কলকাতা কথকতা
জুতোপেটা খেয়ে নিজের গ্রামই ছাড়তে হয়েছিল পি কে হালদারকে
বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
(১ বছর আগে) ১৭ মে ২০২২, মঙ্গলবার, ১১:৪১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:২৪ অপরাহ্ন

কীর্তিমান পি কে হালদার এর জীবনকাহিনী যতই পরিস্ফুটিত হচ্ছে তদন্তকারী ইডি অফিসারদের স্ক্যানারে, ততই তাঁরা বিস্মিত হয়ে যাচ্ছেন। পি কে হালদারের বাবা ছিলেন কৃষক, মা স্কুল শিক্ষিকা। বাংলাদেশের পিরোজপুরের নাজিরপুরের একটি গ্রামে দিন আনি দিন খাই অবস্থা ছিল তাঁদের। দীঘিরজান প্রাইমারি স্কুলের মেধাবী ছাত্রটির চোখে ছিল লোভ আর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আকাঙ্খা। জীবনে কোনও দিন সেকেন্ড হননি পি কে হালদার ওরফে প্রশান্ত। এসএসসি পরীক্ষা খুব ভালোভাবে উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজিতে ভর্তি হন। সেই পড়াশোনা ছেড়ে ইনস্টিটিউট অফ বিজনেস এডমিন্সট্রেশন থেকে এমবিএ করেন। এরপর ব্যাঙ্কিং সেক্টরে যোগদান এবং অবিলম্বে ম্যানেজ মাস্টার বলে পরিচিতি।
১০ বছরের ব্যাঙ্কিং অভিজ্ঞতা নিয়ে রিলায়েন্স ফিনান্সিয়াল কর্পোরেশন এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হন ২০০৯ সালে। ২০১৫ সালে এন আর বি গ্লোবাল ব্যাংক এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর। টাকা সাইফনিং এবং দানধ্যান একসঙ্গেই চলতে থাকে।