ঢাকা, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, বুধবার, ১২ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিঃ

অনলাইন

গ্রামের মানুষ গণতন্ত্র বোঝে না, তারা চায় উন্নয়ন: পরিকল্পনামন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার

(৩ মাস আগে) ২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৭:৫৫ অপরাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ৩:০৩ অপরাহ্ন

mzamin

গ্রামের মানুষ উন্নয়ন চায় দাবি করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, গ্রামের মানুষ অধিকার ও গণতন্ত্র বোঝে না, তারা চায় টিউবওয়েল, ল্যাট্রিন, ভাতার কার্ড। তাদের বাচ্চারা যাতে স্কুলে পড়াশুনা করতে যেতে পারে সেজন্য সড়কে ছোট ছোট কালভার্ট চায়। গ্রামের মানুষের চাওয়া আর শহরের মানুষের চাওয়া এক নয়। আমি সময় পেলেই গ্রামে ছুটে যেয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলি। শনিবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনের বলরুমে ‘আইসিসি রাউন্ড টেবিল অন ইনভেস্টমেন্ট ফর ইনফ্রাস্টাকচার ডেভেলপমেন্ট’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, পরামর্শক খাতে বড় অংকের অর্থ চলে যায়। লেনডার্সের শর্তের খাতিরে কনসালটেন্ট নিতে হয়। আগে দেখেছি- নোট কিনলেই মূল বই পাওয়া যেতো। বাংলাবাজারে নোট না কিনলে বিক্রেতা বই বেচতো না। এখানেও ব্যাপারটা এমন দাঁড়িয়েছে যে, যদি কনসালটেন্ট (পরামর্শক) না নিই, তাহলে উন্নয়ন সহযোগীরা লোন (ঋণ) দেবেন না। মন্ত্রী বলেন, যেহেতু আমরা কম সুদে ঋণ নিয়ে থাকি, এজন্য অনেক বিষয় মেনে নিতে হয়।

বিজ্ঞাপন
ঋণ নিই, সুদে-আসলে ফেরতও দেই। আমরা কখনো ব্যর্থ হইনি। উন্নয়ন সহযোগীদের বলবো আপনারা শর্ত কমান। আমরা রাষ্ট্র, আপনারা সংস্থা। এটা দাতা সংস্থা হতে পারে না, এটা হবে উন্নয়ন সহযোগী।

উন্নয়নপ্রকল্প প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বার বার বলছেন, প্রকল্পে অপ্রয়োজনীয় খরচ করবেন না। সবার জন্য এটা সাধারণ বার্তা। আমাদের কাছে বার্তা এসেছে, আমরাও খরচ কমানোর চেষ্টা করছি। প্রকল্পের অনেক জায়গায় অপ্রয়োজনীয় খরচ হয়ে যায়। অনেক সময় পরিকল্পনা কমিশনও ধরতে পারে না। 
দেশের উন্নয়নচিত্র তুলে ধরে এম এ মান্নান বলেন, ১২ বছরে দেশে পজিটিভ মুভমেন্ট (ইতিবাচক পরিবর্তন) হয়েছে। সড়ক দেখলেই আমরা আনন্দিত হই। সড়কে কতটুকু লাভ হবে, এটা দেখি না। সড়ক ও বাস দেখলেই আমরা আনন্দিত হই। সরকার সড়ক অবকাঠামো উন্নয়নে অনেক নজর দিয়েছে। রেলমন্ত্রী বলেছেন, পঞ্চগড় থেকে টেকনাফ রেল হবে, এটা তো স্বপ্নের মতো। আমি মনে করি, এটি দ্রুত হওয়ার দরাকর। চট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে দরকার, রেলের ডাবল লাইন হচ্ছে। এটা হলেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাড়বে।

পরিবেশের ক্ষতি করে উন্নয়ন নয় জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, জাতি হিসেবে আমরা সচেতন ছিলাম না। এখন সচেতনভাবে কাজ করছি। ধানের জমি নষ্ট করবো না। সামান্য রেডিও ট্রান্সমিশন অফিস হবে অথচ বিশাল জায়গা নিয়ে বসে আছে- এমনটা হতে দেবো না। জমির সর্বোত্তম ব্যবহার করবো। দেশের এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি রাখবো না। জলাভূমি ও প্লাবনভূমির ক্ষতি করবো না। প্লাবনভূমিতে ফ্লাইওভার করবো। হাওর অঞ্চলে ফ্লাইওভার করে দেবো। প্লাবনভূমি নষ্ট করবো না। দিরাই-শাল্লা এলাকায় ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ শুরু করেছি। প্লাবন, চরে পরিবেশের ক্ষতি হতে পারে-এমন অবকাঠামো করবো না।

তিনি আরও বলেন, ঢাকায় যোগাযোগের ব্যাপারে আমরা সতর্ক। ঢাকায় সার্কুলার রোড লন্ডনের আদলে হতে পারে। এটা হলে কিছু উপকার হবে। এটা সিরিয়াসলি অনুমোদন হওয়া দরকার বলে আমি মনে করি।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, চার মেয়াদে সরকার গঠন করে ইন্দিরা গান্ধী বা মার্গারেট থ্যাচারকেও ছাড়িয়ে যাওয়া শেখ হাসিনাকে দ্য ইকোনমিস্ট এশিয়ার লৌহমানবী অভিহিত করেছে। ব্রিটিশ এ সাময়িকীর বিশ্লেষণে ১৭ কোটি মানুষের জনবহুল বাংলাদেশে উল্লেখযোগ্য দারিদ্র্য বিমোচনে নেতৃত্ব দেয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে বেশিরভাগ সময় জিডিপির বার্ষিক গড় হার ছিল ৭ শতাংশ। সমকালীন বৈশ্বিক পরিস্থিতির বিবেচনায় এটি অভাবনীয় বলে অভিহিত করেছে ইকোনমিস্ট। এটা আমাদের সবার পড়া দরকার। শেখ হাসিনা দক্ষিণ এশীয়ার আইরন লেডি। অনেকে বলছিলেন, দেশ দেউলিয়া হয়ে যাবে। বাংলাদেশ দেউলিয়া হয়নি। আমরা পদ্মা সেতু নিজের টাকায় বাস্তবায়ন করেছি। তিনি বলেন, মাহাথির মোহাম্মদের প্রসংশা করা হয়। মাহাথির মালেশিয়াকে পরিবর্তন করে দিয়েছে, সে হিরো। বাংলাদেশের মাহাথির শেখ হাসিনা দেশকে পরিবর্তন করে দিয়েছে। মাহাথির মালেশিয়ায় যা করেছে, গত ১৪-১৫ বছরে শেখ হাসিনা সেটি করেছে। 

ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) বাংলাদেশের সভাপতি ইটিবিএল হোল্ডিংস লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাহবুবুর রহমানের সভাপতিতে গোলটেবিলে আরও উপস্থিত ছিলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এবং বুয়েটের দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক, হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ কে আজাদ প্রমূখ।
 

পাঠকের মতামত

গ্রাম-শহর পার্থক্য রাখার জন্যই তো নেতারা নিজের ছেলেদের ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ায়। আর উন্নয়নের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট-পাট করে তাদের ছেলে-মেয়দের আমেরিকা, কানাডাতে পাঠায়।

Farid Ahmed
২৮ মে ২০২৩, রবিবার, ৯:২৫ অপরাহ্ন

গ্রামের মানুষ গনতন্ত্র বোঝে না, তারা চায় উন্নয়ন।এ কথার মাধমে মন্ত্রী বাহদুর গ্রামের মানুষদেরকে অবমূল্যান করেছেন।গ্রামের মানুষ নিরপেক্ষভাবে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে ভোটের মাধ্যমে উপযুক্ত জবাব দিয়ে দিবে।মনে রাখবেন গ্রামের মানুষরা দেশটাকে আপনাদের কাছে ইজারা দেয় নাই। তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি, পরিকল্পনা মন্ত্রীকে হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়ে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করা অনুরোধ জানাচ্ছি।

shahidul islam
২৮ মে ২০২৩, রবিবার, ১০:০৬ পূর্বাহ্ন

জাতির চরম দুর্ভগ্য আপনাদের মতো এতো নিম্নমানের, কাণ্ডজ্ঞানহীন, দায়িত্বহীন মানুষগুলো এমপি, মন্ত্রী, জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করছেন। জনগণ যদি গণতন্ত্র না বুঝে তাহলে তাদের বুঝানোটা আপনাদের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অথচ সেটি না করে আপনারা ধূর্ত অসৎ চরিত্রের, লোভী মানুষের মতো মওকা নিচ্ছেন।

Manjurul Alam
২৮ মে ২০২৩, রবিবার, ১২:২৯ পূর্বাহ্ন

গ্রামের দরিদ্র জনগোষ্ঠী পেট ভরে খেতে পারার ব্যবস্থা চায়, উন্নয়ন তাদের প্রয়োজনের কাছে প্রাধান্য পায় না । মধ্যবিত্ত জনগণ উন্নয়ন চায়, গণতন্ত্র তাদের কাছে মূখ্য বিষয় নয় । উন্নয়ন কর্মকান্ডে অক্ষম নেতাদের গদিতে বসিয়ে বা বসাতে যে গণতন্ত্র তা পরিত্যাজ্য তাদের কাছে । জনগণ সব দলের শাসন দেখেছে । কার কি ক্ষমতা, কতটুকু উন্নয়ন কাজের ক্ষমতা যাচাই হয়ে গেছে ।

Kazi
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ১১:২৪ অপরাহ্ন

গ্রামের মানুষ গণতন্ত্র বোঝে না, তারা চায় উন্নয়ন: পরিকল্পনামন্ত্রী। মূলত সরকারের মন্ত্রী-এমপি, নেতারা জনগণকে নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করতে অভ্যস্ত। তারা সবসময় জনগণের কথার উল্টাটাই বলে থাকেন। জনগণ চায় কিভাবে দু‘টো ডাল-ভাত খেয়ে বেঁচে থাকবে। বর্তমানে দ্রব্যমূল্যের যে ঊর্ধ্বগতি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রতিনিয়তই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। এতে সাধারণ মানুষ দিশেহারা অবস্থায় দিন পার করছে। আর মন্ত্রী মহোদয় বলছেন জনগণ গণতন্ত্র ও অধিকার বোঝে না, তারা উন্নয়ন চায়। জনগণের কাছ থেকে ভোটাধিকার পর্যন্ত কেড়ে নেওয়া হয়েছে। পেটে ভাত, পরনে কাপড় না থাকলে এই উন্নয়ন দিয়ে কি হবে?

শওকত আলী
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ১০:৪১ অপরাহ্ন

তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি, পরিকল্পনা মন্ত্রীকে হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়ে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করা অনুরোধ জানাচ্ছি। পরিকল্পনা মন্ত্রী শহরে নাকি গ্রামে জন্মেছেন জানিনা। গ্রামের মানুষকে যারা বোকা মনেকরে তাদের চাইতে বড় গন্ডমূর্খ আর কেউ নাই। দেশের ৮০/৮৫℅ লোক গ্রামে বসবাস করেন। গ্রামে সমাজ ব্যবস্থা আছে, গ্রামের মানুষ শহরবাসীর মত লা-ওয়ারীশ নয়। পরিকল্পনা মন্ত্রী যদি আজকে শহরের বাসায় মরে তার আশেপাশে গোষ্ঠী বংশ সমাজ আত্মীয় স্বজন কাউকে পাওয়া যাবেনা পক্ষান্তরে গ্রামের মানুষ যখন মৃত্যশর্যায় পড়ে তখন মৃত্যুর আগেই তার আশেপাশের মানুষ এসে পরিবারকে শান্তনা দেয় সাহস দেয়, হাত ধরে ভুলক্রটির ক্ষমা চেয়ে নেয়, ক্ষমা করে দেয়, মারা গেলে সমাজের এবং আত্মীয় স্বজনের কেউ জানাজা না পড়ে এলাকা ত্যাগ করেন না। গ্রামের কাউকে সরকারি গোরস্থানে দাফন করতে হয়না, কবরের জাগা খরিদ করতে হয়না। যারা একে অপরকে হৃদয় দিয়ে ভালবাসতে জানেন, যারা একে অপরের জন্য শর্তবিহীন সহযোগি হতে জানেন, যারা নিজের গোষ্ঠী সমাজকে ত্যাগ করে বিনা কারণে অন্য গোষ্ঠী সমাজে সম্পৃক্ত হাওয়া সহজে মেনে নিতে পারেন না, যারা চাকরি ব্যবসা বা অন্য কোনো কারণে গ্রামের বহিরে থাকতে হলেও কখনও নিজের গ্রামকে ভুলেন না তারা যদি গনতন্ত্র না বুঝার মত মূর্খ হয় তাহলে গনতন্ত্র বুঝার মত শিক্ষিত কারা?? মিস্টার মন্ত্রী, গ্রামে বদমাইশির আড্ডা পতিতালয় নাই, খুনি সন্ত্রাসী গ্রামের লোকেরা লালন করেনা, জুঁয়ার আড্ডা ক্যাসিনো গ্রামে নাই, ফ্লেট ভাড়া করে দেহব্যবসা গ্রামের মেয়েরা করেনা, শহরী শিক্ষিত কূঁলঙ্কারের জন্য নাইটক্লাম (মধুকূঞ্জ) গ্রামে নাই, গ্রামের নারী/পুরুষ বেয়াদবি আচরণ করেনা, অর্ধউলঙ্গ হয়ে চলেনা। আধুনিকতার নামে লীভটুগেদার করেনা, গ্রামের মানুষ বিনা প্রয়োজনে শহরেও আসেনা। মিস্টার মন্ত্রী, গনতন্ত্র জ্ঞানী শহরবিসী ফটকাচ্ছেন? আপনার চৌদ্দ গোষ্ঠী শহরের কোন্ গলির বসবাসকারী ছিলেন?? প্লিজ ক্ষমা চেয়ে আপনার বক্তব্য প্রত্যাহার করুন, গ্রামবাসির সাথে আদবের খেলাপ এই আচরণ আর কোনোকালে করবেনা অঙ্গীকার করুন। মিস্টার মন্ত্রী, আপনি মরলে হয়ত বনানী গোরস্থানে দাফন করবে, বংশের কেউ আপনার কবর জেয়ারত করতে আসবে তো দূরের কথা আপনার গনতন্ত্র জ্ঞানী শহরবাসীরাও কবরটি কোথায় ভূলে যাবে, পক্ষান্তরে গ্রামের কেউ মরলে মসজিদের আঙ্গিনায় দাফন করে এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর পরিচিত আপরিচিত সকলেই কবর জেয়ারত করেন। গ্রামের মানুষ দুনিয়ার সমস্ত সৌন্দর্য চিনেন বুঝেন উন্নয়ন বুঝেন কিন্তু আপনার ভাষায় গনতন্ত্র বুঝেন না, গনতন্ত্র না বুঝলে ভোট দিতে যায় কেন? অজ্ঞ কে? আপনি তো পরিকল্পনা মন্ত্রী, দেশে সমাজবিজ্ঞানীর অভাব নাই, বলুন তো এইসব সমাজবিজ্ঞানীর কয়জন সমাজে বসবাস করেন, সমাজের সাথে সম্পর্ক রাখেন, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান কেন পড়ানো হয়। এরা সমাজের কি কাজে আসছে খবর নিয়েছেন কখনও? সমাজ নিয়ে কি পরিকল্পনা করেছেন? মিস্টার মন্ত্রী, আমার গ্রাম/গ্রামবাসী নিয়ে কথা বলার আগে উযু করে পাক পবিত্র হয়ে কথা বলবেন অন্যতায় গ্রামবাসীর শানে আদবের খেলাপ হবে। আমার গ্রামবাসী খাদ্য উৎপাদন না করলে আপনারা শহরবাসীরা ক্ষুধার তারণায় নালার পানি আর মাটি খাওয়ার উপক্রম হবেন।

শাজিদ
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ১০:৩২ অপরাহ্ন

এদের চিন্তা চেতনায় স্বৈরতন্ত্র ফেসিষ্ট।

জামশেদ পাটোয়ারী
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ১০:০৩ অপরাহ্ন

Fajlamo paicen naki Gramer Manus k niya Mitte totto den keno?R gramer Manuser ki amon unnoti korcen suni aktu!Borong Manus bazar e gele dorkari bazar er 3 bager 1 bag o kinte pare na......Ey aponader Unnoyon???

FORHAD
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৯:৪১ অপরাহ্ন

গণতন্ত্র না থাকিলে, অনেক অযোগ্য লোকদেরও এম পি, মন্ত্রী হওয়ার সুযোগ থাকে।

Md. Jahirul Islam
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৫:২৮ অপরাহ্ন

It is unacceptable. Villagers are more versed in democracy than person like you. You must apologize to villagers. We don't need lesson on democracy from league or any other political parties.

Harunur Rashid
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৪:৪৯ অপরাহ্ন

গ্রামের মানুষ আপনার মত পাগল পেলে জোতা দিয়ে স্বাগতম জানানোর জন্য অপেক্ষা করছে।

Salim Khan
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ১১:৪৮ পূর্বাহ্ন

গ্রামের মানুষ ভোটের অধিকার চায়। ভোট চুরি চায় না। গ্রামের মানুষ তাদের সম্পদ দ্রব্যমুল্যের সিন্ডিকেটের কারসাজির মাধ্যমে চুরি করে নিয়ে গিয়ে বিদেশে পাচার করুক এটা চায় না। গ্রামের মানুষ লুটেরা সরকার চায় না।

Salim Khan
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন

গ্রামের লোক তো দেশ কিভাবে বিক্রী করে দেয়া হয় সেটাও বোঝেনা। তাই দেশবিক্রী করে দেয়া হালাল হয়ে যায়না। এধরনের কথাবার্তা বলা বন্ধ করুন, আখেরাত নষ্ট কইরেননা।

Siddq
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ১১:০৬ পূর্বাহ্ন

Planning Ministry; unplanned lip-service !

Bo-Kalam
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ১০:২৫ পূর্বাহ্ন

তবে গ্রামের মানুষ সরকারের ভোটচুরি দেখে মনে খুব কষ্ট পায়।

mozibur binkalam
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন

দি ইকোনমিস্ট বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ বলেছে, এটি বলতে ভুলে গেলেন কেন ? অথচ মাহাথির মোহাম্মদ মালয়েশিয়াকে সম্পূর্ণ রকম দূর্নীতি মুক্ত করে ছিলেন। এখন বুঝতে পারছি, পরিকল্পনা মন্ত্রী কেন আমেরিকায় দৌড়ানি খেয়ে ছিল।

আজিজ
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন

কিতা কইতাম মন চায়........

সাহেল
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন

পরিকল্পনা মন্ত্রী গ্রামের মানুষের কাছে আপনার অনেক কিছু শেখার আছে । তারা সবকিছুই বুঝে তাদেরকে এতো অবঙ্গা করে বলবেন না । রৌদ্রে পুড়ে বৃষ্টিতে বিজে তারা শহরের মানুষদের খাদ্যের যোগান দিয়ে থাকে । তাদেরকে মূল্যায়ন করে কথা বলা উচিৎ। গনতন্ত্রের সংঘা কি তা যারা রক্ষক তারাই পদধলিত করছে । উন্নয়ন মানে শুধু ইট বালু সিমেন্ট দিয়ে তৈরী কিছু অবকাঠামোকে বুঝায় না । আগে মৌলিক অধিকার গুলো উন্নয়ন করতে হবে । কয়জন লোক ন্যুনতন মৌলিক অধিকার ভোগ করছে ?

nayem
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৯:২৬ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশের মানুষ পরিকল্পনা মন্ত্রীর মতো কু-শিক্ষায় শিক্ষিত না যে গণতন্ত্র বোঝে না। উনি কি সবাইকে মূর্খ মনে করে?

সাইফুল ইসলাম ফিরোজ
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৮:০০ পূর্বাহ্ন

কেন গ্রামের মানুষকে কি মানুষ বলে মনে হয়না, নাকি তাদের অশিক্ষিত মনে হয়

আহসান
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৭:২০ পূর্বাহ্ন

রাজধানীর বাজারে চিনি, ডিম, আদা, মাছ-মাংস চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে। এক মাসের ব্যবধানে ৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৮০ টাকায় ওঠা পিয়াজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৭৫ টাকা কেজি। পিয়াজের পর এখন আবার বেড়েছে আদার দাম.গ্রামের মানুষ গণতন্ত্র বোঝে না, তারা চায় উন্নয়ন

Faruki
২৭ মে ২০২৩, শনিবার, ৭:০৫ পূর্বাহ্ন

অনলাইন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

   

অনলাইন সর্বাধিক পঠিত

ভিসা নীতি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী/ ছেলের ভিসা বাতিল করলে করবে

এমপি বাহারের আবেদনে সাড়া মেলেনি/ ঘরের বউকে ঘরে তুলতে বললেন আদালত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2023
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status