ঢাকা, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৮ শাওয়াল ১৪৪৬ হিঃ

অনলাইন

ঐকমত্য কমিশনঃ কার সঙ্গে দ্বিমত কার সঙ্গে সহমত

সোহরাব হাসান
২৮ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার
mzamin

নির্বাচনকে সামনে রেখে জনমনে অনেকগুলো প্রশ্ন আছে। সংস্কারের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে আসতে পারবে কি-না। আসলেও কতোদিন সময় লাগবে?
আলোচনা শেষ হওয়ার পর সবার জুলাই সনদে সই করার কথা, যার ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন হবে। সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দৃষ্টিভঙ্গির ফারাক আছে। কেউ বলছেন, মৌলিক সংস্কার না হলে নির্বাচন করলে ফের স্বৈরতন্ত্রের আগমন ঘটবে। কেউ বলছেন, সংস্কার নিয়ে বেশি জোরাজুরি করলে নির্বাচনই অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। তখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে যে অন্তর্বর্তী সরকার এত এত কমিশন করেছে, সবই নিষ্ফল হবে।
আবার কারও মতে, অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের যেসব উদ্যোগ নিয়েছে, তা উপরি কাঠামোর।  কিন্তু ভেতর কাঠামো অর্থাৎ অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করতে না পারলে কোনো সংস্কারই কাজে আসবে না।


রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন, সংস্কারের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যেসব ফারাক আছে, সেটা দূর করা কিংবা কাছাকাছি নিয়ে আসা অসম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে জরুরি হলো পারস্পরিক আস্থা ও একসঙ্গে চলার মানসিকতা। একসঙ্গে চলা মানে সবাই সব বিষয়ে একমত পোষণ করবে না। তবে তারা একসঙ্গে চলার অঙ্গীকার ঘোষণা করবে। বহুমতই হলো গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।


জাতীয় সাংবিধানিক ও নির্বাচনী সংস্কার নিয়ে বিএনপি অনেক বিষয়ে  ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিমত করেছে। আবার নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি অধিকাংশ বিষয়ে কমিশনের সঙ্গে সহমত প্রকাশ করেছে, কিছু নতুন যোগও করেছে। অন্যান্য দলগুলোর মধ্যে গণতন্ত্র মঞ্চ ও ১২ দলীয় জোট বিএনপি’র প্রস্তাবের সঙ্গে মোটামুটি একমত। কেননা, বিএনপি’র ৩১ দফা কর্মসূচিতে তাদেরও সায় ছিল। রাজনীতিতে নতুন ঘটনা হলো বাম গণতান্ত্রিক জোটের শরিকদের সঙ্গে বিএনপি’র বৈঠক। তারা মনে করে, যেভাবে ডানপন্থার উত্থান ঘটছে, সেখানে মধ্যপন্থি বিএনপি’র নীতি ও কর্মসূচির প্রতি তাদের সমর্থন থাকবে, যদি তারা সামপ্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি পরিহার করে। অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষকের মতে, বিএনপি’র সঙ্গে এই বামদলগুলোর বৈঠক আরও আগে হওয়া উচিত ছিল। যদি তারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র সঙ্গে সমদূরত্ব তৈরি না করতো তাহলে হয়তো আওয়ামী লীগ এতটা স্বৈরতান্ত্রিক কায়দায় দেশ চালাতে সাহস পেতো না।
জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামী দলগুলোর সংস্কারের বিষয়ে খুব বেশি মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না। তারা যেকোনো উপায়ে ক্ষমতার হিস্যা চায়। সমপ্রতি ইসলামী আন্দোলন বরিশালে তাদের মনোনীত প্রার্থীকে সিটি করপোরেশনের মেয়র ঘোষণার দাবিতে আন্দোলন করছে আদালত প্রাঙ্গণে। আদালত চলে আইনের ভিত্তিতে।  আন্দোলনের ভিত্তিতে নয়। ইসলামী আন্দোলনের দাবি, ঢাকা দক্ষিণ ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে যদি নিকটতম প্রার্থী মেয়র হতে পারেন, বরিশালে কেন নয়?


অনেক বিষয়েই সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের সঙ্গে বিএনপি’র দ্বিমত আছে। যেমন সংবিধান সংস্কার কমিশন বলেছে, একই ব্যক্তি দু’বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। বিএনপি বলেছে, একটানা দু’বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। এরপর বিরতি দিয়ে আবার হতে পারবেন। সংবিধান সংস্কার কমিশন রাষ্ট্রপরিচালনায় প্রধানমন্ত্রীর একক ক্ষমতার অবসান চায়। তাদের মতে, বর্তমান ব্যবস্থায় সবকিছুই প্রধানমন্ত্রী নিয়ন্ত্রণ করে। তার পরামর্শেই রাষ্ট্রপতি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগ দেন। এখানে রাষ্ট্রপতির কিছু করার থাকে না।
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের কথা বিএনপি’র ৩১ দফায় আছে।  বিএনপি বলছে,  নিম্নকক্ষে দলীয় আসনের ভিত্তিতে উচ্চকক্ষের আসন নির্ধারিত হবে। সংবিধান সংস্কার কমিশন বলছে, নিম্নকক্ষের আসনের ভিত্তিতে নয়, ভোটের ভিত্তিতে। যেমন নিম্ন কক্ষে কোনো দল ৫ শতাংশ ভোট পেলে উচ্চকক্ষে ৫ শতাংশ আসন পাবে। নিম্নকক্ষে কোনো আসন না পেলেও। এতে সংসদে অনেক বেশি দলের প্রতিনিধিত্ব থাকবে।


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কেউ অভিযুক্ত হলেই তাকে নির্বাচনের অযোগ্য ঘোষণার প্রস্তাব করেছিল নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। এর সঙ্গেও একমত হয়নি বিএনপি। কেননা, কেউ অভিযুক্ত হলেই তাকে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে বলা যায় না। শুধু অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে অযোগ্য করা যুক্তিসংগত নয়। কেউ আদালতের রায়ে প্রাথমিকভাবে দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে অযোগ্য ঘোষণা করা যায়। এখানে বিএনপি’র অবস্থানই সঠিক। আজ আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের কথা মাথায় রেখে যদি এই প্রস্তাব আনা হয়ে থাকে, সেটা মন্দ দৃষ্টান্ত হিসেবে থাকবে। ভবিষ্যতে কেউ অন্য দলের অন্য প্রার্থীর বিরুদ্ধেও ব্যবহার করতে পারে। নব্বইয়ে এরশাদ সরকারের পতনের পর তিনি জেলখানায় থেকে পাঁচটি আসনে নির্বাচন করে পাঁচটিতেই জিতেছিলেন।
ক্ষমতার ভারসাম্য আনতে নির্বাহী বিভাগ, আইন সভা ও বিচার বিভাগ-রাষ্ট্রের এই তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি ‘জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল’ (এনসিসি) গঠন করার প্রস্তাব ছিল সংবিধান সংস্কার কমিশনের। এ বিষয়েও বিএনপি বিরোধিতা করেছে।


সংসদ ও রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর করা, সংবিধান সংশোধনে দুই কক্ষের অনুমোদনের পর গণভোট করা, জরুরি অবস্থা জারির প্রস্তাবিত বিধান, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা নামে আলাদা অধ্যায় অন্তর্ভুক্ত করা, সংবিধানে দেশের নাম পরিবর্তন, নিম্নকক্ষে তরুণদের জন্য ১০ শতাংশ আসনে মনোনয়ন দেয়া, সংসদ নির্বাচনের জন্য ন্যূনতম বয়স ২১ বছর করার মতো প্রস্তাবগুলোতেও বিএনপি একমত হয়নি।


অন্যদিকে ছাত্রনেতৃত্ব থেকে আসা নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রায় সব প্রস্তাবেই সহমত প্রকাশ করেছে, সেই সঙ্গে তারা নতুন কিছু প্রস্তাব দিয়েছে। তাদের উল্লেখযোগ্য প্রস্তাব হলো: ১. একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন না। প্রধানমন্ত্রী পরবর্তীতে আর রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন না। ২. রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও সরকারের মেয়াদ হবে চার বছর। ৩. সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে দলীয়করণ ও রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের মাধ্যমে এবং উচ্চকক্ষের পরামর্শ/মতামতক্রমে সাংবিধানিক পদগুলোতে নিয়োগ। ৪. পার্লামেন্ট হবে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট। উচ্চকক্ষ গঠিত হবে প্রাপ্ত ভোটের আনুপাতিক হারে।  ৫. ১০০ আসনে সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নারী সংসদ সদস্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। ৬. ইলেক্টোরাল কলেজ পদ্ধতিতে নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষের সদস্য, জেলা সমন্বয় কাউন্সিল এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সরাসরি ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন। ৭. ’৭২-এর সংবিধানের চার মূলনীতি এবং পরবর্তীতে সংশোধনীর মাধ্যমে গৃহীত বিভিন্ন দলীয় মূলনীতিকে সংবিধানের মূলনীতি থেকে বাদ দিতে হবে।  ৮. বাংলাদেশের অধিবাসী এমন প্রত্যেক জাতি ও নৃ- গোষ্ঠীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে। ৯. প্রার্থীর ন্যূনতম বয়স ২৩ এবং ভোটাধিকারের ন্যূনতম বয়স ১৬ করতে হবে। ১০. প্রধানমন্ত্রী ও দলের প্রধান একই ব্যক্তি হবেন না। ১১. সংসদ সদস্যদের স্বাধীনতা এবং সরকারের স্থিতিশীলতার (অর্থবিল ও আস্থা ভোট ব্যতিরেকে দলের বিরুদ্ধে ভোটদানের বিধান) সাপেক্ষে ৭০ অনুচ্ছেদের সংস্কার করতে হবে।


সংবিধান সংস্কার কমিশন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠতম বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি করার প্রস্তাবকে কিছুটা সংস্কার করে বিএনপি জ্যেষ্ঠ তিনজনের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেয়ার কথা বলেছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু হওয়ার পর প্রধান বিচারপতি পদ নিয়ে নানা রকম কৌশলের আশ্রয় নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। বিএনপি পছন্দের প্রধান বিচারপতিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান পদে পেতে বিচারপতিদের বয়স বাড়িয়েছে। আওয়ামী লীগ তিন মাস আগে নির্বাচন দেয়ার কথা বলেও দেয়নি অপছন্দের প্রধান বিচারপতিকে এড়িয়ে যেতে।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের যেসব প্রস্তাবের মধ্যে বিএনপি একমত হয়েছে তার মধ্যে আছে-বিদ্যমান সংবিধানের ৭ (ক) ও ৭ (খ) বিলুপ্ত করা, সংসদ দ্বিকক্ষবিশিষ্ট করা, উভয় কক্ষে দুজন ডেপুটি স্পিকারের একজন বিরোধী দল থেকে দেয়া, রাষ্ট্রপতির অভিশংসন প্রক্রিয়া, ‘অধস্তন আদালত’-এর বদলে ‘স্থানীয় আদালত’ শব্দ ব্যবহার করা, অন্তর্বর্তী সরকারের সদস্য অনূর্ধ্ব ১৪ জন রাখা, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার না করা ইত্যাদি। এনসিপি সব সংসদীয় কমিটির সভাপতি বিরোধী দল থেকে নেয়ার কথা বলেছে। বিএনপি বলেছে, কিছু কমিটির পদ দেয়া যেতে পারে।
রাষ্ট্রের মৌলিক নীতির বিষয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশন, বিএনপি ও এনসিপি’র অবস্থানে খুব ফারাক নেই। যদিও  বিএনপি পঞ্চদশ সংশোধনীর আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার কথা বলেছে। আগের অবস্থা মানে  ধর্মনিরপেক্ষতা থাকবে না। আগের অবস্থা মানে রাষ্ট্রধর্ম থাকবে। এনসিপি অনেক কিছু পরিবর্তন চাইলেও রাষ্ট্রধর্মের বিষয়ে কিছু বলেনি। তারা প্লুরালিজম বা বহুত্ববাদের পক্ষে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে অর্জিত বাংলাদেশে কেন ধর্মনিরপেক্ষতা গ্রহণ করা হয়েছিল, সেই বাস্তবতা মনে রাখেনি। ১৯৮৮ সালে চতুর্থ সংসদে রাষ্ট্রধর্ম বিল পাস হলে বিএনপিসহ সব বিরোধী দল এর বিরোধিতা করেছিল।


সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে যেমন অনেক ক্ষেত্রে বিএনপি ও নবগঠিত  জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যে মতভেদ আছে, তেমনি মাঠের রাজনীতিতেও তারা একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠেছে। দুই পক্ষই একে অপরের বিরুদ্ধে প্রশাসনকে প্রভাবিত করার অভিযোগ এনেছে। বিএনপি’র বড় অভিযোগ, অন্তর্বর্তী সরকার এনসিপিকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। এনসিপি’র আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম সরকার থেকে পদত্যাগ করলেও অপর দুজন করেননি। তারা নিজেদের অবস্থানও ব্যাখ্যা করেননি। আবার এনসিপি’র কোনো কোনো নেতা মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঁচ বছর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাওয়ার কথা বলেছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বর্তমান সরকারের আরও বেশিদিন ক্ষমতায় থাকা উচিত বলে ব্যাপক প্রচার চলছে। এতে বিএনপি’র নেতাদের মধ্যে নির্বাচন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এ কারণে তারা নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন। তারা ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার পক্ষপাতী।


জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কীভাবে বহুমত ও  পক্ষের মধ্যে আপসরফা করবে, সেটাই দেখার বিষয়। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘১৬ বছর ধরে দেশের সর্বস্তরের মানুষ যে ফ্যাসিবাদের নিপীড়ন সহ্য করেছে, তা যেন ফিরে না আসে।’ কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যদি ন্যূনতম ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা না হয়, তাহলে স্বৈরতন্ত্র ফিরে আসার পথ রুদ্ধ করা যাবে কীভাবে? 

সূত্র- জনতার চোখ

পাঠকের মতামত

"জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামী দলগুলোর সংস্কারের বিষয়ে খুব বেশি মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না। তারা যেকোনো উপায়ে ক্ষমতার হিস্যা চায়।" এই কথা কতটা সঠিক! জনগণকে এমন বোকা মনে করলেন কিভাবে?

মোঃ সাইফুল ইসলাম
২৮ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার, ৩:২০ অপরাহ্ন

গনতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এবং আগামীর বাংলাদেশের স্বার্থে অবশ্যই সবাইকে এক বিন্দুতে আসতে হবে এবং আসবে।

Harun Rashid
২৮ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার, ১:০৬ অপরাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status