থাকলে আমরা গিয়ে দাঁড়াব কোথায়? ইইউ পর্যবেক্ষক পাঠাবে না, যুক্তরাষ্ট্র ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা শুরু করেছে। আলটিমেটলি বাংলাদেশের এক্সপোর্ট মার্কেটকে টার্গেট করবে। ভোট করেও কি রেহাই পাওয়া যাবে? ইউএসএ এর ডেমোক্রেট এবং রিপাবলিকান দুই দলই, যারা একদল যদি উত্তরে থাকলে অন্যদল দক্ষিণে থাকে যেকোন পলিসিতে, তারা এক হয়ে বাংলাদেশের ব্যাপারে কাজ করছে। এসবের পরিণতি কি কর্তৃপক্ষ ভেবে দেখছেন? দেশ তো পাতালে যাবেই, নিজের দলের তারকা খচিত ব্যক্তিবর্গ এবং তাদের পরিবারেরও বারোটা বাজাবেন। এই ভিসা রেস্ট্রিকশান কি জনম জনমেও তোলা যাবে? একবার সিল পড়ছে মানে শেষ লাইফ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন সবাইকে বোঝার তওফিক দিন। এই পাগলামি থামিয়ে সঠিক পথে আসেন। মানুষের জীবন বিপন্ন করবেন না জিদ করতে গিয়ে।
Keno Bilden er sathe selfie ta achena golay jhuliye gelei USA immigration dhukte dibe.
The first one must be Sheikh Hasina.
Alhamdulillah (Praise be to Allah)!
বলার কিছু নাই, যাদের সম্পদ যুক্তরাষ্ট্রে আছে চুলকানি তাদের।
আলহামদুলিল্লাহ।
Good News
মন্তব্য করুন
অনলাইন থেকে আরও পড়ুন
অনলাইন সর্বাধিক পঠিত
দ্য ডিপ্লোম্যাটের নিবন্ধ/ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বাংলাদেশিরা যুক্তরাষ্ট্রের দিকে তাকিয়ে
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন/ নির্বাচন নিয়ে মার্কিন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় 'হস্তক্ষেপ'কে হাইলাইট করলেন মোমেন
গুম-খুন-কারা নির্যাতিত বিএনপি নেতাদের স্বজনদের আহাজারি/ বাঁচার অধিকার না থাকলে সবাইকে একসাথে মেরে ফেলুন

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]