প্রথম পাতা
জামায়াত নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহার হচ্ছে
বিশেষ প্রতিনিধি
২৫ আগস্ট ২০২৪, রবিবার
দেড় দশক পর প্রকাশ্যে কার্যক্রম চালাচ্ছে জামায়াত। দলটির কার্যালয় এরইমধ্যে খুলে দেয়া হয়েছে। যদিও রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন না করে সামাজিক কার্যক্রমে মনোযোগ দিয়েছে তারা। ৫ই আগস্টের নাটকীয় পরিবর্তনের পর জামায়াত বৈঠক করেছে প্রেসিডেন্ট, প্রধান উপদেষ্টা এবং সেনাপ্রধানের সঙ্গে। যদিও কাগজে-কলমে দলটি এখনো নিষিদ্ধ। তবে শেষ পর্যন্ত জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহার হচ্ছে। সরকারের একাধিক সূত্র জানিয়েছে দুই-একদিনের মধ্যেই এ ব্যাপারে প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। নিষিদ্ধের আদেশ এবং নিবন্ধনের বিষয়টি ফয়সালার জন্য জামায়াত এরইমধ্যে শিশির মনিরকে আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছে। যোগাযোগ করা হলে সুপ্রিম কোর্টের এই আইনজীবী মানবজমিনকে বলেন, জামায়াত নিষিদ্ধের নির্বাহী আদেশটি ন্যায্যতার ভিত্তিতে দেয়া হয়নি। আমরা আশা করি খুব দ্রুতই ওই আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়া হবে।
সম্প্রতি এই প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে জামায়াতের আমীর ডা. শফিকুর রহমানও আশা প্রকাশ করেন দ্রুত জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহার করা হবে। তিনি বলেন, কোটা বিরোধী আন্দোলন থেকে জনগণের দৃষ্টি ফেরাতেই জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ তা প্রত্যাখ্যান করেছে। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারও এক সংবাদ সম্মেলনে দলটি নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন।
শিক্ষার্থী-জনতার আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে গত পহেলা আগস্ট জামায়াত ও ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে সরকার। সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮ (১) ধারায় জামায়াত, ছাত্রশিবিরসহ তাদের অন্যান্য অঙ্গসংগঠনকে নিষিদ্ধ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করে। সে সময় জামায়াত তীব্র কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। পরে ৫ই আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মুখে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান।
পাঠকের মতামত
ALHAMDULILLAH. ALL THE BEST
ইসলাম মানবতার ধর্ম। যুগে যুগে ইসলামই মানুষকে শান্তি দেয়। মানবরচিত মতবাদ গুলি দুনিয়ার মানুষকে কিছু দেত্তয়াৰ নাই। এটা বারবার প্রমানিত। এখন ইসলামের অনুসারীদের সেটা প্রমান করার সুযোগ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন দান করেছেন। তাই আমাদের এটা কাজে লাগাতে হবে।
Alhamdulillah
Allah SWT is Almighty. He will do everything as and when necessary out of our demand. May He will grant mercy and accept Jamaat's all sacrifices and good deeds for our beloved motherland, innocent people and sovereignty of Bangladesh. Allahu Akber.
আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। ইসলামিক সমাজ গড়তে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই। আমাকে নমিনি দিলে আমি লক্ষ্মীপুর জেলা থেকে নির্বাচন করব।
আলহামদুলিল্লাহ। এই মুহূর্তে জামায়াতের উচিত বিএনপির সংগ সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করে ৩০০ আসনে এককভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য ব্যাপক জনসংযোগ করা। কোনো আসনে যদি একটি মাত্র ভোট ও পায়, তারপর ও সেই আসনে প্রার্থী দেওয়া। এতে করে দলের কোথায় ভুল-ত্রুটি আছে তা উপলব্ধি করা যাবে। বাজার, রাস্তা-ঘাট থেকে শুরু করে সমাজের প্রত্যেকটি স্তরে স্তরে মানুষের নিত্তনৈমিত্তিক সমস্যাগুলো সরকারের কাছে তুলে ধরে তা প্রতিকারের জন্য পার্টির ব্যানারে প্রতিটি ঘরে ঘরে দলের কর্মী বাহিনী পাঠাতে হবে, এতে জনসমর্থন বাড়বে খুব দ্রুত। বিএনপির খপ্পরে না পড়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জোরালো ভাবে সমর্থন করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ। এই সরকার যত বেশি সময় থাকবে, সেটাই জামায়াতের জন্য ইতিবাচক হবে। কারণ বিনপি যদি ক্ষমতায় আসে এত বড় স্পেসে আর কাজ করা যাবেনা।
আলহামদুলিল্লাহ্। আল্লাহ সর্বশক্তিমান।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। জামায়াতে ইসলামীর সকল পর্যায়ের জনশক্তি নিজের অর্থ, সময়, শ্রম ইত্যাদি দিয়ে সাংগঠনিক তৎপরতা পরিচালনা করে। এরকম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশে দ্বিতীয়টিতো আর দেখিনা। এদলের জনশক্তি স্বার্থ হাসিলে কর্মতৎপর নয়, বরং স্বার্থ বিলিতে কর্মতৎপর।
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ একটি সুসংগটিত ধর্মীয় রাজনৈতিক দল। তার একটি আদর্শ আছে। খোদাভীতি আছে। তাকওআ আছে। ৭০ এর নির্বাচনে এককভাবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছিল। তারপর অনেক ঘাত প্রতিঘাত সহ্য করেও দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য টিকে আছে। বর্তমানে, তাদের উচিৎ এককভাবে পথ চলা। কোন সরকারের সাথে কোয়ালিশন করা উচিৎ নয়। কোন দলই ইসলামকে একমাত্র জীবন বিধান হিসাবে মানে না। তাহলে, কেন দুনিয়ার পদবী মন্ত্রীত্ব দরকার। খুন রাঙা পথের যাত্রীর জন্য দুনিয়াটা খুবই সামান্য। এটা আমার ব্যাক্তিগত মতামত।
আলহামদুলিল্লাহ
১৯৭২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত বাংলাদেশের যতগুলো সংসদ ও সরকার হয়েছে সেগুলোর সতন্ত্র সদস্য, দলীয় সদস্য, মন্ত্রী পরিষদ সদস্য কিংবা বাংলাদেশ জামাতে ইসলামীর কোন সাংগঠনিক গুরুত্বপূর্ণ পদের সদস্য কিংবা দল হিসেবে অন্যান্য রাজনৈতিক ও সামাজিক দলের সঙ্গে জামাতে ইসলামীর তুলণামূলক দূর্নীতি গ্রস্থতার নিরপেক্ষ তদন্ত হলে উল্লেখিত দলটি হবে বাংলাদেশের একমাত্র বিশুদ্ধতম দল। কাজেই বাংলাদেশ জামাতে ইসলামীর দলীয় প্রতীক দাড়ি পাল্লা সহ নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়াটা নীতিবান নিরপেক্ষ অন্তরবর্তী বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের অন্যতম অবশ্যপালণীয় দায়ীত্ব ও কর্তব্য বলে মনে করে এদেশের সর্বস্তরের জনগন।
নিষিদ্ধ করে কোন আদর্শকে কখনো নিঃশেষ করা যায় না। জামায়াত নিষিদ্ধের আদেশ দ্রুত প্রত্যাহার করে জামায়াতের নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি
এত এত যোগ্য ও সৎ লোকের সমাহার ২য় দলটির নাম বলতে পারবেন, যারা অন্যের হক নষ্ট করা, মিথ্যা বলা, মিথ্যা তোষামদ ও দালালি করা, টেনডারবাজী, চাদাঁবাজী ও দলবাজী করা, নারীদের অপমানিত করা, অহংকার ভাব প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকে বা করার সুযোগ থাকলেও আল্লাহর ভয়ে করে না।
আলহামদুলিল্লাহ। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী ও সর্বোত্তম বিচারক।
জামায়াত সর্বদিক থেকে পরীক্ষিত একটি দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি আদর্শবিত্তিক রাজনৈতিক দল। জামায়াত আদর্শে বলিয়ান হয়ে ১৯৪১ সাল থেকে এই দেশে রাজনিতী করে আসছে। এই দেশে দুই জন সফল মন্ত্রী হিসাবে সফলতা দেখিয়েছেন যা আর কোন রাজনৈতিক দল পারে নাই। তাই দ্রুত তাদের দলীও প্রতিক ফিরিয়ে দুই জন সফল মন্ত্রীর উপহার হিসেবে দিয়ে ভবিষ্যাতে ইসলামী রাষ্ট গঠনের সুযোগ করে দিয়ে জনগনে শান্তির দুত হিসাবে কাজ করার সুযোগ করে দিন। ইশআল্লাহ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি সুন্দর এবং সফল বাংলাদেশ উপহার দিবে। যদি না পারে সেচ্ছায় ছেড়ে দিবে। আপনারা একবার সুযোগ করে দিন। ( আরিফ, রোকন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ)
Alhamdulliah
আলহামদুলিল্লাহ! যারা জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল, তারা নিষিদ্ধ হওয়া এখন সময়ের দাবি।
অতি দ্রুত জামায়াতের নিবন্ধন, মার্কা ফিরিয়ে দেয়া হোক এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হোক। দেশে বৈষম্য বিরোধী ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ শুধুমাত্র বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী -ই গঠন করতে পারে। সুতরাং দেশের কল্যানে তাদের এ সুযোগ দেয়া হোক।
Alhamdulillah
সব থেকে জনপ্রিয় সংগঠনের মধ্যে জামায়াতে ইসলামী একটি।আমি চাই এমন একটি আদর্শিক দলকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দেওয়া উচিত
জামায়াত বাংলাদেশের দেশ প্রেমিক জনতার দল। সেটা আবারও প্রমাণ হলো। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে জেল- জুলুম- ফাসী দিয়েও জামায়াতের নেতাদের দেশ থেকে তাড়ানো যায় নাই। তারা দেশের মাটি আকঁড়ে, দেশের মানুষের সাথে মিশে আছে। তাছাড়া ২০০১ -২০০৬ সালে তাদের ১৭ জন এমপি, দুইজন মন্ত্রী ছিলেন তারাও কোনো প্রকার দূর্নীতি করেন নাই। আবার দেশের এই বিপদের মুহুর্তে বন্যার্ত, বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে সাহায্য নিয়ে প্রতিটি এলাকায় যে ভাবে যাচ্ছে আর কোনো দল এভাবে পারে নাই। তাই দেশ প্রেমিক দলকে তার উপযুক্ত মর্যাদা প্রদান করা উচিৎ।
আলহামদুলিল্লাহ।
এত এত যোগ্য ও সৎ লোকের সমাহার ২য় দলটির নাম বলতে পারবেন, যারা অন্যের হক নষ্ট করা, মিথ্যা বলা, মিথ্যা তোষামদ ও দালালি করা, টেনডারবাজী, চাদাঁবাজী ও দলবাজী করা, নারীদের অপমানিত করা, অহংকার ভাব প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকে বা করার সুযোগ থাকলেও আল্লাহর ভয়ে করে না।
অতি দ্রুত জামায়াতের নিবন্ধন, মার্কা ফিরিয়ে দেয়া হোক এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হোক। দেশে বৈষম্য বিরোধী ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ শুধুমাত্র বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী -ই গঠন করতে পারে। সুতরাং দেশের কল্যানে তাদের এ সুযোগ দেয়া হোক।
ALHAMDULILLAH
ইসলামের আদর্শে গণতান্ত্রিক পন্থায় জামায়াতে ইসলামের রাজনীতি এই দেশের তরুনদের জন্য একটি আইডল।
আহারে, এই দলের সাথে কত জুলুম করা হয়েছে। আল্লাহ সুবহানাতায়ালা উনাদের সহায় হোক। আমিন
আলহামদুল্লিলাহ। মহান আল্লাহ তা’আলা উত্তম পরিকল্পনাকারী।
আলহামদুলিল্লাহ। দুর্নীতিমুক্ত ইনসাফ ভিত্তিক ইসলামীক সমাজ গড়তে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই।
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮ (১) ধারায় সন্ত্রাসী দল হিসেবে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ কতা হউক।
জামায়াত দূর্নীতি মুক্ত, পরিশ্রমী এবং দেশ প্রেমিক জনতার দল। তাই তাদেরকে বেশি বেশি দেশের সেবা করার সুযোগ দেয়া উচিৎ।
আওয়ামী লীগে গুম, খুনি, জঙ্গি , এদেরকে নিষিদ্ধ করতে হবে.
সন্ত্রাস বিরোধী একি ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হওয়া প্রযোজ্য
জামাতে ইসলাম আল্লাহর এক নিয়ামত, বাংলাদেশের মানুষের জন্য, আমি গর্ব করে বলতে পারি আমি একজন জামাত কর্মী
জামাত শিবির কোন সন্ত্রাস করেনি । সন্ত্রাস বিরোধী ঐ ধারা আওয়ামী লীগের জন্য প্রযোয্য। অবিলম্বে খুনলিীগের নিবন্ধন বাতিল করা হোক
ALHUMDULLAH
আলহামদুলিল্লাহ
জামায়াত কে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি
জামায়াতের মত দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশের জন্য একটা আশির্বাদ। সন্ত্রাস বিরোধী ঐ ধারা আওয়ামী লীগের জন্য প্রযোjja।
মানবতার দুষমনরা সর্বযুগেই মানবতাবাদীদেরকে সহ্য করতে পারে নি।
অতি দ্রুত জামায়াত কে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি
অতি দ্রুত জামায়াত কে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি
সন্ত্রাস বিরোধী ঐ ধারা আওয়ামী লীগের জন্য প্রযোয্য।
জামায়াতের মত দেশ প্রেমিক রাজনৈতিক দল, বাংলাদেশের জন্য একটা আশির্বাদ বলে আমি মনে করি।
আলহামদুলিল্লাহ। দুর্নীতিমুক্ত ইনসাফ ভিত্তিক ইসলামীক সমাজ গড়তে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই।
Alhamdulillah
জামায়াত সৎ দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্র ব্যবস্থা দিতে পারবে বলে প্রত্যাশা।
অতি দ্রুত জামায়াত কে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি
বাংলাদেশের জনগণ জামায়াতে ইসলামিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায় আমি ও চাই জামায়াতে ইসলািমির নিবন্ধন এবং দাড়ি পাল্লা প্রতিক পিরে পাক।
Alhamdulillah
শেখ হাসিনা ভারত কে খুশি করতে জামায়াত,শিবির ও তার সহযোগী সংগঠন কে নিষিদ্ধ করেছিলো।এমন মনে করা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
জামায়াত দূর্নীতি মুক্ত, পরিশ্রমী এবং দেশ প্রেমিক জনতার দল। তাই তাদেরকে বেশি বেশি দেশের সেবা করার সুযোগ দেয়া উচিৎ।
জামায়াত বাংলাদেশের দেশ প্রেমিক জনতার দল। সেটা আবারও প্রমাণ হলো। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে জেল- জুলুম- ফাসী দিয়েও জামায়াতের নেতাদের দেশ থেকে তাড়ানো যায় নাই। তারা দেশের মাটি আকঁড়ে, দেশের মানুষের সাথে মিশে আছে। তাছাড়া ২০০১ -২০০৬ সালে তাদের ১৭ জন এমপি, দুইজন মন্ত্রী ছিলেন তারাও কোনো প্রকার দূর্নীতি করেন নাই। আবার দেশের এই বিপদের মুহুর্তে বন্যার্ত, বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে সাহায্য নিয়ে প্রতিটি এলাকায় যে ভাবে যাচ্ছে আর কোনো দল এভাবে পারে নাই। তাই দেশ প্রেমিক দলকে তার উপযুক্ত মর্যাদা প্রদান করা উচিৎ।
পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান লিখেন কেন? ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে করে লিখবেন "... ভারতে পালিয়ে যান।"
জামায়াত শিবির নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহার এবং অবিলম্বে আওয়ামিলীগ ছাত্রলীগ ও তাদের অংগ সংগঠন নিষিদ্ধ করতে হবে
আলহামদুলিল্লাহ। দুর্নীতিমুক্ত ইনসাফ ভিত্তিক ইসলামীক সমাজ গড়তে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই।
অভিনন্দন অভিনন্দন অন্তরবর্তি সরকার। জনতার আবেগ আর অনুভূতির রূপকার। মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ হবে এবার জনতার।দখলে নিতে পারবেনা দেশ আর কোন স্বৈরাচার। হিন্দু মুসলিম খ্রীষ্টান সবাই মিলে গড়বো দেশ মমতার। যেখানে থাকবে না হিংসা বিদ্বেষ মানুষ পাবে সুবিচার। জামায়াত নিষিদ্ধ করেছিল অবৈধ দখলদার। আল্লাহর অশেষ মেহেরবানী জামায়াতে ইসলামী এখন দেশ-জনতার।
Alhamdulillah
কথিত আছে যে এক চোর গেরস্থ বাড়িতে চুরি করে সব কিছুর সাথে ঝাড়ুটিও নিয়ে যেত। কিছু কাল পরে তার পুত্র চোর হয়ে চুরি করার পর সে বাড়িতে আগুন দিয়ে চলে যেত।বাপকা বেটি (!)।