অনলাইন
৩০টি সংখ্যালঘুবিষয়ক অপরাধ সংগঠিত হয়েছে, অধিকাংশই রাজনৈতিক সংশ্লিষ্ট: সেনাপ্রধান
স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা থেকে
(১ মাস আগে) ১২ আগস্ট ২০২৪, সোমবার, ৮:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ২:৩৪ অপরাহ্ন
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, পুলিশ সংঘটিত হয়ে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করলে ব্যারাকে ফেরত যাবে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। সকলের সহযোগিতায় আমরা দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে চাই। সোমবার দুপুরে খুলনা শহীদ শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পের কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ কথা বলেন।
সেনাবাহিনী প্রধান বলেন, দেশে অরাজক একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী নামানো হয়। ৫ই আগস্ট ও তার পরবর্তী সময় আরো একটু ভিন্ন। এখানে অনেক ধরনের অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় লুটপাট হয়েছে, অগ্নিসংযোগ হয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সেনাবাহিনী কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, পুলিশ বাহিনীর ওপর আক্রমণ হয়েছে। পুলিশ বাহিনীর সংখ্যা ২ লাখ। এত বড় সংখ্যক পুলিশ বাহিনী যখন অকার্যকর হয়ে গিয়েছিল তখন এটাকে কার্যকর করা সেনাবাহিনীর জন্য দুরূহ হয়ে পড়েছিল। তবে আমরা সুন্দরভাবে এই পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছি।
খুলনা বিভাগের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। যা একেবারই স্বাভাবিক। অর্থাৎ স্বাভাবিক সময়ে যে অপরাধ সংঘটিত হয় এখন সেটাও হচ্ছে না। তবে এ নিয়ে আত্মতুষ্টির কোনো কারণ নেই। আমাদের আরো ভালোভাবে কাজ করতে হবে। পুলিশকে আরো সংঘটিত করতে হবে। খুব শিগগিরই পরিস্থিতি আরো স্বাভাবিক হয়ে যাবে। আমরা তা নিয়েই কাজ করে যাচ্ছি। পরিস্থিতির আরও উন্নতি হলে সকল নিয়মিত বাহিনী সন্ত্রাস দমনে অভিযান পরিচালনা করবে। যারা অপকর্ম করেছে আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিষয়ে তিনি বলেন, এ পর্যন্ত ২০টি জেলায় ৩০টির মতো সংখ্যালঘুবিষয়ক অপরাধ সংগঠিত হয়েছে। এরমধ্যে অধিকাংশই লুটপাট, মন্দিরে অগ্নিসংযোগ। যার অধিকাংশই রাজনৈতিক সংশ্লিষ্ট। রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, তারা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাক। তবে কোনো ধরনের ধ্বংসাত্মক কাজ যেন তারা না করে। তারা বুঝবেন জনগণের এখন দাবিটা কি? জনগণ যদি অরক্ষিত থাকে, যদি কোনো অশান্তি বিরাজ করে- আমি নিশ্চিত ওনারা সেই রাজনীতি করেন না। সে-টা কোনো দেশের রাজনীতি হবে না। সকলে আমাদের সহযোগিতা করলে আমরা অবশ্যই দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসতে পারবো। এই দেশ হবে সব ধর্মীয় মানুষের নিরাপদ স্থান। সেই লক্ষ্যে সকলে মিলে কাজ করতে হবে। এর আগে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান খুলনা বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সার্বিক বিষয়ে মতবিনিময় করেন।
সেনাপ্রধান, আপনি যদি শেষ পর্যন্ত দেশ ও জনগণের পক্ষে কাজ করে যান,তবে আপনি ইতিহাস হয়ে থাকবেন বাংলার ইতিহাস। মিথ্যা গুজবকারীদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
স্যালুট বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কে। একজন ভালো মন মানসিকতার মানুষ কখনো দেশ জনগণের ক্ষতি করতে পারে না!! দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও ইসলাম ভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম কর। দেশ ও জনগণের মঙ্গল কামনা করছি। New Bangladesh. Best of luck dear Bangladesh.
যতদিন বাঁচিবে চিরকাল সদা সত্য কথা বলিব.ন্যায়পরায়ণ হইবো'অন্যের দুঃখের দিনে বন্ধুসুল্ভ আচরণ করিব,তাহার ভুল শুধরে নিতে সহায়তা করিব,যাহা আপনার না তাহা কখনো দাবি করিও না তাহা হোক বিও কিবা স্বার্থ অন্যায় করিব না অন্যায় শহিব না নিশ্চয়ই ইহাই হয়তো মানব চরিত্রের সু মহান মেটেল। তবে যিনি ভালো কর্মের জন্য ইতিহাসের চরম শীর্ষ অবস্থান করছেন তাহার অমঙ্গল কামনা কিংবা কাপড় ধরে টানা হেঁচড়া করাটা মোটেও সন্তোষ জনক নয় তবে সে যে ধর্মের হোক না কেন কিংবা যে দলের হোক না কেন হে জাতি সন্তানের দোষের জন্য বাবাকে বিচারের মুখোমুখি করোনা বা বাবার অন্যায়ের জন্য সন্তানকে বিচারের মুখোমুখি করো না ইহকাল পরকাল কোনকালেই কারুর বোঝা কেউ বইবে না বা বয়না কারণ যার যার বোঝা তাকেই বয়তে হয় ক দিনের জন্য জীবন.আইছো যখন সৃষ্টির মঙ্গল কামনায় ও স্রষ্টার আনন্দ উল্লাসের জন্য নিজেদেরকে সবটুকু বিলিয়ে দেয় কেননা রোজ গাছ ও পাথর হচ্ছে মরছে ওই রুপে কি কভু মানবের জন্মাবার মোরবার ইচ্ছে হয় কি নিশ্চয়ই না নিশ্চয়ই তিনি সকল কিছুর এক স্বচ্ছ নিয়ন্ত্রক
ভারতের পুতুল সরকার হাসিনার পতনের পর তাদের বাইরের মন্দির নয় ভিতর মন্দির বা মন মন্দিরে আগুন জ্বলছে, তাই এত কান্না।
দেশের বিভিন্ন ক্যান্টরমেন্টের ভিতর আর্মি অফিসারদের শেল্টারে তাদের বাসায় পালিয়ে আছে খুনি হাসিনা সরকারের একাধিক মন্ত্রী - এম.পি এবং আওয়ামী-র এজেন্টরা।
হাতে গোনা কিছু অফিসারদের কারনে আমাদের কলিজায় থাকা সেনাবাহিনী পরায় পচেই গিয়েছিলো কিন্তু সঠিক সময়ে ওয়াকার স্যার দেশ ও মানুষের পাশে থেকেছেন আতাতে সেনাবাহিনী তার গৌরব অনেকটাই ফিরে পেয়েছে। আমরা আমাদের ভরসাস্থাল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে কলিজার ভেতরে রাখি ও রাখতে চাই। ধন্যবাদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
সেনাপ্রধান, আপনি যদি শেষ পর্যন্ত দেশ ও জনগণের পক্ষে কাজ করে যান,তবে আপনি ইতিহাস হয়ে থাকবেন বাংলার ইতিহাস।