শেষের পাতা
কর্ণফুলীতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণ গ্রেপ্তার ২
আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবারচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলার মইজ্জ্যারটেক এলাকায় একটি চলন্ত বাসে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী কর্ণফুলী থানায় হেলপার ও ড্রাইভারের নামে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। তাদের গ্রেপ্তার করেছে সিএমপির কর্ণফুলী থানা পুলিশ। সোমবার সন্ধ্যায় নগরীর বাকলিয়া থানাধীন নতুন ব্রিজ বাসস্ট্যান্ড থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের হেলপার সাহেদুল ইসলাম মিজান (১৯) ও পটিয়া উপজেলার জিরি ইউনিয়নের ভেল্লাপাড়া গ্রামের ড্রাইভার মো. আজা খান প্রকাশ রানা (২০)। কর্ণফুলী থানার ওসি তদন্ত মেহেদী হাসান বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় ২ আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে তারা আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
অপরাধী যদি নিজ মুখে রিমানড ছাড়াই অকপটে নিজের অপরাধ স্বীকার করে নেয়। তাহলে তার বিচার হতে সময় লাগবে কেন ? ধর্ষকের লিঙ্গছেদ করলে ধর্ষণ বন্ধ হবে এছাড়া বন্ধ হবে না । লিঙ্গছেদ করে ছেড়ে দিন। এই ধর্ষকদের যখন মানুষ দেখবে তখন ভয়ে কখনও ধর্ষণ করার চিন্তাই করবে না ।
আমরা মুসলমান । আমাদের জন্য আল্লাহ্ তায়ালা আইন দিয়ে কোরআন হাদিস দিয়েছেন । তা বাস্তবায়ন না করে আপনারা 1860 সালের বৃটিশদের আইন দিয়ে বিচার করেন !! অসুখ অনুযায়ী ঔষধ না দিলে তো আর অসুখ সারবে না তাই না? আসলে বাংলাদেশ এর অনেক এই ইসলামী আইন চায়না এর বড় কারণ নিজে শয়তানি করতে পারবে না।।।
ইসলামী শরীয়া আইন অনুযায়ী জিনাকারীর শাস্তি কায়েম করলেই ,সমাজে ধর্ষনের ঘটনা অনেক অনেক কমে যাবে ইনশাআল্লাহ
I agree with below mentioned comment... ধর্ষকের লিঙ্গছেদ করলে ধর্ষণ বন্ধ হবে এছাড়া বন্ধ হবে না । লিঙ্গছেদ করে ছেড়ে দিন। এই ধর্ষকদের যখন মানুষ দেখবে তখন ভয়ে কখনও ধর্ষণ করার চিন্তাই করবে না ।
অপরাধী যদি নিজ মুখে রিমানড ছাড়াই অকপটে নিজের অপরাধ স্বীকার করে নেয়।।তাহলে তার বিচার হতে সময় লাগবে কেন? না কি বিচার বিভাগ তাদের বাঁচানোর জন্য দীর্ঘদিন সময় দিয়ে থাকেন।
ধর্ষকের লিঙ্গছেদ করলে ধর্ষণ বন্ধ হবে এছাড়া বন্ধ হবে না । লিঙ্গছেদ করে ছেড়ে দিন। এই ধর্ষকদের যখন মানুষ দেখবে তখন ভয়ে কখনও ধর্ষণ করার চিন্তাই করবে না ।
ধর্ষণের বিচার মৃত্যু ছাড়া আর কিছু হতে পারেনা।
সম্প্রতি সারা দেশের আইন শৃঙ্খলার বড়ই অবনতি, মাননীয় সরকার প্রধানের দৃষ্টি আকর্ষণ জরুরি,
ধর্ষকদের জন্য মৃত্যুদন্ডের আইন করার অনুরোধ করছি।
ধর্ষকদের কিচ্ছুটি হবে না, দু'চার দিন হাজতবাসের পর জামিন তারপর ঐ পর্যন্তই। আর এসব জানে বলেই অপরাধীরা এত বেপরোয়া আচরণ করার সাহস পায়।
জবানবন্দী দিয়েছে তাহলে দ্রুত নিষ্পত্তি করে ফাঁসি কার্যকর করুন। এদের ক্ষমা নেই।