কলকাতা কথকতা
বাংলাদেশের রোগীরা ফিরছে, বাইপাসের ধারের হাসপাতালগুলিতে স্বস্তি
বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
(৪ মাস আগে) ২১ মে ২০২৩, রবিবার, ১:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৫ পূর্বাহ্ন

কোভিডের কারণে প্রায় দীর্ঘ দুবছর বাংলাদেশের রোগীদের কলকাতার সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আসা প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো। খুব জরুরি প্রয়োজনে কেউ হয়তো আসতেন মেডিকেল ভিসা নিয়ে। কিন্তু কোভিড মিটতেই আবার বাংলাদেশের রোগীদের আসা শুরু হয়ে গেছে। বাইপাস-এর ধারে আমরি, মেডিকা, আর এন টেগর, ফর্টিস, রুবি, দিশান, অ্যাপোলো প্রভৃতি হাসপাতালগুলোতে ফের চালু হয়েছে বাংলাদেশ হেল্প ডেস্ক।
আর এন টেগর এর বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট ডা. বিনায়ক দেব বললেন, বাংলাদেশের রোগীদের মধ্যে ৭৫ শতাংশই আসেন কার্ডিও প্রবলেম নিয়ে। তাঁর রোগীদের ৫০ শতাংশই যে বাংলাদেশের তা জানিয়ে ডা. দেবের উপলব্ধি বাংলাদেশ থেকে রোগী আসা শুরু হওয়ায় দক্ষিণ কলকাতার এই হাসপাতাল অঞ্চলের অর্থনৈতিক স্থিতাবস্থা ফিরে এসেছে। কোভিডের সময়ে যা নিদারুন মার খেয়েছিলো।
আরেক বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. অরিন্দম বিশ্বাস মনে করেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য পরিষেবা যথেষ্ট উন্নত হলেও কলকাতায় আধুনিক মানের চিকিৎসা নিতে আগ্রহী হন বাংলাদেশিরা। যেখানে এই হাসপাতালগুলোর অবস্থান সেই মুকুন্দপুর আবার রমরম করছে। গেস্টহাউস -রেঁস্তোরা গুলি প্রাণ ফিরে পেয়েছে। মানি এক্সচেঞ্জের অফিসগুলিতে ভিড় লেগেই আছে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের জিয়ন কাঠির পরশে জেগে উঠেছে এই বাংলার প্রাইভেট হাসপাতালগুলি।
পাঠকের মতামত
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট এর মতো প্রতিষ্ঠান যদি বাংলাদেশের সব জেলাতে ছড়িয়ে দেয়া যেত, তাহলে ভারতীয়রাও চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে বাংলাদেশে ভিড় করতো ।
ডিজিটাল-স্মার্ট উন্ননয়নের কারণে রোগীরা বিদেশে যাচ্ছে।
হাহাহাহাহাহাহা......
শোষনমূলক লম্বা চিকিৎসা বিলের নামে গলা কাটা খেয়ে অনেকে দেশে এসে যথাযথ চিকিৎসা নিচ্ছে।
বাংলাদেশে অনেক কিছুই অগ্রগতি হয়েছে । বাঙালি প্রমাণ করেছে বিশ্বের অন্য দেশে যা সম্ভব আমরা করতে পারি । কিন্ত চিকিৎসা ক্ষেত্রে বাঙালি ব্যর্থ প্রমাণ করল । কলকাতার হাসপাতাল গুলি তীর্থের কাকের মত বাঙালি রোগীর অপেক্ষায় হাঁ করে বসে থাকে । তারা পারলে বাংলাদেশ পারে না কেন ? ঢাকায় প্রাইভেট চিকিৎসা খরচের চেয়ে কলকাতা কম খরচে চিকিৎসা ও করতে পারে কিভাবে?
মন্তব্য করুন
কলকাতা কথকতা থেকে আরও পড়ুন
কলকাতা কথকতা সর্বাধিক পঠিত
সৌরভের আশ্চর্য রূপান্তর/ ছিলেন ক্রিকেটার, হয়ে গেলেন শিল্পপতি
দিল্লি হাইকোর্টের চাঞ্চল্যকর রায়/ বিয়ের পর যৌন সম্পর্কে লিপ্ত না হওয়াটা নিষ্ঠুরতার শামিল

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]