অনলাইন
গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের পাশে থাকতে চায় ভারত
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা
(২ সপ্তাহ আগে) ২৫ জানুয়ারি ২০২৫, শনিবার, ১:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:০৫ অপরাহ্ন

বাংলাদেশের প্রতি বন্ধুত্বের সম্পর্কের বার্তা দিয়ে ভারত জানিয়েছে, গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের পাশে থাকতে চায় তারা। শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ের বলেন, আমরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে এমনভাবে গড়ে তুলতে চাই যাতে দুই দেশের জনগণের ভালো হয়।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা। অন্য দেশের সঙ্গে ঢাকার সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করে তা বদলায় না।
সাম্প্রতিক সময়ে ভারতের সীমান্তে কাঁটাতার দেয়া নিয়ে যে সমস্যা দেখা দিয়েছে, তা নিয়ে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, আমরা চাই, সীমান্তে বেড়াসংক্রান্ত বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে স্বাক্ষরিত সমঝোতাগুলো আমাদের সঙ্গে ইতিবাচকভাবে বাস্তবায়ন হোক। অপরাধমুক্ত সীমান্ত গড়তে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা অনুযায়ী সীমান্তে বেড়া নির্মাণের কাজ চলছে বলে তিনি জানান।
অন্য এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, 'আমাদের দেশের চারপাশে এবং আমাদের অঞ্চলে কী কী হচ্ছে, সেদিকে আমাদের নজর রয়েছে। সেইসঙ্গে ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার উপরে প্রভাব ফেলবে, এমন কোনও কর্মকাণ্ডের উপরেও নজর রেখে চলি আমরা। নিজেদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার উপযুক্ত পদক্ষেপ নিয়ে থাকে।
পাঠকের মতামত
তুমি ভারত আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে পাশে না থাকলেই আমরা ভাল থাকব তাই তুমি ভারত ভাল প্রতিবেশি কিভাবে হয় সেই শিক্ষা অর্জন করে ভাল প্রতিবেশি হাও এটি আশা করব।
ভারতের মত বন্ধু থাকলে শত্রুর দরকার নাই। Just leave us alone.
এখন গণতন্রের কথা বলছেন কেন? বিগত ১৬ বছর কোথায় ছিলো গণতন্ত্রের কথা।
পৃথিবীতে এর চেয়ে বড় মিথ্যা কথা আর হতে পারে না।
আমাদের পাশে তোমাদের মত ভন্ডদের না থাকাই ভাল । মুনাফিকের বাচ্চা কাভি নেহি আচ্ছা।
এরা মিথ্যা বাদী মুনাফিক
বরাবরের মতই এই ইন্ডিয়া মুখে এক, আর বাস্তবে আরেক। ইহাকে বিশ্বাস করা যায় না।
' বাংলাদেশের প্রতি বন্ধুত্বের সম্পর্কের বার্তা দিয়ে ভারত জানিয়েছে, গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের পাশে থাকতে চায় তারা। " - ভূতের মুখে রাম নাম ।
ভারতীয় প্রেসক্রাইব গনতন্ত্র বাংলাদেশের জনগন প্রত্যাখান করেছে,অতএব সমঝে চলো।
ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের পর ১৯৪৭ এর পর বাংলাদেশের ব্যাবহারের জন্য একটা পরিবারের উপর নির্ভরশিল শেখ মজিব ও শেখ হাসিনা পরিবার একটা দল আওয়ামী লীগ পরবর্তী তে একটা দল বিএনপি আর সেটা সুবিধা নেওয়ার জন্য। ভারত বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষের সাথে কোন কুটনৈতিক সম্পর্ক করতে চায় না। আর সকল রাজনৈতিক দলগুলোর গনতান্ত্রিক কুটনৈতিক সম্পর্ক বয়কট করে ভারত। কারন ভারত কর্টর উগ্রবাদী মুসলিম ইসলাম বিদ্বেষী একটা রাষ্ট্র।