প্রথম পাতা
’৭১ প্রশ্নে জামায়াতে নতুন আলোচনা, আসতে পারে সিদ্ধান্ত
কিরণ শেখ
১১ জানুয়ারি ২০২৫, শনিবারমুক্তিযুদ্ধকালীন ভূমিকা নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে জামায়াতে। দলটির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা অনানুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের মধ্যে এ নিয়ে কথা বলেছেন। সহসাই জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের সভায় এ ইস্যুতে আলোচনা হতে পারে। জামায়াতের একাধিক সূত্র বলছে, দলটি একাত্তর প্রশ্নে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করবে।
মুক্তিযুদ্ধকালীন জামায়াতের ভূমিকা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই বিতর্ক চলে আসছে। দলটি কখনো এ নিয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করেনি। মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। যদিও এ বিচার নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। একাত্তর প্রশ্নে জামায়াতেও নানা সময় ভিন্নমত ছিল। দলটির নেতাদের কারও কারও মত ছিল, তখনকার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতারা কখনও এ ব্যাপারে সাড়া দেননি। তবে জামায়াতের সব নেতাই দাবি করে আসছেন, জামায়াত নেতারা যুদ্ধাপরাধে জড়িত ছিলেন না।
৫ই আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জামায়াত অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। দেড় দশক পর দলটি প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে জামায়াতের লোকজন নিয়োগ পাচ্ছেন এমন আলোচনাও রয়েছে। তবে মুক্তিযুদ্ধকালীন দলটির ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা থামছে না। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জামায়াত এ ব্যাপারে কী করতে পারে- তা নিয়ে দলটির শীর্ষ কয়েকজন নেতা আলোচনা করেছেন।
জামায়াতের শীর্ষ পর্যায়ের এক নেতা জানান, একাত্তরে নিজেদের ভূমিকা নিয়ে দেশের জনগণের কাছে জামায়াত যেতে যাচ্ছে। এ বিষয়ে দলের দুই-তিনজন শীর্ষ নেতাও একমত। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে, জামায়াতের নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে বিষয়টি তারা উপস্থাপন করবেন। সেখানে বিস্তারিত আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। একাত্তরে জামায়াতের ভূমিকা কী ছিল তা জাতির সামনে পরিষ্কার করা হবে বলে জানান তিনি। তবে জামায়াত ক্ষমা চাইবে কি না কিংবা ক্ষমা চাইলেও কী প্রক্রিয়ায় চাইবে তা ওই নেতা খোলাসা করে বলেননি। তিনি বলেছেন, নির্বাহী পরিষদ এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে তার কিছু জানা নেই।
শিবিরের শীর্ষ পর্যায়ের দুই সাবেক নেতা এ প্রসঙ্গে দু’টি দিক তুলে ধরেন। তারা বলেন, একাত্তর প্রশ্ন জামায়াত যথাযথভাবে ডিল করতে পারেনি। তবে এটাও সত্য দেশে অতীতে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ছিল না। জামায়াতের জন্য খোলামেলাভাবে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়ার উপযুক্ত পরিবেশ ছিল না।
তবে অতীতে জামায়াত নেতাদের কেউ কেউ দলের অভ্যন্তরেও এ নিয়ে খোলামেলা আলাপ করেছিলেন। জামায়াতের সাবেক প্রভাবশালী নেতা ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক তার পদত্যাগের সময় বিষয়টি উল্লেখ করেছিলেন। তবে জামায়াতের বেশির ভাগ নেতা বরাবরই এ ইস্যুতে নীরব বা ক্ষমা চাওয়ার বিরোধিতা করেছেন। তাদের মত হলো, জামায়াত কোনো যুদ্ধাপরাধ করেনি। তাছাড়া ক্ষমা চেয়েও আখেরে কোনো লাভ হবে না বলে মনে করেন তারা।
সম্প্রতি বিএনপি’র কয়েকজন নেতাও মুক্তিযুদ্ধকালীন জামায়াতের ভূমিকা বিষয়ে নতুন করে কথা বলেছেন। সর্বশেষ এ নিয়ে কথা বলেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘এখন একটা সুযোগ এসেছে, এই সুযোগে তারা (জামায়াতে ইসলামী) একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে জনগণের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করবে। সেটি না করে তারা একাত্তরে তাদের ভূমিকাকে জাস্টিফাই (জায়েজ) করার চেষ্টা করছে।’
জামায়াতের আমীর ডা. শফিকুর রহমান একাধিকবার এ ইস্যুতে কথা বলেছেন। এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন- মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের কোনো ভুল সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ হলে দলটি জাতির কাছে ক্ষমা চাইবে। একাত্তরের পরিস্থিতি তুলে ধরে তিনি বলেন, যারা ভারতে চলে গিয়েছিল তাদের জন্য পরিস্থিতি এক রকম ছিল আর যারা দেশে ছিল তাদের জন্য অন্যরকম অবস্থা ছিল। দেশে থাকাদের হয়তো পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হতো, না হয় তাদের পক্ষে থাকতে হতো। এমন অবস্থায় যারা সরাসরি যুদ্ধ করেনি তাদের অনেকের অবস্থান পাকিস্তানিদের পক্ষে ছিল। যা আর পরবর্তীতে আলোচনা হয় না। আলোচনা শুধু জামায়াত নিয়ে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি- ‘‘৭১ বিজয় বারতের বিজয়” বলার পরও যারা জামায়াতে ইসলামীর ৭১ সালের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে তারা ভারতের দালাল!
৭১ এ জামাত এর কি ভুমিকা ছিল তা ইন্টারনেটে সে সময়ের তাদের নিজস্ব পত্রিকার সংবাদ থেকেই প্রমান হবে । আর যারা এখনো মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে প্রশ্ন তুলে আর পাকিস্তানিদের পক্ষ অবলম্বন করে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে তাদের পাকিস্তানেই চলে যাওয়া উচিত ।
বিএনপি পতিত স্বৈরাচার খুনি গনহত্যা কারী আওয়ামী লীগের দালালি করচে আওয়ামী লীগ যখন ভোট চুরি করে ক্ষমতায় তখন জামায়াত কে রাজনৈতিক মোকাবিলা করতে না পেরে স্বাধীনতা বিরুদ্ধী মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে ফায়দা লুটেচে ঠিক বিএনপিও একই রকম মিরর্জাপরের ভূমিকা পালন করতেচে।
কোন অপরাধ না করেও ক্ষমা চাইতে হবে কেনো? এমন গাঁজাখুরি আবদারের মানে কী? এটাতো বাঙ্গু পোগতিশীল আর আওয়ামী কারিশমা। এখনো এসব ফালতু আলাপ তুলে যারা পানি ঘোলা করে মাছ শিকার করতে চায়, তাদের চিহ্নিত করা দরকার।
মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে জামায়াত ইসলামীর বিশেষ অবস্থান এবং রাজনৈতিক ভূল সবসময়ের জন্যই আলোচনা ও সমালোচনার বিষয় হয়ে থাকবে। তবে দলটির উচিত ভুল স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করা।
৭১এ যে সাত দফা গোলামী চুক্তি করেছিল, মেজর ডালিম সেটা প্রকাশ করার পর জাতি বুঝতে পেরেছে জামাআত কোন ভুল করে নাই।
ভারতের নিকট দেশ বিক্রির যে ৭ দফা চুক্তি তাজউদ্দীন গং করেছিলো তার ভিত্তিতে সত্যি কার কোন নাগরিক আওয়ামী লীগের পক্ষ বা পাকিস্তানের বিপক্ষে কাজ করা ছিল আত্ম হত্যার সামিল। আগরতলা ষড়যন্ত্র সহ এই ৭ দফা ভারতের করদ বা অংগ রাজ্যে পরিনত হওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল। সুতরাং জামায়াতে ইসলামী র ৭১ এর ভূমিকা সঠিক ই ছিল।
বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে। জামায়াতের বর্তমান নেতৃত্ব খুবই বিচক্ষণ, তাই তাদের উচিৎ প্রকাশ্যে জাতীর কাছে ক্ষমা চাওয়া।
৭১ সালের ভূমিকার জন্য জামায়াতকে জাতীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে
আমি মনে করি জামাত কোন ভুল করেনি।
জামায়াতি ইসলামকে তাদের অতীত সকল অপকর্মের জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে জাতির কাছে।
৭১এ জামায়াতের সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল! তা প্রমাণ করতে রকেট/সায়েন্স পড়া লাগবে না। ২৪এর ১৬ই ডিসেম্বর মিস্টার নরেন্দ্র মোদি তার ফেইবুক,টুইট বার্তায় স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন। সুস্থ-জ্ঞানবোধ সম্পন্ন যে কোন ব্যাক্তিই তা সহজে অনুধাবন করতে পারে। জামায়াতের তখনকার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের জনগণকে বুঝতে ৫৩ বছর লেগেছে। তবে আমি চাই, যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ জামায়াত কে নিয়ে আশায় বুক বাঁধতে শুরু করছে তাই জামায়াত তাদের তখনকার কর্মকান্ডগুলো স্পষ্ট করুক জাতির সামনে। ক্ষমা চাওয়ার পর্যায়ে পড়ে না।
৭১ প্রশ্নে জামায়াতের অবস্থান নিয়ে যারা সমালোচক তাদের কিছুটা পরিবর্তন হবে। তবে যারা জামায়াতের বিরোধী বা ইসলামি রাজনীতির বিরোধী তারা বিরোধিতা করবেই। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিরোধিতা আরও বেশি হবে। তারপরও ৭১ এ স্বাধীনতার বিরোধিতা ছিল কিন্তু পরবর্তীতে স্বাধীনতা মেনে নেয়ার বিষয় ক্লিয়ার করলে ভালো করবে।
১৯৭১ সালে জামায়াত কোনো অপরাধ করেনি। দেশ ভাগ না হওয়া প্রতিটি দেশপ্রেমিক নাগরিকের দাবী। তবে পাকিস্তানিরা তৎকালীন সময়ে যে বর্বরোচিত হত্যা ও হামলা চালিয়েছিলো সেটাও জামায়াত সমর্থন করেনি। এখন এ নিয়ে এখন বেশী করে রাজনীতি চলছে।
ভারতের নিকট দেশ বিক্রির যে ৭ দফা চুক্তি তাজউদ্দীন গং করেছিলো তার ভিত্তিতে সত্যি কার কোন নাগরিক আওয়ামী লীগের পক্ষ বা পাকিস্তানের বিপক্ষে কাজ করা ছিল আত্ম হত্যার সামিল।
“জামায়াতের কথাই রাইট। জামায়াত সরাসরি যুদ্ধ করেনি তা হলে জামায়াত ক্ষমা চাইবে কেন?” তা হলে জামায়াত 71 সালে পালিয়েছিলো কেন??????
শেখ মুজিব নিজেইত স্বাধিনতা চাইনি। আর জামায়াত কেন চাইনি তা বিগত ১৬ বছর ভারতের আচরনে দেশের জনগন হাড়ে হাড়ে টের পয়েছে। ইন্ডিয়ার দালারাই ফালতু বিষয় নিয়ে জাতীকে বিভক্ত করার অপচেষ্টা করে। ৭১ নয় আামাদের ১০০ বছর সামনের দিকে তাকতে হবে। গ্যান বিঙ্গানে এগিয়ে যেতে হবে।
রাজাকার জামায়াতের চেয়ে অন্য দলে বেশি কিন্তু সেটা অপরাধ নয় শুধু জামায়াতে থাকলে দোষ, এটাই সমস্যা।
৭১ এর ভুমিকার জন্য জামাতের তখনকার সময়ের সব নেতা বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি দেওয়া হোক,,,কারণ তারা দেশে থেকে যুদ্ধ করছে,,বাকিরা ভারতে পালায়ন করে ছিলো,,,
জামাতের উচিৎ ক্ষমা চাওয়া, তাহলে অন্তত তাদের ভোট বাড়বে, জামাত দেশ ভালো চালাবে অন্তত দুর্নীতি করবে না, কিন্তু ৭১ নিয়ে তাদের অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে। যে দেশের জন্ম তারা মেনে নেন নি সেই দেশে চালানো তো পরস্পর বিরোধী হয়ে যায় , তাই না !
এরা ক্ষমতার জন্য পূজায় গিয়ে গীতা পাঠ করতে পারে, তাদের ক্ষমতার জন্য সবই করতে পারে, আসল কথা মনে এক বাহিরে আর এক, এইটা নিয়ে কাজ হবে না, আপনাদের চিনে সবাই, আপনারা বাংলাদেশের জন্য ভালো কিছুই করবেন না এইটা শিওর।
এদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সুধু আওয়ামিলিগ একথাটা ভৃল জামাত, মুসলিমলিগ ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। আওয়ামিলিগ গত ১৫ বছরে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ভন্ডামি করেছে এটা ছিল তাদের অবৈধ ভাবে ক্ষমতায় থাকার অপকৌশল। জামাত সুধু পাকিস্থানের পক্ষ নিয়েছে তাই নয় তারা বাংলাদেশি মানুষের উপর অমানুষিক নির্যাতন চালিয়েছিল তাই তাদের কে জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিৎ
আমি মনে করি জামাত কোন ভুল করেনি। কেননা, কোন দেশপ্রেমিক দলই চায়না তাদের দেশ দ্বিখণ্ডিত হয়ে যাক। দেশ যদি বিভক্ত না হত, তাহলে কাঁটা ফেলানীর লাশ ঝুলতনা। ভারতের হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসন আগ্রাসন বীরত্বের সাথে মোকাবেলা করতে সক্ষম হত এ দেশটি। শুধু পাকিস্তানের রাজাকাররা ক্ষমা চাইবে কেন? সাম্প্রতিক অতীতের আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী ঘরানার ভারতীয় রাজাকারদেরকেও জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
ভারতের নিকট দেশ বিক্রির যে ৭ দফা চুক্তি তাজউদ্দীন গং করেছিলো তার ভিত্তিতে সত্যি কার কোন নাগরিক আওয়ামী লীগের পক্ষ বা পাকিস্তানের বিপক্ষে কাজ করা ছিল আত্ম হত্যার সামিল। আগরতলা ষড়যন্ত্র সহ এই ৭ দফা ভারতের করদ বা অংগ রাজ্যে পরিনত হওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল। সুতরাং জামায়াতে ইসলামী র ৭১ এর ভূমিকা সঠিক ই ছিল।
৭১ সালে জামায়াতের সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল, ভারতের সাহায্য দেশ দুই ভাগ হলেও ৫৫ বছর বাংলাদেশ ভারেতর অধীনেই ছিল। ৫ আগস্ট বিজয় ভারতের বিরুদ্ধে হয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশের জনগণের কাছে পরিষ্কার জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ ও ২০২৪ সালে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোন ভুল করেনি।
৭১ প্রশ্নে জামায়াতের অবস্থান নিয়ে যারা সমালোচক তাদের কিছুটা পরিবর্তন হবে। তবে যারা জামায়াতের বিরোধী বা ইসলামি রাজনীতির বিরোধী তারা বিরোধিতা করবেই। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিরোধিতা আরও বেশি হবে। তারপরও ৭১ এ স্বাধীনতার বিরোধিতা ছিল কিন্তু পরবর্তীতে স্বাধীনতা মেনে নেয়ার বিষয় ক্লিয়ার করলে ভালো করবে।
জামায়াত ১৯৭১ এর বিরোধিতা এবং তাদের কর্মকান্ডের জন্য ক্ষমা না চাইলে রাজনীতিতে বাংলাদেশের জনগণের আস্থা অর্জন করতে পারবেন না
জামায়াতের কথাই রাইট। জামায়াত সরাসরি যুদ্ধ করেনি।তা হলে জামায়াত ক্ষমা চাইবে কেন?
একাত্তুর ইস্যুতর জামায়াতের ক্ষমা চাওয়ার প্রশ্ন যারা করে এরা আওয়ামী প্রেতাত্মার আত্মস্থ বুলি দিয়ে জামায়াত বিরোধিতার প্লট তৈরী রাখতে চায়। জামায়াত ৭১ এ যা করেছে তা তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারের বলেই করেছে এবং যে প্রেক্ষাপটে করেছে তা কোন অলীক ধারণার বশবর্তি হয়ে নয় চরম দুরদর্শিতার বাস্তবতাকে সামনে রেখেই করেছে। যা স্বাধীনতার চুয়ান্ন বছর পর বাংলাদেশ হারে হারে তার প্রমাণ পেয়েছে। জামায়াতের বিরুদ্ধে ৭১ এর গণহত্যা লুটপাট অগ্নিসংযোগ ধর্ষন এর অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যাচার। জামায়াতের কোন নেতা কর্মীর নাম মুজিব সরকারের যুদ্ধাপরাধীর নামের তালিকায় ছিলনা। জামায়াতের দুর্দমনীয় অগ্রযাত্রাকে প্রতিহত করতেই জামায়াতকে জড়িয়ে ৭১ এর নাটক লিখন এখনো অব্যাহত রয়েছে যা বাংলাদেশের জনগণ অতীতে যেমন প্রত্যাখান করেছে ভবিষ্যতে আরো তীক্ষতার সাথে ঘৃনাভরে প্রত্যাখান করবে। জামায়াতের শত্রুদের এই প্রোপাগান্ডায় কান না দেওয়ার জন্য জামায়াতের প্রতি বিশেষ বার্তা রইলো।
What is there in the name? Just change the name and form a new party. Does in matter what name you have? What matters is the goal you need to achieve. There are good percentage of people in BD who does not like the decision of JI during liberation war specially once PAK army started mass killing. During that period you can't stay neutral.