ভারত
আলোচনা ও কূটনৈতিক পদক্ষেপের মাধ্যমে ইরান-ইসরাইল সংঘর্ষ থামানোর আহ্বান ভারতের
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা
(২ সপ্তাহ আগে) ১৫ জুন ২০২৫, রবিবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:০৪ অপরাহ্ন

আলোচনা ও কূটনৈতিক পদক্ষেপের মাধ্যমে ইরান ও ইসরাইলের সংঘর্ষ থামানোর আহ্বান জানিয়েছে ভারত। আন্তর্জাতিক মঞ্চগুলোরও এই লক্ষ্যেই চেষ্টা চালানো উচিত বলে জানিয়েছে ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রক শনিবার জানিয়েছে, শুক্রবারই ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তিনি। সংঘর্ষের পথ থেকে সরে এসে দ্রুত কূটনৈতিক স্তরে বিষয়টি আলোচনার জন্য ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।
তবে ইরানের ভূখণ্ডে ইসরাইলি হানার নিন্দা করে এসসিও জোট যে বিবৃতি দিয়েছে তা থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে ভারত। অথচ এসব জোটের রাষ্ট্রগুলির মধ্যে ভারত, ইরান ছাড়াও রয়েছে চীন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, রাশিয়া, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান।
এসসিও-র ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অসামরিক নিশানায় আক্রমণের ফলে অনেক সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এটি আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘের সনদের পরিপন্থী।
বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, এই হামলা ইরানের সার্বভৌমত্বকে লঙ্ঘন করে। আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তাকে বিঘ্নিত করে। তবে এ ব্যাপারে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করে পররাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, ভারতের সামগ্রিক অবস্থানের কথা এসসিও সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে জানানো হয়েছে।
এদিকে, পশ্চিম এশিয়ায় শান্তি বজায় রাখার জন্য ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবারই ইরানের বিভিন্ন সামরিক ও পরমাণুকেন্দ্রে বিমানহানার ব্যাখ্যা এবং পরবর্তী পরিস্থিতি সম্পর্কে মোদিকে অবহিত করতে ফোন করেছিলেন নেতানিয়াহু। সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, দু’জনের মধ্যে পশ্চিম এশিয়ার আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়েছে। আঞ্চলিক শান্তি এবং সুস্থিতি বজায় রাখার জন্য মোদি ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীকে বার্তা দিয়েছেন।
পাঠকের মতামত
বিশ্বের মধ্যে দুইটা মানবতার শত্রু।প্রথম ভারত দ্বিতীয় ইজরায়েল। এদের বিরুদ্ধে সর্বাত্তক যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়া অনিবার্য। পাকিস্তান জিন্দাবাদ আমরা তুমার পাশে
India should be expelled from the SCO coalition .