ভারত
ভারত সরকারের বিবৃতি
চিন্ময় কৃষ্ণসহ আটক হিন্দুদের ন্যায্য বিচার প্রত্যাশা
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা
(১ সপ্তাহ আগে) ৩ জানুয়ারি ২০২৫, শুক্রবার, ১১:৩৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
ইসকনের সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ বাংলাদেশে গ্রেপ্তার হওয়া হিন্দুদের অবশ্যই ন্যায্য বিচার পেতে হবে। শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রক এক বিবৃতি জারি করে এ কথা জোর দিয়ে বলেছে। এদিন সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র রনধীর জয়সোওয়াল বলেন, বাংলাদেশে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির বিষয়ে, আমাদের প্রত্যাশা বাংলাদেশে চলমান বিচার প্রক্রিয়া নিশ্চিত করবে যে, এই মামলায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের ন্যায্য বিচার হবে। তিনি আরও বলেন, এটি আমাদের মূল প্রত্যাশা। তিনি যোগ করেন, রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের আদালত হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন আবেদন খারিজ করার পর এটি উঠে আসে।
৩০ অক্টোবর চট্টগ্রামে তার এবং অন্যান্য ১৮ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দায়ের করার পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। গত বছরের ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামের লালদিঘী ময়দানে একটি বিক্ষোভের সময় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার উপরে একটি গেরুয়া পতাকা রাখা হয়েছিল এমন একটি ঘটনা থেকে অভিযোগগুলি তৈরি হয়েছিল। দাস যখন চট্টগ্রামের একটি আদালতে হাজির হন, তখনও তার আবেদন নাকচ হয়ে যায় এবং তাকে হেফাজতে পাঠানো হয়
ওনি যদি বাংলাদেশের নাগরিক হয় । তাহলে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে আর ওনি যদি ভাল হতো তাকে কেন দল থেকে বহিষ্কার করা হচ্ছে আমাদের দেশের আইন অনুযায়ী বিচার হবে যদি ওনি দুষি না হয় আদালত খালাস দিবে ভারতের কে এত মাথা ব্যথা ।ভারতে হাজার মুসলমান নেতা কে বন্দি করে রেখেছে ।বিনা বিচারে
Please leave it to Bangladesh judiciary,Take care of your own country.
এইতো গলার আওয়াজ নরম হতে শুরু করছে। আমরা মেরুদন্ড সোজা করে দাঁড়ালে ওরা পিছু হটতে বাধ্য।
আমাদেরও উচিত ভারতের মুস্লিম দল'গুলোর সাথে জোগাজোগ রাখা এবং সেইসাথে ভারতের কোথাও মুসলিমেরা নিপিড়ীত হলে সেগুলো নিয়ে কথা বলা, শোরগোল করা, ভারত সরকারকে সেইটার বিসয়ে উদবেগ জানানো।
একটা অভিযুক্ত সন্ত্রাসীর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় এ কেমন বিবৃতি প্রতিবেশীর ! আমাদের ঘরের বিষয়ে অতি উৎসাহ না দেখিয়ে নিজ ঘরে সংখ্যালঘুদের সাথে ন্যায্য আচরন করুন।
ভারতের মুসলিম নির্যাতন সম্পর্কে বলতে গেলে বলা হয় ওটা ভারতের আভ্যন্তরীন বিষয়। এখন ভারতের অন্য দেশের ব্যাপারে নাক গলানো কতটুকু উচিত, তা কি ভারত একবারও ভেবে দেখেছে ?
আওয়ামী লীগ যখন ভোটার বিহীন নির্বাচন করতো তখন ভারত বলত এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। এখন কেন ভারত নাক গলাচ্ছে?
Unless Chinmoy Krishna is an Indian citizen, India does not need to talk.
বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতি এবং বিচার ব্যবস্থায় ভারতের নাক গলনাও অতিরঞ্জিত। বাংলাদেশের বিচার ব্যাবস্থা বাংলাদেশের আইন এবং সেই আইন প্রয়োগ হবে বাংলাদেশে বিদেশী হস্তক্ষেপের সাথে যারা জড়িত ক্রিমিনাল ও দুষ্কৃতীর উপর তাতে অপর দেশের বাড়াবাড়ি কোন ক্রমেই সহ্য করা হবে না। কেনো প্রতিবেশী রাষ্ট্র বিদেশি রাষ্ট্রের সাথে অতিরঞ্জিত ক্রিমিনাল কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ?? ওদের এত হিন্দু হিন্দু নিয়ে মাতামাতি তাহলে কেনো বিচারপতি সিনহা যখন চাকুরিচ্যুত হলো তখন কেনো কথা বলে নাই ? ফ্যাসিস্ট মোদি কি বাংলাদেশের রাজনীতিতে ডাইরেক্টলি হাসিনাকে নিয়ে মাথা ঘামাবেন ? তাহলে বাংলাদেশেরও উচিত তার বিপরীতে কাজ করা।