অনলাইন
সিজিএস-এর প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমান, নির্বাহী পরিচালক পারভেজ করিম
স্টাফ রিপোর্টার
(৭ ঘন্টা আগে) ৭ জুলাই ২০২৫, সোমবার, ২:৩৭ অপরাহ্ন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানবাধিকার-ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে জনপ্রিয় টেলিভিশন উপস্থাপক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক জিল্লুর রহমান এবং নির্বাহী পরিচালক হিসেবে অর্থনীতিবিদ ও গবেষক পারভেজ করিম আব্বাসীকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
শনিবার সিজিএস পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সবার সম্মতিতে এ দায়িত্ব দেয়া হয়।
জিল্লুর রহমান গণমাধ্যম ও জনপরিসরে দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক আলোচনার একটি গ্রহণযোগ্য ও চিন্তাশীল কণ্ঠস্বর হিসেবে পরিচিত। তার উপস্থাপিত টকশো ‘তৃতীয় মাত্রা’ গত দুই দশক ধরে দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। ইতিপূর্বে তিনি সিজিএস’র নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
নতুন দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি বলেন, ‘সিজিএস দীর্ঘ সময় ধরে নানা প্রতিকূলতা ও চ্যালেঞ্জের মধ্যেও মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে উল্লেখযোগ্য গবেষণাসহ নানা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। অভ্যুত্থান-পরবর্তী নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় আমরা বিশ্বাস করি, তথ্যভিত্তিক গবেষণা, নীতিগত চিন্তা এবং সংলাপের মাধ্যমে সিজিএস একটি গণতান্ত্রিক, অংশগ্রহণমূলক ও কল্যাণমুখী রাষ্ট্র নির্মাণে আরও সক্রিয় ভূমিকা রাখবে।’
অন্যদিকে, পারভেজ করিম আব্বাসী ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও সিজিএস’র ‘সিনিয়র রিসার্চ ফেলো’ হিসেবে ইতোমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। ভূ-রাজনীতি, রাজনৈতিক অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য তার গবেষণার মূল ক্ষেত্র। তিনি দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সম্মেলন, পিয়ার-রিভিউড জার্নাল ও নীতি সংলাপে নিয়মিত অংশগ্রহণ করে থাকেন।
নতুন পরিচালনা পর্ষদে অন্য সদস্যরা হলেন, নির্বাচন পর্যবেক্ষক ও মানবাধিকার কর্মী মুনিরা খান, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিক মো. শফিউল্লাহ, সাবেক সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ আব্দুল মজিদ, উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতা আব্দুল হক, নীতি বিশ্লেষক সুবীর দাস এবং লেখক ও সমাজ সংগঠক ফাহমিদা হক।
পাঠকের মতামত
জিল্লুর স্যারকে শুভেচ্ছা,উনার টকশোগুলো রাত জেগে জেগে দেখি।কিন্তু ৫/৬মাস যাবত উনার শো গুলো কেন যেন মনেহয় একতরফা,পক্ষপাতমূলক বিএনপির প্রতিটান আছে।যেখানে মৌলিক সংস্কারের প্রশ্নে সারাদেশের মানুষ একমত,বিএনপিসহ তাদের জোটভুক্ত কিছুদলবাদে অন্যান্য সবদল একমত।সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো মান্না ভাইয়ের মত একজন গনতন্ত্রের,ভোটের জন্য রাজপথের সৈনিক,তিনি বলেন বিএনপি এখনো অনেকজনপ্রিয় দল।তাহলে উনার উচিত তলপিতলপা গুটিয়ে বিএনপিতে যোগ দেওয়া।বগুড়া হলো বিএনপির ঘাঁটি ঐখান থেকে মান্নাভাইকে বেরহয়ে আসতে চাইলে বিএনপির ছাড় ছাড়া অসম্ভব।এইজন্য জনগনের পক্ষে না থেকে বিএনপির সাথে সুর মেলাচ্ছেন !যেখানে প্রধানমন্ত্রী ২বারের বেশী নয় এটা সকল জনগন চায়।উচ্চকক্ষের সদস্য সংসদ নির্বাচনের সময় দৃশ্যমান থাকবে।যারা সরকার গঠন করবে তাদের কে কে উচ্চকক্ষে বসবেন এখানে পি আর পদ্ধতি হতে পারে।আরো কিছু মৌলিক প্রশ্নে মান্নাভাই কেন চুপ !আর জিল্লুর স্যারও চুপ। শুধু বলেন নির্বাচন নির্বাচন ।আর জিল্লুর স্যারের কাছে এনসিপি যেন বিমাতা।গোলাম মওলা রনি যখন দরবেশ কান্ডে জেলজুলুম নিপিড়িত হলেন তখন টকশোতে খুব জনপ্রিয় মুখ ছিলেন।কিন্তু ইদানীং জিল্লুর স্যারের টকশোতে উনি যেভাবে মন্তব্য (আগাম) করেন এবং যাকিছু বলেন খুবই হাস্যকর জিল্লুর স্যারকে অনুরোধ করছি গোলাম মওলা রনিকে আর দেখতেচাই না।আগে জিল্লুর স্যার জনতার কথা বলতেন কিন্তু এখন আপনি বিএনপির কথা বলেন।