কলকাতা কথকতা
সেপ্টেম্বর থেকে কলকাতা-আগরতলা ৬ ঘণ্টায়, সৌজন্যে ঢাকা এবং পদ্মাসেতু
বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
(৪ মাস আগে) ১৮ মে ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১২:৩১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:৩৩ অপরাহ্ন

আগামী সেপ্টেম্বর থেকে রেলপথে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা থেকে কলকাতা পৌঁছানোর ৩১ ঘণ্টার দুঃসহ জ্বালা থেকে মুক্তি পাবেন যাত্রীরা। সেপ্টেম্বরেই চালু হয়ে যাবে আগরতলা-আখাউড়া রেলপথ। এর ফলে দুঘণ্টায় আগরতলা থেকে পৌঁছানো যাবে ঢাকায়। তারপর চার ঘণ্টায় শিয়ালদহ। ত্রিপুরার মানুষ এবং কলকাতার মানুষ এই সুযোগ পাবেন বাংলাদেশের সৌজন্যে এবং নবনির্মিত পদ্মা সেতুর কল্যাণে। পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা-কলকাতা যাত্রা অনেক সুগম হবে। চার ঘণ্টায় কলকাতা-ঢাকা চলাচল করবে ট্রেন। আগরতলা-আখাউড়া রেল লাইন বসানোর কাজ প্রায় সম্পন্ন। সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী সূচনা করবেন এই যাত্রার। ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার আগে আগরতলা-আখাউড়া রুটে ট্রেন চলতো।
পাঠকের মতামত
The Current Un-elected autocratic Govt. is trying to Please India to stay in Power but could not get the Water sharing in Farakka or Teesta . We helped India to devide Pakistan in 1971 and that's the Only war they won against any country with our Sacrifice ( 3 million lives ) - now we still keep giving them but not getting anything in return .
খুবই বিস্ময়ের ব্যাপার যে ফারাক্কা ইস্যুটাই গায়েব হয়ে গেল। মনে হচ্ছে যে ওটা পাকিস্তানের বানানো ইস্যু। সব দিয়ে দাও। হাজার হলেও বাংলাদেশ দাতা মোহন্তের দেশ।
ইনডিয়া দাবি করে আবার সেটা আদায় করে, বাংলীরা কান্না করে,মুক্তি যুদ্ধের দোহাই দেয়,সব জাগাতেই রাজাকার খুঁজে। আরে!ইনডিয়ার মতো এতো বড় বন্ধু আছে কি? আদা,রসুন,পিয়াজ,মরিচ,চাউল কতোকি খাওয়ায়। তাইনা? এখন লজ্জা লাগে! হেই বেডা যে কইছিল চিনি খাওয়াবে চারআনা! হাহাহা!!গুরুত্বপূর্ণ কোন চাওয়া তো আদায় করতে পারেনি কেবলমাত্র দেওয়ার পশরাটা ভালো করে দেখেনিন।আরে রাজদণ্ড হাতে রাখব বলে কতা।
১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীন হওয়ার আগে আগরতলা-আখাউড়া রুটে ট্রেন চলতো। দোহাই বাংলাদেশ আর ঘুমিয়ে থেকো না। দেশ বিক্রির ষোলকলা পূর্ণ হতে চলছে, সম্পূর্ণ মাগনা? এত বোবা কালা আন্ধা দেশ পৃথিবীতে কি আর একটি আছে? ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে। শিশুরা জেগে উঠো। মিঠে বুলি দিয়ে, চেতনার গান শুনিয়ে দানব আপনাদের আত্মা অন্তর সব বিক্রি করে দিয়েছে। দেশ কি ৪৭এর আগে ফিরে যাচ্ছে এ রাতের ভোটের কল্যাণে? রাতের ভোটের ব্যবস্থাও ওপার থেকে হয়, হয়েছে বড় সময় থেকে। এবার বুঝতে পারছেন পদ্মাসেতুর আসল মর্তবা? আপনাদের জন্য থাকবে শুধু সেলফি তোলা আর টুপ করে ঐ পদ্মাতে জাতির মেধাবীদেরে ফেলে দেয়া। আর বাকী নষ্টরা হাডুডু খেলবে বাকী বোকা জনতার সাথে। আর হাদাগুলো তা দেখে তালিয়া বাজাবে। কি মজা কি মজা! তাইনা?
আমাদের ঋণের টাকার পদ্মা সেতু দিয়ে - ভারত পেয়েছে কলকাতা থেকে আগরতলা আর বাংলাদেশীদের কে খেতে হবে কাচকলা। জাগো বাংলাদেশ সময় থাকিতে জেগে উঠো
What is the benefit we Bangladeshi people will get in return?Will we get 70 to 80% benefit share for the sacrifice we Bangladeshi people doing from the benefit? Will Bangladesh get Water from all International RIVERS passing VIA India to Bangladesh???? If not then will India will share there infrastructure with other country without any benefits??? This is the reason why we Bangladeshi people dislike India. Because you people are greedy and don't respect your neighbors and do any win-Win agreement.
মন্তব্য করুন
কলকাতা কথকতা থেকে আরও পড়ুন
কলকাতা কথকতা সর্বাধিক পঠিত
সৌরভের আশ্চর্য রূপান্তর/ ছিলেন ক্রিকেটার, হয়ে গেলেন শিল্পপতি
দিল্লি হাইকোর্টের চাঞ্চল্যকর রায়/ বিয়ের পর যৌন সম্পর্কে লিপ্ত না হওয়াটা নিষ্ঠুরতার শামিল

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]