বিশ্বজমিন
গণতন্ত্র ও আইনের শাসনে বাধা: গুয়াতেমালার ১০০ এমপিসহ ৩০০ জনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
মানবজমিন ডেস্ক
(৫ মাস আগে) ১২ ডিসেম্বর ২০২৩, মঙ্গলবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৭:৩৬ অপরাহ্ন
গণতন্ত্র ও আইনের শাসনে বাধা দেয়ার অভিযোগে কমপক্ষে ১০০ এমপিসহ গুয়াতেমালার প্রায় ৩০০ নাগরিকের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, গুয়াতেমালার গণতন্ত্রকে খর্ব বা বাধাগ্রস্ত করতে যাকেই দায়ী পাওয়া যাবে তার বিরুদ্ধেই নিষেধাজ্ঞা দেয়ার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, গুয়াতেমালার যেসব মানুষ গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের সুরক্ষা চাইছেন তাদের পাশে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান। যুক্তরাষ্ট্র তাদেরকে নিশ্চয়তা দিচ্ছে যে, গুয়াতেমালার জনগণের চাওয়াকে সম্মান করে যুক্তরাষ্ট্র। এর প্রেক্ষিতে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের ২১২(এ)(৩)(সি) ধারার অধীনে বর্তমান কংগ্রেসের কমপক্ষে ১০০ এমপিসহ প্রায় ৩০০ নাগরিকের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এর মধ্যে আছে বেসরকারি খাতের প্রতিনিধি ও তাদের পরিবারের সদস্যরাও।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, গুয়াতেমালার পাবলিক মিনিস্ট্রি এবং অন্য অসৎ ব্যক্তিরা গণতন্ত্রবিরোধী যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছে তার কড়া নিন্দা জানায় যুক্তরাষ্ট্র। উল্লেখ্য, অন্য দেশে অ্যাটর্নি জেনারেলের অফিস যে ভূমিকা পালন করে গুয়াতেমালায় সেই দায়িত্ব পালন করে পাবলিক মিনিস্ট্রি। তাদের পক্ষ থেকে গুয়াতেমালার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন বাতিল ছাড়াও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং দলীয় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া কর্তৃপক্ষের কাছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত বেরনারেডো আরেভালোর দায়মুক্তি প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে পাবলিক মিনিস্ট্রি।
বিবৃতিতে বলা হয়, গুয়াতেমালায় দুর্নীতি এবং অগণতান্ত্রিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে জবাবদিহিতা উৎসাহিত করতে যুক্তরাষ্ট্র আগে থেকে যেসব ব্যবস্থা নিয়েছে, ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়ে তাকে আরও গতিশীল করা হয়েছে। এতে গুয়াতেমালার জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে সমর্থন দেয়া হয়েছে। গুয়াতেমালার জনগণ তাদের কথা বলে দিয়েছেন। তাদের সেই রায়কে সম্মান জানাতে হবে।
গণতন্ত্র হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে শুধুমাত্র ভ্রমণ স্যাংশান নয় তারচেয়েও কঠিন ভয়ঙ্কর বিধিনিষেধ চায় বাংলাদেশের জনগণ বর্তমান পিশাচ স্বৈরাচারী গণতন্ত্রের হত্যাকারী আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উচিৎ এখনি এই মুহুর্তে ৭ জানুয়ারী ২০২৪ আসার পূর্বেই বাংলাদেশের গণতন্ত্রের হন্তারকদের বিরুদ্ধে ভয়াবহ দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নেওয়া।
যাদেরকে sanction দেওয়া হয় তাদের নাম প্রকাশ করা উচিত আমেরিকার। এতে করে বিভিন্ন দেশের authoritarian government এর জুলুমবাজ কর্মকর্তাদের কিছুটা হলেও একটু বেশি টনক নড়বে।
১৫৮ এমপির মধ্যে ১০০ এমপি ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বিধিনিষেধ !!!
গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল। এই মোড়লগীরি দেখাতে গিয়ে আফগান থেকে পরাস্ত হয়ে ফিরতে হয়েছিল, এখন ইউক্রেন থেকেও পরাস্ত বরণ করে ফিরতে হবে । নিষেধাজ্ঞা দিয় কোন দেশকে বন্ধু বানানো যায় না । ঐ সব দেশের উন্নয়ন সহযোগিতার মাধ্যমেই বন্ধুত্ব স্থাপন সম্ভব।
কার্যত এসব সেংশানে কি কিছু হয় কেউ কি শুধরায় ? নিজের দেশে সবাই রাজা নিজের রাজত্বে।আমেরিকা সবার যেতে হবে এমন কোন কথা নেই।ইরানই তার প্রমান সেংশান কিছুই করতে পারেনি।