ভারত
ফের রেললাইনে মিললো সিলিন্ডার, চলতি মাসে চারবার নাশকতার চেষ্টা
মানবজমিন ডিজিটাল
(২ মাস আগে) ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবার, ৪:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৬ পূর্বাহ্ন
আবারও সেই ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্য। এবার কানপুরে রেললাইন থেকে উদ্ধার হলো গ্যাস সিলিন্ডার। চলতি মাসে এই নিয়ে চারবার ট্রেন লাইনচ্যুত করার চেষ্টা প্রতিহত করা হলো। স্থানীয় সূত্রে খবর, উত্তর-মধ্য রেলের প্রয়াগরাজ ডিভিশনের পেরাম্বুর স্টেশন থেকে কিছুটা দূরে রেললাইনের উপর থেকে ছোট একটি গ্যাস সিলিন্ডার উদ্ধার হয়েছে। ওই লাইন দিয়েই তখন একটি মালগাড়ি আসছিল। কিন্তু চালকের নজরে পড়ে গ্যাস সিলিন্ডারটি। তখনই তিনি আপৎকালীন ব্রেক কষে মালগাড়িটিকে থামান। তবে চালকের নজরে না পড়লে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত বলেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
খবর দেওয়া হয় স্থানীয় প্রশাসনকে। ঘটনাস্থলে আসে রেল পুলিশ। আরপিএফের তরফে জানানো হয়েছে, মালগাড়ির গতি কম থাকায় চালক পাঁচ কেজির সিলিন্ডারটি দেখতে পান। তদন্ত শুরু হয়েছে। শনিবারও গুজরাটের সুরাটে কিম রেলস্টেশনের কাছে রেললাইন থেকে ফিসপ্লেট ও কি খুলে নেওয়া হয়েছিল ইচ্ছাকৃতভাবে। রেলের আধিকারিকদের তৎপরতায় বড়সড় দুর্ঘটনা এড়ানো যায়। সেপ্টেম্বরের শুরুতে প্রয়াগরাজে রেললাইনের উপর ফেলে রাখা হয়েছিল বড় গ্যাস সিলিন্ডার, সাইকেল, দেশলাই ও পেট্রল। প্রয়াগরাজ থেকে হরিয়ানার ভিওয়ানির দিকে যাচ্ছিল কালিন্দি এক্সপ্রেস। সিলিন্ডারে ট্রেনটি ধাক্কা খায়। ৫০ মিটার দূরে গিয়ে পড়ে সেটি। ব্রেক কষেন চালক। ফলে বড়সড় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়। সিলিন্ডার, দেশলাই, সাইকেল দেখে পুলিশের অনুমান ছিল, পরিকল্পিত ভাবেই এই কাজ করা হয়েছে। ৮ সেপ্টেম্বর প্রয়াগরাজের এই ঘটনার আগে ২৩ আগস্ট রাজস্থানের পালি জেলায় আহমেদাবাদ-যোধপুর বন্দে ভারতের সামনে সিমেন্টের ব্লক ফেলে রাখা হয়। ওই দিনই ফারুকাবাদ এক্সপ্রেসের সামনে রাখা হয়েছিল কাঠের গুঁড়ি। গত ১৭ আগস্ট কানপুরের কাছে রেললাইনে থাকা কোনও বস্তুতে ধাক্কা দিয়ে লাইনচ্যুত হয় সাবরমতী এক্সপ্রেসের ২০টি কামরা। গোয়েন্দাদের ধারণা, ঘটনাগুলি একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এর পিছনে ঠিক কার হাত রয়েছে তা খতিয়ে দেখছেন তাঁরা।
সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে
খুনি হাসিনা যেখানেই যায় সেখানেই সন্ত্রাসী জঙ্গী কর্মকান্ড হয়. এবার বুঝ ভারতের দাদারা তোমরা ওই খুনি হাসিনারে নিয়ে এখন কি করবা .
এইসব খবর না ছাপানোর ভালো। দুস্কৃতিকারীদের আইডিয়া দেয়ার কাজটা না করলেই কি নয়?
যেই করছে নিঃসন্দেহে সন্ত্রাসী। একেক জাগায় এক এক সময়ে চেষ্টা করছে । পুলিশের গোয়েন্দাদের ব্যর্থতা । পর পর চার বার চেষ্টার সময় ও ধরা পড়ছে না । আশ্চর্য!