অনলাইন
গায়ে পড়ে যুদ্ধ বাধানোর ইচ্ছা নেই: ওবায়দুল কাদের
স্টাফ রিপোর্টার
(১০ মাস আগে) ১৬ জুন ২০২৪, রবিবার, ৭:৫৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১:২৮ অপরাহ্ন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার কখনো নতজানু আচরণ করেনি এবং ভবিষ্যতেও করবে না। তবে মিয়ানমারের সঙ্গে গায়ে পড়ে যুদ্ধ বাধানোর ইচ্ছা নেই।
রোববার দুপুরে রাজধানী ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
মিয়ানমার সীমান্ত থেকে টেকনাফ-সেন্ট মাটিন নিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, একটা ইস্যু নিয়ে অহেতুক বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য দেয়া হয়েছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম দায়িত্বজ্ঞানহীন বক্তব্য দিয়েছে। তিনি কূটনৈতিক প্রজ্ঞা ও কৌশলের বাইরে গিয়ে এমন কথা বলেছেন, যা শুনে মনে হয় পরিস্থিতি নিয়ে তাদের ন্যূনতম ধারণা নেই। মির্জা ফখরুল ইসলামের বলার আগেই আমি বলেছি, সরকার এখানে নিষ্ক্রিয় নয়। আক্রান্ত হলে পাল্টা আক্রমণে প্রস্তুত আছে সরকার। সেখান থেকে যুদ্ধজাহাজ ইতিমধ্যে প্রত্যাহার হয়েছে। যান চলাচল নিয়মিত হয়ে গেছে।
মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এখানে উসকানি দিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে যুদ্ধ বাধাব? সারা বিশ্ব রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। যেকোনো সমস্যা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে চায় সরকার। রোহিঙ্গারা যখন দলে দলে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করছিল, ওই দিক থেকে তখনো কিছু উসকানি ছিল। আমরা উসকানিতে পা দিইনি।
পাঠকের মতামত
সব চাইতে দুর্বল কথাবার্তা । ুএটা ওনার কথা রাষ্ট্রের নয়।
ইনি জোকার।এটা অতি স্বাভাবিক। যাদের বলার কথা তারা চুপ।আর যার বলার কথা না সপ কথা বলে।তুই তোকারি করতে ভালো লাগে না।
ও. কাদের সাহেবরা গায়ে পড়ে যুদ্ধ না বাধালেও অন্যদেশ গায়ে পড়েই যুদ্ধ বাঁধাবো! ডিফেনড করার শক্তি আছে কি আপনাদের? নাই। ক্ষমতার লোভে দেশের রাজা রাণী হওয়ার অভিলাশে ২০০৯ সালে সামরিক বাহিনীর যে কল্পনাতীত ক্ষতি করেছেন, এবার দেশ নিয়ে টানাটানি পড়লে রাজারাণী হবেন কোথায়?
একজন হররোজ আমার আঙিনায় তাণ্ডব করবে, তাকে কিছুই বলবো না -এটাকে দেশরক্ষা বলে না। অকারণে পায়ে পাড়া দিয়ে জনগণকে নিহত করাকে দেশরক্ষা বলে । কাদের সাহেব সবকিছুর জবাব দিতে হবে ।
Please, don’t play game, when we write something meaningful you don’t print, stop
ভীতু।
বাধাইলে তোমার খবর আছে
You can't protect our motherland from the foreign enemy but you can attack & punish our own citizens those has oppose your goverment without majority peoples verdict .....
Man, is it true? While Burmese Arm forces attacking us randomly, with out any reason, they are shooting, we just watch? Nice!
preemptive strike বলে কথা আছে /
গায়ে পড়বেন আর কী করে? আপনারা তো কবে থেকেই সসম্মানে পায়ে পড়ে আছেন। লজ্জায় বিদেশি বন্ধুদের সাথে ও নিয়ে কোনো কথাই বলতে পারি না। প্রশ্ন করলেও এড়িয়ে যেতে হয়।
পলিটিকাল ভাড়ঁ গুলো না থাকলে গণমানুষের জীবন পানসে হয়ে যেতো, ধন্যবাদ মিঃ কাদের লাগামহীন ভাড়াঁমির জন্য।
তা জনাব যুদ্ধ করার মতো সামরিক শক্তি আছেতো বা রেখেছেনতো!??