অনলাইন
এনবিআর ভাগের অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে কলম বিরতির ডাক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের
স্টাফ রিপোর্টার
(৫ ঘন্টা আগে) ১৩ মে ২০২৫, মঙ্গলবার, ৬:১৮ অপরাহ্ন

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দুই ভাগ করার অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে তিন দিনের কলম বিরতির ডাক দিয়েছে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ। আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি থেকে এ ঘোষণা দেন শুল্ক ও আয়কর কর্মকর্তারা। তারা বলেন, দেশের সব কর অঞ্চল, ভ্যাট কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসহ এনবিআরের সব দপ্তরে এ কর্মসূচি পালন করা হবে। আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা, রপ্তানি কার্যক্রম ও বাজেট প্রণয়ন সংক্রান্ত কার্যক্রমকে কর্মসূচির বাইরে রাখা হয়েছে। ঐক্য পরিষদের তরফে কর্মসূচি ঘোষণা করেন অতিরিক্ত কমিশনার (শুল্ক ও আবগারি) সাধন কুমার কুন্ডু। তিনি বলেন, বুধবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা এবং বৃহস্পতি ও শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত এ বিরতি চলবে। এদিকে যুগ্ম কর কমিশনার মোনালিসা শাহরিন সুস্মিতা অভিযোগ করে বলেন, সংস্কার পরামর্শক কমিটির সুপারিশ আমলে না নিয়ে রাতের আঁধারে অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। এটি কার্যকর হলে রাজস্ব ব্যবস্থায় অভিজ্ঞ ও দক্ষদের মূল্যায়ন হবে না।
পাঠকের মতামত
"ঐক্য পরিষদের তরফে কর্মসূচি ঘোষণা করেন অতিরিক্ত কমিশনার (শুল্ক ও আবগারি) সাধন কুমার কুন্ডু।" কেন ভাই? আপনারা আর কতো প্রমাণ করবেন যে আপনারা ভারত এবং আম্লিগের হয়ে কাজ করেন!
শুরুতেই দমন করা হউক
উপরের সারির কয়েকটা বরখাস্ত করলে সব ঠান্ডা হয়ে যাবে।।
এনবিআর ভাগের সুফল ও কুফল সম্পর্কে না জেনে আন্দোলন করলে তা সফল হবে না। দেশে কালো টাকার বন্যা বয়ে যাওয়ার জন্য মূলতঃ এনবিআর কর্মকর্তারাই দায়ী।
এরা ভয় পাচ্ছে যে,এদের উপরি রোজগার কমে যাবে।
♦স্বাধীনতার পর গত 50 বছর আপনারা যে কি আলু ছিড়ছেন তা এদেশের জনগণ দেখেছে । গত 17 বছর আপনারা সৈরাচারের পা চেটে আর কদম্বুচি করেছেন সেটাও দেশের সাধারন আমজনতা জানে । অতএব এই সব বাদ দিয়া কাজে মন দেন, দেশের সেবা করেন, দেশের জনগণের সেবা করেন, কারন দিন শেষে যে উপার্জন করে সংসার চালান তা এই দেশের সাধারন মানুষের রক্ত ঘামে মিশ্রিত উপার্জিত অর্থের ট্যাক্স/ভ্যাটের টাকা । অন্যথায় সেচ্ছায় চাকুরী হতে অব্যহতি দিয়া চলে যান দেশের তরুন বেকাররা সুযোগ পাক সততার সাথে তারা এদেশের মেহনতি মানুষদের হাসি মুখে সেবা দিবে ।
কলম বিরতীটা ঠিক আছে তবে লেবারদের মতো ডাক্তাররা যে হরতাল বা ধর্মঘট ডাকে এটা জঘন্যতম কাজ।
রাষ্ট্রের কোন কর্মচারী/কর্মকর্তা কি নিজেদের হালুয়া-রুটি কম পড়ার আক্রোশে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে যেয়ে রাষ্ট্রীয় কাজ থেকে বিরত থাকতে পারে? এটা কি বড় ধরনের ক্রাইম নয়? তাকে তো আন্দোলন করতে হলে চাকরি থেকে অবসর নিতে হবে।