অনলাইন
মতিউর ও তার স্ত্রী-সন্তানদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা
অনলাইন ডেস্ক
(৭ মাস আগে) ২৪ জুন ২০২৪, সোমবার, ১:২২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:১৮ অপরাহ্ন

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য মো. মতিউর রহমান, তার স্ত্রী নরসিংদীর রায়পুরার উপজেলা চেয়ারম্যান লায়লা কানিজ ও তাদের পুত্র আহম্মেদ তৌফিকুর রহমান অর্ণবকে বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। সোমবার দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদেশ দেন।
ছাগলকাণ্ডের পর মতিউরের নামে-বেনামে শতশত কোটি টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য সামনে এসেছে। এছাড়া মতিউরের সন্তানদের বিলাসবহুল গাড়িও পাখি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এবার পঞ্চম বারের মতো তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হলো।
এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গত ১৮ বছরের ব্যবধানে ২০০৪, ২০০৮, ২০১৩ ও ২০২১ সালে মোট চারবার অনুসন্ধান করে দুদক। তবে নথিভুক্তির মাধ্যমে এসব অনুসন্ধানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করে দুদক। অর্থাৎ অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি। পরে মতিউর রহমানকে নিয়ে কমিশনের অনুসন্ধান ও পরবর্তী কার্যক্রম থেমে যায়।
পাঠকের মতামত
গনমাধ্যমের খবর হলো জনাব নাকি ইতিমধ্যে ন্যাড়া মাথায় আখউড়া সীমান্ত অতিক্রম করে দেশত্যাগ করেছেন। তাই আর বেলতলায় ফিরবেন বলে মনে হয় না।
Moti already crossed the boader.
পরে মতিউর রহমানকে নিয়ে কমিশনের অনুসন্ধান ও পরবর্তী কার্যক্রম থেমে যায়।---হয়তো এবারও থেমে যাবে!
কি যে এক মিশিন দুদক !!! ছোর পালাইলে ওদের ঘুম ভাঙ্গে ও বুদ্দি বাড়ে !!!
ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল!
দূর্নীতি অর্থে অর্জিত সম্পূর্ণ সম্পত্তি বিক্রয় করে, সরকারি তাহবিলে জমা করুন। এবং প্রয়োজনে বিদেশী ঋণ পরিশোধ করুন। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
গত ১৮ বছরের ব্যবধানে ২০০৪, ২০০৮, ২০১৩ ও ২০২১ সালে মোট চারবার অনুসন্ধান করে দুদক। কিছুই পায় নাই। তাহলে এগুলো কি হাওয়া থেকে এলো। দুদুক এর সেই কর্ম কর্তাদের জিঞাসা করা হউক।
তার মানে উনি গতকাল রাতে দেশের বাহিরে চলে গেছেন।
দুদকের যে সকল কর্মকর্তা আগে তদন্ত করেছিল তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তদন্ত হওয়া দরকার।