ভারত
বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতের অতিরিক্ত বিএসএফ মোতায়েন
নিজস্ব প্রতিনিধি , কলকাতা
(৩ সপ্তাহ আগে) ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৪:১৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ ও জঙ্গী তৎপরতা বৃদ্ধির আশঙ্কায় ভারত অতিরিক্ত সতর্কতা জারি করেছে। সম্প্রতি দক্ষিণবঙ্গের তিনটি জেলার স্পর্শকাতর এলাকা পরিদর্শনের পর বিএসএফ-এর দক্ষিণবঙ্গের আইজি মনিন্দর সিং পাওয়ার জওয়ানদের সদাসতর্ক ও সচেতন থাকার পরামর্শ দিযেছেন। তবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া চরম পদক্ষেপ নিতে নিষেধ করা হয়েছে। আইজি জানান, সীমান্তে নিরাপত্তায় অতিরিক্ত বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। নদিয়া, মালদা এবং মুর্শিদাবাদ সীমান্তে নিরাপত্তা নিশ্ছিদ্র করতে অতিরিক্ত ২২ কোম্পানি বিএসএফ জওয়ান মোতায়েন করা হচ্ছে।
জানা গেছে, রাতে নজরদারির জন্য সর্বত্র নাইট ভিশন ক্যামেরা বসানো হয়েছে। সীমান্ত লাগোয়া গ্রামগুলিতে গোয়েন্দাদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরি করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এই বিষয়ে বিএসএফের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘যেখানে কাঁটাতার নেই সেখানে বেড়া দেয়া হচ্ছে। যেখানে বেড়া নেই সেখানে অনুপ্রবেশ হচ্ছে, এটা সঠিক তথ্য নয়। ওখানে আমাদের টহলদারি বাড়ানো হয়েছে। সিসিটিভি, রাতে ফ্লাড লাইট রয়েছে। আমাদের সীমান্তের একদিকে বিএসএফ অন্যদিকে বিজিবি। দুই বাহিনীর সঙ্গে ভাল যোগাযোগ আছে। আমাদের সব সময়ে চেষ্টা থাকে যাতে কোনও অনুপ্রবেশ যেন না ঘটে।’
তবে বাংলাদেশের অশান্ত পরিস্থিতির সুযোগে সীমান্ত দিয়ে সোনা পাচার কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ডিসেম্বরের তিন সপ্তাহে মুর্শিদাবাদ সীমান্তে ৮০৭০ কিলোগ্রাম সোনা আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারেও বিএসএফকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ একটি ছোট্ট দেশ ।এ অঞ্চলটি এক সময় পাকিস্তানের অংশ ছিল।পাকিস্তানের জুলুম-নির্যাতনের কারণে দেশটি আলাদা হতে বাধ্য হয় ।তখন এক শ্রেণীর রাজনৈতিক নেতাদের ধারনা ছিল ,যদি দেশ আলাদা হয়।তবে ভারত ফায়দা লুটবে ,জুলুম করবে ।এখন ঠিক তাই-ই হচ্ছে ।প্রতিবেশীর সাথে খারাপ আচরণ করে ভারত কি লাভবান হবে?নিশ্চয়ই না ।তাই ভারতের মানসিকতা পরিবর্তন করে প্রতিবেশী হিসাবে এগিয়ে আসলে উভয় জন্য মঙ্গল ।দাদা নয়, প্রতিবেশীর আচরণ শিখ।ধন্যবাদ
হাসিনা নেই, ওরা এখন সীমান্তে নজরদারী করবেই। ব্যবসার ক্ষেত্রে ওদের বিকল্প খুজতে হবে।