অনলাইন
নিপীড়িতদের অনৈক্যে ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান হলে দুঃখজনক হবে: মঞ্জু
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ১৮ মার্চ ২০২৫, মঙ্গলবার, ১০:০৬ অপরাহ্ন
এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, আমরা যারা এতদিন নিপীড়িত ও ফ্যাসিবাদের অত্যাচারে জর্জরিত ছিলাম তাদের অনৈক্য ও সংঘাতে ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঘটলে তা হবে খুবই দুঃখজনক। হাজারো মানুষের রক্তের সাথে তা হবে সুস্পষ্ট বিশ্বাসভঙ্গ। অন্তর্বর্তী সরকার, সকল রাজনৈতিক দল, বিবেকবান নাগরিক এবং বিপ্লবী ছাত্রসমাজকে তাদের প্রাজ্ঞ ভূমিকা পালন করে সংস্কারের মহৎ উদ্যোগগুলিকে ত্বরান্বিত করা ও একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে নতুন করে পুনর্গঠনের জন্য ঐকমত্যে পৌঁছানোর উদাত্ত আহ্বান জানান তিনি। মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেল শীর্ষ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ঢাকায় কর্মরত বিদেশি কুটনীতিক, সিনিয়র সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সম্মানে আয়োজিত এক ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
দলের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদের সঞ্চালনায় বিকেল সাড়ে ৫ টায় গুলশানের হোটেল লেকশোরে এই ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ইফতার মাহফিলে যেসব রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সিনিয়র সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীরা অংশ নেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেনÑ বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ, ১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাতীয় নাগরিক পার্টির আহবায়ক সাবেক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আকতার হোসেন, যুগ্ম আহবায়ক ডা. তাসনীম জারা, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদের, এনডিএম এর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হাসান রুবেল, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আওয়াল মিন্টু, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. দিলারা চৌধুরী, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, বিএনপি চেয়ারপার্সনের সাবেক প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেল, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, এলডিপি মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বিশিষ্ট জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. মোজাহেরুল হক, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি কবি হাসান হাফিজ, দৈনিক যুগান্তর সম্পাদক কবি আব্দুল হাই শিকদার, দৈনিক ইনকিলাব সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দীন, কালবেলা সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন, সাংবাদিক কল্যান ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আব্দুল্লাহ, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ইসমাঈল জবিউল্লাহ, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ, গাজী টেলিভিশনের ডিএমডি প্রকৌশলী আবুল হাসান, দৈনিক খবরের কাগজের নির্বাহী সম্পাদক এনাম আবেদীন, দৈনিক প্রথম আলোর চিফ রিপোর্টার টিপু সুলতান, বিশেষ প্রতিনিধি সেলিম জাহিদ, বৈশাখী টিভির হেড অব নিউজ জিয়াউল কবির সুমন, এশিয়ান টিভির সিরাজুল ইসলাম।
বাংলাদেশে অবস্থানরত বিভিন্ন দূতাবাস ও হাইকমিশনের কূটনৈতিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত এইচ ই রেটো রেংগলী, কোরিয়ান রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াং -সিক, পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত এইচ ই সায়েদ মারুফ, মার্কিন দূতাবাসের পলিটিক্যাল ইউনিটের প্রধান ম্যাথিউ বেহ, পলিটিক্যাল অফিসার জেমস স্টুয়ার্ট, যুক্তরাজ্য দূতাবাসের ফার্স্ট পলিটিক্যাল সেক্রেটারি ভেনেসা বিউমন্ট, হেড অব পলিটিক্যাল এ্যান্ড গভর্নেন্স দোয়িন এডেল, জার্মান দূতাবাসের সিল্কে শ্মিয়ার, ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ ওয়াসিফ, পলিটিক্যাল অফিসার কামরান দাঙ্গাল, জাতিসংঘ দূতাবাসের পিস এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসার নাদিম ফরহাদ, কানাডিয়ান দূতাবাসের পলিটিক্যাল অফিসার সিওভান কের, নেদারল্যান্ড দূতাবাসের পলিটিক্যাল এ্যান্ড কালচারাল অফিসার নামিয়া আক্তার, চীনের ডেপুটি হাইকমিশনার লিউ ইউন, পলিটিক্যাল অফিসার লিউ হোংরে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পলিটিকাল অফিসার সেবাস্তিয়ান রিগার ব্রাউন, মালয়েশিয়ার ডেপুটি হাইকমিশনার মোহাম্মদ আসজুয়ান, অষ্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ক্লিন্টন পবকে।
বিশিষ্ট নাগরিক শিক্ষাবিদদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ড. মামুন আহমেদ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. নকীব মো. নসরুল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ড. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পটুয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি আব্দুল লতিফ মাসুম, সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, দৈনিক বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা হাতেম আলী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ফখরুল ইসলাম, সাবেক রাষ্ট্রদূত সাকিব আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অবঃ) ইমামুজ্জামান বীর বিক্রম, সাবেক চীফ অব স্টাফ জেনারেল লে. জেনারেল (অবঃ) নাজিম উদ্দিন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আব্দুল্লাহিল আমান আজমী, লে. জেনারেল হাসান নাসির।
এবি পার্টি’র নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পার্টির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডাঃ মেজর (অবঃ) আব্দুল ওহাব মিনার, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট গোলাম ফারুক, বিএম নাজমুল হক, লে. কর্ণেল (অবঃ) দিদারুল আলম, লে. কর্ণেল (অবঃ) হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমেদ ভুইয়া, অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, আনোয়ার সাদাত টুটুল, এবিএম খালিদ হাসান, আমিনুল ইসলাম এফসিএ, ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক, যুবপার্টির আহবায়ক শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, ছাত্রপক্ষের আহবায়ক মোহাম্মদ প্রিন্স সহ এবি পার্টির জাতীয় নির্বাহী পরিষদের সকল সদস্যবৃন্দ।
পাঠকের মতামত
Apne correct kothagulo bolechen. Khuni Hasina atai chacche. R sobai mile Tar chawatai korche.