অনলাইন
মার্চ থেকেই বাড়ছে বিদ্যুতের দাম
অনলাইন ডেস্ক
(১১ মাস আগে) ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, বুধবার, ১:১৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৪ পূর্বাহ্ন

ফের বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে সরকার। আগামী মাস (মার্চ) থেকেই বিদ্যুতের বর্ধিত দাম কার্যকর হতে পারে। দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে বিদ্যুৎ বিভাগ। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করা হবে। এর সঙ্গে ভোক্তা পর্যায়েও কিছুটা সমন্বয় হবে। তবে ভোক্তাদের ওপর খুব বেশি প্রভাব যাতে না পড়ে, সেভাবেই বাড়ানো হবে। যারা বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন, তাঁদেরটা বেশি বাড়বে।
বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, ভোক্তা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ব্যবহার বুঝে নির্ধারিত হয়। মাসে ১০০ ইউনিট পর্যন্ত, ১০১ থেকে ২০০ ইউনিট, ২০১ থেকে ৩০০ ইউনিট পর্যন্ত এভাবে বিভিন্ন শ্রেণির জন্য আলাদা আলাদা দর থাকে। কম বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীদের জন্য প্রতি ইউনিটে ২৫ থেকে ৩০ পয়সা বাড়তে পারে। তবে যাঁরা সর্বোচ্চ ব্যবহারকারী অর্থাৎ মাসে ৬০০ ইউনিটের বেশি ব্যবহার করেন, তাদের জন্য প্রতি ইউনিটে ৭০ থেকে ৮০ পয়সা বাড়তে পারে।
এর আগে গত বছর জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত প্রতি মাসে ভোক্তা পর্যায়ে ৫ শতাংশ করে বাড়ানো হয় বিদ্যুতের দাম। এর মধ্যে গত বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে এক দফায় বাড়ে পাইকারি বিদ্যুতের দাম। এ নিয়ে গত দেড় দশকে পাইকারি পর্যায়ে ১২ বার ও ভোক্তা পর্যায়ে ১৩ বার বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। আগে গণশুনানির মাধ্যমে অংশীজনদের মতামত নিয়ে দাম বাড়াত নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলটরি কমিশন। গত বছরের জানুয়ারি থেকে সরকারের নির্বাহী আদেশে দাম বাড়ানো হচ্ছে। নির্বাহী আদেশে সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি খুচরা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়, যা ওই বছরের মার্চ থেকে কার্যকর হয়।
গ্রীষ্ম মৌসুম সামনে রেখে সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা মেটানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নে হিমশিম খাচ্ছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)। জ্বালানি আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় ডলার ও টাকার ঘাটতিতে বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিলও বকেয়া রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হচ্ছে।
পাঠকের মতামত
দাম বৃদ্ধি করতে বিশ্বে রোল মডেল আওয়মী সরকার।
চুরি বন্ধ হবেনা, কুইক রেন্টাল বন্ধ হবেনা, দেশীয় লুটেরাদের সাথে সংযুক্ত হয়েছে আদানি গোষ্ঠী ও.... (বলা যাবে না, উপরের....)
আমাদের কারেন্ট ফেরিওয়ালী না থাকার কারণে, কারেন্ট এর দাম বাড়বে। লে হালুয়া।
অত্তাচারের শেষ হয়েও হয় না। আশা করেও করি না। মজলুম হয়ে মরলে আল্লাহর ভালো বাসা যদি পাই তাহলে তাই চাই। কি আর করার।
জনগণের সরকার (গণতান্ত্রিক সরকার) না আসা পর্যন্ত জনগণের পকেট কাটা চলতেই থাকবে। জনগণের অর্থ চুরি, লুট চলতেই থাকবে। যেমনিভাবে জনগণের ভোট চুরি চলতেই আছে। জনগণ আজ বলির পাঁঠা। গোটা দেশ আজ চোরের কবলে। ডাকাতের কবলে।
ভোট এবং টাকা দুই-এর জন্য জনগণের রক্তের বিকল্প নেই।
খুব সহজ সমাধান । দক্ষতার সঙ্গে চুরি বন্ধ করে সমাধান না খুঁজে চুরি অব্যাহত রাখতে এর চেয়ে উত্তম কোনো পথ নাই । জনগণের গলা কাট ।
লে হালুয়া, উন্নয়ন....
আলহামদুলিল্লাহ