মত-মতান্তর
পর্যালোচনা
টানা দশদিন ছুটি: রাষ্ট্র কোনো প্রাইমারি স্কুল নয়
শহীদুল্লাহ ফরায়জী
(৩ দিন আগে) ১৭ মে ২০২৫, শনিবার, ১:৫২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:৫২ অপরাহ্ন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ‘ছুটির উৎসব’ সংস্কৃতি, অতীতের যে-কোনো সরকারের ছুটির সংস্কৃতিকে ছাপিয়ে গেছে। তারা ক্ষমতায় আসার পর থেকে ছুটির সিদ্ধান্ত— এক ধরনের উৎসবে রূপ নিয়েছে। ছুটি যেনো তাদের কাছে সুশাসনের বিকল্প বন্দোবস্ত। যেকোনো অজুহাতে রাষ্ট্রকে দীর্ঘ ছুটির ঘুমে পাঠাতে পারা যেনো—সাফল্যের সোপান। টানা দশদিন ছুটি'র অত্যুৎসাহী এই আদেশ—অনৈতিক এবং কোনোভাবেই তা জনস্বার্থ রক্ষা করে না। দীর্ঘ ছুটি কখনোই প্রশাসনিক উদারতা নয় বরং এটি রাষ্ট্র ও জনগণের প্রতি—আস্থা, দায়িত্ববোধ এবং সেবাদানের অঙ্গীকারে ঘাটতির প্রতীক।
বিশ্বের কোথাও কোনো দিবসকে কেন্দ্র করে দীর্ঘস্থায়ী রাষ্ট্রীয় ছুটি দেওয়ার নজির নেই। বাংলাদেশে ‘বিরল’ এই ছুটি দিয়ে সরকার মনে হয় মহৎ কাজের দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চাচ্ছে। সাধারণভাবে, ধর্মীয় বা জাতীয় উৎসব উপলক্ষ্যে উৎসবের আগের দিন, মূল দিন ও পরদিন—এই তিনদিনের ছুটি একটি প্রতিষ্ঠিত নীতি। তবে প্রশ্ন হলো, এই তিন দিনের ছুটি কীভাবে এক লাফে দশ দিনে পরিণত হলো? সরকার কি কোনো প্রচলিত আইন, প্রথা বা নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে?
অথচ এই সময়ের মধ্যেই শনিবার অফিস খোলা রাখা হয়েছে। তাহলে কি দেশে জরুরি অবস্থা চলছে কিংবা রাষ্ট্র কোনো জরুরি অবস্থার দ্বারপ্রান্তে? সরকার কি বছরের নির্ধারিত সাপ্তাহিক ছুটিগুলোকে ইচ্ছেমতো পুনর্বিন্যাস করে দীর্ঘমেয়াদি একটানা ছুটিতে নিয়ে যেতে পারে? সাপ্তাহিক ছুটির আগে-পিছের দিনগুলোতে অফিস খোলা রাখার মূল যুক্তি হলো—রাষ্ট্রের জনগণই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য।
রাষ্ট্র কেবল কাগুজে ঘোষণা বা আনুষ্ঠানিকতার নাম নয়—এটি একটি বাস্তব ও জীবন্ত প্রতিষ্ঠান। যার অস্তিত্বের ভিত্তি জনগণের সেবা নিশ্চিত করার নিরবচ্ছিন্ন প্রচেষ্টায় নিহিত। রাষ্ট্র কারো ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান নয় যে, ইচ্ছেমতো তাকে বন্ধ করে দেওয়া যাবে বা ছুটি বাড়ানো যাবে।
সম্প্রতি দশ দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে যে প্রশ্নটি সামনে এসেছে তা হলো—সরকার কি নিজ দায়িত্বে ছুটি নিতে পারে? কিংবা রাষ্ট্রকে ছুটির ফাঁদে ফেলা যায়? সরকার যদি দীর্ঘমেয়াদে ছুটি ঘোষণা করে এবং তার ফলে জনজীবনে অনিশ্চয়তা, বিশৃঙ্খলা, আর্থিক লেনদেন বা জরুরি সেবাগুলো ভেঙে পড়ে, তাহলে তা রাষ্ট্রের নৈতিক ব্যর্থতার উদাহরণ হবে।
সরকারি কর্মচারীরা যদি নির্ধারিত ছুটির সঙ্গে ঐচ্ছিকছুটি এবং প্রাপ্যছুটি যোগ করে আরও দীর্ঘস্থায়ী ছুটি উপভোগ করতে চায়, তাহলে রাষ্ট্রের অবস্থা কী দাঁড়াবে?
ঈদের আনন্দ যদি রাষ্ট্রীয় ছুটির দীর্ঘ উৎসবে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে, তবে খাদ্যসঙ্কটে থাকা অসংখ্য নাগরিকের খাদ্যঝুঁকিকে আরও প্রকট করে তুলবে। এ ছাড়াও অনাবশ্যক এই দীর্ঘছুটি— উৎপাদনশীলতা, অর্থনীতি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক আয়ের উপর নির্ভরশীল মানুষের বিপর্যয় হতে পারে এবং তা
জনজীবনে বিশৃঙ্খলা আনতে পারে—এসব প্রশ্ন সরকারের বিবেচনায় নেই কিংবা গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়নি। শুধু রাস্তাঘাট ঝামেলা মুক্ত হবে আর এতে সরকারের কৃতিত্ব বাড়বে—এটাই ছুটির মুখ্য উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্য কোনোভাবেই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে না। আশ্চর্যের বিষয় হলো—যে ছুটির মধ্যে রাষ্ট্র এবং জনগণের অধিকার ও সুরক্ষা প্রাধান্য পায়নি—সে ছুটিতে সরকার লজ্জিত হচ্ছে না বরং গর্ব অনুভব করছে!
সরকারি ছুটির তাৎপর্য বহুস্তরীয় এবং সমাজ ও রাষ্ট্র-কাঠামোর সঙ্গে তা গভীরভাবে সম্পর্কযুক্ত। নিম্নে এ সম্পর্কে বিশ্লেষণসহ কয়েকটি বিষয়ের উপর দৃষ্টিপাত করা হলো:—
১. শ্রমিকের বিশ্রাম ও পুনর্জাগরণ: সরকারি ছুটি কর্মজীবী মানুষের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার জন্য অপরিহার্য। এটি কর্মীদের ক্লান্তি দূর করে, নতুন উদ্যমে কাজের জন্য প্রস্তুত করে।
২. সামাজিক ও পারিবারিক বন্ধনের সুযোগ: ছুটির দিনগুলো পরিবার ও সমাজের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ এনে দেয়। এতে পারিবারিক বন্ধন সুদৃঢ় হয় এবং সামাজিক সম্প্রীতির বিকাশ ঘটে।
৩. ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক চেতনার বিকাশ: ঈদ, পূজা, বড়দিন, বৌদ্ধ পূর্ণিমা ইত্যাদি উপলক্ষ্যে ছুটি দিয়ে রাষ্ট্র ধর্মীয় সহনশীলতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সংস্কৃতিকে স্বীকৃতি দেয়।
৪. জাতীয় ইতিহাস ও চেতনার স্মরণ: স্বাধীনতা দিবস, শহীদ দিবস, বিজয় দিবস ইত্যাদি স্মরণে জাতির ইতিহাস ও সংগ্রামের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এতে জাতীয় চেতনা ও দায়িত্ববোধ জাগ্রত হয়।
৫. রাষ্ট্রীয় নীতি ও নৈতিকতা: ছুটি কীভাবে নির্ধারিত হচ্ছে, তার মধ্যেই রাষ্ট্রের নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হয়।
একটি ধর্মীয় উৎসবে যদি দশদিনের ছুটি দেওয়া হয়, তবে বিভিন্ন পূজা, বড়দিন, বৌদ্ধ পূর্ণিমায়ও একই ছুটি দিতে হবে, না হলে তা বৈষম্য সৃষ্টি করবে। ছুটির সমতা নিশ্চিত না করলে এটি ধর্মীয় বা সামাজিক বিভেদের কারণও হতে পারে। সরকার এসব প্রশ্নে উদাসীন।
দার্শনিক বিশ্লেষণ:
অ্যারিস্টটলের মতে—প্রকৃত নেতার মধ্যে থাকা উচিত "Practical wisdom" (Phronesis)—যুক্তি, অভিজ্ঞতা ও নৈতিক বিবেচনার সমন্বয়।
হান্না আরেন্ট রাষ্ট্রের নিষ্ক্রিয়তা বা অতি-আমলাতান্ত্রিকতা বুঝাতে “Banality of irresponsibility” শব্দবন্ধ ব্যবহার করেছেন। সিদ্ধান্তের মধ্যে নৈতিকতা না থাকলে তা পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে নিষ্ঠুর ও দায়িত্বহীন করে তোলে।
মিশেল ফুকো শাসনক্ষমতাকে শুধু আইন বা শক্তির মাধ্যমে নয় বরং সময়, কাজ ও জীবনের উপর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমেও বিশ্লেষণ করেছেন। সরকার যদি দীর্ঘছুটির সিদ্ধান্ত নিয়ে নাগরিকের জীবনযাত্রায় বাধা সৃষ্টি করে, তবে তা একরকম কর্তৃত্ববাদী “Bio-politics”-এর প্রকাশ।
সরকারি ছুটি শুধুই বিশ্রামের সুযোগ নয়—এটি রাষ্ট্রীয় নীতি, জাতীয় ইতিহাস, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও মানবিক মর্যাদার বহুমাত্রিক প্রতিফলন।
রাষ্ট্রের মূল দায়িত্ব হলো নাগরিকের নিরাপত্তা, ন্যায়বিচার, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং মৌলিক সেবা নিশ্চিত করা—এই দায়িত্ব অস্থায়ী নয়, ধারাবাহিক ও বিরতিহীন।
স্বাস্থ্যখাত, আদালত, প্রশাসন—সব ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি ছুটি দিলে রাষ্ট্র কার্যত নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। এই নিষ্ক্রিয়তা কেবল অব্যবস্থার জন্ম দেয় না, নাগরিক অধিকারও হুমকির মুখে পড়ে। কোনো অভিযুক্ত আদালত থেকে জামিন পেলেও ছুটির কারণে যদি তাকে অতিরিক্ত সাতদিন জেলখানায় থাকতে হয়—এই অন্যায়ের দায় কে নেবে?
প্রাইমারি স্কুলে দীর্ঘছুটির যুক্তি—শিশুর মানসিক বিকাশ কিন্তু রাষ্ট্রের জন্য এই যুক্তি প্রযোজ্য নয়। রাষ্ট্র একটি চিরসচল, সক্রিয় ও দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান।
জন রলস বলেছেন— “ন্যায়বিচার হলো সমাজের প্রথম গুণ।” হান্না আরেন্ট রাষ্ট্রে জনগণের অংশগ্রহণ ও দায়বদ্ধতাকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করতেন। যদি রাষ্ট্র নিজেই দায়িত্ব পালন থেকে ছুটি নিতে চায়, তবে নাগরিকগণ জবাবদিহিতা চাইবে কার কাছে?
এ ধরনের ছুটি কেবল প্রশাসনিক স্থবিরতা সৃষ্টি করে না বরং রাষ্ট্রের প্রতি মানুষের আস্থাও দুর্বল করে। যে-রাষ্ট্র নাগরিকের জরুরি প্রয়োজনে সাড়া দিতে পারে না, সে রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিক কেন আনুগত্য পোষণ করবে?
সরকারের উচিত—অপরিণামদর্শী ছুটির সংস্কৃতি পুনর্মূল্যায়ন করা। উৎসব উদযাপিত হবে, ছুটিও থাকবে কিন্তু তা যেনো দীর্ঘমেয়াদি হয়ে রাষ্ট্রকে ক্লান্ত করে না ফেলে। রাষ্ট্র একটি নাগরিক চুক্তিভিত্তিক সত্তা, যা নাগরিকের জীবনযাত্রা ও অধিকার রক্ষায় প্রতিমুহূর্তে সক্রিয় থাকবে।
অতিরিক্ত ছুটির প্রতিটি দিন যেনো কারো না কারো জন্য ন্যায়, সেবা ও মর্যাদাবোধ থেকে বঞ্চিত হবার প্রতীক না হয়ে দাঁড়ায়—এই সতর্কতা রাষ্ট্রের গ্রহণ করা উচিত। দেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি ও ভূ-রাজনৈতিক বাস্তবতায়, প্রশাসনিক দুর্বলতা এবং জনদুর্ভোগের প্রেক্ষিতে এই দীর্ঘছুটি রাষ্ট্রকে সচল না রেখে—ছুটির নামে স্থবির করে দেওয়া আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত ছাড়া কিছুই নয়।
লেখক: গীতিকবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
ই-মেইল: [email protected]
পাঠকের মতামত
সরকারি কর্মচারীদের এত লম্বা ছুটি দেশের জন্য দুর্ভোগ বয়ে নিয়ে আসবে।
লেখকের মনে হয় বেসরকারী প্রতিষ্টান আছে। আমার মনে হয় ওনার অধিনে যারা থাকে তারা সবাই পরিবারহীন।। তাই ওনি ছুটি বিষয়ে সিরিয়াস।।
Chuti dile ki hoise!Apnar keno fun dite hocche ekhane!
এত লম্ভা ছুটি অবশ্যই জন দুর্ভোগ বৃদ্ধি করবে।
চুল চেরা বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে ১০ দিন ছুটি দেওয়া যুক্তিযুক্ত হয়েছে। এতে কোন ক্ষতি হবে না এবং কোনও ক্ষতি হবে না।
আপনি কি কখনো বেসরকারি চাকরি করেছেন। বেসরকারি চাকুরিতে একদিন ছুটি নিতে হলে নিজের জীবিত বাবা, মা সহ আত্মীয়স্বজনকে কতবার মুত্যু হয়েছে বলে/ দেখানো লাগে আপনি কি তা জানেন। সরকার ছুটি দিলে আপনার সমস্যা কি। আপনার ভালো না লাগলে চুপ করে থাকেন। এক জনের ভাত মেরে কোনো লাভ আছে। এই একটা ছুটির জন্য কত বেসরকারি চাকুরিজীবিদের অধীর আগ্রহে চেয়ে থাকতে হয় আপনি জানেন। যাইহোক দেশে আরও অনেক সমস্যা আছে সেগুলো নিয়ে আলোচনা করে সমধান করার চেষ্টা করেন। তাতে দেশ ও জাতির অনেক উপকার হবে। ভুলত্রুটি হলে ক্ষমাপ্রার্থী।
বিশ্বের কোথাও নাকি এরকম ছুটির ইতিহাস নেই! আমার প্রশ্ন হলো বিশ্বের কোন দেশটি আমাদের মত আয়তনে ছোট হয়েও জনসংখ্যায় অষ্টম? রাম ছাগল দিয়ে কি হাল চাষ সম্ভব? ছুটি আরো বাড়িয়ে সকল সিন্ডিকেটকে ভাঙ্গা হোক এবং অসরকারি প্রতিষ্ঠানকেও এই নীতির আওতাভুক্ত করা হোক। তাছাড়া জরুরী ও হসপিটালিটি ডিপার্টমেন্ট সবসময় খোলা থাকে।
সরকারি হাসপাতাল সমূহে সাপ্তাহিক ছুটি একদিন। ঈদে 2/3 দিনের বেশি ছুটি নেই। অন্য সময় সমন্বয়ের বিধান নেই। বিরাট এই বৈষম্য দূর হউক এটাই প্রত্যাশা। তবে একাধারে বিশাল ছুটি না হলেই ভালো।
এতদিন ছুটি কোন ভাবেই উচিত নয়, এতদিনের গ্যাপ ছোট ছোট ছোট ব্যবসা গুলা কত বড় ক্ষতির মধ্যে পড়তেছে, তা এসি রুমে বসে অফিস করার লোকেরা বুঝবে কিভাবে
আপনি বিশ্বের উন্নত দেশগুলো সম্পর্কে ধারণাই রাখেন না। এমনকি আমাদের দেশের বিচার বিভাগের সম্পর্কেও না। ছুটি প্রতিটি কর্মীকে কর্মে আরো মনোযোগী করে। জরুরি বিভাগ গুলো এইরকম ছুটিতে তাদের কার্যক্রম শিফট ওয়াইজ চালু রাখে। মূলত ইসলাম ধর্মালম্বীদের জন্য বিশেষত যারা শহরে চাকরি করে এবং গ্রামে ঈদ করে তাদের জন্য এইরকম ছুটি দরকার। ইসলাম বিদ্বেষীরা এই ছুটি সহ্য করবে না।
হরেক রকম বিধি নিষেধ এর কারনে বর্তমানে সত্য বলা নিষেধ। শুধু এটুকুই বলি, আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন এদের কবল থেকে।
যে দেশে ৯৫ লাখ লোক নতুন করে দরিদ্র হওয়ার ঝুঁকিতে আছে, GDP Growth 3 এ আসার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে সে দেশ শুধু দুই ঈদেই বন্ধ থাকে ২৫ দিন! হাসিনা নিজের ক্ষমতাকে নির্ভীঘ্ন করার জন্য সরকারি লোকদের বেতন ভাতা তিন গুণ বাড়িয়ে এবং ঘুষ, দুর্নীতি, লুঠপাট, চুরি চামারির অবাদ সুযোগ দিয়ে ১৭ বছর ক্ষমতার স্বাদ ভোগ করেছিল। ড.ইউনূস ও কি সেই চেনা পথেই হাঁটছে???
লেখকতো ১২মাসই ছুটি কাটায় ফ্যামিলির সাথে তাই যারা শত কিলোমিটার দূরে থেকে চাকুরী করে তাদের কষ্ট উনি বুঝবেন না। জরুরি সেবা যে সবসময় চালু থাকে উনি সেটা জানেন না। ঢিলেঢালা ২দিনের বদলে টাইটফিট কস্ট বেনেফিটেড ২দিন কাজ করিয়ে নিচ্চে উনি এটা বুঝবেন না। কারন উনি রাজনীতি বুঝেন ভালো, ব্যবসায় নীতি, অর্থনীতি উনি বুঝবেন কি করে? সবশেষে বলছি, লেখক সাহেব, শিং থাকলেই সব জায়গায় গুতা দেয়া ঠিক না, এতে নিজেরই অস্তিত্বে আঘাত আসতে পারে, যা অলরেডি কমেন্টে শুরু হয়ে গেছে।
উক্ত লেখার সাথে আমি একমত। কারণ অফিস যখন বন্ধ থাকে তখন জরুরি সেবাগুলো পেতে খুব বেগ পেতে হয়। বন্ধের নামে কোন অফিস সঠিক সেবা দেয় না।
বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়ার মনে হয়েছিল দেশটা পরিবর্তন হবে দেশ নিয়ে খুব আশাবাদী ছিলাম, কিন্তু দায়িত্ব নেওয়ার পর সেই ভুল আমার ভেঙ্গে গেছে, এবং এখন এমন একটা পর্যায়ে চলে গিয়েছে যে মনে হয় এই দেশ কোনদিনই পরিবর্তন হবে না। কিন্তু আপনার লেখাগুলো পড়ে মনে হল যে না দেশ নিয়ে এখনো ভাবার লোক আছে
আমরা অন্যের সাথে তুলনা করি। অমুক দেশে তো এরকম.......। সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যেটাই হোক সকাল ৯টা থেকে ১ট৩০ মিনিট পর্যন্ত যে গতিতে কাজ চলে, দুপুরের খাবারের পর আর সেই গতি থাকেনা। কারণ ভোক্তাগন দুপুরের আগেই কাজ সমাপ্ত করতে চায়। দীর্ঘ বিরতি ধারাবাহিকতায় ব্যাঘাত ঘটায়।
১০ দিন ছুটি দিলে প্রয়োজনীয় ও জরুরি সেবা বিঘ্নিত হতে পারে। ছুটি কমিয়ে আনা হোক।
স্যার, সময় উপযোগী এবং যথার্থ লিখেছেন। আশাকরি আপনার এমন লেখা চলমান থাকবে...
সরকার যাই ভালো করুক তাদের কাছে তা ব্যথাই মনে হয়
এতদিন প্রধান উৎসবগুলোতে তিনদিনের বেশি ছুটি না দিয়ে রাস্ট্রযন্ত্র এমন কী উল্টাইয়া ফালাইছে!? জাতি জানতে চায়।
ছুটি অবশ্যই প্রয়োজন। মানুষ তো মেশিন নয়।প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানকে কর্মীদের জন্য সপ্তাহে ২দিন ছুটি থাকা উচিত।
দশদিন দেশকে অচল করে রাখার বুদ্ধি ।
তাহলে চাইনিজরা new year এ 15 20 দিন ছুটি কাটায় কিভাবে? ওরা কি মুর্খ?
ছুটির উৎসব হোক।আগামীতে ছুটি আরও বৃদ্ধি করা হোক। দ্বিমত পোষন করলেই বলবে আগে কোথায় ছিলেন?। আগে ও এদেশেই ছিলাম।
রাষ্ট্র কোনো রোবট বা মেশিন নয় যে, ক্রমাগত চলতে থাকবে। উল্লেখ্য, রাষ্ট্রের ইমার্জেন্সি সেকশন সবসময় চালু থাকে
”ঈদের আনন্দ যদি রাষ্ট্রীয় ছুটির দীর্ঘ উৎসবে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে, তবে খাদ্যসঙ্কটে ............... জনজীবনে বিশৃঙ্খলা আনতে পারে” অত্যন্ত বিনয়ের সাথে আপনার এই লেখার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি। কোভিড-19 এর সময় তো এত লম্বা সময়েও তো এটা হয়নি। ”সরকার করোণার চেয়ে শক্তিশালী”-এই তত্ত্বকে কী তাহলে আপনি সঠিক মনে করেন? রিযিক আল্লাহ তায়ালা নির্ধারণ করেন। আপনাদের এসব তাত্ত্বিক আলোচনা অত্যন্ত বিরক্তিকর। গত সরকারের আমলে আপনাদের এসব তাত্ত্বিক জ্ঞান কোথায় লুকিয়ে রেখেছিলেন? এসব ছেড়ে এখন বাস্তবতায় ফিরে আসেন।
কেউ একটা ভাল কাজ করলে তার ও দোষের শেষ নেই, এটাই এই জাতির উদাহরণ। Safin Islam
উনি কি ইকোনমিক্স নাকি সাইকোলজিস্ট??? ও!! উনিত গীতিকবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক!! বুঝলাম না সবাই জ্ঞান দেয়
আপনার এই চিন্তা ভাবনা এখন এই আধুনিক সভ্যতার সাথে যায় না। কিভাবে কর্মীদের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করা যায়, তা নিয়ে আপনার পড়াশোনার দরকার আছে। Please দেশের কথা আগে ভাবেন।
ইদের ছুটি শেষে ২/৪ দিন তো জনগন ঠিকমতো অফিস করে না.....ছুটি দিতে সমস্যা কি?? মুসলিম প্রধান দেশে ঈদ উৎসবে দীর্ঘ ছুটি দিলে ক্ষতি কি ?? বাংগালী যেমন অলস.....সপ্তাহে ২ দিন ছুটি বিশ্বের কয়টা দেশে আছে....সপ্তাহে বাংলাদেশের মানুষ কাজ করে ৪ দিন....
ছাগল দিয়ে চাষাবাদ করা যায় না।
আপনার কাছে আমার প্রথম প্রশ্ন সরকারি প্রাইমারি স্কুল গুলোও কিন্তু সরকারি ওগুলো বেসরকারি নয়। ওগুলো ১০ দিন বন্ধ হলে আপনার কাছে সমস্যা মনে হয় না কিন্তু আপনার ভাবা উচিত কয়েক লক্ষ ছাত্রছাত্রী তার পাঠ দান জ্ঞান অন্বেষণ থেকে এই 10 থেকে 12 দিন বিরত থাকে তাতে যদি দেশের ক্ষতি না হয় আপনার মতে, তাহলে দশ দিন ছুটিতে এদেশের ও তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। আপনার ভাবনা এবং চিন্তার ভিতরেই উত্তর নিহিত আছে একটু ভালো করে ভাবুন তারপরে জনসম্মুখে প্রশ্ন করুন।
ছুটির মহোৎসব চলছে সরকারের তার কেটে গেছে।
একদিন ছুটি মিলায়ে দিলে যে কত বড় সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে চাকরি জীবী রা সেটা ওনার বুঝার নেই । আর সেইটা তো এমনি দেইনি ছুটি ।আগে দুইটা বন্ধের দিন ডিউটি করে সমন্বয় করে দিয়েছে । বাঙালির কাজই হইলো সব জায়গায় একটা মন্তব্য করা । আর কলম মারা।
সময় উপযোগী আলোচনা।
মাতৃত্বকালীন ছুটি যেমন প্রয়োজন তেমনি পিতৃত্বকালীন ছুটিও একান্ত প্রয়োজন। কমপক্ষে ৩০ দিন পিতৃত্বকালীন ছুটির ব্যবস্থা করা হোক, সংখ্যা নির্বিশেষে সকল সন্তানের জন্য।
ছুটি কি জিনিস সেটা আমাদের মত চাকুরীজীবিরা বোঝে। আপনার মত ৩৬৫ দিন ছুটি কাটানো ব্যাক্তির বোঝা সম্ভব নয়। দয়া করে সমালোচনার জন্য সমালোচনা করবেন না।
কে হে তুমি? ছুটির তুমি কি বোঝ? চাকরি কি কর? ঈদের আনন্দ কি আছে নিজের মধ্যে?
জ্বলে?
লেখকের একপেশে মন্তব্য। সরকারি চাকরি যারা করে তারা পরিবার-পরিজন থেকেপ্রায় সবাই দূরে থাকে। আসলে আমরা সবাই নিজের পাণ্ডিত্য জাহির করার চেষ্টা করি!
হীরক রাজার দেশে বসবাস করছি, রাষ্ট্র এতো ছুটি উপভোগ করলে কাজ করবে কখন। তারপরও আছে আরো আজকে তার পেট ব্যথা,পরশু জন্ম পরের দিন মৃত্যু ইত্যাদি ইত্যাদি। চলছে গাড়ি যাত্রাবাড়ী।
উনি কোন চাকুরী করেন কিনা আমার জানা নেই। লেখকের পেশায় লেখা আছে গীতিকবি ও রাজনীতি বিশ্লেষক।ওনার পেশা দেখে বোঝাই যাচ্ছে উনি ১২ মাস ছুটিতে থাকেন।ছুটির প্রয়োজনীয়তা ওনার না বোঝারই কথা।মাঝেমধ্যে অবসর যে কতটা প্রোডাক্টিভিটি বাড়ায় সেটা বেকার লোকজন জানবে কীভাবে!
আমরা যারা চাকুরি করি তারা ঈদের সময় বাড়ি যাই, ছুটি একটু বেশী হলে ছেলে মেয়ে নিয়ে বাড়ি যাওয়া আসা বেশ সহজ হয় এ বিবেচনায় সরকারকে ধন্যবাদ দিতে হয় কিন্তু কবি সাহেব কেন এই ছুটির বিরোধী তা করছে বোধগম্য নহে ।
সব বিষয় আমরা বেশি বিশেষঅঙ্গ।ভালো কে ভালো আর মন্দকে খারাপ বলার সাহস নাই আমাদের।
ধ্যাত। বোকা চন্দ্র দাস।আপনারা তো রুমে বসে বসে পোকা মারেন। আমাদের তো কাজ করতে হয়। মাঝেমধ্যে শুক্রবার দিনও অফিসে যেতে হয়। আমাদের একটু দীর্ঘ ছুটি পরিবারের সাথে কাটানোর জন্য।যা আপনাদের মতো মোটা মাথায় ধরবে না।
হঠাৎ কই থেকে আগমন আপনার? নিজেরা পরিবার নিয়ে বিদেশে টুর করেন, বিপুল রিজার্ভ খরচ করেন তখন অর্থনীতির ক্ষতি হয় না? সরকারি কর্মচারীরা গ্রামে গিয়ে ১০ দিন পরিবারের সাথে সময় কাটালে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়। এত মূর্খতা?
চীনে চাইনিজ নিউ ইয়ারের ছুটি কতো দিন জানেন? মনে চাইলো আর যা খুশি লিখে দিলেন
Here’s a polite and thoughtful response you can give: --- Thank you for your concern. I also want to respectfully raise a point: why is it that government offices and banks usually get two days off every week, while most private organizations only get one day? Isn’t this a kind of double standard? Private sector employees work just as hard, often more, and yet they don’t get the same rest or family time. If long holidays are "never a good sign" for a country, then shouldn’t that apply across all sectors equally? Where are the policymakers and decision-makers during these regular weekly holidays? This is something worth thinking about if we truly care about fairness and productivity for all.
mono toi kere
Shameem Arshad
উনি অন্য একপক্ষের হয়ে আসন্ন ঈদের ছুটির বিরোধিতা করেছন বলে মনে হচ্ছে। কারণ তিনি লিখেছেন যে, যদি অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের এই রকম লম্বা ছুটি না দেওয়া হয়, তবে সমতা থাকবে না। উনি আসলে ধর্মীয় উস্কানি দেওয়ার জন্য লিখেছেন, দেশপ্রেম থেকে নয়। উনি ভারতীয় বয়ান এর মত একটা কিছু অন্যভাবে ঘুরিয়ে বলার চেস্টা করেছন, এই যা।
১৭ ও ২৪ মে ২০২৫ তারিখ যে সরকারি ছুটি বাতিল করে অফিস করার জন্য সরকার নির্দেশ দিয়েছেন সেটা কি আপনি জানেন না? পড়ে আছেন সরকারি চাকুরীজ্জীবিদের পিছে। সহ্য হচ্ছেনা না?
সরকার কোন ভালো কাজ করলে। তার পিছনে সবাই উঠে পড়ে লাগি এটা ঠিক নয়। আর ছুটি বিষয়ে সরকার আলোচনার মাধ্যমে সিদ্বান্ত নিয়েছেন। এতে মত প্রকাশের কি আছে।
লেখকের প্রশ্নের কিছু উত্তর: প্রশ্ন ১। সরকার কি নিজ দায়িত্বে ছুটি নিতে পারে? উঃ - আসলে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাসহ গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছুটি থাকলেও চালু থাকে। কাজেই সরকার চাইলে অবশ্যই ছুটি নিতে পারেন। প্রশ্ন ২। সরকারি কর্মচারীরা যদি নির্ধারিত ছুটির সঙ্গে ঐচ্ছিকছুটি এবং প্রাপ্যছুটি যোগ করে আরও দীর্ঘস্থায়ী ছুটি উপভোগ করতে চায়, তাহলে রাষ্ট্রের অবস্থা কী দাঁড়াবে? উঃ - সরকারি বেসরকারি যে কোন কর্মচারী নিজ নিজ প্রাপ্যতা অনুযায়ী বিধি মোতাবেক ছুটি ভোগ করতে পারেন। এটা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধান সহজেই সমন্বয় করতে পারেন। কাজেই কোনো অসুবিধা হওয়ার কথা না। প্রশ্ন ৩। ...রাষ্ট্রীয় ছুটির দীর্ঘ উৎসবে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে, তবে খাদ্যসঙ্কটে থাকা অসংখ্য নাগরিকের খাদ্যঝুঁকিকে আরও প্রকট করে তুলবে। উঃ - ছুটির দিনে পরিবহন বা ব্যবসা বন্ধ নয়। কাজেই খাদ্য সংকট কেন হবে? প্রশ্ন ৪। জনজীবনে বিশৃঙ্খলা আনতে পারে—এসব প্রশ্ন সরকারের বিবেচনায় নেই কিংবা গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়নি। ... উঃ - বক্তব্যটি উল্টো হয়েছে। বরং ঈদের সময় লম্বা ছুটি হওয়ায় বিভিন্ন মানুষের যাওয়া আসার সময় বিভিন্ন হয়েছে এবং সড়কে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার হয়েছিল। সবাই একসাথে ভ্রমণ করতে চাইলে বরং যানজট বেশি হয়, ভোগান্তি বাড়ে। প্রশ্ন ৫। একটি ধর্মীয় উৎসবে যদি দশদিনের ছুটি দেওয়া হয়, তবে বিভিন্ন পূজা, বড়দিন, বৌদ্ধ পূর্ণিমায়ও একই ছুটি দিতে হবে, না হলে তা বৈষম্য সৃষ্টি করবে।... উঃ - বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের চিন্তা ভাবনা যেমন সরকার করেছেন একইভাবে অন্যান্য জনগণের বিষয়েও সরকার ব্যবস্থা নিয়েছেন। বিগত ১৩ এপ্রিল তিন পার্বত্য জেলায় সরকারি ছুটি ছিল। এটি মূলত বৌদ্ধদের ঐচ্ছিক ছুটির দিন। প্রশ্ন ৬। স্বাস্থ্যখাত, আদালত, প্রশাসন—সব ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি ছুটি দিলে রাষ্ট্র কার্যত নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। এই নিষ্ক্রিয়তা কেবল অব্যবস্থার জন্ম দেয় না, নাগরিক অধিকারও হুমকির মুখে পড়ে। কোনো অভিযুক্ত আদালত থেকে জামিন পেলেও ছুটির কারণে যদি তাকে অতিরিক্ত সাতদিন জেলখানায় থাকতে হয়—এই অন্যায়ের দায় কে নেবে? উঃ - আসলে জরুরি চিকিৎসাসেবা সবসময় চালু থাকে। প্রশাসনকেও সবসময় সজাগ থাকতে হয়, বন্ধ থাকলেও। আদালত বিশেষ ব্যবস্থায় চলতেই পারে জরুরি ক্ষেত্রে। সর্বোপরি বর্তমানে অনলাইনে লেনদেন অনেক সহজ। CRM এ টাকা জমা দেয়া যায় এবং উত্তোলন করা যায়। পৃথিবীর অনেক দেশেই দীর্ঘ ছুটি থাকে।
মন চাইল আর মনের মত একটা কলাম লিখে ফেললেন।কোন বিচার, বুদ্ধি, বিশ্লেষণ কিছুই যৌক্তিক ভাবে করতে পারলেন নাহ।আমার তো আপনার যোগ্যতা নিয়েই মনে প্রশ্ন আর সংশয়।
যার জতুটুকু গ্যান সে ততটুকু বলবে।
কেউ একটা ভাল কাজ করলে তার ও দোষের শেষ নেই, এটাই এই জাতির উদাহরণ।
ডাটা ও ইনফরমেশন এ দুটি শব্দের সাথে যারা প্রফেশনালি পরিচিত তারা জানেন আগে ডাটা এনালাইসিস করতে হয় পরে সেটা ইনফরমেশন আকারে ইউজারের নিকট আসে। ফরায়েজি সাহেব সম্ভবত ইনফরমেশন আগেই ঠিক করে রেখেছিলেন এখন তদানুজায়ি ডাটা বসিয়ে দিলেন।
লেখকের বক্তব্য কে স্বাগত জানাই। তবে এর সাথে আমি মনে করি এই গরীব দেশে সাপ্তাহিক দুই দিন বন্ধ দেওয়ার কোন যুক্তি নেই। বিভিন্ন বন্ধ মিলে বৎসরের দুই-তৃতীয়াংশ বন্ধই হয়ে যায় দেশ কিভাবে চলবে তাই স্বাধীনতার প্রথম বর্ষে যেমন সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করা হয়েছিল।বর্তমান পরিস্থিতিতে এই ঈদের পর থেকে কয়েক মাস সাপ্তাহিক ছুটি বন্ধ রাখা উচিত।এ নিয়ে বিতর্ক হতে পারে, কিন্তু দুইদিন ছুটির পক্ষে তারাই সমর্থন দিতে পারে যারা অলস সময় কাটানোকে পছন্দ করে। ধন্যবাদ
যত কম ছুটি দেয়া যায় ততই রাষ্ট্রের জন্য ভাল।
লেখক একজন কবি, তারমানে উনি সারাজীবন ছুটিতে আছেন!! তাকে ১ বছর ৯-৫ টা অফিস করার আহবান জানাচ্ছি
ভাই ছুটি নিয়ে অনেকে অনেক মন্তব্য করেছেন, যেন সবাই খুব দেশপ্রেমিক হয়েগেছেন,অফিস খুলা রেখে যে দেশ দূর্নিতিতে শির্ষে তাতে অতিরিক্ত তিন দিন ছুটিতে তেমন কোন প্রভাব পরবেনা। বরঞ্চ দূর্নিতির হার ক্রমাগত কমবে। তাছারা মন্তব্য যারা করেছেন তারা সবাই...... । কোন দিন মুজুর, কোন রিক্সা শ্রমিক কোন মন্তব্য করেননি,৷ কারন তারা জানেন এই সময়টাতে তাদের ইনকাম বেশি হবে,রিক্সায় উঠে তারাই যারা সারাবছর ইচ্ছে করলেই,পরিবার নিয়ে প্রাইভেট কার নিয়ে ঘুরতে পারেনা। বছরের একটি ছুটিই তাদের পরিবারের জন্য অনেক বড় পাওয়া, তাই আপনাদের সামান্য সার্থের জন্য তাদের এই উপহার টুকু কেরে নেবার চেষ্টা করিয়েননা।
আমি মনে করি টানা দশদি ছুটি মোটেই গ্রহন যোগ্য নয় এমনিতেই সপ্তাহে দুই ছুটি রয়েছে ব্যাংক বন্ধ থাকলে লেনদেন করবো কিভাবে ।
সমালোচনা থাকবেই একটা স্বাধীন দেশে কিন্তু সমালোচনা টা গঠনমূলক হতে হবে। আমার মতামত হচ্ছে, বর্তমান সরকারের এই দীর্ঘ ছুটি এতে দেশে জনগণের মনের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী করা হয়েছে কারণ এটা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ কোরবানি ঈদে এই রকম লম্বা ছুটি একান্তই প্রয়োজন আমি মনে করি তাহলে, সকলে ঈদের আনন্দ এবং আত্মীয়-স্বজন এবং সামাজিক বৃষ্টি কালচার উপভোগের জন্য একান্ত প্রয়োজন, পৃথিবীর অন্যান্য দেশে সঙ্গে তুলনা করার কথা বলা হয়েছে আমরা যদি চীন জাপানে এর দিকেও খেয়াল করি তাহলেও দেখা যাবে সে দেশেও বাৎসরিক এরকম লম্বা ছুটি দেওয়া হয় যা দ্বারা উপভোগ করে। এতে দেশের অর্থনৈতিক দিকের কোন ক্ষতি হবে না বরং ছুটির কারণে মানুষ পুনরায় কাজে যোগদান করে প্রফুল্ল ভাবে কাজ কাজে মনোনিবেশ হয়ে দেশ ও জাতির উন্নয়নে নিবিষ্ট থাকবে।
শুধুমাত্র সমালোচনার জন্য সমালোচনা করলে চলবে না। ঈদের ছুটির ক্ষেত্রে যে দুইদিন অতিরিক্ত ছুটি বাড়ানো হয়েছে তা ১৭ এবং ২৪ মে, ২০২৬ তারিখ শনিবারে বন্ধের দিনেও কর্মদিবস বিবেচনায় নিয়ে রাষ্ট্রযন্ত্রের সকল কিছু চলমান রেখে ছুটির সমন্বয় করা হয়েছে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রের উৎপাদনশীলতা খুব বেশি ব্যাহত হবে বলে মনে হয়না। বরং ঈদের ছুটির মাঝখানের কর্ম দিবসে বিভিন্ন অফিসে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি কম থাকায় উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ঈদের ছুটির মাঝখানের কর্ম দিবসগুলোকে ছুটি হিসেবে বিবেচনা করে তার পূর্বের বন্ধের দিনগুলো কর্মদিবস হিসেবে বিবেচনা করে স্বাভাবিক উৎপাদনশীলতা বজায় রাখাই শ্রেয় বলে মনে হয়। আমার মনে হয় এইভাবে ছুটির সমন্বয় করে সরকার উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর চাইতে অনেক বেশি ছুটি থাকে, ছুটির সময় কম হলে দুর্ঘটনা বেশি, বাংলাদেশে এর অসংখ্য নজির আছে, তাই অযথা ফালতু মন্তব্য করে জাতিকে বিভ্রান্তিতে ফেলবেন না। বর্তমান সরকারের ছুটিতে আমি ১০০% সমর্থন করি। ছুটি বেশি হওয়ার কারণে পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধি পায়। বিশ্রামের পরে মানুষ আবার নতুন উদ্যদমে পরিশ্রম করতে পারে। অনেক দেশেই এখন সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিনের পরিবর্তে তিন দিন করার জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছে। তাই আমরা এই ছুটি নিয়ে সমালোচনা না করে, সমগ্র দেশের মানুষের কথা চিন্তা করা উচিত আগে। দুই চার দিন বেশি ছুটির কারণে যদি মানুষের মৃত্যুর ঝুঁকি কমে তাহলে আমাদের সেটাই করা উচিত। আশা করি সবাই বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই, যারা সমালোচনা করে অভ্যাস, তারা সকল ভাল কাজের ও সমালোচনা করে, করুনার সময় মাসের পর মাস অফিস বন্ধ ছিল, তখন সমালোচনা কোথায় ছিল, মাঝখানে দুদিন শুধু বন্ধ, এই জন্য এত সমালোচনা কেন, আশা করা যায় এতে রাস্তা অনেক প্রাণ কম ঝরবে।মানুষ একটু স্বস্তিতে আসা যাওয়া করতে পারবে। এজন্য সরকারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
সপ্তাহে ৪ দিন সকল অফিসের কর্ম দিবস করা হোক। সরকারি অফিস গুলুতে কোন কাজ নাই। মিটিং আর মিটিং। ফাইল বাণিজ্য তদবির। পৃথ্বীবির আর কত উন্নয়ন প্রয়োজন ! এবার মানব চরিত্র উন্নয়ন- এ কাজ করুন। The world is enough Development ....
সুন্দর ও গঠনমূলক পর্যালোচনা। এতো লম্বা ছুটি মোটেও কাঙ্ক্ষিত নয়, অপ্রয়োজন, কর্মঘন্টার বিরাট অপচয়, আর্থিক ক্ষতি, কর্মবিমুখতা সৃষ্টি করবে। দিনমজুর, রিকশা ও সিএনজি চালকদের জন্য দুর্দিন যাবে। জনস্বার্থে আদেশ বিবেচনা করা দরকার।
জাপানিরা যেখানে দৌড় মেরে কাজ করে বাঙালি জাতিরা তখন ঘুম পাড়ে !!!
"বিশ্বের কোথাও কোনো দিবসকে কেন্দ্র করে দীর্ঘস্থায়ী রাষ্ট্রীয় ছুটি দেওয়ার নজির নেই"- এ কথাটি মোটেই ঠিক নয়। এমন অনেক নজিরই বিশ্বে রয়েছে।
অন্য দেশের সাথে তুলনা করে এটা প্রকাশ করা উচিত ছিলো।
বিভিন্ন দেশের ছুটি সম্পর্কে আরো জেনে তারপরে ব্যাখ্যা দেয়া উচিৎ ছিলো!! ঢালাও ভাবে বিরোধিতা করা উচিৎ না!!
এতো দিন ধরে বন্ধ নিশ্চয়ই একটি দেশের অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়বে
উনার এতো জ্বলে কেন?
দ্বিতীয় স্বাধীনতার পরে, দেশে বিশাল বুদ্ধিজীবীর আবির্ভাব । আমার তো মনে হয় আপনার হিংস হয়
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যে লম্বা ছুটি থাকে বছরে অন্তত দুইবার এই সম্বন্ধে এই লেখকের কোনো স্টাডি নাই। আমাদের দেশের কিছু বুদ্ধিজীবী আছেন যারা সেকালের দেনধারণা নিয়ে চলেন, বর্তমানে বিশ্বের কোথায় কি হচ্ছে সেই সম্পর্কে কোন স্টাডি নাই।
ছুটি নিয়ে যে সমালোচনা করেছেন তার পক্ষে আমি। আসলেই এত লম্বা ছুটি রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু এই লম্বা ছুটির সমালোচনা করতে গিয়ে কেন প্রাথমিক বিদ্যালয়কে নেতিবাচক ভাবে টেনে নিয়ে আসলেন সেটা বুঝতে পারলাম না। সবাই এমন ভাবে কথা বলে যেন সব দোষ প্রাথমিক বিদ্যালয় আর এর শিক্ষকদের! বিষয়টা খুবই আপত্তিজনক!
সরকারি বেসরকারি ছুটি সম্পর্কে মতামত: ১। ঈদের ছুটি পাঁচ/ছয়দিনের মধ্যে অন্য কোনো ছুটি একীভূত হয়ে গেলে সমপরিমাণ ছুটি যোগ করতে হবে। যেমন - শুক্রবার, থেকে মঙ্গলবার ছুটি হলে আগে একদিন এবং পরে একদিন অথবা আগে দুই দিন অথবা পরে দুই দিন বাড়াতে হবে এবং এটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন রকম অথবা একই প্রতিষ্ঠানের জন্য ভিন্ন ভিন্ন করা যেতে পারে যাতে সকলের ভ্রমণ একই সময়ে না হয়। কিন্তু সকলে যেন ছুটি ভোগ করতে পারেন। আবার জনসেবা চালু থাকে। একইভাবে সকল ধর্মের মানুষের নিজ নিজ চাহিদা অনুযায়ী ছুটি সমন্বয় করতে হবে। ২। সকল ক্ষেত্রে প্রতিটি মানুষের কর্মস্থল থেকে নিজ বাড়িতে যাওয়ার দূরত্ব এবং ভ্রমণের সময়ের ভিত্তিতে ভাতাসহ ভ্রমণ ছুটির ব্যবস্থা করতে হবে, ঈদ বা উৎসবসহ যেকোনো সময়। যেমন - যিনি রংপুর সদর থেকে দিনাজপুর সদর যাবেন তাঁর জন্য অথবা যিনি টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া যাবেন তাঁর জন্য ভ্রমণের আলাদা আলাদা ছুটির ব্যবস্থা রাখতে হবে। অন্যথায় বৈষম্য দূর হবে না। বর্তমানে বৈষম্যমূলক পদায়নের কারণে অনেকেই বাড়িতে থেকে অফিস করতে পারেন আবার অনেকের কর্মস্থল থেকে বাড়িতে যেতে একদিন আসতে একদিন মোট দুই দিন লাগে। এতে প্রচুর অর্থও ব্যয় হয়।
প্রথমেই বলে নিচ্ছি আমি জরুরি বিভাগে কর্মরত বিধায় এই ছুটি আমি পাব না। এমনকি ঈদের দিনও না। তারপরও এই ছুটিকে আমি স্বাগত জানাই। সবার আগে মানুষের জীবন। শুধু ঈদে বাড়ি আসতে গিয়ে অনেক মানুষ প্রান হারায় সড়ক দুর্ঘটনায়। এক সাথে যখন দুই কোটির অধিক মানুষ ঢাকা ত্যাগ করে ৩ দিনের মধ্য যাওয়া আসা তখন একদিকে রাস্তায় বাপক জ্যাম অন্যদিকে জীবনহানি। তাই ছুটি বাড়িয়ে সেই আশংকা দূর করা হয়েছে। আপনি বলেছেন বিশ্বের কোনো দেশে এরকম ছুটি দেয়া হয়না। কথা সত্যি কিন্তু আপনি সব দেশের সাথে বাংলাদেশের তুলনা করতে পারেন কি? ১। বাংলাদেশের মত সর্বাধিক জনঘনত্বের দেশ আর আছে এই বিশ্বে? ২। রাস্তায় বিশৃঙ্খলা আছে এই দেশের মত অন্য কোনো দেশে? ৩ । জনসংখ্যার তুলনায় রাস্তা কম আছে? ৪। ঈদ উৎসবে পৃথিবীর অন্য কোন দেশের মানুষ এত আবেগপ্রবন হয় আমাদের দেশের মত? ৪। রাস্তা দখল করে প্রতিদিন মিটিং মিছিল আছে? তাই উপরোক্ত সমস্যাগুলি বিশেষ করে সড়কে অনিয়ম বিশৃঙ্খলা দূর করা গেলে ৩ দিন ছুটি যথেষ্ট মনে করা যায় কিন্তু এই সমস্যা বাংলাদেশের কান্সার এগুলো কোনোদিন দূর হবে বলে মনে হয় না। তাই ১০ দিন ছুটি এই মুহূর্তে যুক্তিযুক্ত। ৫। আরেকটা ব্যাপার হল জনগোষ্ঠীর খুব অল্প মানুষ সরকারি বেসরকারি চাকুরি তথা প্রাতিষ্ঠানিক কর্মে নিযুক্ত আর সিংহ ভাগ অপ্রাতিষ্ঠানিক কাজে নিযুক্ত। মানে এই সিংহ ভাগ মানুষ কিন্তু ছুটি কাটাবে না। পরিবহণ , হোটেল মোটেল, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যর সরবরাহ, সব স্বাভাবিক থাকবে তাছাড়া ব্যাংক এর কার্ড সার্ভিস চালু মোবাইল ফিনাঞ্চিয়াল সার্ভিস চালু থাকবে এতে দেশের অর্থনীতি ক্ষতির কারন হবে না।
১. প্রাপ্য ছুটি ও নৈমিত্তিক ছুটি পাওয়া খুব জটিল একটি বিষয়, তাছাড়া একই শাখার সবাইকে তো একসাথে এসব ছুটি দেবেনা। ২. সেবাখাতে জনবল বাড়ানোর বেলায় কারো কথা নেই, নতুন নিয়োগের গতি নেই, শুধু চিন্তা যারা আছে তাদেরকে বেশি বেশি খাটানো, শুক্রবার কাজ করাতে পারলে যেন আরও ভাল হয়। দেশ শীর্ষ ধনী দেশ হয়ে যাবে। ৩. মানুষ যন্ত্র নয় যে নিরবচ্ছিন্ন সেবার নামে একজন সেবাপ্রদানকারী মানুষ নামকা ওয়াস্তে ছুটি কাটিয়ে অবিরামভাবে কাজ করে যাবে। ৪. উৎসবের ছুটিগুলো ৫-৭ দিনই হওয়া উত্তম।
দেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে এ জাতীয় একটানা দীর্ঘমেয়াদি ছুটি কোনক্রমেই যুক্তিসংগত নয়। এর ফলে দেশে এবং বিদেশে খারাপ নজির স্থাপিত হয়।
সম্প্রতি সরকার ঘোষিত টানা দশ দিনের ছুটি দেশের জনগণের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। অনেকেই এই দীর্ঘ ছুটিকে স্বাগত জানিয়েছেন, কারণ এটি পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ করে দেয়। এছাড়া, অফিস-আদালত বন্ধ থাকায় বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ইত্যাদি ইউটিলিটি খরচে সাশ্রয় হয়েছে, যা রাষ্ট্রের জন্য আর্থিকভাবে লাভজনক।দীর্ঘ ছুটির সময় জরুরি সেবাগুলো কার্যকর রাখার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি মানুষের সুবিধা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সামগ্রিক ব্যবস্থাপনাকে সুশৃঙ্খল রাখবে।
ধন্যবাদ লেখককে। এই কথাটা এতদিন কোনো বিদ্বানের মুখে আসলোনা এটাই হতাশার বিষয়।
নিউজ হেড দেখেই এক মত পোষণ করছি।
You are absolutely right. Ten day's leave is a big fun.
দেশের জনগণকে নব উদ্বোমে জাগিয়ে তোলার পরিবর্তে অলসতার সাগরে ডুবিয়ে দেয়ার পরিকল্পনা বলে মনে হচ্ছে। একজন কর্মঠ মানুষ ১০ দিনের বেকার হয়ে যাবে। যেখানে দেশের স্বার্থে সপ্তাহের দুই দিন ছুটি একদিনে নিয়ে এসে কর্মঘন্টা বাড়ানো উচিত। সেখানে সরকার মনে হয় পিছনের দিকে হাটতেই বেশী উতসাহী।
চমৎকার বিশ্লেষণ। রাষ্ট্র ও ধরনের ছুটির উৎসব পালন করতে পারে না। ঈদ উৎসবের ক্ষেত্রে এমন ছুটি হলে বড়দিন, ইস্টার, দুর্গাপূজা, বুদ্ধপূর্ণিমাসহ সকল ধর্মের সকল পার্বণে এমন ছুটি দিতে হবে। যাহোক রাষ্ট্রীয় সেবা খাট সচল রাখতে এই ধরনের ছুটির উৎসব বাদ দেন।
সরকার যদি তার বুদ্ধিমত্তা দিয়ে জনসাধারণকে কোন সুবিধা দিতে পারে সেটাই সফলতা। আপনার অলস সময় কাটতে পারে, কিন্তু অধিকাংশের এই ঈদে ভালো সময় কাটবে। সমালোচনার অনেক টপিক আছে, শুধু সমালোচনার জন্য সমালোচনা না করাই ভালো। অন্যান্য উৎসবে 10 দিন ছুটি দিলেই এই 10 দিনের ছুটি বৈধতা পাবে? তাদের জন্যও কিভাবে সর্বোচ্চ সুবিধা দেয়া যায়, সেটা নিয়ে ভাবা যায়।
shomot poson kori
Rest karar dorkar asee .10 days ok.
কোন পদে কোন লোক তিন দিন অনুপস্থিত থাকা মানে ওই পদে কোন লোক না থাকলেও এ প্রতিষ্ঠান চলবে।
Absolutely right.
not agreed
দেশের আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে এজাতীয় একটানা দীর্ঘমেয়াদি ছুটি কোনক্রমেই যুক্তিসংগত নয়। এর ফলে দেশে এবং বিদেশে খারাপ নজির স্থাপিত হয়।