প্রথম পাতা
১ দিনের রিমান্ড
তারাবির নামাজ থেকে তিন হাফেজসহ গ্রেপ্তার ১৬
স্টাফ রিপোর্টার
২৯ মার্চ ২০২৩, বুধবার
রাজধানীর একটি কোরআন শিক্ষা কেন্দ্রে তারাবির নামাজ থেকে ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে পুলিশ তাদের আদালতে হাজির করলে আদালত ১১ জনকে ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৩ শিশুসহ ২জন নারী ও ৩ জন কোরআনের হাফেজ রয়েছেন। রিমান্ডপ্রাপ্তরা হলেন, হোসাইন বিন মানসুর (৩৩), মুফতি রহতুল্লাহ বিন তোফাজ্জল হোসেন (৪৭), আব্দুলা আল মাহফুজ (৩৩), এ কে এম আব্দুস ছালাম (৬৫), সাইমুম জামি (২৫), মো. হাফিজুর রহমান (৬৬), আনজুম বিন কালাম (২৪), নুর মোহাম্মদ মনির (৩৫), মো. সালাউদ্দিন সাব্বির (১৯), আব্দুর নূর নূরনবী ও মো. নাসির উদ্দিন (২৩)। এ ছাড়া অপর ২ নারী ও ৩ শিশুসহ বাকি ৫ আসামির রিমান্ড আবেদন করা হয়নি। পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তারকৃতরা জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
জানা গেছে, গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গুলশানের শাহজাদপুরের সুবাস্তু মার্কেট সংলগ্ন ইসলামিক এন্টারপ্রাইজ (কোরআন শিক্ষা কেন্দ্র) থেকে তারাবির নামাজ থেকে ৩ ইমামসহ তাদের আটক করে নিয়ে যায় গুলশান থানা পুলিশ। পরে বিশেষ ক্ষমতা এবং বিষ্ফোরক দ্রব্য আইনের গুলশান থানার ৩১ (৩) ২৩ মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। পুলিশ ১নং আসামি থেকে ১১নং আসামির রিমান্ড আবেদন করলে আদালত তাদের একদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
জানা গেছে, ইসলামিক এন্টারপ্রাইজ বা কোরআন শিক্ষা কেন্দ্রটি দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে স্থানীয় বাসিন্দারা পরিচালনা করে আসছেন। এখানে বয়স্কদের কোরআন শিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে। প্রতি বছর পবিত্র রমজান মাসে পুরুষ ও নারীরা পৃথক ব্যবস্থাপনায় তারাবির নামাজ আদায় করে থাকেন।
এ বিষয়ে গুলশান থানার ওসি ফরমান আলী জানান, গ্রেপ্তারকৃতরা সবাই জামায়াতের নেতাকর্মী।
পাঠকের মতামত
রোজার মাসে শয়তান বাধা থাকে তবে তা মানুষ শয়তান না।
সরকার এতোই ঠুনকো হয়ে গেল যে,-শিশু নারী সহ ১১ জন অল্প শিক্ষিত মানুষ সরকার পতন ঘটিয়ে ফেলবে???
যে কালেমার দাওয়াত দিতে গিয়ে মহানবী সাঃ কে নিজ মাতৃভূমি ত্যাগ করতে হয়েছিল সে কালেমা আজো আছে কিন্তু সেই ঈমানদারের খুব অভাব আজ সমাজে। আমরা ৯৫% মুসলমান! কাজে নয় নামে! যে কোন অন্যায়- অনাচারের বিরূদ্ধে কথা বলতেই হবে কাউকে না কাউকে। তা না হলে মরার পর জিহবা কাটা হবে! এতে কোন সন্দেহ নাই। তবে সেটা হবে হবে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই। জনগনের জান-মালের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবেনা। এভাবেই কাজ করতে হবে, তাতে অন্তুত ঈমানী দায়িত্ব পালন হবে নয়তো আখিরাতে কঠিন অবস্থা হবে। সমাজের যে কোন অন্যায়ের বিরূদ্ধে হক কথা বলতেই হবে তাতে জদি জেল-জুলুমও হয় সেটা হতে পারে নাজাতের উচিলা। হক কথা বলার জন্য দলিয় পরিচয়ও দরকার হয়না। আমার নবী (সাঃ) যদি মক্কার কাফেরদের সঙ্গে আপোষ করতেন, হাদীয়া-হালুয়া রুটির লোভ করতেন উনাকে হিজরত করতে হতনা। প্রিয় নবিজীর (সাঃ) এর শিক্ষা যারা গ্রহন করবে এবং সেই অনুযায়ী আমল করবে তারাই প্রকৃত সফলকাম।
হায়রে কপাল পোড়া জাতি আফসোস তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্যে আর ওই মসজিদুল আল আকসার মধ্যে কোন ফারাক নেই কারণ তারাও মসজিদের ভিতর থেকে নামাজ অবস্থায় ধরে নিয়ে যায় ধ্বংস হোক ধ্বংস হোক তোদের.....
কোরআন হাদিস অনুযায়ী আল্লাহ আমাদেরকে চলার তৌফিক দান করুন এবং এই দেশকে একটি ইসলামিক দেশ হিসেবে কবুল করুন এই দেশের জনগণের চিন্তা চেতনাকে ইসলামিক চিন্তা চেতনায় রূপান্তরিত করুন । এই রমজান মাসে জুলুম অত্যাচার থেকে ধোঁকাবাজির রাহাজানি থেকে আল্লাহ সকলকে হেফাজত করুন। প্রিয় দেশবাসী আমরা প্রত্যেকে ব্যক্তিগত ইনফেরাধী দোয়াতে একে অপরের জন্য দোয়া করব। কে কি করছে না করছে সেদিকে আমরা তাকানোর সময় শেষ, এখন আমরা আল্লাহকে বলা ছাড়া আর কোন উপায় নেই বললেই চলে। কিভাবে চলতে হবে সেটা আমাকেই ডিসিশন নিতে হবে আমার চলাফেরা দ্বারা কোন জনগণের বা আমার নিজের আখেরাত যেন ধ্বংস না হয়ে যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আল্লাহ মুসলিম উম্মাহকে সকল ধরনের ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজত করুন এবং রমজান মাসে আলেম-ওলামাদেরকে মুক্তির ব্যবস্থা করুন ।
সকল বিরোধীদলইতো সরকার পতনের চেষ্টা করছে, বিএনপি সরকার পতনের আন্দোলন করছে। পাইছে এদের, জামাত-ইসলাম কি নিষিদ্ধ দল? আসলে সরকার বিরোধী নয় এ সরকার ইসলাম বিরোধী।
আল্লাহ সব কিছু দেখছেন বিচার একদিন হবে
সারা বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মসজিদে তারাবীর নামাজ আদায় হচ্ছে, কোটি কোটি মুসলমান তারাবীর নামাজ আদায় করছে, সরকার তো তাদের কাউকে গ্রেফতার করেনি। এদের গ্রেফতারের কারণ আছে নিশ্চয়ই। আর পুরুষের সাথে মহিলা মিলেমিশে জামায়াতি কায়দায় তারাবী আদায় আদৌ ইসলাম সম্মত কিনা সেটাও ভাবনার বিষয়। তারাবীর নামাজে মহিলা আসার কারণ কী???
মঘের মুল্লুকে আছি। নামাজে ও মানূষ নিরাপদ নয়। নিরাপদ দেখছি শুধু পুজায়। পর কালের বিচার পাওয়ার আশায় মরতে হবে নাহলে পরিবর্তনের জন্য মরতে হবে।
তাদের গ্রেপ্তার করার আগে মনে রাখা উচিৎ। আল্লাহ ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। ঈমানদারদের কোন ভয় নেই আল্লাহ সাথে আছেন। যারা টাকার কারনে মুসলিম হয়েও কোরআনের হাফেজদের গ্রেপ্তার করেছে তারা মুসলিম নয় নওমুসলিম। তাদের বিচার হবে মৃত্যুর পরে কোটি কোটি লোকদের সামনে তাদের বিচার করবেন শেষে ভয়াবহ আযাবে তাদের লাঙ্গিত করা হবে। অপেক্ষা শুধু সময়ের।
মহান আল্লাহ ওদের উপর গজব দান করুক।
কোরআন শরীফের বিরুদ্বে যারা গেছে তারা দুনিয়া ও আখেরাতে অপদস্ত হবে। জামায়াত ইসলাম একটা বাহানা মাত্র।পবিত্র রমজান মাসে মসজিদ থেকে এ ভাবে আটক করে বিধর্মীদের কাছ থেকে বাহবা নেয়ার জন্য বর্তমান সরকারের সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষকে নিন্দা জানাচ্ছি।
জামায়াত কি নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল? নামাজের মাধ্যমে হয়তো এরা পবিত্র রমজান মাসে মহান আল্লাহর কাছে সরকার পতনের ফরিয়াদ করতে ছিলো,যা আল্লাহর পর দুনিয়ায় পুলিশই জানতে পেরেছে।
আল্লাহ্ তোমার কাছে বিচার দিলাম। তুমি সঠিক বিচার করো।
ভাই ভালো কিছু আর আসা করা যাই না, এই বাংলাদেশের, আল্লাহ তুমি সবাই কে হেপাজত করো তুমি ছাড়া আর কেউ পারবে না,
ভাই ভালো কিছু আর আসা করা যাই না, এই বাংলাদেশের, আল্লাহ তুমি সবাই কে হেপাজত করো তুমি ছাড়া আর কেউ পারবে না,
আল্লাহ জালেমদের ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। আল্লাহর গজব অতি সন্নিকটে, ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ। ৫ বছর যাবৎ এখানে শিশু ও বয়স্কদের সহীহ কুরআন শিক্ষা দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়ে আসছে এবং প্রতি বছর রমজানে খতমে তারাবীহর ব্যবস্থা করা হয়। তারাবীহ নামাজরত অবস্থায়, তিনজন কুরআনে হাফেজ এবং নারী ও শিশুও আছে। এটি কর্তৃত্ববাদী এবং মানবতা বিরোধী সরকার।
জনাব Masud Ur Rouf , জামাতিরা ওয়াহাবী না। জামাতিরা ইখওয়ানী। কোন জিনিস না জেনে কমেন্ট না করাই ভালো।
দুঃখজনক, অমানবিক, জুলুম। সরকারের অবস্থা এতই নরবরে যে তারা শিশুদেরকেও ভয় পায়। পতন অনিবার্য।
দুঃখজনক ও অমানবিক
অমানবিকতা। মহান আল্লাহ পাক সীমালংঘনকারীদের ছাড় দেন না।
৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশ। এখানে নানাভাবে মানুষ কুরআন সহীহ করার প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকে। তার মধ্যে একটি সর্বোত্তম মাধ্যম হচ্ছে ব্যক্তি উদ্যোগ। যে সেন্টারটির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। পত্রিকায় প্রকাশিত খবর এবং সেন্টারটির পরিচালক মাধ্যম জানতে পারলাম। ৫ বছর যাবৎ এখানে শিশু ও বয়স্কদের সহীহ কুরআন শিক্ষা দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়ে আসছে এবং প্রতি বছর রমজানে খতমে তারাবীহর ব্যবস্থা করা হয়। প্রতি বছরের ন্যা্য় এ বছরও তারাবীহ নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তারাবীহ নামাজরত অবস্থায়, তিনজন কুরআনে হাফেজ এবং নারী ও শিশুও আছে। একটি কর্তৃত্ববাদী এবং মানবতা বিরোধী সরকার ক্ষমতায় থাকলে এর চেয়ে ভালো কিছু কি আশা করা যায়। আল্লাহ জালেমদের ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না।
এই সরকারের উপড় আল্লাহর গজব পড়ব।
এটা কোন কথা তারাবির নামাজে সরকার পতনের পরিকল্পনা। এটা তো বিরোধী সব দলই করে।তো সবাই কে ধরেন। আর ধরেই রিমান্ড ! ওরা আদৌও দোষী এর সত্যতা কি?
আগে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করে দেখা উচিত ছিল।
হে আল্লাহ এই মুসলিম বিদ্বেষী সরকারের তুমি বিচার কর
দুর্ভাগ্য এ জাতির। সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশে এমন আচরণ নিন্দনীয়। ইসরায়েলে ঘটলেও ঘটতে পারে কিন্তু বাংলাদেশে অকল্পনীয়। সরকারের তদন্ত করে দেখা উচিত যে সরকারের বিরুদ্ধে জনরোষ সৃষ্টির কোনো অকৌশল কি না?
নারী ও তিন শিশু সহ গ্রেফতার কত বড় জালিম। জালিমের ধ্বংস অনিবার্য।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক আমিন।
তারা তো চুরি ডাকাতির পরিকল্পনা করেনি যে তাদের গ্রেফতার করতে হবে। আর সরকার পতনের পরিকল্পনা তো বিএনপির এ টু জেড নেতারাই করে।
ওহাবী জামাতিরা পাকিস্তানী হায়েনাদের দোসর, ওরা দেশে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে! ওরা ধ্বংস হোক।
ধ্বংস হোক আবু লাহাব ও আবু জাহেলের বংশধররা,,,, লানত
রমজান মাস শয়তান নাকি বাঁধা থাকে। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত করুন।
তোদের ধবংস অতি সন্নিকটে। যে পুলিশ গুলো গ্রেপ্তার করেছে, যে বিচারক রিমান্ড দিয়েছে এবং যাদের জন্য এই কাজ করেছ সবাই বিপদে পড়বি। এটা রমজান মাস...!
আল্লাহর গজব টা কি দেখে যেতে পারব
সরকার এবং তার প্রশাসনে ঘাপটি মেরে বসে থাকা একটা মহল বোধহয় চাচ্ছে আমরা যেন ধর্ম কর্ম ত্যাগ করে তাদের মত খাটাশ হয়ে যাই।
জামায়াত করলেই কি পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারেন????? জামায়াত কি এদেশে নিশিদ্ধ??? বর্তমান প্রজন্মের লোকজন একটা দল করতেই পারে, এটা কি কোনো অপরাধের ভিতর পড়ে???
কিছু কমু না সব বিচার আল্লাহর কাছে দিলাম।
জামাতের নাম দিয়ে মুলত তারা ইসলাম কে ধ্বংস করে যাচ্ছে পাবলিক কে বুঝতে হবে জামাতের কোরআন ভিন্ন নয় একই
আল্লাহর গজব অতি সন্নিকটে
শুধু জামায়াতের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকলেই গ্রেফতার করতে হবে? এমন দেশ আমরা দেখতে চাই না। প্রতিহিংসার এই মানসিকতা ছাড়তে হবে।
তারাবীহ পড়লে, কুরআন শিক্ষা করালে যদি সরকার ভয় পায় তবে এই সরকারকে ডাস্টবিন এ ফেলা উচিৎ। জামায়াত করলে গ্রেফতার করা জায়েজ? এটাতো শয়তানলীগের কাজ?
সরকারের সমালোচনা এবং গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তার পরিবর্তন সংবিধান স্বকৃত অধিকার। পুলিশ তার এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে দলীয়করনে দুষ্টচক্রে আক্রান্ত হয়ে পাগলা পশুর মত আচরণ করছে। এটা সংবিধান ও গনতন্ত্রের জন্য চরম হুমকি। বার বার রাজনৈতিক ভুয়া মামলায় নিম্ন আদালতের অন্ধত্ব বিচার বিভাগীকে নিরপেক্ষতার প্রশ্নবিদ্ধকরণের সমুক্ষীন করছে, যা সভ্যদেশে কাম্য নয়!
পুলিশ আর বিচারক আমরা আমরাই তো
আল্লাহর কোরআন চর্চাকারীদের উপর মিথ্যা অপবাদ আর জুলুমকারীদের সকলের আল্লাহর লানত পরুক। জালেমশাহীর পদলেহনকারী এদের সবাই ধ্বংসের পথেই পা বাড়াইয়াছে।
তিনজন হাফেজসহ যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা নাকি সরকার পতনের পরিকল্পনা করেছিলো। ডাকাতির পরিকল্পনাতো করে নায় এজন্য গ্রেফতার? তাহলেতো বি এন পির সব নেতাকে গ্রেফতার করা উচিত কারন তারাওতো সরকার পতনের পরিকল্পনা করছে।
They were planning to topple the government while praying in the Mosque.... ha ha ha ha ha Way to go BAL
আমাদের বর্তমান,বিচার প্রতিদের কে,ভারত, আর পাকিস্তানের বিচার প্রতিদের পস্রাব পান করানোর দরকার।
হায়রে কপাল পোড়া জাতি আফসোস তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্যে আর ওই মসজিদুল আল আকসার মধ্যে কোন ফারাক নেই কারণ তারাও মসজিদের ভিতর থেকে নামাজ অবস্থায় ধরে নিয়ে যায় ধ্বংস হোক ধ্বংস হোক তোদের
পুলিশ কি নামাজ পড়াও নিষিদ্ধ করতে চাচ্ছে। তারা চাইলে ঘোষণা করতে পারে এদেশে নামাজ পড়া যাবে না। আমাদের পুলিশ কি কোনো দিন শুনেনি ফেরআউন, নমরুদ তাদের চেয়েও অনেক বেশি অত্যাচারী শাসক ছিলো তারাও ধ্বংস হয়েছে। আবু জেহেলের হাতও ধ্বংস হয়েছে।
বাংলাদেশের পুলিশ রমজান মাসে ও তোরা মিথ্যা ছাড়াতে পারছনা। তোদের উপর আল্লাহর লানত কামনা করছি।
এ কোন দেশে বসবাস করছি আমরা? জামায়াতের লোক তারাবীর নামাজ পড়তে পারবেনা
জামাত কোন নিষিদ্ধ দল নয় যে এদের গ্রেপ্তার করতে হবে। কোরানে হাফেজ না হয়ে যদি মুজিববাদের অনুসারী হত অথবা মোদিতন্ত্রের মূলমন্ত্র অনুযায়ী মুসলিম কোপানির ভক্ত হতো তাহলে গ্রেপ্তার এড়ানো যেত।
পুলিশ যেন ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে।
আমার মনে হয় তারা কোরআন শিক্ষা কেন্দ্র থেকে এই সরকারের বিরুদ্ধে নামাজে দুআ করছিলো , ভয়ানক অন্যায় !! এ কেমন দেশে আমরা বাস করছি !!!!
আর কত নাটক?
জামাতের নাম দিয়ে মুলত তারা ইসলাম কে ধ্বংস করে যাচ্ছে পাবলিক কে বুঝতে হবে জামাতের কোরআন ভিন্ন নয় একই
এত জুলুম আল্লাহ পাক সহ্য করবেন না,,
মঘের মুল্লুকে আছি। নামাজে ও মানূষ নিরাপদ নয়। নিরাপদ দেখছি শুধু পুজায়। পর কালের বিচার পাওয়ার আশায় মরতে হবে নাহলে পরিবর্তনের জন্য মরতে হবে।
আল্লাহর গজব অতি সন্নিকটে,