ঢাকা, ৯ মে ২০২৫, শুক্রবার, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১০ জিলক্বদ ১৪৪৬ হিঃ

প্রথম পাতা

সব মতের মিলনমেলা

স্টাফ রিপোর্টার
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার
mzamin

শীর্ষ রাজনীতিবিদ। সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। শিক্ষাবিদ। ক্রীড়া ও সংস্কৃতি জগতের বিশিষ্টজন। গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব। করপোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি। সাবেক সাংবাদিক-কর্মী আর সুধীজনের মিলনমেলা। এসেছিলেন প্রায় সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি। সরকারি দল, বিরোধী দল, রাজপথের বিরোধী দল আর ছাত্রসংগঠনের প্রতিনিধি বাদ যাননি কেউই। উপমহাদেশের প্রথম রঙিন ট্যাবলয়েড মানবজমিনের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে বুধবার অনুষ্ঠিত রজতজয়ন্তী অনুষ্ঠানটি পরিণত হয়েছিল সব মতের মিলনমেলায়। রাজধানীর ইস্কাটনের বিয়াম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে সন্ধ্যায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, বিরোধী দলগুলোর সিনিয়র নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং করপোরেট  
প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা। তারা সবাই মানবজমিনের রজতজয়ন্তীতে শুভেচ্ছা জানান। মানবজমিনের পথ চলায় সহযাত্রী হওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন। সত্য প্রকাশে আপসহীন থাকার প্রেরণা দিয়েছেন। 

 

 

সন্ধ্যার পর থেকেই একে একে অনুষ্ঠানস্থলে আসতে থাকেন অতিথিরা। তাদের স্বাগত জানান মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, সম্পাদক মাহবুবা চৌধুরী ও ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কে এম বাবর আশরাফুল হকসহ সাংবাদিক ও কর্মকর্তারা। 
বিয়াম অডিটরিয়ামে নাতিদীর্ঘ অনুষ্ঠানে ছিল না বক্তৃতার আনুষ্ঠানিকতা। শুধু মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী ও সম্পাদক মাহবুবা চৌধুরী উপস্থিত অতিথিদের উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। 
একুশে পদকপ্রাপ্ত সংগীত শিল্পী গাজী আবদুল হাকিমের বাঁশির সুরে শুরু হয় অনুষ্ঠানের কার্যক্রম। শুরুতে ভাষার মাস হিসেবে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো...’ গানের সুর তুলে দর্শকদের মোহিত করেন তিনি। এরপর ‘মানবজমিন, ফিরে দেখা’ শীর্ষক ডকুমেন্টারিতে ফুটিয়ে তোলা হয় মানবজমিনের ২৫ বছরের আলোচিত নানা বিষয়। 

অনন্যা রুমার উপস্থাপনায় পরে একে একে প্রখ্যাত সংগীত শিল্পী খুরশীদ আলম, আলম আরা মিনু, সংগীত শিল্পী পথিক নবী, বাঁধন সরকার পূজা, ঝিলিকের কণ্ঠে মুগ্ধ হন আমন্ত্রিত অতিথিরা। যন্ত্র সংগীতে ছিলেন ব্যান্ড দল পিস- এর সদস্যরা। অনুষ্ঠান শেষে অতিথিরা নৈশভোজে অংশ নেন। অতিথিদের জন্য উপহার হিসেবে ছিল আকর্ষণীয় স্যুভেনীর। 

 

 

মানবজমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন, ঠিক ২৫ বছর আগে আজকের দিনটির মতো। বাংলাদেশে ট্যাবলয়েড পত্রিকা চলবে কি চলবে না- এ নিয়ে ছিল হাজারো প্রশ্ন। এমনকি আন্তর্জাতিক মিডিয়ার মনোযোগও ছিল আমাদের প্রতি। আমার সাক্ষাৎকার নিতেও এসেছিলেন অনেকে। একটি রক্ষণশীল  মুসলিম প্রধান দেশে কী করে ট্যাবলয়েড পত্রিকা প্রকাশের চিন্তা করলাম- এটাই ছিল তাদের জানার আগ্রহ। শুরুতেই অবশ্য পাঠকদের বিপুল সাড়া আমাদের সংশয় দূর করে দেয়। দীর্ঘ এই পথচলা সহজ ছিল না। অনেক কিছুই করার ছিল। কিছু পেরেছি, কিছু পারিনি।  কেন পারিনি সে আলোচনা দীর্ঘ। তবে, অন্তত দুটি অনুসন্ধানী রিপোর্টের কথা উল্লেখ করতে চাই। একটি ‘রাজকীয়  ক্যালেঙ্কারির খসড়া’। যে রিপোর্ট একজন সাবেক প্রেসিডেন্ট, একজন বিচারপতির ফোনালাপ নিয়ে তৈরি করা হয়েছিল। আদালতে ক্যাসেট হাজির করে একটা নজির স্থাপন করেছিল মানবজমিন।  অতি সম্প্রতি আরেকটি রিপোর্ট যা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। তা হচ্ছে- সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীর অন্তর্ধান নিয়ে। এই রিপোর্টেই প্রমাণ করা হয়, হারিছ চৌধুরী মারা গেছেন অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান পরিচয়ে।  
আজকের রজতজয়ন্তীর আনন্দময় দিনে এসব নিয়ে খুব বেশি আলোকপাত করতে চাই না। অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করেন-মানবজমিনের প্রধান বিশেষত্ব কী? আমি তাদের বলি, গত ২৫ বছরে জাতির প্রতিটি সম্ভাবনা ও সংকটের সময় মানবজমিন তার অবস্থান স্পষ্ট করেছে। কখনো চুপ করে বসে থাকেনি। সম্ভাবনাকে স্বাগত জানিয়েছে। সংকটের ব্যাপারে করেছে সতর্ক। মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে মানবজমিন সবসময় অবিচল ছিল। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলা আমাদের সম্পাদকীয় নীতি। গণতন্ত্র আছে, গণতন্ত্র নেই- এমন সমাজে সত্য বলা সত্যিই এক চ্যালেঞ্জ। কঠিন তো বটেই। গণতন্ত্রের সাফল্যের প্রধান শর্ত হচ্ছে- ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার। আমাদের সমাজটা চলে বিভক্তির ডকট্রিনে। হয় তুমি আমার পক্ষে, না হয় বিপক্ষে। এর বাইরেও তৃতীয় কোনো মত থাকতে পারে- তা অনেকেই মানতে রাজি নন। এমন চিন্তার দেশে সাংবাদিকতা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এরমধ্যে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা সত্যিকার অর্থেই বিপজ্জনক। 

 

 

বিশ্বব্যাপী অনলাইন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উত্থান এবং গণতন্ত্রের সংকট চলছে। এই অবস্থায় সারা পৃথিবীতেই সংবাদপত্রকে অস্বাভাবিক এক পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে যেতে হচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এ সংকট আরও বেশি। 
তিনি বলেন, নানামুখী সংকট, সম্ভাবনার মধ্যে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অগ্রগতিও হয়েছে অনেক। এটা বলতেই হবে- শুধু অগ্রগতির গল্প বলাই সাংবাদিকতার কাজ নয়। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রতি আমাদের বিদ্বেষ নেই, কারও প্রতি নেই পক্ষপাতিত্ব। রজতজয়ন্তীর এই দিনে আমাদের অঙ্গীকার হচ্ছে- সত্য যতো কঠিনই হোক না কেন, আমরা তা বলার চেষ্টা করবো। ফরাসি চিত্রশিল্পী জর্জ ব্রাকের একটি বিখ্যাত উদ্ধৃতি এখানে উল্লেখ করতে চাই। তিনি বলেছিলেন-‘সত্য বর্তমান, শুধু মিথ্যাকেই আবিষ্কার করতে হয়’। শেষ করার আগে সম্পাদক মাহবুবা চৌধুরীর অবদানের কথা স্মরণ করছি। যিনি বিপদে আপদে সবসময় পাশে ছিলেন।  

 


শুভেচ্ছা বক্তব্যে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশ্যে মানবজমিন সম্পাদক ও প্রকাশক মাহবুবা চৌধুরী বলেন, আপনাদের উপস্থিতিতে মানবজমিন পরিবার আলোকিত এবং সম্মানিত। আমাদের পঁচিশ বছরের পথচলা মোটেও মসৃণ ছিল না। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে আজ আমরা এখানে এসে দাঁড়িয়েছি। আমরা হোঁচট খেয়েছি, কিন্তু ভেঙে পড়িনি। আমাদের এই পথচলা কখনোই সম্ভব হতো না, যদি না আপনারা আমাদের পাশে না থাকতেন। মাহবুবা চৌধুরী মানবজমিনের রজতজয়ন্তী উপলক্ষে তার লেখা ছড়া ‘সবার কাছে ঋণী’ পাঠ করে তার বক্তৃতা শেষ করেন। ছড়ার শেষ চার পংক্তি ছিল- 
‘পাঠককুলের ভালবাসা
হৃদয় দিয়ে কিনি
সঙ্গী হয়ে যারাই ছিলেন
সবার কাছেই ঋণী।’
মানবজমিনের রজতজয়ন্তীর অনুষ্ঠানমালার স্লোগানও ছিল এটি। 

যাদের উপস্থিতি মানবজমিন পরিবারকে সম্মানিত করেছে: 
প্রধানন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, স্বরাষ্ট্র্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আব্দুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, জাতীয় পার্টির  (জেপি)  চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের, বন ও পরিবেশ মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, সিপিডি’র সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, ইতিহাসবিদ ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেসনালসের বঙ্গবন্ধু চেয়ার ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক ড. শওকত আরা হোসেন, সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী প্রফেসর দিলারা চৌধুরীসহ বিশিষ্টজন, রাজনীতিক, গণমাধ্যম ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে রজতজয়ন্তীতে মানবজমিনকে শুভেচ্ছায় সিক্ত করেন। 

বিএনপি নেতাদের মধ্যে অনুষ্ঠানে অংশ নেন দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ, ডা. সাখাওয়াত হাসান জীবন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, সাবেক এমপি গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, এম নাসের রহমান, বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপন, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবন, সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল।

 

 

অন্যান্য দলের নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী, গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক নূর অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এ ছাড়া এবি পার্টি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতিনিধিরা শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন।  
বিশিষ্টজনদের মধ্যে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও যাদুশিল্পী জুয়েল আইচ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অধ্যাপক ড. আবুল মনসুর আহাম্মদ, অধ্যাপক এসএম শামীম রেজা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জুনায়েদ হালিম, এনআরবি চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরী, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি বেলা’র প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলামনাই এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রকীব উদ্দিন আহমেদ, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক মোজাহেরুল হক, সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট তবারক হোসাইন, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন এবং মানবজমিনকে শুভেচ্ছা জানান। 

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের মধ্যে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা বাসসের প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, নিউএজ সম্পাদক নুরুল কবীর, আমাদের নতুন সময়’র ইমেরিটাস এডিটর নাইমুল ইসলাম খান, সিনিয়র সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, শফিকুল বারী সাবু, জাতীয় প্রেস ক্লাব সেক্রেটারি ও ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ইউএনবি সম্পাদক ফরিদ হোসেন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, সমকালের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন মঞ্জু, বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ,  ডেইলি স্টার বাংলার সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা, প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান, দেশ রূপান্তরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোস্তাফা মামুন, এএফপি’র ব্যুরো চিফ শফিকুল আলম, আমাদের নতুন সময় সম্পাদক নাসিমা খান মন্টি, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি এম আবদুল্লাহ, মহাসচিব মো. রোকন উদ্দিন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কাদের গণি চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম,  ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মোরসালিন নোমানী, সহ-সভাপতি দীপু সারোয়ার, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন সোহেল, আনন্দ আলো সম্পাদক রেজানুর রহমান, রয়টার্সের সাবেক ব্যুরো চিফ সিরাজুল ইসলাম কাদির, এটিএন নিউজের  হেড অব ইনপুট শহীদুল আজম, বাংলাভিশনের অনুষ্ঠান প্রধান তারেক আকন্দ, ক্যাম্পাস লাইভ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক আজহার মাহমুদ, কলামিস্ট ডা. জাহেদ উর রহমানসহ মানবজমিনের সাবেক সাংবাদিক কর্মীরা অনুষ্ঠানে অংশ নেন। 

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের ডিজি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিনের পক্ষ থেকে ফায়ার সার্ভিস ঢাকা জোন-১ এর জোন কমান্ডার বজলুর রশিদসহ প্রতিনিধি দল, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশন বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার কে এন রায় নিয়তিসহ প্রতিনিধি দল, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে মানবজমিনকে শুভেচ্ছা জানান।  

 

 

সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিশিষ্টজনদের মধ্যে সংগীতশিল্পী খুরশীদ আলম, রিজিয়া পারভীন, আলম আরা মিনু, এসডি রুবেল, পথীক নবী, সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম, কাজী শুভ, পুলক, বাঁধন সরকার পূজা, ঝিলিক, চিত্র নায়িকা রোজিনা, জনা, কেয়া, চিত্রনায়ক নিরব, সাইমন, বাপ্পী চৌধুরী, জ্যোতিকা জ্যোতি অনুষ্ঠানে অংশ নেন। 
এ ছাড়া সাবেক জাতীয় ফুটবলার শেখ মোহাম্মদ আসলাম, আশরাফউদ্দিন চুন্নু, জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক মামুনুল ইসলাম মামুন, তপু বর্মণ, বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগ, ক্রিকেটার মোহাম্মদ শরীফ অনুষ্ঠানে অংশ নেন। 

বাণিজ্যিক সহযোগীদের মধ্যে ট্রপিক্যাল হোমস লিমিটেড’র এজিএম (এডমিন অ্যঠন্ড এইচআর) মো. আখতার হোসেন, আইএফআইসি ব্যাংকের ব্র্যান্ডিং, কমিউনিকেশনস অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্সের নায়লা তারান্নুম চৌধুুরী ও বিল্লাল হোসেন, জনতা ব্যাংক লিমিটেডের জনসংযোগ বিভাগের এজিএম মো. মুশফিকুর রহমান ও সিনিয়র অফিসার এসএম আল-আমিন, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব পিআরডি’র খন্দকার আনোয়ার এহতেশাম ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার  রেজাউর রহমান রিজভী, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের জনসংযোগ বিভাগের প্রতিনিধি, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড’র হেড অব পিআরডি আজম খান ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আব্দুল মান্নান, এবি ব্যাংকের ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের এসপিও মো. তারিকুল ইসলাম তারেক ও অফিসার মো. নাহিদুল ইসলাম, এক্সিম ব্যাংকের পিআরও সাইফুল্লাহ আল আমিন যীয়াদ মো. তামীম সায়াদ। বিকাশ’র ডিজিএম রুখসানা মিলি ও সিনিয়র অফিসার সোহেল হোসেন, নগদ লিমিটেড’র হেড অব কমিউনিকেশন জাহিদুল ইসলাম সজল ও সিনিয়র ব্যবস্থাপক লিংকন মো. লুৎফরজামান সরকার, উপায়’র হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স জাহেদুল ইসলাম।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের এসভিপি ও মার্কেটিং অ্যান্ড ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন ডিভিশনের হেড মনিরুজ্জামান, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের হেড অব পাবলিক রিলেশন আসাদুল্লাহিল গালিব, এনআরবিসি ব্যাংকের হেড অব কমিউনিকেশন ডিভিশনের হারুণ-অর-রশিদ, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড’র মামুন, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড’র এফএভিপি মনিরুজ্জামান চৌধুরী ও সিনিয়র অফিসার আশরাফুল ইসলাম, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড’র জনসংযোগ বিভাগের প্রতিনিধি, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহেল রহমান, ওয়ালটন গ্রুপের এডিশনাল মার্কেটিং ডিরেক্টর মোস্তাফিজুর রহমান, ল্যাবএইড গ্রুপের পাবলিক রিলেশন অফিসার চৌধুরী মেহের-এ-খোদা (দীপ), আরবান ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের হাসিব ও বুলবুল, আশা’র হাবিব, আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের গাজী আহমদ উল্লাহ ও খলিল,  ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের শাহাদাত, অ্যাডপ্লাস লিমিটেড’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুন অনুষ্ঠানে অংশ নেন এবং মানবজমিনকে শুভেচ্ছা জানান।  
এ ছাড়া অরিত্র অ্যাডভার্টাইজিং ফার্মের মারুফ হোসেন, মাহি অ্যাডভার্টাইজিংয়ের মিজানুর রহমান, খান অ্যাডের লিয়াকত আলী খান বাবুল, গোমতী অ্যাডের মোশতাক আহমেদ রনি, ঢাকা অ্যাডের  সোলায়মান, শাপলা মিডিয়ার নজরুল ইসলাম, জারা অ্যাডের খন্দকার শরীফ হাসান, রিয়া অ্যাডের শাহজালাল, রাজধানী অ্যাডের গোলাম হোসেন, তানিয়া অ্যাডের ফুল মিয়া, স্বর্ণা অ্যাডের শামি, অহনার ফরিদউদ্দিন, জাজিরা অ্যাডের জসিমউদ্দিন ও দবির হোসেন মাদবর, টপমোস্টের মিজানুর রহমান, প্রান্ত অ্যাডভার্টাইজিংয়ের আবু জাফর সিদ্দিকীসহ আরও অনেকে অংশ নেন অনুষ্ঠানে।

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status