ঢাকা, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৯ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রথম পাতা

পতাকাবিহীন গাড়িতে মার্কিন দূত

মিজানুর রহমান
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবারmzamin

বিশেষ নিরাপত্তা সুবিধা তথা স্থায়ী পুলিশি এসকর্ট আচমকা প্রত্যাহারের পর এই প্রথম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো দাওয়াতে অংশ নিলেন ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের আমন্ত্রণে মধ্যাহ্নভোজ কাম কূটনৈতিক ব্রিফিংয়ে অংশ নেন তিনি। অন্য সহকর্মীদের মতো যথাসময়েই মার্কিন দূত অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হন। তবে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার বা চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সরা অ্যাম্বাসেডরস কারে নিজ নিজ দেশের পতাকা উড়িয়ে অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করলেও মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস আসেন পতাকাহীন গাড়িতে। যদিও তিনি তার জন্য নির্ধারিত অ্যাম্বাসেডরস কার-১ ই ব্যবহার করছিলেন। গাড়ির সামনে বা পেছনে ছিল না পুলিশ বা দূতাবাসের নিজস্ব কোনো প্রটোকল ব্যবস্থা। তবে রাষ্ট্রদূতকে বহনকারী গাড়ির সামনের সিটে ছিলেন কেবলমাত্র তার গানম্যান। দায়িত্বশীল কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, ক্লোজ ডোর ওই ব্রিফিংয়ের পুরোটা সময় উপস্থিত এবং বেশ মনোযোগী ছিলেন পিটার হাস। 

তিনি ব্রিফিংয়ে কোনো প্রশ্ন দূরে থাক, মুখে একটি শব্দও উচ্চারণ করেননি! এমনকি লাঞ্চের সময়ও নয়। অন্য দূতরা অবশ্য মধ্যাহ্নভোজে পরিবেশিত মৌসুমী ফল আমের উচ্চসিত প্রশংসা করেছেন।

বিজ্ঞাপন
কেউ কেউ পরিবেশিত আমের জাত সম্পর্কেও জানতে চেয়েছেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত একাধিক কর্মকর্তা এটা নিশ্চিত করেছেন, ব্রিফিংয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ভারত ও সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতের সার্বক্ষণিক পুলিশ এসকর্ট প্রত্যাহার নিয়ে কোনো কথা হয়নি। যদিও সরকারের তরফে এ নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপিত হলে জবাবে দেয়ার সম্পূর্ণ প্রস্তুতি ছিল। গত ১৪ই মে থেকে ওই ৪ দেশের রাষ্ট্রদূতসহ কোনো কূটনীতিকই স্থায়ী বা অস্থায়ী পুলিশ এসকর্ট সুবিধা পাচ্ছেন না। সরকারি এক সিদ্ধান্তে দূতদের বিশেষ ওই এসকর্ট সুবিধা তাৎক্ষণিক প্রত্যাহার করা হয়। রাষ্ট্রদূতদের এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহারের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন সেদিন বলেছিলেন কেবল এসকর্ট প্রত্যাহারই নয়, রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে ফ্লাগ উড়ানোও বন্ধের বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে।

 নিরাপত্তার নামে ৪/৫টি দেশের রাষ্ট্রদূত ‘বাড়তি ঢং করছিলেন’ মন্তব্য করে সেদিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেছিলেন, নিউ ইয়র্কে ১৯৩টি দেশের স্থায়ী মিশন রয়েছে। সেখানে যে সমস্ত মিশন প্রধান দায়িত্ব পালন করেন তাদের অনেকেই নিজ নিজ দেশের কেবিনেট মেম্বার পদমর্যাদার। কিন্তু ওখানে কেউ পুলিশ এসকর্ট নিয়ে চলার চিন্তাও করতে পারে না। তিনি বলেন, আমি মন্ত্রী, কিন্তু কোথাও পুলিশ এসকর্ট নেই না। বাংলাদেশে রাস্তাঘাটে কিংবা শপিং মলে আক্রমণ করে লোক মারে না মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেছিলেন এখন কারও চলাফেরায় কোনো অসুবিধা নাই। তাছাড়া উন্নত দেশগুলোতে এসব ঢং নেই। সবমিলিয়ে আমরা উন্নত হচ্ছি। আমাদের চিন্তা-ভাবনাকে উন্নত করতে হবে। কলোনিয়াল মেন্টালিটি থেকে বের হয়ে আসতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ভারত ও সৌদি আরব এই সুবিধা পাচ্ছিল। অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশ এই সুবিধা চাইছিল। 

দিনে দিনে নতুন নতুন চাহিদা বাড়ছিল। আসলে নিরাপত্তা মূল কথা নয়, সামনে পেছনে পুলিশ নিয়ে একটু বাড়তি বাহবা নেয়া বা দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য অনেক দূত এই সুবিধাটি চাইছিলেন। সরকার কৃচ্ছ্রসাধন করছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেছিলেন রাষ্ট্রদূতদের পয়সা দিয়ে এসকর্ট সুবিধা নেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে বহু আগে। কিন্তু একজন রাষ্ট্রদূতও সরকারের সেই প্রস্তাবে রাজি হননি। কোনো মিশন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠির জবাব দেয়ারও প্রয়োজন মনে করেনি বলে অভিযোগ করেছিলেন মন্ত্রী। হঠাৎ এমন সিদ্ধান্তে ঢাকায় কর্মরত বিদেশি কূটনীতিকদের অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেন।

 তাৎক্ষণিক তারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে তাদের হতাশার কথা সেগুনবাগিচাকে অনানুষ্ঠানিকভাবে জানান। কূটনৈতিক এবং সরকারি সূত্র বলছে, পুলিশ এসকর্ট প্রত্যাহারে এরইমধ্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সেগুনবাগিচাকে সেই ক্ষোভ এবং হতাশার বিষয়টি দূতাবাসের মাধ্যমে জানানো হয়েছে। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের পাবলিক অ্যাফেয়ার্সের প্রধান শন ম্যাকিনটো বলেন, ‘আমাদের কূটনৈতিক কর্মীদের এবং সুবিধাসমূহের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘদিনের রীতি অনুযায়ী, আমরা মার্কিন দূতাবাসের নিরাপত্তার বিষয়ে বিশদ প্রকাশ করি না।

 ভিয়েনা কনভেনশন অনুসারে, অবশ্যই সমস্ত কূটনৈতিক মিশন এবং কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্বাগতিক দেশের বাধ্যবাধকতা বজায় রাখতে হবে।’ মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রধান উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেলও প্রায় অভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ভিয়েনা কনভেনশন অনুসারে, যেকোনো স্বাগতিক দেশকে অবশ্যই ‘সব কূটনৈতিক মিশন প্রাঙ্গণ ও কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য তার বাধ্যবাধকতা বজায় রাখতে হবে এবং কর্মীদের ওপর যেকোনো আক্রমণ প্রতিরোধে উপযুক্ত সব পদক্ষেপ নিতে হবে।’

পাঠকের মতামত

All of the Ambassador and High Commissioner can use their National Flag. It should be consider.People is busy and there is police everywhere in Dhaka .So,there should not be any problem.

Shafiur Rahman
২৫ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৯:০১ পূর্বাহ্ন

উপরের বেশ কিছু মন্তব্য পাকি আত্তার প্রতিফলন।নিজের দেশের মর্যদার বিষয় না ভেবে বিদেশীদের কি ভাবে লেজুর বির্তি করা যায় তাই ফুটে উঠেছে। হায়রে বাঙ্গালী,তুই আজো মানুষ হতে পারলি না।।

মোহা. হায়দার আলী
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবার, ৮:০৯ অপরাহ্ন

প্রটোকল দিয়ে কি কখনো লাভ হয়? অন্তত বাংলাদেশ কি মানুষের দেশ হতে পেরেছে? নিকট অতীতেও তারা প্রটোকলের ছেদা দিয়ে খামচাখামছি করেছে সিরিয়েলি তাদের গুন্ডাপান্ডা দিয়ে। সঠিক বিচার করে এসবের তথ্য কি উন্মোচন করেছিল ঐ ধান্ধাবাজ নীতিহীন মিথ্যায় পারদর্শী সরকার? যে একবার মিথ্যায় ধরা খায় সে মিথ্যুক অরফে বেঈমান এ তকমা বাংলাভাষীদের দেয়া টাইটেল। দেশে এ টাইটেল কার জন্য প্রযোজ্য আপনারা জানেন ভালো। অনেক দালাল নির্দোষ জনতাকে গালি দিয়ে মনের ঝাল মিটাতে চাচ্ছে। যার জন্য গালিগুলো জমা রাখা তাকে না দিয়ে সাধুদেরে গালি দেয়। হয়তো ভাবে তাইলে লাভের ভাগে টান পড়বে, তাই চেপে যায়। সরকার তার চাতুরী ও ধান্ধাবাজী ঢাকতে কি ভিয়েনা করভেনশন থেকে বেরিয়ে এসেছে নাকি? সবার শেষে বলি “অতি বাড় বেড়ো না ঝড়ে পড়ে যাবে, অতি ছোট হয়ে না ছাগলে মুড়াবে।” রং হেড মনে হচ্ছে ফাইনালিই পথ হারিয়ে ফেলেছে। রাষ্ট্রদূতেরা আপনাদের গেস্ট। যে দেশে কোন মানুষের নিরাপত্তা নেই সেখানে তাদের নিরাপত্তা দেয়া সরকারের দায়িত্ব। রাষ্ট্রদূতদের পয়সা দিয়ে এসকর্ট সুবিধা নেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে বহু আগে। ভারতের কাছে টাকা চাইতে লজ্জা লাগে আর আমেরিকার থেকে ফাও পেতে পেতে সব লজ্জা উবে গেছে। সরকার সব কাজেই সেন্স হারিয়ে ফেলেছে।

Nazmun
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবার, ২:০১ অপরাহ্ন

রাষ্ট্রদূত দের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা ঠিক হবে না। প্রত্যেকেই এক-একটা রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করে। ডং মং শব্দ কুটনৈতিক ভাষা হতে পারে না। তাছাড়া আমাদের নিজ দেশের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করতে পারলে ওনারা নাগ গলানোর সুযোগ পেতোনা।।।।

Mohammad Abu Saleh
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন

শিফট করলে করবে তাতে সমিস্যা তো কিছু দেখার পাই না। পায়ে পড়তে হবে নাকি? একদল তো বইস্যা আছে সমিস্যা যেন আরো বাড়ে! আরে জনাব ৭১ সালে পাশে তো ছিলই না বরঞ্চ কি ভাবে বাশ দেওয়া যায় তার যথাসাধ্য এমন কোন চেষ্টা নাই করা হয় নি, মাগার বিচ্ছুদের কি ঠেকাইবার পারছে?

shameem Hassan
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবার, ৯:১৭ পূর্বাহ্ন

মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে স্যালুট জানাই আত্বমর্যাদার জন্য। কোনদিক দিয়াযে মূল বাশটা ওরা দিয়া দিব সেটাই আমি দেখার অপেক্ষায়। ওদের মিশন অফিস বাংলাদেশ থেকে শিফট করতে চাইলে ! ভাবিয়া করিও কাজ ; করিয়া ভাবিও ভাবিনা ॥

Abdur Razzak
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবার, ৩:০৮ পূর্বাহ্ন

খুব শিগগিরই হয়তো আমরা দেখতে পাব মহান বাংলাদেশের মহামান্য সরকার আমেরিকার দুত কে বুড়ীগংগার পানিতে দুইটা চুবানি দিয়ে আনবে। কিমবা বুরিগংগা সেতুর উপর থেকে টুস করে ফেলে দিবে। ব্যাটা আসলে পর জানেনা যে এই উদ্ভট রাজা কি পরিমান ক্ষমতাবান।

Siddq
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবার, ২:৩০ পূর্বাহ্ন

আমারা উন্নয়নশিল দেশ হলে ও এখন ও আমাদের অর্থনিতী রেমিটেন্স এর উপর নির্বরশিল। তাই আমাদের সার্থের কথা ভেবে উনাদের একটু ছাড় দেওয়ার পক্ষে আমার ব্যাক্তিগত মত।।

Fastboy
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবার, ২:২৯ পূর্বাহ্ন

খুব শিগগিরই হয়তো আমরা দেখতে পাব মহান বাংলাদেশের মহামান্য সরকার আমেরিকার দুত কে বুড়ীগংগার পানিতে দুইটা চুবানি দিয়ে আনবে। কিমবা বুরিগংগা সেতুর উপর থেকে টুস করে ফেলে দিবে। ব্যাটা আসলে পর জানেনা যে এই উদ্ভট রাজা কি পরিমান ক্ষমতাবান।

Siddq
১৯ মে ২০২৩, শুক্রবার, ১:০৯ পূর্বাহ্ন

The result of whimsical diplomatic decisions will first be seen in Bangladesh. The US Mission can take good advantage of the Ambassador’s official vehicle without hoisting their national flag. The US Ambassador’s silence in the Padma House was significant. The silence indicates a storm or rest.

syed Bahar
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১০:১৯ অপরাহ্ন

US has already delivered its message. One more attack on US Embassy personnel, Bangladesh will be history.

Robin
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১০:০৫ অপরাহ্ন

When Cyclone hit everything will shattered.

Rafiqul Islam.
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৬ অপরাহ্ন

আমারা উন্নয়নশিল দেশ হলে ও এখন ও আমাদের অর্থনিতী রেমিটেন্স এর উপর নির্বরশিল। তাই আমাদের সার্থের কথা ভেবে উনাদের একটু ছাড় দেওয়ার পক্ষে আমার ব্যাক্তিগত মত।।

Jamal
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৯:৫৪ অপরাহ্ন

Having worked for the Americans, I should know. After the calm, comes the storm. If only these ignorant, haughty, semi literate bhalshuns knew what is coming to not only their way, but ours as well!

Tempest
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৯:৩১ অপরাহ্ন

এইতো বাবারা পথে এসো। এদেরকে উচিৎ কথা না বললে একেবারে চুলের ডগায় উঠে বসে। ঈদের দিন যারা সাদ্দাম হোসেনকে সরাসরি সম্প্রচার করে ফাসি দেয়, গাদ্দাফিকে খুচিয়ে খুছিয়ে হত্যা করে তারা আবার আমাদেত দেশের কোথায় কোন কুত্তা মিলন, খাটাশ বাবু মারা গেল তা নিয়ে কি মাতম, বাবারে। মনে হয় তার আপন খালাতো ভাই। আহা কি দরদ! আর আমাদের দেশের কিছু ধান্ধাবাজ বদমায়েশ জাতীয় মানুষ আছে তারা আবার এটাকে বাতাস দিতে থাকে। সত্যিকার অর্থে এই দেশে এদের কোন অবদান নাই।

Tulip
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৮:২৪ অপরাহ্ন

US Ambassador does need identification. There is one and only one second to none.

Harunur Rashid
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৮:২২ অপরাহ্ন

মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে স্যালুট জানাই আত্বমর্যাদার জন্য।

সাইফুল ইসলাম ফিরোজ
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১:৪৪ অপরাহ্ন

কোনদিক দিয়াযে মূল বাশটা ওরা দিয়া দিব সেটাই আমি দেখার অপেক্ষায়।

Anwar pasha
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১২:০৩ অপরাহ্ন

এমন ও হতে পারে , সবাই পাশের দেশে - ওদের মিশন অফিস বাংলাদেশ থেকে শিফট করতে চাইলে ! ভাবিয়া করিও কাজ ; করিয়া ভাবিও ভাবিনা ॥

Amran Hossain
১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১১:১৯ পূর্বাহ্ন

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2023
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status