অনলাইন
সুবর্ণচরের আলোচিত ধর্ষণ মামলায় ১০ জনের ফাঁসির আদেশ
অনলাইন ডেস্ক
(৩ মাস আগে) ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, সোমবার, ১২:৩১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৪ পূর্বাহ্ন
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের রাতে নোয়াখালীর সুবর্ণচরে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলায় ১০ জনকে ফাঁসির রায় দিয়েছেন আদালত। সোমবার নোয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক (জেলা জজ) ফাতেমা ফেরদৌস মামলাটির রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ ২৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করেছে। মামলায় রুহুল আমিন মেম্বারসহ ১৬ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। ১৫ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে আসামি মো. মিন্টু ওরফে হেলাল (২৮) নামে একজন আসামি পলাতক রয়েছে।
এদিকে রায় ঘোষণা উপলক্ষে সকাল থেকে আদালত প্রাঙ্গণে নেয়া হয় বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থা। বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয় আদালত এলাকায়। সকাল ১০টার দিকে নোয়াখালী জেলা কারাগার থেকে মামলার ১৫ আসামিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে জেলা জজ আদালতের হাজতখানায় আনা হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রাতে স্থানীয় রুহুল আমিনের নেতৃত্বে স্বামী-সন্তানদের বেঁধে রেখে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ, ভোটকেন্দ্রে থাকা ব্যক্তিদের পছন্দের প্রতীকে ভোট না দেয়ার জেরে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পরদিন ভুক্তভোগী গৃহবধূর স্বামী বাদী হয়ে চরজব্বর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।
।
পাঠকের মতামত
। কোনদিনও কার্যকর হবে না
কয়দিন পরই দেখবে সোনার ছেলেরা সাদারন খমায় ছলে আসবে বাড়ি তবে যয সাহেব কে ধন্যবাদ দিলাম একটা সুন্দর রায়ের জন্যে
Nothing will happen to my AL cadres - Bishwa Itor Hasina.
সবকিছুই ঠিক আছে। নৌকায় ভোট দেয়নি বলে এক নারীর ওপর পাশবিক নির্যাতন চালিয়েছিল স্থানীয় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। আজ রায় হয়েছে কিন্তু ইহকালেও তা কার্যকরী হবে না। দল ক্ষমতায়। সম্রাট সাবিনা আরও অসংখ্য অপরাধীরা জামিন পায় খালাস পায়, এভাবেই একদিন মুছে যাবে নির্যাতিতার কাপড়ে লেগে থাকা পাপিদের শুক্রকিট
এই রায় টিকবে বলে মনে হয় না। সকল অস্বাভাবিক ও অসম্ভবের দেশ বাংলাদেশ।
নোয়াখালী জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের মাননীয় বিচারক যে রায় দিয়েছেন তা দেশের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার প্রতিফলন|শুধু বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা করেযারা বিচারহীনতার কথা বলেন ইহা তাদের মুখে কালিমা লেপন করেছে|সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের আইনি প্রক্রিয়া পুরো করে অনতিবিলম্বে সাজা কার্যকর করা হোক|আর যারা আদালত অবমাননা কর মন্তব্য করছে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হোক|
সাজার রায় হয়েছে সব প্রক্রিয়া শেষে যখন প্রাণ ভিক্ষার জন্য লীগের প্রেসিডেন্টের কাছে যাবে এর আগেই উনি আসামিদের ক্ষমা করে দেবেন!
ন্যায় বিচার হয়েছে এবং দ্রুত গতিতে বিচার বাস্তবায়নের আহবান জানাই। কঠিন ভাবে বিচার না করলে আরো অনেকে উৎসাহিত হয়ে আরো কুকর্ম করতে থাকবে।
যারা এই রায়ে খুশি হচ্ছেন তারা আওয়ামী লীগকে এখনো চেনেন নাই। এই দেশে ধর্ষনের সুবিচার হয়েছে একটা উদাহরণ দিতে পারবেন? এই রায় লোক দেখানো, এর পরে আপিল চলবে। এক সময় সবাই খালাস পেয়ে যাবে। অপেক্ষা করেন।
এই ঘটনা যদি সত্যি ঘটে থাকে আর এই অপরাধীরাই যদি এই ঘৃন্য ঘটনা ঘটিয়েই থাকে তাহলে সুষ্ঠ বিচার হয়েছে, দৃষ্টান্ত হয়ে থাক।
রায় কার্যকর হওয়ার আগে কোনো নির্দিষ্টভাবে কিছু বলতে পারছি না।
কাজী সাহেব, কয়েক দিন পর বিশেষ কৃপায় মুক্তি পেয়ে যাবে।
কার্যকর হলেই হয়!
আমরা এই রায়ে খুশী। আসামীদের ফাঁসী কার্যকর দ্রুত করার জন্য অনুরোধ রল।
alhamdulillah
নিম্ন আদালতের রায়, উৎফুল্ল হওয়ার কিছু নেই, উচ্চ আদালতের রায় পেতে হয়তোবা একযুগ পেরিয়ে যাবে, পরিস্থিতি বিবেচনা করে তখন মন্তব্য করুন।
এ রকম রায় বিচার বিভাগের উপর নষ্ট হয়ে যাওয়া আস্থা ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করবে।বিচারকদের মানসিক দৃঢ়তা ও সততা জাতির কল্যানে অবদান রাখবে।।
কত বড় বড় দাগী আসামিকে সাধারণ ক্ষমা করা হয়েছে! এরা এখন উচ্চ আদালতে আপিল করবেনা? তারপর কোথাকার পানি কোথায় গড়ায় দেখা যাবে।
ন্যায় বিচার হয়েছে তবে এই রায়টি দ্রুত কার্যকর করা অতীব জরুরী!!!
Sobai K Crossfire er maddame Mirtudanda Deya hok... Review and Apple Never Accepted!
Alhamdulillah
ন্যায় বিচার হয়েছে । দ্রুত কার্যকর হবে আশা রইল।
