অনলাইন
যুক্তরাষ্ট্র আমাদের কমিশনের কোন অংশ না: ইসি আলমগীর
স্টাফ রিপোর্টার
(৬ দিন আগে) ২৫ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১১:২৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৭ পূর্বাহ্ন

মার্কিন ভিসা বন্ধের হুঁশিয়ারি আন্তঃরাষ্ট্রীয় বিষয় উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, আমাদের দায়িত্ব হলো একটা সুষ্ঠু নির্বাচন করা। এর জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে যা যা করা দরকার আমরা সবই করব। তারা (যুক্তরাষ্ট্র) আমাদের কমিশনের কোন অংশ না। কোন রাষ্ট্র বা সরকারের সঙ্গে তাদের কী বোঝাপড়া আছে তা তারাই বলতে পারবে। এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।
বৃহস্পতিবার সকালে নির্বাচন কমিশন ভবনে নির্বাচনে বাধা প্রদানকারীদের মার্কিন ভিসা বন্ধের হুঁশিয়ারি দেয়ায় তা বাংলাদেশের নির্বাচনের জন্য সহায়ক হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
এসময় গাজীপুরে ভোটের পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, আমরা সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখছি শৃঙ্খলার সঙ্গেই ভোট হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও নির্বাচন কমিশন থেকে যাদের পর্যবেক্ষক হিসেবে পাঠানো হয়েছে তাদের থেকেও রিপোর্ট পেয়েছি। প্রথম আড়াই ঘন্টা পর্যন্ত ভালোভাবে ভোট চলছে। খারাপ কোন সংবাদ পাওয়া যায়নি। আমাদের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও এক্সিকিউটিভ মাজিস্ট্রেটরা খুব তৎপর আছেন।
কিছু কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা ও ইভিএম কাজ না করা প্রসঙ্গে ইসি আলমগীর বলেন, ইভিএম অনেক সময় অকার্যকর থাকে। তবে সেটাকে সাথে সাথে সমাধান করা যায়।
বেশ কিছু কেন্দ্রে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের পোলিং এজেন্ট না পাওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তার পক্ষ থেকে অভিযোগ আসা উচিত ছিলো। আমরা তাদের বলে দিয়েছি, আপনাদের কোন এজেন্টকে যদি না ঢুকতে দেয়া হয় বা বাধা দেয় আপনারা আমাদের কাছে জানাবেন। আমরা তখন পুলিশ ও মাজিস্ট্রেটের সহায়তায় ওই কেন্দ্রে এজেন্টকে বসার ব্যবস্থা করে দেব।
গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি বলেন, অফিসিয়ালি গ্রেপ্তার হয়েছে কি না এখনো আমাদের কাছে আসেনি। হয়তো ফিল্ডে হয়েছে। কেউ গ্রেপ্তার হওয়ার মতো অন্যায় কাজ করলে গ্রেপ্তার হবে।
পাঠকের মতামত
মামু ডরাইছে মনে হয়।
এই মাথা মোটা গবেট কি করে ইসির মতন গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার কমিশনার হয়? এদের কে যদি কেউ জ্ঞানীগুনি বলেন তাহলে মূর্খদের কে কি বলে সম্বোধন করবেন? বিশ্বনন্দিত জনপ্রিয় নেতা ইমরান খানের অবস্থা দেখে ও কি এই সরকারের এবং তার অধিনস্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের হুশ ফিরে আসবে না?
এরা সম্ভবতঃ দাসখত দিয়ে চেয়ারে বসেছে, তাই তাদের মুচলেকার বাইরে গিয়ে কথা বলার এখতিয়ার নাই।
এই ভদ্র লোকের কি সাধারন জ্ঞানের অভাব?
Mammu, get ready for you, your family and relatives. You can not fly anywhere.
No, but you are under the threat of US sanction.
এটা কেউ বলেছে নাকি?
যে যাই বলুক পাওয়ারের জন্য আমাদের যা ইচ্ছা তা করব, প্রয়োজনে আমেরিকা যাবো না তারপরেও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে দেব না।
“নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, আমাদের দায়িত্ব হলো একটা সুষ্ঠু নির্বাচন করা। এর জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে যা যা করা দরকার আমরা সবই করব। তারা (যুক্তরাষ্ট্র) আমাদের কমিশনের কোন অংশ না।” জনাব আলমগীর সাহেব আপনার মতো এই ধরণের কথা ২০১৪ ও ২০১৯ সালের নির্বাচনের সময়ও আগের নির্বাচন কমিশনারগণ বলেছিলেন। এগুলো হলো গতানুগতিক কথা। তবে ২০১৯ সালের নির্বাচন কমিশনে অন্যতম একজন কমিশনার মাহবুবে আলম সাহেব কিছুটা হলেও নিরপেক্ষতা বজায় রাখার চেষ্টা করেছিলেন। অন্ততপক্ষে উনি সাদাকে সাদা, কালাকে কালা বলতে পেরেছিলেন। আর বর্তমান নির্বাচন কমিশনে একজনকেও উনার মতো পাওয়া গেলো না।
The sanction of not issuing Visa to Authorities will not work rather the said action of USA will provoke them to continue the process of election engineering in different tricks.