অনলাইন
৭ই মার্চ, ১৫ই আগস্টসহ বাতিল হচ্ছে ৮ জাতীয় দিবস
অনলাইন ডেস্ক
(৬ মাস আগে) ১৬ অক্টোবর ২০২৪, বুধবার, ১২:০৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:২৪ পূর্বাহ্ন

ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ, ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসসহ আটটি দিবস বাতিল করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। উপদেষ্টা পরিষদ সম্প্রতি এক বৈঠকে ৮টি দিবস বাতিলের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। শিগগিরই এসব দিবস বাতিল করে পরিপত্র জারি করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পেজে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ, ১৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ই আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ই অক্টোবর শেখ হাসিনার ছোট ভাই শেখ রাসেল দিবস, ৪ঠা নভেম্বর জাতীয় সংবিধান দিবস ও ১২ই ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস বাতিল হচ্ছে।
পাঠকের মতামত
২১ শে ফেব্রুয়ারী শহীদ দিবসের পরিবর্তে বেশ কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মোড়কে আমাদের এই বৃহত্তম অর্জন তথা গৌরবের দিনটি ক্রমান্বয়ে ধুসর হয়ে যাচ্ছে বলে মনে হয়। ভাষার জন্য পৃথিবীতে একমাত্র এ জাতিই রক্ত দিয়েছে, তাই আমাদের নিজস্বতা যেন হারিয়ে না যায় তার জন্য জাতীয় দিবস হিসেবে শহীদ দিবস নামটি পূনঃপ্রবর্তন করা উচিত।
Now the government must rename all the institutions and other landmarks, which were named after the members of Sheikh Family, after the real heroes of Bangladesh including those from the July-August revolution. The country does not belong to one person or one family.
So many শেখ দিবস!
ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছাড়া সব প্রকার দিবস বন্ধ।
সিদ্ধান্ত এ রকমই হওয়া উচিত।
আরো কত দিবস আছে?
A very good decision. We do not require so many days to celebrate nationally.
অত্যন্ত সঠিক সিদ্ধান্ত , এসব দেশের জন্য আজাইরা অপ্রয়োজন দিবস ছিল।
৭ ই মার্চ কেন ? এটাতে কি সমস্যা ?
সঠিক সিদ্ধান্ত। সঠিক সিদ্ধান্ত। সঠিক সিদ্ধান্ত।
"বঙ্গবন্ধু" নাম দিয়েছিলো তার নিজের দলের student leaders আগরতলা "ষড়যন্ত্র" মামলা থেকে সে মুক্তি পাওয়ার পর। সে সতিই conspiracy করেছিল India এর সাথে Agartala conspiracy case এ তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের separation এর জন্য। দেশের মানুষ বাধ্য হয়ে তাকে আগেও (১৯৭১) এ "বঙ্গবন্ধু" ডেকেছে, পরেও (১৯৯৬-২০২৪) ডেকেছে। গ্রামের মানুষের কাছে তার নাম "শেখসাব"। বঙ্গবন্ধু কিভাবে এখনও বলা হয়? বঙ্গের বন্ধু হওয়ার যোগ্যতা তার কোনকালেই ছিল না।
জন্মশতবর্ষ পালনে নামে রাষ্ট্রের কত টাকা অপচয় করা হয়েছে, জানতে চাই!! শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হোক
জন্মশতবর্ষ পালনে নামে রাষ্ট্রের কত টাকা অপচয় করা হয়েছে, জানতে চাই!! শ্বেতপত্র প্রকাশ করা হোক।
আলহামদুলিল্লাহ। ছবি বিক্রি, চেতনা বিক্রি, শত, শত,গরু চাঁদা আদায়কারীর হাত থেকে জনগণ মুক্ত।
Good decision.
এই টার্ম ক্ষমতায় টিকে গেলে হয়তো আমরা হাসিনা দিবস, রেহানা দিবস, জয় দিবস, টিউলিপ দিবস পেতাম।
৭ই মার্চকে স্বাধীনতা ঘোষণা দিবস এবং ১৫ই অগাস্ট বাঙ্গবন্ধুর জীবনাবসানের দিবস হিসেবে বহাল রাখা কেন যুক্তিযুক্ত নয়-? এটা করা হলে ভবিষ্যতে ৫ই অগাস্ট, ৭ই নভেম্বর ছুটির দিবস হিসাবে গ্রহণ করা প্রশ্নবিদ্ধ হবে না বলে আশা করা যায়।
৭ই নভেম্বর ঐতিহাসিক সিপাহী জনতার বিপ্লবকে পূর্বের ন্যায় সরকারী ছুটি ঘোষণার জোর দাবি করছি। শহিদুল ইসলাম যশোর
আল্লাহ জাতিকে ছাত্র জনতার মাধ্যমে বাঁচাইছে। না হয় আগামীতে হয়তো জাতিকে আন্ডা দিবস পালন করতে হতো, শেখ হাসিনার মুরগিতে যখন আন্ডা দিতো।
আলহামদুল্লাহ, সঠিক সিদ্ধান্ত
সঠিক সিদ্ধান্ত।
আলহামদুলিল্লাহ অনেক দিন পর বাংলাদেশে হাসিনার চৌদ্দ গুষ্টি দিবস পালন থেকে দেশের মানুষ মুক্তি পেয়েছে।
"১২ই ডিসেম্বর স্মার্ট বাংলাদেশ দিবস" হা হা হা। সব ভণ্ডামি। এ সব দিবসের কোন মানে হয় না। জনগণ ভোট দিতে পারে না। ভোট চুরি করে নিয়ে গেছে আর অপরদিকে দিবস উদযাপন করে।
সাপ্তাহিক সরকারি ছুটি একদিন চাই
শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস, শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, শেখ মুজিবের মৃত্যুবার্ষিকী, শেখ রাসেল দিবস। দেশটারে পুরাই শেখল্যান্ড বানিয়ে ফেলেছিলো ফ্যাসিবাদী আওয়ামীলীগ সরকার।
সঠিক সিদ্ধান্ত। আরো অযথা দিবস আছে কিনা সেগুলো ও যাচাই-বাছাই করে বাতিল করার অনুরোধ রইল।