ঢাকা, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিঃ

শেষের পাতা

৭ উদ্দেশ্যে সংবিধান সংস্কার

স্টাফ রিপোর্টার
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবারmzamin

দীর্ঘ সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতিশ্রুত উদ্দেশ্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার এবং ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আলোকে বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠাসহ ৭ উদ্দেশ্যে সংবিধান সংস্কার করা হবে বলে জানিয়েছেন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. আলী রীয়াজ। আর এ সংস্কার করা সংবিধান পাস বা অনুমোদন দিতে কোনো নির্বাচিত সরকার বা পার্লামেন্টের প্রয়োজন হবে না, এটি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ সংবিধানের বৈধতা দেবে বলে জানিয়েছেন সংস্কার কমিটির অন্যতম সদস্য শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মাহফুজ আলম। ক্ষমতার এককেন্দ্রিকতা দেখতে চায় না সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে গঠিত কমিশন। একই সঙ্গে সংবিধানে প্রধানমন্ত্রীর অভাবনীয় এককেন্দ্রিকক্ষমতা হ্রাস করা, রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা এবং ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদী শাসনের উত্থান রোধ করার মতো সুপারিশ থাকবে সংবিধান সংস্কার কমিশনের।  রোববার বিকালে জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংবিধান সংস্কার কমিশনের লক্ষ্য ও রূপরেখা তুলে ধরেন কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। এ সময় কমিশনের সদস্য ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম, সদস্য অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ড. শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, ফিরোজ আহমেদ ও মো. মুসতাইন বিল্লাহ প্রমুখ। 
সাংবিধানিক সংস্কারের উদ্দেশ্য সম্পর্কে আলী রীয়াজ বলেন- ক. দীর্ঘ সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতিশ্রুত উদ্দেশ্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার এবং ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আলোকে বৈষম্যহীন জনতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা। খ. ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে প্রকাশিত অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানো। গ. রাজনীতি এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় সর্বস্তরে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা। ঘ. ভবিষ্যতে যেকোনো ধরনের ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থার উত্থান রোধ। ঙ. রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গ- নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা এবং বিচার বিভাগের পৃথক্‌করণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য আনয়ন। চ. রাষ্ট্র ক্ষমতা ও প্রতিষ্ঠানসমূহের বিকেন্দ্রীকরণ ও পর্যাপ্ত ক্ষমতায়ন। ছ. রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক এবং আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।
তিনি আরও বলেন, আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের সনির্বন্ধ অনুরোধ করবো লিখিত মতামত এবং সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব পাঠানোর জন্য। সরকার বিভিন্ন কমিশনের কাছ থেকে পাওয়া সুপারিশগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করবে। ফলে কমিশনগুলো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করবে না। কিন্তু তাদের দেয়া প্রতিটি লিখিত প্রস্তাব ও মতামত কমিশন নিবিড়ভাবে পর্যালোচনা করবে এবং কমিশনের সুপারিশে তার যথাসাধ্য প্রতিফলন ঘটাতে সচেষ্ট থাকবে।
লিখিত বক্তব্যে অধ্যাপক আলী রীয়াজ সংস্কারের পরিধি নিয়ে বলেন, সংস্কারের অন্তর্ভুক্ত হবে বর্তমান সংবিধান পর্যালোচনাসহ জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনের লক্ষ্যে সংবিধানের সামগ্রিক সংশোধন, সংযোজন, বিয়োজন, পরিমার্জন, পুনর্বিন্যাস এবং পুনর্লিখন। সাংবিধানিক সংস্কারের উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি বলেন, দীর্ঘ সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতিশ্রুত উদ্দেশ্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার এবং ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আলোকে  বৈষম্যহীন জনতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা। তিনি বলেন, ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে প্রকাশিত অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানো হবে সুপারিশে। পাশাপাশি রাজনীতি এবং রাষ্ট্রপরিচালনায় সর্বস্তরে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা, ভবিষ্যতে যেকোনো ধরনের ফ্যাসিবাদী শাসনের উত্থান রোধ, রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের পৃথক্‌করণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য আনা, রাষ্ট্র ক্ষমতা ও প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকেন্দ্রীকরণ ও পর্যাপ্ত ক্ষমতায়নের সুপারিশ থাকবে কমিশনের। পাশাপাশি রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক এবং আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ থাকবে বলে জানায় কমিশন। 
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, কমিশন সংস্কারের সুপারিশ তৈরিতে বিভিন্ন অংশীজনদের মতামত ও প্রস্তাব গ্রহণ করবে। পাশাপাশি সাধারণ নাগরিকদের মতামত ও প্রস্তাব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। সংস্কারের অংশ হিসেবে কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের লিখিত মতামত এবং সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব পাঠানোর অনুরোধ করবে। সুপারিশ পাওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসবে কমিশন। এ ছাড়া সংবিধান বিষয়ে বিশেষজ্ঞ, আইনজীবী, সিভিল সোসাইটির সংগঠনগুলোর প্রতিনিধি, সিভিল সোসাইটির নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি, পেশাজীবী সংগঠনগুলোর প্রতিনিধি, তরুণ চিন্তাবিদ, সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের কাছ থেকে প্রস্তাব আহ্বান করবে। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গেও আলোচনায় বসবে কমিশন। তবে, যেসব ব্যক্তি, সংগঠন, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, বা দল জুলাই-আগস্ট ছাত্র- জনতার গণঅভ্যুত্থানের সময় সক্রিয়ভাবে হত্যাকাণ্ডে যুক্ত ছিল, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে হত্যাকাণ্ড ও নিপীড়নকে সমর্থন করেছে, ফ্যাসিবাদী কার্যক্রমকে বৈধতা প্রদানে সহযোগিতা করেছে কমিশন তাদের সংস্কার প্রস্তাবের সুপারিশ তৈরিতে যুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

পাঠকের মতামত

সংবিধান সংশোধন করার জন্য কমিশন যে সাতটি বিষয় নির্ধারণ করেছে - সেটা ভালো হবে মনে হয়। তবে কমিশন ও অন্তর্বর্তী কালীন সরকার এগুলো রাজনৈতিক দলসমূহ, আইন বিশেষজ্ঞ , সিভিল সোসাইটির সাথে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যমত সৃষ্টি করে সুপারিশ তৈরি করতে পারবে মাত্র। পরবর্তী সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে জনগনের দূই- তৃতীয়াংশ সমর্থনে পাশ হলে কেবল এই সংবিধান সংশোধিত ও গৃহিত হবে বলে গন্য হবে - অবশ্যই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও পুরোপুরি অংশগ্রহণ মূলক হতে হবে।

sajal biswas
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১১:০৮ অপরাহ্ন

Songbidhan na like rastrio bidhan lekha hok. ekbarre natun vabe.

Abdul Wahab
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১০:৪৯ অপরাহ্ন

সংস্কারের স্থায়িত্ব কত ?? দেশ স্বাধীনতার পর সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে সংবিধান পরিবর্তন হচ্ছে আজও হচ্ছে এবং হওয়ার দাবি সকলের কিন্তু সংস্কার হলে যে এই সংবিধান চিরস্থায়ী থাকবে, তার গ্যারান্টি কে দিবে ? মুজিব ছিল সংবিধান করেছে, সংস্কার করে বাকশাল সংযুক্ত হয়েছে। খোন্দকার কি করেছে, তা মুরুব্বীরা ভালই জানেন। এরপর জিয়া, সাত্তার, এরশাদ, খালেদা, হাসিনা, খালেদা, মিলিটারি, অন্যরা ???? যা হবার ফল পেঁকেছে কিন্তু টক হয়ে এবং ভবিষ্যতে যে হবেনা তার নিশ্চয়তা কি ?

Khokon
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১০:০২ অপরাহ্ন

কোন প্রধানমন্তী পরপর দুই বার নির্বাচিত হলে সে আর নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে যেন না পারে সে রাষ্ট্রীয় বিধান নিশ্চিত করতে হবে।।

Md ripon nabuat
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৯:১৪ অপরাহ্ন

সংবিধান যেহেতু সংস্কার হচ্ছে সুতরাং সংস্কারের নিদর্শন স্বরূপ রাষ্টীয় বিধান বলার মধ্য দিয়ে পরিবর্তনটা তার স্বরূপে আবির্ভূত হবে । তাই রাষ্টীয় বিধান নামটা রাখার আবেদন জানাই ।

Md Shafayat Hossain
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৫:৫৬ অপরাহ্ন

কখনো আওয়ামীলীগ খমতায় আসলে আপনার সংবিধান সংস্কার ছুরে ফেলে দিবে,এটা ভুলে যাবেন না।

এ এইচ.ভূইয়া
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৫:১৫ অপরাহ্ন

রাস্ট্রের পরিপূর্ণ সংস্কারে আগে নির্বাচন চাই না।

আবু তালেব মিঞা
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৫:০৫ অপরাহ্ন

স্যারের সাথে একমত। অধিকাংশের মনের কথা। কাইয়ুম সাহেবের সাথেও একমত, সংবিধান না রাষ্ট্রীয় বিধান।

A R Prodhan
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৩:১৯ অপরাহ্ন

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থান ২০২৪ এবং ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রতিশ্রুত লক্ষ্য অর্জনে বর্তমান কমিশন সাংবিধানিক সংস্কারের সাতটি উদ্দেশ্য বিবেচনা করে জনআকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ঘটাতে সংবিধান পুনর্লিখন এবং বাস্তবায়ন অত্যন্ত জরুরি এবং সময়ের দাবি। বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলো "বর্তমান সংবিধান" ক্ষমতার পালাবদল, উন্নয়নের নামে লুটপাট এর গনত্রন্ত্র, প্রতিহিংসা পরায়ণনতা, ভোটচুরি, হত্যা ও গুম এর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে ।

Chayna Begum
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১:২৭ অপরাহ্ন

A very good start. Hope nation will get their desired documents for ruling the country in a democratic way.

M.H.Bari
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১২:৫৪ অপরাহ্ন

দলীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি সহ অন্যান্য সাংবিধানিক প্রধানদের নিয়োগ/ অনুমোদন দিবেন তাই যারাই নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন তারাই নিয়োগকর্তার আজ্ঞাবহ হবেন, যতই ক্ষমতার বিকেন্দ্রিয়করন করা হোক কোন কাজে আসবে না। ১০/১৫ জন নির্দলীয় লোকদের নিয়ে সংসদের উচ্চ কক্ষ গঠন করে দুর্নীতি দমন কমিশন, নির্বাচন কমিশন সহ কিছু ক্ষমতা এদের হাতে দিলে সুস্থ রাজনীতি এবং দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়া সম্ভব।

imam hossain
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন

সংবািধানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ না লিখে গণরাস্ট্র বাংলাদেশ (Republic of Bangladesh) সংযোজন করার অনুরোধ জানাচ্ছি। কারণ জনগন রাষ্ট্রের প্রজা নয় জনগন রাষ্ট্রের মালিক

মিলন আজাদ
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন

এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গেও আলোচনায় বসবে কমিশন। তবে, যেসব ব্যক্তি, সংগঠন, সংস্থা, প্রতিষ্ঠান, বা দল জুলাই-আগস্ট ছাত্র- জনতার গণঅভ্যুত্থানের সময় সক্রিয়ভাবে হত্যাকাণ্ডে যুক্ত ছিল, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে হত্যাকাণ্ড ও নিপীড়নকে সমর্থন করেছে, ফ্যাসিবাদী কার্যক্রমকে বৈধতা প্রদানে সহযোগিতা করেছে কমিশন তাদের সংস্কার প্রস্তাবের সুপারিশ তৈরিতে যুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।100% সঠিক সিদ্ধান্ত।

Ar
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৮:৪৭ পূর্বাহ্ন

শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মাহফুজ আলমের বক্তব্যের বৈধতা কী? "সংস্কার করা সংবিধান পাস বা অনুমোদন দিতে কোনো নির্বাচিত সরকার বা পার্লামেন্টের প্রয়োজন হবে না"!? অন্তর্বর্তী সরকারের সংবিধান সংস্কারের বৈধতা দেওয়ার নৈতিক,আইন ও সাংবিধানিক ভিত্তি কী? জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া সংবিধান পরিবর্তন করা মেনে নেওয়া যায় না এবং কেবল নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের মতামত প্রকাশ হতে পারে।

Foyez
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৩:২৩ পূর্বাহ্ন

অসাধারণ। সাহসী যুক্তি বাদী মানবিক আলী রীয়াজ - দি নেম ইজ এনাফ

দিলরুবা শরমিন
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১২:২৫ পূর্বাহ্ন

'সংবিধান ' যদি নতুন করেই লিখিত হয় তবে৷ 'সংবিধান' কথাটির পরিবর্তন করে ' রাষ্ট্রীয় বিধান ' করা যায় কিনা? নতুন প্রজন্মের জন্য নতুন বাংলা শব্দ!

মোঃ আবদুল কাইয়ুম, পঞ
৪ নভেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১২:১৭ পূর্বাহ্ন

শেষের পাতা থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

শেষের পাতা সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status