অনলাইন
কুয়েটে হামলা: বহিষ্কার যুবদল নেতা
অনলাইন ডেস্ক
(৩ সপ্তাহ আগে) ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, বুধবার, ১১:৫৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:২৫ অপরাহ্ন

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে সময় ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান নেয়া এক যুবদল নেতাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত মাহবুবুর রহমান খুলনার দৌলতপুর থানা যুবদলের সহ-সভাপতি।
মঙ্গলবার রাতে কেন্দ্রীয় যুবদলের দপ্তর সম্পাদক নুরুল ইসলাম সোহেল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থি কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে দৌলতপুর থানা যুবদলের সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমানকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত নেতৃবৃন্দের কোন অপকর্মের দায়-দায়িত্ব দল নিবেনা।
এতে যুবদলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের তার সাথে সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। যুবদল সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়ন ইতিমধ্যে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছেন।
পাঠকের মতামত
বিচারের মুখোমুখি করা হোক
ঠক বাছতেই গাঁ উজাড়!!!
কামতো ঘটাইয়া ফালাইসে এখন দায়ভার এড়াইলে কেমনে কি
এজন্যই কিছু মানুষ বলে নৌকা আর ধানের শীষ দুই সাপের একই বিষ!
কয়দিনের জন্য বহিস্কার করা হয়েছে তাতো বললোনা। বিএনপি আওমীলীগে বহিস্কার হচ্ছে একটা নাটক। কয়েকদিন ঠিকই আবার আগেরপদে আসবে
প্রসাশনের উচিত জরিতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যাবস্হা নেওয়া সে যেই দলের ই হোক, বিএনপি বহিস্কার করে তাদের দায় এড়াইছে, এবার পুলিশের পালা।
বিএনপির প্রতি মানুষের আস্থা হারিয়ে যাচ্ছে। তারা ভারতের দালালিতে মনোযোগ দিয়েছে। সামনের সময়ে ভারতে কাউকে বাংলাদেশের খমতায় আর বসাতে পারবে না। খমতায় কে বসবে তা বাংলাদেশের মানুষ ঠিক করবে। আমিলিগের যে দশা হয়েছে, অচিরেই বিএনপিরও সে দশা হবে।
এজন্যই কিছু মানুষ বলে নৌকা আর ধানের শীষ দুই সাপের একই বিষ!
জামাত শিবিরের বট বাহিনী দেখি fbএর গন্ডি ছাডিয়ে নিউজ পেপারেও এসে গেছে
বহিষ্কার মানে বিএনপি তার দায় স্বীকার করে নিল। সংস্কার কোন সহজ কাজ নয়
দল বহিষ্কার করে তার দায়িত্ব পালন করেছে,এবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উচিত তাকে বিচারের আওতায় আনা
লীগ আর দলের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।। আপনারা ক্ষমতায় আসলে কি করবেন?? করতে পারেন?? আমরা ভুজি।। আপনারা লীগের উল্টো পীঠ বি এন পি।। মনে রাখবেন এই সব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য লীগকে নিষিদ্ধ করা হইছে।।
বিএনপি বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের দল বিএনপির ভিতরে বা বাহির থেকে কোনো দুষ্কৃতকারীরা কোনো ঘটনা ঘটাতে না পারে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে এবং কঠোর বেবস্থা নিতে হবে
একই ছবি! পার্থক্য শুধু লীগের জায়গায় দল লিখতে হবে।
বহিষ্কার, এটা কোন সমাধান নয়। বহিষ্কার করলেই দায় মুক্ত হওয়া যায়না। বিচারের মুখোমুখি করা উচিৎ।
Shame.
ক্ষমতা না পেতেই ছাত্রদল যা শুরু করছে, ক্ষমতা পেলে কি হবে তা বুঝতে বাকি নেই, অনেক দিনের খুধার্ত বিএনপি দেশটাকে গিলে খাবে।
কেউ অন্যায় করলে তাকে বহিষ্কার করলেই সে সুধ্র যায় না।এর জন্য দরকার উচিৎ বিচার,উপযুক্ত শাস্তি না পেলে কেউ সোজা হয় না।
বহিষ্কার করলেন আর শেষ হয়ে গেল? এত বেকুব মনে করেন ছাত্র ছাত্র-জনতাকে?
দ্রুত গ্রেফতার করুন । বিশ্ববিদ্যালয়ে সে ঢুকলো কিভাবে? ১৭ বছরে যে রাজনীতির দীক্ষা নিতে পারে নাই,তার কোন পদ পদবীর দরকার নাই। তাকে দিয়ে দলের কোন লাভ হবে না।
যুবদল মানে যুবলীগ, এ দুটি মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ।
তাকে আইনের আওতায় এনে বিচার করা হউক।
এভাবেই দোষারোপের রাজনীতি পরিত্যাগ করে , সুস্থ ধারায় ফিরে আসুন। এই বুঝটা আগে বুঝলে অযথাই শিবিরকে দোষারোপ করার দরকার হতোনা।
শুধু বহিষ্কার করলে হবে না তাদেরকে বিচার আওতা আনতে হবে, এবং বিচার করতে হবে, তা না হলে গণতন্ত্র হারিয়ে যাবে, ঠিক ১৭ বছর যেমন বাকশাল ছিল সেই পথে হাঁটতে শুরু করবে, তাই আবারও বলি মহিষকারী শেষ নয় তাদেরকে আইনে আওতায় নিয়ে আসে বিচার করতে হবে এটি আমাদের দাবি
ক্ষমতা না পেতেই যা করছে ক্ষমতা পেলে কি হবে তা বুঝতে মহাবিশ্ব সম্পর্কে জানার প্রয়োজন হবেনা।
আমার মনে হয় যুবদল এক সময় জনগন থেকে হারিয়ে যাবে
Good, police should arrest him.