অনলাইন
ইইউকে সিইসির চিঠি
সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সরকারের সহযোগিতা পাচ্ছি
স্টাফ রিপোর্টার
(২ মাস আগে) ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৩:০২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০০ পূর্বাহ্ন

সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকার থেকে নির্বাচন কমিশন সব ধরনের সহযোগিতা পাচ্ছে জানিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে চিঠির জবাব দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। রোববার দুপুরে এ কথা জানান নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান।
তিনি বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ইউরোপীয় ইউনিয়নকে চিঠির জবাব দিয়েছেন। উনি সেখানে লিখেছেন যে, আমরা আপনাদের চিঠিটা পেয়েছি। আমরা সরকার থেকে যে ধরনের সাপোর্ট পাচ্ছি এই সাপোর্টটা থাকলে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে পারবো। সরকার থেকে পূর্বের মতো সহযোগিতা পাবো বলেও আশা করি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা আশা করি অল্প পরিসরে হলেও ইউরোপীয় ইউনিয়ন পর্যবেক্ষক পাঠাবে। যত বেশি পর্যবেক্ষক আসবে জিনিসটা (নির্বাচন) স্বচ্ছ হবে।
পাঠকের মতামত
এই ধরনের মন্তব্য ইন্তেকাল কমিশনই দিতে পারে।
কুমিল্লায় সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের এক এমপি জনাব বাহারের নিকট এই কমিশন কুপোকাত। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে আমারা দেখেছি এক হিরু আলমের তারা নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারেনি।
মন্তব্য করার ভাষা হাড়িয়ে ফেলেছি । শুধু বলবো সিইসি অপরিপক্ষ ।
100% খাটি মিথ্যা কথা বলছে সিইসি।ভিসা নিষেধাজ্ঞা অপেক্ষা করছে
আমি সাংঘাতিক প্রতিশোধ পরায়ণ। আমি অন্যায় করে শাস্তি পেলে এক প্রাম কথাও বলবো না বরং শাস্তি কে স্বাগত জানাব। তাই মহান আল্লাহ এর মহা দয়ায় যদি ক্ষমতায় আসে আর যদি কিছু অন্যায় করে তাহলে বিএনপি কে ছেড়ে দেব আর যদি এমন ষড়যন্ত্রকারীদরে বিচার যদি করায়গন্ডায় ষোল আনা না হয় বা না করে ন্যায় ভাবে, তবুও বিএনপি ছাড়বো খোলা মনে ।
It will bear no fruits!
সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে না, এই কমিশনার করতে পারবে না ।
Poor diplomatic conversations
100% খাটি মিথ্যা কথা বলছে সিইসি।
সরকারের ড্রাফট করা চিঠি পড়ে শুনানো করনিকের কাজ। এটা সবাই বুঝে। গায়েবী মামলা দিয়ে সরকার সহযোগিতা করছে।
বাংলাদেশে আমেরিকার ভিসা নিষেধাজ্ঞা কাদের উপর প্রয়োগ করা হবে সেটা নির্ধারণ করা হবে কিসের ভিত্তিতে? আমরা মনে করি যারা গত ১৫ বছর ধরে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে আর সেই টাকা দিয়ে বিদেশে সম্পত্তি ক্রয় করেছে সেই সব টাকা এবং সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব
দুঃখজনক হলেও সত্য যে এ প্রবণতা প্রায়ই দেখছি আমরা। ইদানীং প্রশাসন ও পুলিশের অনেক কর্মকর্তাই রাজনৈতিক বক্তব্য দিচ্ছেন। যার হালের উদাহরণ হচ্ছে একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলার ডেপুটি কমিশনারের (ডিসি) বক্তব্য। এ ধরনের কর্মকর্তাদের ওপরই নির্ভর করবে ওই জেলার গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন। নির্বাচন সামনে রেখে তিনি যেভাবে রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়েছেন, তাতে শুধু নির্বাচন কমিশনই নয়, সরকারও বিব্রত হয়েছে। হয়তো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সবাই একরকম নন। তবে কয়েক মাস আগে নির্বাচন কমিশনের ডাকা এক সভায় কয়েকজন জেলা প্রশাসকের আচরণ ছিল অগ্রহণযোগ্য। সাধারণত এ পর্যন্ত সব নির্বাচনেই ডিসিরাই রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়ে আসছেন। নির্বাচন কমিশন যদি ভিন্ন কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তবে আগামী নির্বাচনেও হয়তো এঁদের দায়িত্বেই মাঠপর্যায়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কমিশন চাইলে এক জেলায় আইনানুগভাবে একাধিক রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে পারে, তেমনি তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়ার অধিকারও নির্বাচন কমিশনের রয়েছে।
কেমন সহযোগীতা পাচ্ছেন তা কুমিল্লা, বগুড়া, ঢাকা সহ বিভিন্ন জায়গায় নির্বাচনে দেখা গেছে।
সরকার সহযোগিতা তো করবেই কারণ সিইসি ও সিসি এই সরকারেরই শরীক। দুই দেহ এক মন। আগের সিইসি যেভাবে এই সরকারকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল এই সিইসিও তাই করেছিল এবং করবে। তাই তো তিনি এই সরকারের নুন খাওয়ার গুণ গান সব সময় গেয়েছিল। যেভাবে বরিশালে সিটিকর্পোরেশনের প্রতিদন্ডী প্রার্থীকে সরকার দলীয় ক্যান্ডারদের প্রহারের বিবৃত্তিতে বলেছিলেন তিনি- "উনি তো ইন্তেকাল করেননি"। উনিতো আজ্ঞাবহ টেম্পার সিইসি।
এই নির্বাচন কমিশণ সরকারের গঠিত নির্বাচন কমিশন। সরকার যা বলবে তা বাস্তবায়ন করবে এই নির্বাচন কমিশন। গত কয়েকমাস আগে যে সকল রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন দিয়েছে তা সরকারের পরামর্শ অনুসারে প্রদান করেছেন। এই ধরনের নির্বাচন কমিশন দিয়ে সুষ্ট নির্বাচন করা কোন দিনে সম্ভব নয়।
হা হা হা মানুষ নির্বাচন কমিশনের এসব কর্মকাণ্ড দেখে হাসে... সংবাদ সন্মেলন করে বললেন ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের টাকার সংকটে পর্যবেক্ষক আসছে না.. এখন বলছে সরকারের সহোযোগিতা পাচ্ছে.. ঠাকুর ঘরে কে রে আমি কলা খাই না..এদেশের মানুষ জানে আপনারা সরকারের কথার বাহিরে কিছু চিন্তা করারও কোন ক্ষমতা আপনাদের নাই.. মানুষ এটাও বিশ্বাস করে যেহেতু আপনাদের নিয়োগ তারা দিয়েছে.. তাদের বাহিরে চিন্তা করার ক্ষমতা আপনাদের নাই
এইটা hosse নির্বাচন কমিশন লীগ।। জাতীয়তাবাদী দল ক্ষমতায় থাকলে হয় নির্বাচন কমিশন দল। এর থেকে বের হইতে চাউলে দেশ থেকে পালান। এরা জানান disse ঠাকুর ঘরে কে রে, উত্তরে আমি কলা খাইনা।
আপনাদের বলা উচিত যেকোনো ক্ষমতাসীন সরকার সহযোগিতা করিলে সিইসির অধীনে সুষ্ঠ নির্বাচন করা সম্ভব কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো বর্তমান সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় আপনার পক্ষে যে সুষ্ঠ নির্বাচন করা সম্ভব না সেটা আপনার মতো দলকানা অপদার্থ সিইসি না বুঝলেও আন্তর্জাতিক মহল ও দেশের সাধারণ জনগণ খুব ভালো করে জানে ও বুঝে।
হে-ই রে! সরকারের ইশারায় অখ্যাত দুইটা দলকে নির্বিঘ্নে নিবন্ধন দিয়েছেন। সরকারের এতবড় সহযোগিতা! ইস্ আগে জানলে কি স্যাংশন আসতো? নির্বাচন কমিশনের এই সহযোগিতার বিষয়টি আরো আগে কেন খোলাসা করা হলোনা? কেমন করে এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গোপন করে রাখা হলো?
EU er sathe lok dekhano Natok
সিইসি মিছা কতা কইছে !
হা হা হা .
সরকার থেকে সহযোগিতা পাচ্ছেন এটাঠিক কিন্তু সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্যনয় আওয়ামীলীগকে কিভাবে জিতিয়ে আনবেন সেজন্য।
ইতিমধ্যে এই কমিশন যে নির্বাচন করেছে তা-কি সচ্ছতার সাথে করতে পেরেছে । না, তারা পারে নাই। তাদের বিরুদ্ধে প্রচুর মারাত্মক অভিযোগ আছে। যেমন বগুড়া, কুমিল্লা, গাইবান্ধা ইত্যাদি জাতীয় ও স্থানীয় সরকারের নির্বাচন। গাইবান্ধা নির্বাচনে সরকারী সহযোগিতার অভাবে নির্বাচন বন্ধ করে দিতে হয়েছিল। অথচ যারা সহযোগিতা করে নাই তাদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নিয়েছে জনগণ এখনো জানে না। মোটকথা এই নির্বাচন কমিশন সরকারের আজ্ঞাবহ কমিশন। তাদের দ্বারা কোনো সুস্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এখন তারা বলছে তারা না-কি সরকারী সহযোগিতা পেয়ে আসছে এবং আগামীতেও পাবে - সম্পূর্ণ অযোক্তিক দাবী এবং সত্যের অপলাপ।
নির্বাচন কমিশন মনে করে ইইউ তাদের মতো মদন
ভিসা পাবেনকি উনি? নাকি রে্স্ট্রিকশান খেয়েছেন উনি?
সরকারের ড্রাফট করা চিঠি পড়ে শুনানো করনিকের কাজ। এটা সবাই বুঝে। গায়েবী মামলা দিয়ে সরকার সহযোগিতা করছে।
চিঠির ভাষা হাওয়া উচিত ছিল - আমরা সরকারকে ইসির চাহিদা অনুযায়ী সহযোগিতা প্রদানে আন্তরিক দেখছি । সুষ্ঠু নির্বাচন করতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। আশাকরি গ্রহণযোগ্য গ্রহণযোগ্য সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবো।
সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে না, এই কমিশনার করতে পারবে না ।
তারা বলে দিয়েছে এই দেশে এখন সুষ্ঠ নির্বাচনের পরিবেশ নাই। এই ইন্তেকাল কমিশন কারে কি বুঝ দিতে আসছে?
"পূর্বের মতো সহযোগিতা"র কথা বলে পূর্বের অভিজ্ঞতা স্মরণ করিয়ে দিলেন।বিগত দিনের অভিজ্ঞতাতো সুখকর নয়।
Purber Moto Sohojogita Pitechen!!!hahahahah
এমন নির্বাচন কমিশন থাকলে নির্বাচন নিয়ে কোন টেনশন নেই। কারন সরকারি লোক বা দল কিছু করতে হবেনা নির্বাচন কমিশন তাদের দায়িত্ব পালন করে দিবে। এত আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন থাকতে সরকারের কোন চিন্তা নেই।
:(
চিঠি দিয়ে জানানোর মানে কি? আপনাদের আচারণে দেশের মানুষ বুঝতে পারে।
হাসুম না কান্দুম বুঝতে পারতেছিনা......... আমরা সরকার থেকে যে ধরনের সাপোর্ট পাচ্ছি এই সাপোর্টটা থাকলে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে পারবো। “ সরকার থেকে পূর্বের মতো সহযোগিতা পাবো বলেও আশা করি ”।
Alhamdulillah
মন্তব্য করুন
অনলাইন থেকে আরও পড়ুন
অনলাইন সর্বাধিক পঠিত
ইন্ডিয়া টুডে'র প্রতিবেদন/ বাংলাদেশে 'দুই বেগমের যুদ্ধে' ভারত-চীন এক শিবিরে, যুক্তরাষ্ট্র অন্যদিকে
দ্য ডিপ্লোম্যাটের নিবন্ধ/ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বাংলাদেশিরা যুক্তরাষ্ট্রের দিকে তাকিয়ে

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]