ঢাকা, ৪ ডিসেম্বর ২০২৩, সোমবার, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিঃ

অনলাইন

এনডিটিভি'তে সাগরিকা সিনহা

শেখ হাসিনার ধারণা, বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা চলছে

মানবজমিন ডিজিটাল
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, সোমবারmzamin

বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে অভিযুক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত এপ্রিলে তিনি বলেন, ''তারা গণতন্ত্রকে মিটিয়ে দিয়ে এমন একটি সরকার গঠনের চেষ্টা করছে যার গণতান্ত্রিক অস্তিত্বই  থাকবে না"। মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য ভারতের প্রতিবেশী বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের তিরস্কারের মুখে পড়েছে। শেখ হাসিনার অধীনে দেশটি অর্থনৈতিকভাবে ভালো করলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অসন্তোষের খবর আমেরিকার রাজনৈতিক মহলে ঘুরে বেড়ায়।  বাংলাদেশের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের বিষয়ে ভারত ইতিমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন গত জুন মাসে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের উপর ভিসা বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছিলেন; বিষয়টি নিয়ে শেখ হাসিনার সরকার আশ্বাস দিয়েছে, তর্কও করেছে। বাণিজ্য ও নীতির সাথে জড়িত সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রায়ই "গণতান্ত্রিক পশ্চাদপসরণ"-এর একতরফা অভিযোগ তুলে একটি দেশ বিদেশি পর্যটকদের প্রবেশাধিকার সংরক্ষণ করে থাকে। একই সময়ে, বাংলাদেশ সরকারের সদস্যরা দেশের প্রধান বিরোধী দলের নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ভিডিও প্রমাণ ব্লিঙ্কেনের কাছে পাঠিয়ে এস্টাবলিশমেন্ট ও বিরোধী দলের সদস্যদেরও নতুন আমেরিকান ভিসা নীতির আওতায় আনার অনুরোধ জানিয়েছেন। এটাকে ভণ্ডামি হিসেবে দেখা যেতে পারে কারণ যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সরকারি প্রতিনিধি গণতন্ত্রে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রকৃত বাধা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন নন, যতক্ষণ না সেটা বিরোধী দল সৃষ্ট হয়ে থাকে।

'বাণিজ্য এবং রপ্তানি' যেখানে সরকারগুলোর মধ্যে আলোচনার অন্যতম বিষয়, সেখানে যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে শান্ত করতে বিবৃতি দিতে বাধ্য করা হয়েছে ঢাকাকে। এর পাশাপাশি কেন্দ্রে সরকার পরিবর্তনের অভিপ্রায়ে অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগও করা য়য়েছে৷ যুক্তরাষ্ট্র এর আগে ২০২১ সালে বাংলাদেশের র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এবং বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। একই বছর, যুক্তরাষ্ট্র তাদের গণতন্ত্রের শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়নি।

বিজ্ঞাপন
চলতি বছরের শুরুর দিকে আমেরিকার জ্যেষ্ঠ পররাষ্ট্র কর্মকর্তা ডোনাল্ড লু ঢাকায় এসে বলেছিলেন, মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় পরিবর্তন এসেছে, র‌্যাব- এর উপর তা আধিপত্য বিস্তার করেছে।

লক্ষণীয় বিষয় হলো, ইসলামি জাতিটির কঠোর সমালোচনা করার সময় ধর্মীয় মৌলবাদকে কোনো  ইস্যু বলে মনে করছে না আমেরিকা। দেশের মন্দিরগুলোর ওপর ক্রমাগত আক্রমণ, হিন্দু জনসংখ্যা হ্রাস  পেলেও আমেরিকান স্টেট ডিপার্টমেন্ট অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক কোন্দল এবং  রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিয়ে কথা বলছে। এটি লক্ষণীয় যে প্রিয়া সাহা নামের এক হিন্দু নারী ২০১৯ সালে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সামনে সংখ্যালঘুদের নিপীড়নের কথা তুলে ধরার সুযোগ পেলেও নিজ দেশেই তিনি রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগের মুখে পড়েন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের পদক্ষেপকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শেষ মুহূর্তে বাদ দিয়ে দেন। বাইডেন প্রশাসন দায়িত্ব নেওয়ার আগে থেকেই বাংলাদেশে গণতন্ত্র উন্নত করার প্রচেষ্টা চলছিল এবং বৈরিতার তুলনায় সম্পৃক্ততা কম ছিল। ২০২০ সালে মার্কিন প্রশাসনে পরিবর্তন নতুন জটিলতা নিয়ে এসেছে। ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীর মুখে সরকার পরিবর্তনের অভিযোগ খুব কমই শোনা যায়।

যুক্তরাষ্ট্র এখন রাজনৈতিক নিপীড়নের আরও প্রমাণ হিসেবে বাংলাদেশের বিরোধী দল খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর অভিযোগকে  গুরুত্ব দিচ্ছে। একটি আন্তর্জাতিক সত্তা যখন একটি গণতান্ত্রিক দেশে বিরোধীদের কথা বলার ওপর ফোকাস করে তখন তাকে বিদেশি হস্তক্ষেপের সাথে তুলনা করা হয়। বিশ্বজুড়ে "কালার রেভুলেশনে" আমেরিকার  জড়িত থাকার কথা বিবেচনায়, এটা অসম্ভাব্য নয় যে গণতান্ত্রিক দেশগুলো নিজেদের মাটিতে অনুরূপ প্রচেষ্টা হতে পারে বলে আশঙ্কা করে। নয়াদিল্লিতে সম্প্রতি শেষ হওয়া জি-২০ সম্মেলনের ফাঁকে তোলা সেলফিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদের ছবি নিয়ে বেশ কয়েকটি রিপোর্ট দেখা গেছে। যদিও উভয় দেশের মধ্যে সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের প্রচেষ্টা নিয়ে চূড়ান্ত কথা বলা যাচ্ছে না।

বাইডেন প্রশাসনের বাংলাদেশকে নিয়ে উদ্বেগের কারণে উভয় দেশের মধ্যে বিবাদ বাংলাদেশকে তার বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার চীনের আরও কাছাকাছি আসতে সহায়তা করবে বলে অনেকে মনে করেন। শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদির বন্ধুত্ব সুপরিচিত হলেও বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চীনের ভূমিকাকে প্রতিস্থাপন করার মতো অবস্থানে নেই ভারত। বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য এই সময়ে বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যের তুলনায় প্রায় তিনগুণ। যদিও প্রতিবেশি বাংলাদেশকে প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য শেখ হাসিনা ভারতকে অনুরোধ করেছিলেন বলে জানা গেছে।

বর্ধিত সংযোগ, বাণিজ্য এবং রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন নিয়ে বাংলাদেশ ভারতীয় প্রশাসনের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক  করেছে।  স্থিতিশীল ভারতীয় উপমহাদেশ গড়ে তুলতে অ-মৌলবাদী হাসিনা সরকার সাহায্য করেছে, চীনা অনুপ্রবেশ মোকাবেলায় যা কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ। যদিও যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে বিশ্বাস করে যে, হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধিতা করার সুযোগ ছাড়া উচিত নয়, এমনকি এই অঞ্চলে অব্যাহত চীনা যুদ্ধের মুখেও।

ইতিহাসে দেখা গেছে 'পুতুল সরকারগুলো' দীর্ঘমেয়াদে কেবল পশ্চিমা কর্পোরেটদেরই উপকারে আসে। নাগরিকদের উদ্বেগ মোকাবেলা করার উপায় থেকে বঞ্চিত করা হয়, এবং সমগ্র দেশ দারিদ্র্য কিংবা যুদ্ধ অথবা উভয়ের সাক্ষী হয়ে থাকে।

গণতন্ত্র হলো জনগণের ইচ্ছার প্রয়োগ নিশ্চিত করার একটি  প্রচেষ্টা এবং এটি শুধু অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ভিত্তিতেই হতে পারে। যদি যুক্তরাষ্ট্রের মতো শক্তিশালী একটি জাতি বিশ্বের একটি সার্বভৌম গণতন্ত্রের নির্বাচনকে অবমূল্যায়ন করতে তাদের বিশাল কূটনৈতিক, মিডিয়া এবং বাণিজ্য ক্ষমতাকে বেছে নেয়, তবে সেটি গণতন্ত্রকে বশীভূত করার প্রয়াস হিসেবে দেখা হবে। সমস্ত গণতন্ত্রই অসম্পূর্ণ গণতন্ত্র। যুক্তরাষ্ট্র যথেষ্ট কার্যকরী গণতন্ত্রের একটি মূল্যবান উদাহরণ হলেও দেশটি অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে অগণতান্ত্রিক জোটের পক্ষপাতী হয়ে মুক্ত বিশ্বের নেতৃত্ব দাবি করতে পারে না।
বাংলাদেশের জনগণের অধিকার রয়েছে গণতান্ত্রিক উপায়ে নিজেদের নেতা নির্বাচন করার। ২০২৪ সালে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য শেখ হাসিনার আশ্বাসের প্রতি বিশ্ব নজর রাখবে। কিন্তু, এ সময় আমেরিকার হস্তক্ষেপকে সরকার পরিবর্তনের একটি সুস্পষ্ট হুমকি হিসেবে দেখা হবে।

[লেখক: উপরোক্ত মতামতটির লেখক সাগরিকা সিনহা একজন কলামিস্ট এবং পডকাস্টার। পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষণ এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার। লেখাটি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি'তে গত ২২ সেপ্টেম্বর ইংরেজিতে প্রকাশিত হয়েছে]

পাঠকের মতামত

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য শেখ হাসিনার আশ্বাস--------- এই মহিলা র' এর এজেন্ট । এদেশ থেকে র' এর এজেন্টদের চিরতরে উৎখাত করা হোক ।

Monir
২ অক্টোবর ২০২৩, সোমবার, ১১:১১ অপরাহ্ন

গদিনসীনের ধারণাতে কি আসে যায়। একটি দেশের সরকার ঠিক করবে তার জনতা। সেখানে জনতাকে বাদ দিয়ে একজন অবৈধের ধারনা কেন বড় হলো, বুঝা গেল না? এর মহৎ বা কুটিল কপট উদ্দেশ্য কি?

Nazma Mustafa
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বুধবার, ৫:০৪ অপরাহ্ন

এটা কি আসল পাপিয়া নাকি ডেমো , শামিম ওসমান টানবাজার উঠাইয়া দিছে আর বারবনিতারা এসে পত্রিকায় কলাম লিখা শুরু করছে । দানব আওামিলিগের বিপক্ষে যারাই কথা বলবে তারাই বাংলাদেশের প্রকৃত শুভাকাঙ্খি।

Durjoy Chowdhury
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বুধবার, ৮:১৬ পূর্বাহ্ন

কয়েকদিন আগে এএফপির একটা রিপোর্টে এসেছিল যে, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার কিভাবে কাড়ি-কাড়ি টাকা ঢেলে সারা বিশ্বে মিথ্যা ও ভুয়া প্রতিবেদন বা খবর প্রচার করে আসছিল, যেইসব প্রতিবেদনের বা খবরের কোন বৈধতা ছিল না, আবার সেইসব প্রতিবেদন বা খবরের লেখক বা লেখিকারা ছিল সবাই ভুয়া। এই লেখিকাও সেরকম মনে হচ্ছে। কিছুদিন আগে ম্যাক্সিমাম শেয়ার ক্রয়ের মাধ্যমে গৌতম আদানি এনডিটিভির অন্যতম মালিকানার অংশীদার হয়। আর এই আদানিকে অনৈতিক সুবিধা দিতেই বর্তমান সরকার জাতির ইতিহাসের অন্যতম দূর্নীতিচিত্র "বিদ্যুৎ খাতের দেশ বিরোধী দূর্নীতি" মঞ্চায়ন করেছে যা এ দেশবাসী অসহায়ের মত প্রত্যক্ষ করে চলেছে। তাই আদানির মালিকানাধীন কোন মিডিয়া কি শেখ হাসিনা বিরোধী খবর প্রকাশ করবে নাকি মিথ্যা ও ভুয়া হলেও তার পক্ষে খবর প্রকাশ করবে, এই ব্যাপারটা সামান্য কমনসেন্স থাকলেই মানুষের বুঝার কথা। এছাড়া এই লেখিকাও মনে হয় পূর্বের লেখক-লেখিকা বা প্রতিবেদকদের মতই একজন পেইড এজেন্ট, তাই এদেশের সাধারণ মানুষের উচিত এইসব ভন্ড ও গাজা খুরী গল্পের লেখক-লেখিকা বা প্রতিবেদকের কট্টর সমালোচনা করা এবং প্রতিবাদস্বরুপ কমেন্টে দুয়েক লাইন লিখা।

mib
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, সোমবার, ৭:০৫ পূর্বাহ্ন

দাদীর এ সমস্ত হিসাব নিকাশ 2014 এবং 2018 এর পাতানো নির্বাচনের পরে কেন লেখা হলো না । ওনারা কেন 2018 সালের লাইলাতুল সরকারকে মেনে নিলেন

ljlian
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, সোমবার, ১২:০৩ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও মানবাধিকার সমুন্বত করার জন্য যারাই এগিয়ে আসে আমরা তাদেরকেই স্বাগত জানাবো।

Anymonas
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ১০:৫৫ অপরাহ্ন

একটি জাতির কপাল কতটুকু খারাপ হলে এই ধরণের তৃতীয় শ্রেণীর লেখিকার বিশ্লেষণ‌ও শুনতে হয় পড়তে হয়!

Harun Rashid
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৮:২০ অপরাহ্ন

Holding a free fair participatory election will solve all these issues. Is it too difficult to do that in a democratic country ?

Mithu
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৭:৩৯ অপরাহ্ন

কলামিস্টের লেখাটি পক্ষপাতদুষ্ট এবং অনেক অসত্য কথার সমষ্টি। যেটা বাংলাদেশের জনগণের গনতন্ত্র মানবাধিকারকে ignore kora hoeche.

Zaman
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৭:১২ অপরাহ্ন

একপেশে প্রতিবেদন। পক্ষপাতদূষ্ট।

হেদায়েত উল্লাহ
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৬:৩৫ অপরাহ্ন

দাদাদের চুলকানি শুরু হয়ে গেছে। তার মানে লক্ষণ ভালো।

sattar
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৬:২০ অপরাহ্ন

১৪তে,১৮তে ভোট দিতে পারিনি অথচ সেখানে খুব গনতন্ত্র আছে।

Mohiuddin molla
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৬:১৭ অপরাহ্ন

নিম্ম মানের লেখা। এটা কলমিস্ট নয় কলমীস্ট

S.M. Shamim
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ১২:৩৮ অপরাহ্ন

Sujata Sing, Indian FS, anybody remember her?

Khaled Masud
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ১১:২৬ পূর্বাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

   

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2023
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status