অনলাইন
যেখানে খুশি যান, ভারতে না-এলেই হলো!
বিবিসি বাংলা
(১ মাস আগে) ৭ আগস্ট ২০২৪, বুধবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৪৯ অপরাহ্ন
বহু বছর ধরে ভারতের সবচেয়ে প্রিয় বিদেশি অতিথিদের অন্যতম হলেন শেখ হাসিনা। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীই থাকুন বা বিরোধী নেত্রী, কিংবা ব্যক্তিগত জীবনে চরম বিপদের মুহুর্তে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থী – বিগত প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে দিল্লির দরজা তার জন্য সব সময় অবারিত থেকেছে। সেটা ইন্দিরা গান্ধীর জমানাতে যেমন, তেমনি বাজপেয়ী-মনমোহন সিং বা নরেন্দ্র মোদীর আমলেও।
কিন্তু সোমবার সন্ধ্যায় এক অভূতপূর্ব পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনাকে নিয়ে বাংলাদেশ এয়ারফোর্সের একটি সামরিক বিমান দিল্লির উপকণ্ঠে অবতরণ করার পর যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য দিল্লি একেবারেই প্রস্তুত ছিল না।
বস্তুত এই অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি ভারত সরকারকে এতটাই অপ্রস্তুত ও হতচকিত করেছে যে বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আনুষ্ঠানিক একটি বিবৃতি দিতেও তারা চব্বিশ ঘণ্টারও বেশি সময় নিয়েছে। অথচ এই সময় পার্লামেন্টের অধিবেশন চলছিল, যেখানে সরকার প্রতিটি ছোটবড় ঘটনা নিয়ে জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকে।
সোমবার রাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সভাপতিত্বে ক্যাবিনেটের নিরাপত্তা বিষয়ক কমিটি বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা করতে জরুরি বৈঠকেও বসেছিল - সেখানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন-সহ সিনিয়র কর্মকর্তারা সবাই উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ নিয়ে ভারত ঠিক কী করবে, ওই বৈঠকে সে ব্যাপারেও কোনও নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়নি।
এমন কী বিবিসি জানতে পেরেছে, শেখ হাসিনা যতটুকু সময়ই দিল্লিতে থাকুন – প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী তার সঙ্গে প্রকাশ্যে সাক্ষাৎ করবেন কি না অথবা করলেও সেই বৈঠকের কথা প্রকাশ করা হবে কি না, সে ব্যাপারেও এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নিয়ে ওঠা যায়নি। অথচ শেখ হাসিনা নিজে এই দেখা করার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন।
দিল্লিতে একাধিক পর্যবেক্ষক বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, সামগ্রিকভাবে এই পরিস্থিতি ভারত সরকারকে একটা ‘ক্যাচ টোয়েন্টি টু সিচুয়েশন’ বা চরম উভয় সংকটে ফেলে দিয়েছে, এ কথা মনে করার যথেষ্ঠ কারণ আছে।
আর এই বিপদটা আসছে দু’দিক থেকে – এক, ব্যক্তি শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে দিল্লি কী পদক্ষেপ নেবে আর দুই, বাংলাদেশের ভেতরে যা ঘটছে সেটাকেই বা দিল্লি কীভাবে অ্যাড্রেস করবে।
যেমন, শেখ হাসিনাকে দীর্ঘকালীন ভিত্তিতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়াটা ভারতের উচিত হবে কি না, তা নিয়েও ভারতে দুরকম মতামত শোনা যাচ্ছে। অনেকে যেমন এর পক্ষে যুক্তি দিচ্ছেন, আবার এর বিপক্ষেও মত দিচ্ছেন কেউ কেউ।
আবার বাংলাদেশের ভেতরে এই মুহূর্তে যে ধরনের পরিস্থিতির খবর আসছে, সেখানে দিল্লির কী করণীয় আছে তা নিয়েও পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষকদের মধ্যে স্পষ্ট দ্বিমত আছে।
একদল মনে করেন, বাংলাদেশে এখন যে ধরনের ভারত-বিরোধিতার ঝড় দেখা যাচ্ছে তাতে ভারত অতি-সক্রিয়তা দেখাতে গেলে পরিস্থিতি আরও বিগড়ে যাবে। সে দেশে ভারতীয় স্থাপনা, ভারতের শিল্প বা ভারতীয় নাগরিকদের আরও বড় বিপদের মুখে ঠেলে দেওয়া হবে এবং ভারত-বিরোধিতা আরও বেশি ইন্ধন পাবে বলে তাদের যুক্তি।
দিল্লিতে বর্তমানে অন্য আর একটি মতবাদ হল, ভারত যদি বাংলাদেশের এই পরিস্থিতি দেখেও চুপচাপ হাত গুটিয়ে থাকে তাহলে ঘরের পাশে আর একটি মৌলবাদী শক্তির উত্থান অবধারিত, এমন কী লক্ষ লক্ষ হিন্দু শরণার্থীর ধাক্কা সামলানোর জন্যও ভারতকে প্রস্তুত থাকতে হতে পারে।
সরকারিভাবে ভারত অবশ্য এখনও ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ – অর্থাৎ পরিস্থিতির দিকে সতর্ক নজর রাখার কৌশল নিয়েই এগোচ্ছে, কিন্তু এই পাল্টাপাল্টি যুক্তিতর্কগুলো ভারতকে যে প্রবল দ্বিধাদ্বন্দ্বে ফেলেছে তাতে কোনও সংশয় নেই।
শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ পরিস্থিতি প্রসঙ্গে এই যুক্তিগুলো কী, এই প্রতিবেদনে সেটাই তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়া উচিত হবে?
সোমবার বিকেলে যখন শেখ হাসিনার গতিবিধি নিয়ে তখনও চরম অনিশ্চয়তা, ঢাকায় ভারতের হাই কমিশনার ছিলেন এমন একজন সাবেক শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিবিদকে মেসেজ করেছিলাম, “শেখ হাসিনা হেলিকপ্টারে ঢাকা ছেড়েছেন জানতে পারছি, আপনি কিছু শুনেছেন?”
সঙ্গে সঙ্গে তিনি সংক্ষিপ্ত জবাব দেন, “যেখানে খুশি যান, ভারতে না-এলেই হল!”
বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংকটের জেরে শেখ হাসিনাকে ভারতে পালিয়ে আসতে হলে সেটা নিয়ে যে দিল্লিতেই একটা প্রবল দ্বিধাদ্বন্দ্ব কাজ করবে, তা তার ওই মন্তব্যেই স্পষ্ট ছিল।
দিল্লির থিঙ্কট্যাঙ্ক আইডিএসএ-র সিনিয়র ফেলো তথা বাংলাদেশ গবেষক ম্ম্রুতি পট্টনায়ক এই কথাটাই আবার বলছেন একদম চাঁছাছোলা ভঙ্গীতে।
“আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি শেখ হাসিনা যদি ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয় চান, তাহলেও ভারতের উচিত হবে না সেটা মঞ্জুর করা”, এদিন একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন।
ড: পট্টনায়ক যুক্তি দিচ্ছেন, বাংলাদেশে সম্প্রতি সরকারের বিরুদ্ধে যে তীব্র আন্দোলন হয়েছে তার একটা স্পষ্ট মাত্রা ছিল ভারত বিরোধিতা।
ভারতকে যেহেতু আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে শেখ হাসিনা সরকারের সবচেয়ে বড় সমর্থক হিসেবে দেখা হত, তাই হাসিনা বিরোধিতার আন্দোলনে স্বভাবতই মিশে ছিল ভারত-বিরোধিতার উপাদান।
“এই পটভূমিতে ভারত যদি তাকে এখন রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়, সেটা একটা ভুল বার্তা দেবে এবং বাংলাদেশের ভেতরে ভারত বিরোধিতাকে আরও উসকে দেবে”, জানাচ্ছেন স্ম্রুতি পট্টনায়ক।
ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক শ্রীরাধা দত্ত আবার যুক্তি দিচ্ছেন, ১৯৭৫-এ যে পটভূমিতে শেখ হাসিনাকে ইন্দিরা গান্ধী সরকার ভারতে আশ্রয় দিয়েছিল তার চেয়ে এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ আলাদা।
“তখন যেটা সম্ভব ছিল, এখন সেটা সম্ভব নয়। সে সময়কার মতো শেখ হাসিনাকে তো আর পান্ডারা রোডের একটা ফ্ল্যাটে কার্যত কোনও নিরাপত্তা ছাড়াই রাখা যাবে না, এখন সম্পূর্ণ অন্য ব্যবস্থা করতে হবে।”
“আর শেখ হাসিনা তসলিমা নাসরিনও নন যে দিল্লি পুলিশের পাহারায় শহরের কোনও ফ্ল্যাটে তাকে রাখা যাবে। আর এই সিদ্ধান্তের ‘জিওপলিটিক্যাল রিস্ক’-টাও অনেক বেশি, সেটাও মাথায় রাখতে হবে”, বিবিসিকে বলছিলেন তিনি।
এই পর্যবেক্ষকরা দীর্ঘমেয়াদে শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার বিরুদ্ধে যুক্তি দিলেও সম্পূর্ণ অন্য কথা বলেছেন ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা।
“তিনি যদি কোনও কারণে ভারতে থাকতে চান, তার মর্যাদা ও সম্মান অনুযায়ী যথাযথ পর্যায়ে (অ্যাপ্রোপ্রিয়েট লেভেল) তার সঙ্গে আমাদের এনগেজ করতে হবে। এখানে দ্বিতীয় কোনও ভাবনার অবকাশ নেই”, বলছেন মি শ্রিংলা।
সোজা কথায়, পুরনো ইতিহাস ও এতদিনের সম্পর্ককে মাথায় রেখে তার ইচ্ছাকে ভারতের সম্মান দিতে হবে – এটাই তার যুক্তি।
ভারতে শাসক দল বিজেপির ঘনিষ্ঠ ও পররাষ্ট্রনীতি বিশেষজ্ঞ শুভ্রকমল দত্ত আবার মনে করেন, এখনই স্থায়ীভাবে না-হলেও শেখ হাসিনাকে নিয়ে ভারত তার দায়িত্ব এড়াতে পারে না।
“যতদিন না তৃতীয় কোনও দেশে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার মধ্যে তিনি আশ্রয়ের নিশ্চয়তা পাচ্ছেন, ততদিন পর্যন্ত ভারতের উচিত হবে তাকে সসম্মানে ভারতেই রাখা”, বিবিসিকে বলছিলেন ড: দত্ত।
বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে ভারতের কী করণীয়?
বাংলাদেশে বিশেষ করে গত আটচল্লিশ ঘণ্টায় যে ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, যে ধরনের অরাজকতার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে বা সংখ্যালঘুরা আক্রান্ত হচ্ছেন বলে খবর আসছে - তাতে ভারতের এখন ঠিক কী করা উচিত তা নিয়েও দেশের ভেতরে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
বিশেষ করে প্রস্তাবিত অন্তর্বর্তী সরকারে বিএনপি বা জামাত ই ইসলামীর ঘনিষ্ঠরা প্রাধান্য পেতে পারেন, এই ধরনের ইঙ্গিতও দিল্লির ক্ষমতার অলিন্দে উদ্বেগের বাতাবরণ তৈরি করেছে।
হর্ষবর্ধন শ্রিংলা মনে করেন, “বাংলাদেশে ভারত একটি শান্তিপূর্ণ, প্রগতিশীল ও স্থিতিশীল সরকার চায়, এর মধ্যে কোনও ভুল নেই। আর কোনও দেশই চায় না তার ঘরের দোরগোড়ায় একটি শত্রুভাবাপূর্ণ সরকার থাকুক।”
সুতরাং বাংলাদেশে পরবর্তী সরকার যাতে ভারতের প্রতি ‘বন্ধুত্বপূর্ণ’ থাকে, তার জন্য যা যা করা উচিত সেটা করা দরকার বলেই মনে করেন তিনি।
কংগ্রেস নেতা ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শশী থারুরও বলেছেন, “জামাতের যে ভারত-বিরোধিতার ইতিহাস, তাতে নতুন সরকারে তাদের প্রভাব কতটা হবে সে ব্যাপারে ভারতকে আগেভাগেই সতর্ক থাকতে হবে।”
এমন কী, ওই সরকারের ওপর চীন বা পাকিস্তানের মতো শক্তিগুলো কলকাঠি নাড়াতে চাইবে বলেও মনে করেন মি থারুর। কিন্তু জামাতের এই তথাকথিত ‘প্রভাব’ ঠেকানোর জন্য ভারত ঠিক কী করতে পারে, সে ব্যাপারে স্পষ্ট দিশা দেখাতে পারেননি তারা কেউই।
শ্রীরাধা দত্ত অবশ্য বলছিলেন, “আমার মতে প্রথমে কমিউনিকেশনের চ্যানেলগুলো খুলতে হবে। ওপেন আপ করতে হবে।”
“বাংলাদেশে কারা এই মুহুর্তে শেষ কথা বলছেন বা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, সেটা আমরা জানি না। তাদেরকে ভাল করে চিনিও না। আমরা যদি তাদের সঙ্গে একটা সুস্থ ও স্বাভাবিক ওয়ার্কিং রিলেশনশিপ চাই, তাহলে সবার আগে তাদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে”, জানাচ্ছেন তিনি।
এদিকে ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপির ভেতর থেকেই কিন্তু বাংলাদেশের প্রতি ‘সফট ডিপ্লোম্যাটিক অ্যাপ্রোচে’র বদলে ‘কঠোর দৃষ্টিভঙ্গী’ নেওয়ার দাবি উঠছে।
পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির শীর্ষ নেতা শুভেন্দু অধিকারী যেমন প্রকাশ্যেই বলেছেন, বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের ওপর এখনই চাপ প্রয়োগ করা দরকার – নইলে সে দেশ থেকে অন্তত এক কোটি হিন্দু পালিয়ে ভারতে চলে আসতে বাধ্য হবেন।
শুভ্রকমল দত্তও বলছেন, “একাত্তরের যুদ্ধও কিন্তু শুরু হয়েছিল শরণার্থী সমস্যা দিয়ে। আমি মনে করি বাংলাদেশের বর্তমান সংকটে ভারতের অনেক আগেই সরাসরি হস্তক্ষেপ করা উচিত ছিল, তখন সেটা না-হলেও এখন কিন্তু করতেই হবে।”
‘হস্তক্ষেপ’ মানে অবশ্য কেউ বাংলাদেশে সেনা পাঠানোর কথা বলছেন না, তবে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের ওপর কূটনৈতিক বা অর্থনৈতিক যত ধরনের চাপ প্রয়োগ সম্ভব – সে দিকেই ইঙ্গিত করছেন।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাই কিমশনার ভিনা সিক্রি আবার মনে করিয়ে দিচ্ছেন, “গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের জ্বালানি, অবকাঠামো থেকে শুরু করে অজস্র সেক্টরে ভারত শত শত কোটি টাকার বিনিয়োগ করেছে, এটা ভুললে চলবে না।”
সেই বিনিয়োগকে সুরক্ষিত রাখার জন্য একটা ‘স্টেবল নেবারহুড’ বা স্থিতিশীল প্রতিবেশ চাই – আর তার জন্য যা করা দরকার, ভারতকে তা করতে হবে বলেও যুক্তি দিচ্ছেন তিনি।
ভারত এখন ঠিক কী করছে?
মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর পার্লামেন্টে বাংলাদেশ নিয়ে যে বিবৃতি দিয়েছেন তাতে তিনি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করেছেন।
প্রথমত, তার আগের গত চব্বিশ ঘণ্টায় ঢাকায় ‘কর্তৃপক্ষে’র সঙ্গে ভারত নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। তবে এই কর্তৃপক্ষ বলতে সেনাবাহিনী না কি প্রশাসনিক বিভাগ, সেটা তিনি কিছু ভেঙে বলেননি।
দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্য সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, দোকানপাট বা ব্যবসা এবং মন্দিরে হামলার বহু ঘটনা ঘটেছে বলে খবর আসছে। এই পরিস্থিতির ওপর ভারত সতর্ক নজর রাখছে।
ইতিমধ্যে বেশ কিছু সংগঠন সংখ্যালঘুদের রক্ষা করার অঙ্গীকার করেছে ও নানা পদক্ষেপও নিয়েছে, ভারত তা স্বাগত জানায়। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যত উন্নতি না-হওয়া পর্যন্ত ভারত অবশ্যই এ ব্যাপারে উদ্বিগ্ন থাকবে। সীমান্তে বিএসএফ-কেও অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তৃতীয়ত, ভারত মনে করছে বাংলাদেশের পরিস্থিতি এখনও খুব দ্রুত পাল্টাচ্ছে (‘ইভলভিং’)। ইতোমধ্যে সে দেশে থাকা প্রায় ১৯ হাজার ভারতীয় নাগরিকের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। তবে এই ১৯ হাজারের মধ্যে প্রায় ৯০০০ই ছাত্রছাত্রী, যাদের অধিকাংশই গত মাসেই ভারতে ফিরে এসেছেন।
মি জয়শঙ্করের এই বক্তব্য থেকে স্পষ্ট, ভারত সরকার বাংলাদেশের বর্তমান ‘নীতি-নির্ধারক’দের সঙ্গে একটা যোগাযোগের চ্যানেল স্থাপন করে ফেলেছেন, দু’পক্ষের মধ্যে কথাবার্তাও হচ্ছে।
তবে ভারতেই বহু পর্যবেক্ষক ও বিশ্লেষক মনে করেন, এটুকুই হয়তো যথেষ্ঠ নয় – নিজেদের স্বার্থরক্ষা করতে হলে ভারতকে আরও অতি-সক্রিয় (প্রোঅ্যাক্টিভ) ও দরকারে কঠোর অবস্থান নিতে হবে।
এর আগে সকালের সর্বদলীয় বৈঠকেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, শেখ হাসিনাকে তার ‘ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা’ স্থির করার জন্য ভারত সময় দিতে চায়।
বৈঠকে উপস্থিত একজন বিরোধী দলীয় এমপি বিবিসিকে বলেছেন, “আমার মনে হয়েছে, শেখ হাসিনাকে ভারত ছাড়ার জন্য কোনও তাড়া দেওয়ার প্রশ্ন নেই, বরং তিনি যতদিন খুশি থাকতে পারেন – এটাই তিনি বোঝাতে চেয়েছেন।”
এদিকে আজ (বুধবার) ভারতের ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিওরিটি প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে আবারও বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনায় বসবে বলে বিবিসি জানতে পেরেছে। দেড় দিনের মধ্যে সেটা হবে কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক।
কিন্তু গত চব্বিশ ঘণ্টায় ভারতের সার্বিক ভূমিকা থেকে এটা স্পষ্ট – তাদের কাছে সম্পূর্ণ অভাবিত ও অপ্রত্যাশিত এই সংকটকে ঠিক কীভাবে মোকাবিলা করা হবে, সেই পরিকল্পনা বা ‘প্ল্যান অব অ্যাকশন’ দিল্লি এখনও চূড়ান্ত করে ফেলতে পারেনি।
সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর উপদেষ্টা নামক চাটুকারদের মিথ্যা কারসাজির শিকার হয়ে স্বৈরাচারী হয়ে উঠেন, সোশ্যাল মিডিয়া বিরোধি শেখ হাসিনা তাঁর বর্তমান শাসন কালে দেশের সাধারণ মানুষ ও ছাত্রছাত্রীদের নাড়ীর খবর অনুধাবনে ব্যর্থ হয়েছেন,২০১৮ সালের কোটা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি ছাত্রদের দাবী অনুযায়ী কোটা পদ্ধতি বিলুপ্ত করেন,কোটা পদ্ধতি বিলুপ্তির বিরূদ্ধে কিছু সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা হাইকোর্টে রিট করেন এবং হাইকোর্ট তাঁদের পক্ষে রায় ঘোষণা করেন,এর বিরূদ্ধে সরকার সুপ্রিমকোর্টে আপিল করে, কিন্তু চিনে রাষ্ট্রীয় সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে এসে এমন একটি বেফাঁস কথা বলে ফেলেন যে কোটাতে মুক্তিযোদ্ধাদের স্বজনদের চাকুরী না দিয়ে কি রাজাকারের নাতিপোতাদের চাকুরী দেবো? এই বেফাঁস কথাই উনার জন্য কাল হলো, তিনি রাষ্ট্রপতিকে সুপারিশ করে প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে ত্বরান্বিত করতে পারতেন আর তাতে করে তিনি প্রশংসিত হতেন, তাঁর একগুঁয়ে মনোভাবের জন্য দেশ ও জাতির প্রতি উৎসর্গকৃত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকেও অপমানে জর্জরিত হতে হয়েছে, তিনি যদি দেশত্যাগ না করে সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে থেকে দেশের বিচারের সম্মুখীন হতেন তাহলে তিনি অন্তত তাঁর নিজ দল আওয়ামী লীগের প্রতি সুবিচার করতেন। আজ পর্যন্ত পৃথিবীর যে কোন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান অন্য কোনো দেশে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছে জাতিসংঘ সনদ অনুযায়ী সেদেশের সরকার তাঁকে আশ্রয় দিতে বাধ্য হয়েছে।
গনচীনের সহযোগিতায় খুব শীঘ্রই সেভেন সিষ্টার পুর্ণ স্বাধীনতার স্বাদ পাবে, ভারতীয়রা সিকিম, দোখলাম হারিয়েছে, আরো কিছু হারিয়ে ফেলবে বাংলাদেশের সাথে বেয়াদবী করলে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যক্তির মতামত পড়ে বুঝলাম বেশিরভাগ ই অশিক্ষিত ব্যক্তিদের মতামত।একজন ব্যক্তি লিখেছেন আমি নিজ দায়িত্বে ভারতকে জুতাপেটা করব। এই সব অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করে মজা নিচ্ছেন। এটা আমি একজন ভারতীয় হয়ে খুবই অপমানবোধ অনুভব করছি।আমাদের দেশ আমাদের মা।দেশকে অপমানের অর্থ নিজের মায়ের অপমান। তো ভাই সাইদ যে ব্যক্তি এই মন্তব্য করেছেন, আপনার অবগতির জন্য জানাই, ভারতবর্ষ একশত চল্লিশ কোটি জনসংখ্যার দেশ। এই দেশের একটা হাতের প্রয়োজন নেই, একটা আঙুল যদি ভুলেও বাংলাদেশের ওপর পড়ে যায়,তাহলেই পুরোবাংলাদেশ পদ্মানদীর জলের তলায় তলিয়ে যাবে।সুতরাং কোন মন্তব্য করার আগে ভালোকরে ভেবে করাই উচিত বলে মনে করি।
ভারতকে নাকি চাপে রাখতে হবে??? ছলা কলায় নাকি ভর্তি
আওয়ামীলীগ নামক ঐতিহ্যবাহী দলটিকে স্বৈরাচারী বানানো ও একে চিরতরে ধ্বংসের মূল নায়ক ভারত এবং তাদের আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতি।
ইসরায়েলের কাজ ফিলিস্তিন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা আর ভারতের কাজ বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকা। ভারত আমাদের প্রকৃত শত্রু এই কথাটা বুঝতে পারাও একধরনের অর্জন।
রাজনৈতিক ক্ষমতা দখলের প্রক্রিয়া অনেক রকম হয়। ১) সুস্থ গণতান্ত্রিক ভোট পদ্ধতি ২) অসুস্থ এক তরফা ভোট প্রহসন ৩) সামরিক অভ্যুথান ৪) বিদেশী অর্থের মাধ্যমে ছাত্র আন্দোলনের নামে দাঙ্গা ও গন বিদ্রোহ ঘটানোর প্রক্রিয়া
What about 1971??? You ungrateful fellow.
যেকোন সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভারতের মনে রাখা উচিৎ তারা নিজেদের স্বার্থে একটি স্বৈরাচারকে সমর্থন দিবে,না কি একটি স্বাধীন দেশের জনগণকে।পেছন ফিরে নিজেদের অতীতকেও স্মরণ করুন,এই স্বৈরাচার গঠনের মূল কারিগর কারা?
এই স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক কুত্তালীগের সাথে ভারতলীগের এমন পরিকল্পনা ভবিষ্যতে আর বাস্তবায়ন করতে দেওয়া হবেনা।এটা শুধু তাদের স্বপ্ন হয়েই থেকে যাবে ইংশা আল্লাহ।। আহ্বান জানাবো আমাদের দেশের সকল প্রশাসনিক বাহিনি এবং সরকারকে এই ধরনের প্ল্যান যেনো কোনো মতেই টাচ করতে না পারে এই ব্যাপারে সোচ্চার হওয়ার জন্য আবেদন করিছি। মানবজমিন কে অসংখ্য ধন্যবাদ এই সকল তথ্য তুলে ধরার জন্য। #everyone #mzamin
অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হলো ভারত তার স্বার্থ হাসিলের জন্য বাংলাদেশের সাথে যা করেছে তা ঘোরতর অন্যায়। স্রেফ বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণে রাখবার জন্য তারা একটি অনির্বাচিত, স্বৈরাচারী ও একনায়কতন্ত্র এর দিকে এগুতে থাকা একটি দলের প্রধানকে নির্লজ্জের মতো সাহায্য ও সহযোগিতা করে যাচ্ছিলো, এটাই সত্য। আমার কেন জানি মনে হয় ভারত কখনোই চায়না বাংলাদেশ এবং তার জনগণ ভালো থাকুক। তারা চায় বাংলাদেশ তাদের ইচ্ছা দ্বারা পরিচালিত হোক। ভারতের এমন আচরণের জন্য প্রতিবেশী হিসেবে তাদের প্রতি ভালোবাসা কমে যাচ্ছে। ভারতের পররাষ্ট্রনীতি বাংলাদেশের স্বার্থের অনুকূলে থাকুক এমনই প্রত্যাশা।
ছাত্রদের এই আবেগ ও আন্দোলনকে সম্মান জানিয়ে একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে চাই - শেখ মুজিব এর সঠিক অবস্থান কোথায় তাদের কাছে # মূর্তি ভাঙ্গা ?
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের সংবাাদ মাধ্যমগুলো অপপ্রচার চালাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের পুলিশই এ কথা জানিয়েছে।
অনেকে বলছে ভারতের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের তুলনায় বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় অনেক নিরাপদে সসম্মানে এমনকি সেদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের তুলনায় অধিক সুখে স্বাচ্ছন্দে আছেন। এ বিষয়ে আমি বিশেষ বিস্তারিত কিছু না বলে একটাই কথা বলতে চাই। বর্তমান বাংলাদেশের, ক্রমহ্রাসমান প্রায় অবলুপ্তির পথে সংখ্যালঘু এবং আপনার দেশের বৈধ অবৈধ অনুপ্রবেশ,এবং শরণার্থীদের সঠিক পরিসংখ্যান একটু ভারতের সঙ্গে মিলিয়ে তফাৎ পত্র প্রকাশ করুন।
যিনি শেখ মুজিবের ভাস্কর্য নিয়ে মন্তব্য করেছেন তিনি মুসলমান নামের কলংক। কারণ কোন মুসলমান মূর্তিপূজক হতে পারে না এবং মূর্তি আর ভাস্কর্য একই জিনিস ।
Whatever bangladeshi are commenting is just out of their insecurity, they might have forgotten that it's India who sail them out in 1971, this country should obliged to it, unlike you, we also concerned about Hindu bhai in Bangladesh, you know your position in world map so show respect for India, if Hindu's get hurt in Bangladesh then opposite reaction is to be there
ভারতের লোকজন ছত্তিশী অর্থাৎ ৩৬ রকমের কথা ও ছলাকলায় তাঁরা দক্ষ।
Satto kakhono chapa Thakena.Ekdin samne chole ashe.
Je dosi tar bichar hok. Kintu apnader jatir janak Bangobandhu jar jonno aj sara world bangladesh ke chine che tar murti vanga, tar murtir opor toilet kora r sara prithibi seta dekhlo.prati ta bangladesh basir kache eta anurodh thaklo Rajniti dhormer urddhe giye parle ekbar vabben jonak ke marchen vangchen tar opor toilet korchen ki msg gelo sara biswer kache.
বাংলার ছাত্রসমাজ কয়লা খুঁজতে গিয়ে হীরাকে হারিয়ে ফেলেছে। আমি মনে করি বাংলার ছাত্র সমাজের মস্তিষ্ক বিকৃত হয়ে গেছে কারণ যার জন্য দেশ পেয়েছি স্বাধীন হয়েছি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যগুলো ভেঙে ফেলছে। আবেগ দিয়ে যাই করা যাক না কেন অন্তত দেশ চালানো যায় না। আমি মনে করি সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব ভারত সরকারের। খুব শীঘ্রই বাংলার জনগণ সাবেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইবে।।।
ভারতের শিক্ষা নেওয়া উচিৎ। অতিরিক্ত প্রভাব এবং স্বার্থসিদ্ধির জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার কখনও দীর্ঘস্হায়ী হতে পারেনা। বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এবং তাদের কিছু চরমপন্হী হিন্দু নাগরিকদের কর্তৃত্বপরায়ন কথাবার্তা বন্ধ করুন। বাংলাদেশে ধর্মবিদ্বেষ কখনও ছিলো না এবং থাকবেও না। আপনারা অপপ্রচার করে পরিস্হিতি ভিন্ন খাতে নেওয়ার যতই চেষ্টা করুন না ক্যানো যেটা সত্য সেটা সত্যই। আর আপনাদের মিথ্যাচার কুটকৌশল আপনাদের ওপর বিপদ ছাড়া আর কিছু আনবে না। কতটা নির্লজ্জ হলে শেখ হাসিনা মিডিয়ার সামনে বলে যে ভারতকে যা দিয়েছি তা আজীবন মনে রাখবে। ফাজলামো নাকি? বাংলাদেশ ভারতের হাতের মোয়া নাকি যে যা খুশি তাই করবেন? অনেক ক্রীম খেয়েছেন। ভারত এবং শেখ হাসিনা মিলে বাংলাদেশের যে ক্ষতি করেছেন তা বাংলাদেশের মানুষ ভুলবেনা। ভারত এবং শেখ হাসিনা মিলে বাংলাদেশের শত-বিলিয়ন-ইউএস-ডলার বাইরে পাচার করেছে। আপনাদের একচেটিয়া স্বার্থের জন্য আপনাদের অপরাধকর্ম এবং নাক গলানো বন্ধ করুন। তা নাহলে কর্ম যেমন হাসিনা এবং তার অনুসারীদের বিপদে ফেলেছে তেমনি প্রকৃতিই আপনাদের ক্ষমতা চিরতরে ধুলিস্যাৎ করে দেবে। আপনারা বরং বাংলাদেশের উপকার করতে পারেন। ১. আপনার হিন্দু সমাজকে বোঝান যে মুসলিমদের ওপরে কোনো নির্যাতন করা না হয় যাতে ২. বাংলাদেশের যেসব কুলাংগার হিন্দু সকল সুবিধার পরেও ভারতের হস্তক্ষেপ আশা করে তাদের একদম পরিষ্কার বার্তা দিয়ে দেন যাতে তারা বাংলাদেশবিরোধী কাজে লিপ্ত না হয়। নাহলে এসব মিথ্যাচারের দায়ভার শুধু তাদের বা আপনাদেরও নিতে হবে। ৪. মিডিয়া বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নিপীড়নের মিথ্যা প্রচারণা বন্ধ করুন নাহলপ কিন্তু হিতে বিপরীত হয়ে যেতে পারে। ৫. সজীব ওয়াজেদ জয় যে ঔদ্বত্ব নিয়ে আলেছে যে বাংলাদেশের ভবিষ্যত বাংলাদেশীরা বুঝবে এথেকে বোঝা যায় যপ আওয়ামী লীগ এখন দেশবিরোধী কাজে লিপ্ত থাকবে। মিথ্যাচার আওয়ামীলীগের রক্তের কোনায় কোনায় মিশে আছে। তারা মিথ্যাচার করে বাংলাদেশে অনেক প্রোপাগান্ডা ছড়াতে চেষ্টা করবে। তারা এটা প্রমাণে সচেষ্ট থাকবে যে হাসিনাবিহীন বাংলাদেশ ব্যার্থ রাষ্ট্র। দেশ থেকে শতবিলিয়ন ডলারের কিছু অংশ এসব কাজে ব্যায় করবে কুচক্র সফল করার জন্য। ভারত বাংলাদেশের বন্ধু হলে এসব কুচক্রে সহায়তা থেকপ বিরত থাকুন এবং এদের বাংলাদেশে পাঠিয়ে দিন যাতে এরা সঠিক তদন্ত অনুযায়ী বিচার পায়। ৬. আপনাদেরকে অতীত সীমান্ত হত্যার দায়ভার গ্রহন করতে হবে। ফেলানী নামপর বাংলাদেশী মেয়েকে হত্যা করে কারাতারে ঝুলিয়ে রাখার দায়ভার নিতে হবে। মুখে বন্ধু বলে কাজের বেলায় বাংলাদেশের পোদ মারার কাজ করবেন আর নিজেদের ঔদ্ধত্য বজায় রাখবেন এগুলো বাংলাদেশের সৈরাচার শেখ হাসিনা সহ্য করতে পারে কিন্তু এদেশের জনসাধারণ সহ্য করবে না। সীমান্তে বাংলাদেশের ওপর চড়াও হবার নীতি বন্ধ না করলে কখনও ভারত বাংলাদেশের বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে গৃহীত হবে না।
ভারতের উচিৎ তাঁর অপরাঁধের বিচার করার জন্য ঊণাকে বাংলাদেশের কাছে দ্রুত হস্তান্তর করা, এছাড়া ভারত অন্য যাই করুক, তাতে ভারত বিদ্বেষ না কমে বাড়বে আরও ।
আসলে ভারতে হিন্দুরা সংখ্যালঘু মুসলমানদের উপর যে ভাবে প্রতিনিয়ত অন্যায়, অত্যাচার, জুলুম করে আসতেছে যার কোন বিচার হয় না, উল্টো মুসলমানদের ফাঁসানো হচ্ছে।তাই ভারতের সংখ্যা গুরু হিন্দুগণ মনে করছে বাংলাদেশের সংখ্যা গুরু মুসলমানগণও তাদের মত সংখ্যা লঘু হিন্দুদের উপর অত্যাচার, জুলুম করছে। আসলে ভাই ইসলাম ধর্ম এগুলো শিক্ষা দেয় না। বাংলাদেশের হিন্দুরা মুসলমানদের থেকেও বেশি সুখে আছে। যা ইন্ডিয়ার মুসলমানরা দুই আনা সুখেও নেই। নেই কোন ধর্মমীয় স্বাধীনতা,নেই কোন খাবার স্বাধীনতা,নেই কোন চাকরি সুবিধা। ইন্ডিয়ায় সবদিক থেকেই মুসলমানরা বঞ্চিত।
আমি মনে করি ভারতের উচিত হাসিনাকে ভারত থেকে বিতাড়িত করা, আর ওই মন্ত্রিসভায় যে আলোচনাটা হয়েছে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ করা হয় সম্পূর্ণ ভুল ধারণা, হিন্দু আওয়ামী লীগ নেতা কর্মী যদি মুসলমানদের উপর ক্ষমতার অপব্যবহার করে থাকে তাহলে তো তার বাড়িতে হামলা হতেই পারে স্বাভাবিক আর এটা তো মুসলমান মুসলমানদের বাড়িতেই ভাংচুর অগ্নিকাণ্ড ঘটাচ্ছে , আশা করি সৎভাবে বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে আমাদেরকে সহযোগিতা করবেন পুনি হাসিনাকে বিদায় জানাবেন
We the Bangladeshi people should not bother what India saying as because it's totally our internal matter. And i have a question to the Indian people that is your Gov't did interfere in our last three national elections, if some powerful country interfere in your national election what will be your say to that country?
When they (the BJP/Sibsena and other Hindu fundamentalists) attack, injure, and murder the innocent Muslims living in India then it is their internal matter. But when any isolated incident of attack on our Hindu citizens take place in Bangladesh then it is a legitimate matter for the Indians to interfere in it? Come on India, we dare you. Firstly we will ask China to help us against an invading foreign force, they would love to come to our assistance (and gobble part of India in that process). Secondly, we could ask the US to come to our rescue. They would love to have some military base in this region. Thirdly, even if you do manage to occupy us it will be only a matter of time before all the Bengali speaking regions currently in India will unite with us and come out together as a much bigger and much stronger Bengali-speaking country existing alongside India. Still want to interfere with/attack us?
ভারত যেন অমাদের স্বাধীনতা সারভোমত্ব কে সম্মান করে। ভারত অহেতুক সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিয়ে চরম মিথ্যাচার করছে, বিবিসি কে বলছি আপনারা সঠিক তথ্য তুলে ধরুণ।
ভারতীয়দের ভিন্নদেশের হিন্দু সংখ্যালঘুদের নিয়ে অযথা উদ্বিগ্ন হওয়ার কারন নাই বরং আন্তর্জাতিক মহলে ভারত নিজ দেশের সংখ্যালঘুদের নিপীড়ক হিসাবেই পরিচিত। উভয় দেশ যদি পরস্পর স্বার্থ নিয়ে কাজ করে তাতে উভয়েরই মংগল বয়ে আনবে বলে আমার বিশ্বাস।
গত কয়েকদিন ক্রমাগতভাবে ভারতিয় মিঢিয়াগুলো বাংলাদেশকে নিয়ে নেগেটিভ নিউজ প্রচার করেই যাচ্ছে। ভারতের মিড়িয়া ক্রমাগত বাংলাদেশকে মৌলবাদী এবং জংগীদেশ বানিয়ে ফেলছে।যারকোন ভিত্তি নেই॥ সংখ্যালঘুরা বাংলাদেশে নিরাপদ। তাই খুনি হাসিনাকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশে পাঠান। তার বিচারে জন্য বাংলাদেশ সরকারকে বন্ধু প্রতিবেশী দেশ হিসাবে সহযোগীতা করুন। আর অবাস্তব সংবাদ প্রচার- ভারতীয় মিড়িয়াতে বন্ধ করুন।
বাংলাদেশ এর সামরিক বাহিনীর ই উচিৎ ছিল শেখ হাসিনা কে গ্রেফতার করা। সেটা না করে তারা তাকে ভারত এ পাঠালো কেনো? সংখ্যা লঘু মা বোনদের ইজ্জত এবং সম্পত্তি রক্ষায় আপনাদের সংকল্পের দৃঢতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। হিংসা ও ধ্বংসাত্মক ঘটনার অবসান হোক, আপনারা দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন এই প্রার্থনা করি।
ভারত এর গণমাধ্যম বাংলাদেশের ভিতরের পরিস্থিতি ভুল ভাবে ভারতের মানুষ এর কাছে তুলে ধরছে। গণমাধ্যম গুলা বাংলাদেশের হিন্দু ভাইদের উপর যে অত্যাচারের কথা বলছে তা সমপুণ মিথ্যা। ভারতের মানুষ এর কাছে আমার অনুরোধ যে আপনারা আসল তথ্য বের করুন।
অবশ্যই ভারতের উচিত শেখ হাসিনাকে নিরাপত্তা দেওয়া, শেখ হাসিনা ভারতের সাথে যেভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে কাজ করেছে , অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের সপ্ন দেখেছে,সেটা জামাত বিএনপি সাম্প্রদায়িক শক্তি কোনোদিন করবেনা। জামাত বিএনপি চাচ্ছে এই দেশে পাকিস্তান বা আফগানিস্তান মতো তালেবানী শাসন প্রতিষ্ঠা করতে। বাংলাদেশের উপর চাপ প্রয়োগ করা, হউক অর্থনৈতিক রাজনৈতিক, আন্তর্জাতিক মহল থেকে। ভুলে গেলে চলবেনা, ১৯৭১ সালে ভারতের সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশ গঠন করা হয়েছে, পাকিস্তানি সাম্প্রদায়িক শক্তি থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হয়েছে। আবার জাতির পতাকা খামচে ধরেছে সেই পুরনো শকুন। আওয়ামিলীগের নেতাকর্মীদের হত্যা করে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে, আওয়ামিলীগ যারা করছে তাদেরকে হিন্দু আখ্যা দিয়ে বাড়িঘর জালিয়ে দিচ্ছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উপর সেই ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত যেভাবে হত্যা ধর্ষণ করেছে(সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার ৮ম শ্রেণী পড়ুয়া পূর্নিমা রানী শীলকে জামাত বিএনপির ছাত্রদল শিবিরের ক্যাডার বাহিনী গণধর্ষণ করেছিলো।এখন আবার এই পরিস্থিতি তৈরি হয়ে গেছে। আওয়ামিলীগের নেতাদের গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করছে। আনন্দ মিছিল নিয়ে হিন্দুদের বাড়িতে ভাঙচুর লুটপাট করছে। বাঙ্গালী জাতি অকৃতজ্ঞ জাতি।এই জাতি জন্মপরিচয়কে অস্বীকার, জাতির জনককে সপরিবার হত্যা করেছে, জাতির জনকের মূর্তির উপর এখন প্রস্রাব করছে। আমরা কতটা নির্লজ্জ... ওরা স্লোগান দিচ্ছে বাংলা হবে আফগান , আমরা হবো তালেবান
ভারতের মন্ত্রী - এমপিদের প্রত্যেকটি কথাই হাসিনার মতো।
আমি মনে করি শেখ হাসিনা দেশে থেকে পদত্যাগ করে সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে এদেশে থেকে গেলে খুবই ভালো কাজ করতেন ।কারণ আজ হোক ১০ বছর পরে হোক জেল থেকে বেরিয়ে দলটাকে গোছাতে পারতেন এখন তিনিও গেলেন দলটাও গেল। দেশটা এখন এক দলে পরিণত হবে। গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে শক্তিশালী বিরোধী দলের প্রয়োজন আছে।
ভারতের উচিত শেখ হাসিনা কে গ্রেফতার করে বাংলাদেশে পাঠানো। খুনি হাসিনার বিচার করতে দেওয়া। সংখ্যালঘুরা বাংলাদেশে নিরাপদ। তাই খুনি হাসিনাকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশে পাঠান।
বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাই বোনদের বলবো আপনারা অন্তর প্রতিজন মানুষ পিনাককী দাদা আর নিপুণ রায় হয়ে যান।এই দেশের প্রতি আপনাদের চোখে মুখে সব সময় যে বিদ্যেশটা ফুটে থাকে তা পরিহার করুন।আসুন আমরা সবাই মিলে আমাদের দেশটাকে গড়ি। বুগলে পাথর রেখে মনের মধ্যে ঘৃণ্যা নিয়ে কর্মকরা পরিহার করুন এটাই সুযোগ।আপনাদের প্রতি যেই কোনো অভিচার আপনার পাশের বাড়ির মুসলিম ভাইটা প্রথমে গিয়ে দাড়াবে তবে সেটা ন্যায়ের ভিত্তিতে হতে হবে।
আমরা মুসলিম আমরা যদি উগ্রবাদী সন্ত্রাস হতাম তাহলে বাংলার জমিনে একটা হিন্দুর পা সেটাও থাকত না ইসলাম মানেই শান্তি আমরা সেটাই বাস্তবায়ন করি কাউকে মেরে ইসলাম শান্তি প্রতিষ্ঠা করি না
আমি মনে করি ভারতকে এতো তারাতারি সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়।কারণ গত দুইদিনে বাংলাদেশের যে পরিস্থিতি দেখা দিল তারে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বাংলাদেশের মানুষ হাসিনার অভাব টা বুঝতে পারবে।তবে হাসিনা পালিয়ে গিয়ে যতটা না দেশের ক্ষতি করে গেছে তার দ্বিগুণ ক্ষতি করছে আওয়ামীলীগের।এই আওয়ামীলীগ হয়ত হাসিনাকে ক্ষমা করতে পারবে না। এখন দেশে যা হবে বিএনপি ২৫০+ সিট নিয়ে জয়লাভ করবে।আওয়ামীলীগের মত গৃহপালিত বিরোধীদল রাখবে,নিজের মত করে ইতিহাস লিখবে এবং নিজের মত করে দেশ চালাবে।আস্তে আস্তে আবার ও দেশের শাসন গত পনের বছরের মত হবে।এখন যেমন পনের বছর আগের অপরাধীরা নিষ্পাপ হয়ে গেছে তখনও হয়তো বর্তমান হাসিনার নিষ্পাপ হয়ে দেশে ফিরতে পারবে।
ভারতের উচিত হবে শেখ হাসিনা সরিয়ে দেওয়া। তানা হলে আজ অথবা কাল এর জন্য একটা নতুন ইস্যু তৈরি হবে। তার জন্য পরবর্তী ভারত সরকারকে এর মাসুল দিতে হবে।
ভারত সবসময়ই বাংলাদেশ প্রসঙ্গে অন্যের জিহবায় তরকারীর নুন দেখে। নিজে বাংলাদেশের মানুষের সাথে সরাসরি সম্পর্ক করা উচিত। এখন মিডিয়া ওপেন। তরুন সমাজ দালালি পছন্দ করে না। আর হিন্দুরা এদেশে নিরাপত্তার সাথেই আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের নির্দেশে যে অব্যাহতিগুলি হলো গত দুই দিনে, সেই আদেশে রাষ্ট্রপতির পক্ষে সই করেছেন যে সচিব, তিনি হিন্দু। তাহলেই বুঝে নেন। যে ভাঙ্গচুর হচ্ছে তা যারা করছে তারা অরাজক পরিস্থিতি চায়। আজ, গতকাল অফিস, কারখানা, গাড়ি ব্যবসায়ী মার্কেট সবই খোলা ছিল সারা দেশে। পুলিশ ছিল না। আনসার আজ থেকে ট্রাফিক এর দায়িত্ব পালন করছে। পাশাপাশি ছাত্ররা। আমরা নিজেরাই নিরাপত্তা দিচ্ছি হিন্দুদের। উস্কানি দিয়ে ভুল ভাবনা এবার পরিহার করুন। দেয়ালের লিখন পড়তে পারা রাজনীতিবিদ দের আসল যোগ্যতা। তা সময়মত না বুঝলে তার খেসারত দেয়া লাগে। যে খেসারত দিচ্ছে আপনাদের এজেন্ট শেখ হাসিনা এখন। নিজ দলের লোকদের ফেলে শুধু আত্নীয় নিয়ে পালিয়ে গিয়েছে। নিজের আরাম আয়েশ ছাড়া কিছুই বোঝেনা। তৃনমুল কর্মীরা ওনার বিশ্বাসঘাতকতায় খুবই হতাশ। যারা ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় পিঠ বুক পেতে তাদের নেত্রী শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়েছিলো। সেই তাদের টের পেতে না দিয়ে এভাবে পালিয়ে গিয়ে তিনি তার রাজনৈতিক জীবনের অর্জন ধ্বংস করেছেন। বুলেটে দৈহিক মৃত্যু হয়, আর এভাবে কর্মীদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করলে রাজনৈতিক মৃত্যু হয়। যা ওনার হয়েছে। উনি জেল খাটাকে ভীষন ভয় পান বোঝা গেলো।
আসলে ভারত যে জিনিসটা আগে থেকে চিন্তা করে আসছে তাহলো, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ। কিন্তু প্রকৃত অর্থে যদি বলি,একজন হিন্দু পরিবার যদি আওয়ামী আমলে কোন মুসলমানের উপর অযথা ক্ষমতার অপব্যবহার করে থাকে তাহলে ঐ হিন্দু পরিবার আক্রান্ত হতে পারে। এটাতো মুসলমান আরেক মুসলমানের সাথেও ঘটছে। এটা কোন সংখ্যালঘুর জন্য নয়,এটা হচ্ছে একজন আরেক জনের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব। আর এটাকে কোন সংখ্যালঘু - সংখ্যাগরিষ্ঠ বলে হাইলাইটস করা উচিত হবে না। বিশেষ করে আওয়ামী সরকার যেটা করেছে, সংখ্যালঘু ও জঙ্গি এই দুটোর হাইলাইটস করে ভারতকে তাদের সাথে সম্পৃক্ত করে বুঝিয়েছে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর অন্য দল ভারত বিরোধী। এই সুযোগে তারা একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগনকে তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী করে তুলেছে। যার ফলস্বরূপ আজকে শেখ হাসিনার এই করুন অবস্থা, যা সত্যিই দুঃখজনক। যাহোক, ভারতের উচিত সঠিক চিন্তা ভাবনার মাধ্যমে বন্ধুরাষ্ট্র হিসেবে নিরপেক্ষ ভুমিকা পালন করে দু-দেশের মধ্যে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখা।
রিপোর্ট পড়ে যা বুঝলাম বাংলাদেশের মানুষ বলতেই কি সংখ্যা লঘু নির্যাতন কারি? হাসিনা পালানোর পর কোন হিন্দুদের নির্যাতন করা হয় নাই বা সম্ভাবনাও নাই তবে কেন ভারতীয় নেতারা মিছে কথা বলছেন। যদিও সামান্য কিছু করার কেউ চেস্টা করে থাকে তা আওয়ামী লীগ করবে ভারত কে দেখানোর জন্য।
ভারত যদি রক্ত পিপাসু শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ভারতের সাথে বাংলাদেশের জনগণের সম্পর্ক নেতিবাচক থাকবে। এটা যত তাড়াতাড়ি ভারতের নেতৃবৃন্দ বুঝতে সমর্থ হবে ততই তাদের জন্য মঙ্গল হবে।
ভারতের সংখ্যালঘুদের নিয়ে মিথ্যাচার চলছে। মূলত বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং সসম্মানে রয়েছে। স্বয়ং ইসলামী সংগঠন ও স্থানীয়ভাবে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো এবং ছাত্ররাই তাদেরকে দিনরাত নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে। কাজেই সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা নিয়ে ভারত নিশ্চিন্তে থাকতে পারে। দয়া করে মিথ্যাচার করবেন না।
ভারত সবসমই মিত্থাচার করে। ভার তের দাদা গিরি আই দেশে চলবেনা
আমরা প্রত্যেক ধর্মাবলম্বী দের সম্মান করি। বিশেষ করে এই মুহুর্তে প্রত্যেক টা হিন্দুদের উপর যেন কোনো অমানবিক নির্যাতন না হয় । তাদের সার্বিক নিরাপত্তা যেনো অটুট থাকে সেজন্য শিক্ষার্থী , সাধারণ জনগণ সবাই আমরা তাদের পাশে আছি । কিন্তু ভারত যেনো আমাদের স্বাধীনতা কে প্রাধান্য দেয় এবং খুনি হাসিনা কে গ্রেপ্তার করে আমাদের বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়।
ভারত যদি বাংলাদেশের জনগনের সাথে সম্পর্ক চায় ভারতের উচিৎ হবে অবিলম্বে এই খুনিকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে সহযোগীতা করা।
ভারতের সংখ্যালঘুদের নিয়ে মিথ্যাচার চলছে। মূলত বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং সসম্মানে রয়েছে। স্বয়ং ইসলামী সংগঠন ও স্থানীয়ভাবে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো এবং ছাত্ররাই তাদেরকে দিনরাত নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে। কাজেই সংখ্যালঘুর নিরাপত্তা নিয়ে ভারত নিশ্চিন্তে থাকতে পারে। দয়া করে মিথ্যাচার করবেন না।
এখনো কেন মন্তব্য প্রকাশ করা হযনা। এখনো মানবজমিনের কিসের ভয়?
India should save sheikh Hasina
বাংলাদেশে সংখ্যা লগুরা ভালো আছেন। মিডিয়াকে অনুরোধ গুজব ছড়াবেন না। এবিষয় ভারতকে উদ্বিগ্ন না হওয়ার জন্য অনুরোধ করছি। আমাদের দেশের মানুষ শান্তি প্ৰিয়।
আমরা নিজ দায়িত্বে ভারতকে জুতাপেটা করবো
কমেন্ট পড়ে বুঝলাম এখনো আমাদের দেশে ভারতের দালাল আছে।
বাংলাদেশ একটি সম্প্রীতির দেশ। এখানে হিন্দু, বৌদ্দ, খৃষ্টানসহ সকল ধর্মের লোকেরা সোহার্দোপূর্নভাবে বসবাস করে। কিন্তু ভারতীয় কিছু মন্ত্রী ও চ্যানেলের উষ্কানিমূলক মতব্যে আমরা অত্যান্ত ব্যথিত ও দূঃখিত। আপনারা আমাদের প্রতিবেশী এবং বড় ভাইয়ের মত। আমাদের কোনো সমস্যা হলে আপনাদের কাছে পরামর্শের জন্য যাব এটা স্বাভাবিক। অথচ আপনারা (ভারত)যেভাবে হিংসাত্মক এবং মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছেন তাতে করে বৈরিতা আরো বাড়বে। সুতরাং ভারতকে অনুরোধ করছি আপনারা নিউট্রাল থাকেন। এটাই আমাদের কাম্য।
ভারত যেটা ঠিক সেটাই করবে
ভারত যেটা ঠিক সেটাই করবে
আমাদের অভ্যন্তরীন ব্যাপারে নাক গলাতে ভারত আসলে পরিনতি হবে ভয়াবহ
ভারতের উচিত বাংলাদেশের জনগনের সাথে সম্পর্ক করা। কোন দল বা ব্যক্তির সাথে না। আর সংখালঘু নিয়ে অযথা মিথ্যাচার করবেন না। ভারতের সংখালঘুদের চেয়ে এখানে যার আছে তারা অনেক ভালো আছে। বিবিসির উচিত সত্য তুলে ধরা।
ভারতকে তার নিজের দেশ নিয়ে চিন্তা করতে বলেন বাংলাদেশ নিয়ে তাদের চিন্তা করতে হবে না। আমরা চাই হাসিনা যে চুক্তিগুলো ইন্ডিয়ার সাথে করেছে এগুলো বাতিল হোক
কেন হাসিনাকে ভারতে জায়গা দেওয়া হবে না। আপনি এ ব্যাপারে বলার কে? ভারতের ৮০% হিন্দু যারা ট্যাক্স দিয়ে সরকার চালাচ্ছেন তারা ঠিক করবে।
ভারত যেন অমাদের স্বাধীনতা সারভোমত্ব কে সম্মান করে. আমরা ভারতের করদ রাজ্য হতে চাই না
ভারত অহেতুক সংখ্যালঘু সম্প্রদায় নিয়ে চরম মিথ্যাচার করছে, বিবিসিকে বলব তারা যেন সঠিক তথ্য তুলে ধরে।
ভারত যদি ৫ই আগস্টের ছাত্র-জনতার অভু্থান এর চরিত্র অনুধাবন করতে ব্যর্থ হয় তবে তাদের বিষয়ে বাংলাদেশের জনগণের ক্ষোভ প্রশমিত হওয়ার বিপরীতে বরং আগের অবস্থানেই থাকবে। যা দুদেশের কারও জন্যই মঙ্গলজনক নয়।
ভারতের উচিত অন্যের ব্যাপারে নাক না গলানো ।
ভারত যদি বাংলাদেশের জনগনের সাথে সম্পর্ক চায় ভারতের উচিৎ হবে অবিলম্বে এই খুনিকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করে তাকে বিচারের মুখোমুখি করতে সহযোগীতা করা।