প্রথম পাতা
এবার ভ্যাটের চাপে জনগণ
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১১ জানুয়ারি ২০২৫, শনিবারউচ্চ মূল্যস্ফীতির কঠিন চাপে দেশের মানুষের যখন চিড়েচ্যাপ্টা অবস্থা, ঠিক তখনই সাধারণ ভোক্তাদের ওপর বাড়তি ভ্যাট আর শুল্ক করের বোঝা বসালো সরকার। ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের তীব্র বিরোধিতার মধ্যেই শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট বা মূসক) এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। ফলে এসব পণ্য ও সেবার খরচ বাড়বে। এতে চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতির সময়ে নিম্ন আয় ও প্রান্তিক আয়ের মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার খরচ আরও বেড়ে যাবে।
বর্তমানে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয় ও প্রান্তিক আয়ের মানুষজন সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন। নতুন করে শুল্ক-কর আরোপের ফলে এই শ্রেণির মানুষের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। আইএমএফের বাড়তি ঋণ পেতে শর্ত হিসেবে শুল্ক-কর বাড়ানোর মতো অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে হলো।
ফল, জুস, বেভারেজ, তামাকপণ্য, রেস্তরাঁ, মোবাইলের টকটাইম, ইন্টারনেটসহ ৯০টিরও বেশি পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। আবার পোশাকের দামও বাড়তে পারে। এ ছাড়া মূল্যবৃদ্ধির তালিকায় আরও যুক্ত হবে মিষ্টি, ওষুধ, এলপি গ্যাস, ফলের রস, ড্রিংক, বিস্কুট, চশমার ফ্রেম, সিগারেটসহ নানা পণ্য।
বৃহস্পতিবার রাতে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে এসব বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছে। অধ্যাদেশ জারির প্রেক্ষাপটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ভ্যাট বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে। ফলে এই অধ্যাদেশের পরিবর্তনগুলো সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হয়ে গেছে। এনবিআরের নির্দেশনা অনুযায়ী, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক গন্তব্যের বিমান ভাড়া অনেকটা বাড়ানো হয়েছে।
সূত্র জানায়, রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের ঘাটতির মুখে পড়েছে সরকার। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে আদায়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪২ হাজার কোটি টাকা পিছিয়ে। ঘাটতি মেটাতেই চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মাঝপথে এসে শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়ালো সরকার। এতে সাধারণ মানুষের খরচ আরও বেড়ে যাবে। যদিও সরকারের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ও এনবিআর দাবি করেছে, এতে ভোক্তার বাড়তি মূল্য গুনতে হবে না। ভ্যাট ও শুল্ক-কর বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়ে অর্থ উপদেষ্টা সম্প্রতি দাবি করেন, এ পদক্ষেপে নিত্যপণ্যের বাজারে প্রভাব পড়বে না। এনবিআরও সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে দাবি করেছে, মূল্যস্ফীতিতে প্রভাব পড়বে না।
সূত্রমতে, আওয়ামী লীগ সরকার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পাস করে গেলেও অভ্যুত্থানে এক মাস পরই তাদের পতন ঘটায় বাজেট বাস্তবায়নের দায়িত্ব পড়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর। ঘোষিত বাজেটে গোটা অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হয় ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। প্রথম পাঁচ মাস অর্থাৎ জুলাই-নভেম্বর সময়ে আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকা। বিপরীতে আদায় হয়েছে ১ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকা। ফলে পাঁচ মাসেই ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৪২ হাজার কোটি টাকা। এই ঘাটতি পূরণে অর্থবছরের মাঝপথে এসে বিভিন্ন পণ্য ও সেবায় ভ্যাট শুল্ক ও আয়কর বাড়ালো অন্তর্বর্তী সরকার।
বৃহস্পতিবার রাতে এ-সংক্রান্ত দু’টি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। অধ্যাদেশ দু’টি হলো মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং দ্য এক্সাইজ অ্যান্ড সল্ট (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫। এই দু’টি অধ্যাদেশ জারির পর এনবিআরের ভ্যাট বিভাগ এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে।
এর আগে গত ১লা জানুয়ারি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ভ্যাট, সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির এনবিআরের প্রস্তাব পাস করা হয়। আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত সাপেক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ও রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর তা অধ্যাদেশ আকারে জারি করা হয়েছে। জাতীয় সংসদ না থাকায় অধ্যাদেশের মাধ্যমে শুল্ক-কর বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এদিকে শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট ও শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্তে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই)। বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে ঢাকা চেম্বার জানিয়েছে, এতে মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সংকুচিত হবে। ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে দীর্ঘমেয়াদি করসুবিধার পাশাপাশি নীতি ধারাবাহিকতার প্রতিশ্রুতি রক্ষার মাধ্যমে স্থিতিশীল ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বজায় রাখা আবশ্যক বলে মনে করে ডিসিসিআই।
মিষ্টি ও রেস্তরাঁয় খাবারে খরচ বাড়ছে: রেস্তরাঁয় খাবার খাওয়ার খরচ বাড়ছে। কারণ সব ধরনের রেস্তরাঁর বিলের ওপর ভ্যাট এক লাফে ১০ শতাংশ বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এতদিন রেস্তরাঁয় বিলের ওপর ভ্যাট দিতে হতো ৫ শতাংশ। এখন তা হবে ১৫ শতাংশ। ফলে ১ হাজার টাকা খাবারের বিলে আগে যেখানে ৫০ টাকা ভ্যাট দিতে হতো, এখন সেখানে দিতে হবে ১৫০ টাকা; খরচ বাড়বে ১০০ টাকা। এ ছাড়া মিষ্টির দোকানের ভ্যাটও সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। ফলে মিষ্টির দামও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে বৃহস্পতিবার ভ্যাট বাড়ানোর উদ্যোগ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশ রেস্তরাঁ মালিক সমিতি। সংগঠনটি বলেছে, ভ্যাট হার আগের মতো ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা না হলে রেস্তরাঁ ব্যবসায়ীরা প্রথমে মানববন্ধন করবেন। এরপরও কাজ না হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য রেস্তরাঁ বন্ধ করে দেয়া হবে।
পোশাকে খরচ বাড়বে: পোশাক কিনতে গেলেও খরচ বাড়বে। কেন না, ব্র্যান্ডের দোকান ও বিপণিবিতানের তৈরি পোশাকের আউটলেটের বিলের ওপর ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে। এতদিন পোশাক কেনার বিলের ওপর ভ্যাট দিতে হতো সাড়ে ৭ শতাংশ। এখন তা হবে ১৫ শতাংশ। ফলে ১ হাজার টাকা বিলে আগে ৭৫ টাকা ভ্যাট লাগলেও এখন থেকে লাগবে ১৫০ টাকা; খরচ বাড়বে ৭৫ টাকা।
ফল-বিস্কুটের দাম বাড়ছে: এনবিআরের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, তালিকায় থাকা অর্ধশতাধিক পণ্যের ওপর সম্পূরক শুল্ক ১০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। শুল্ক-কর বৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে আমদানি করা বাদাম, আম, কমলালেবু, আঙুর, আপেল ও নাশপাতি, ফলের রস, যেকোনো ধরনের তাজা ফল, রং, ডিটারজেন্ট। পাশাপাশি স্থানীয় উৎস বা দেশের মধ্যে উৎপাদিত তামাকযুক্ত সিগারেট, রং, মদের বিল, পটেটো ফ্ল্যাকস, প্লাস্টিক ও মেটাল চশমার ফ্রেম, রিডিং গ্লাস, সানগ্লাস, বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার ও তাতে ব্যবহৃত তেল, বৈদ্যুতিক খুঁটি, সিআর কয়েল, জিআই তারে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া এলপি গ্যাসের ওপর ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। অন্যদিকে এলপি গ্যাসের স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে বিদ্যমান ২ শতাংশ ভ্যাট প্রত্যাহার করা হয়েছে। ওষুধের ক্ষেত্রে স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট হার ২ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়িয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। পাশাপাশি যেকোনো ধরনের স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছে।
এদিকে বিস্কুট, জুস, ড্রিংক, ফলের রস, ইলেকট্রোলাইট ড্রিংক, কেক (৩০০ টাকার বেশি দামের), আচার, টমেটো সস ও কেচাপ ইত্যাদি শিশুরা বেশি পছন্দ করে। এসব পণ্যভেদে ১৫ থেকে ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক এবং ১৫ শতাংশ ভ্যাট বসানো হয়েছে।
টিস্যু ও সিগারেটের দাম বাড়বে: ফেসিয়াল টিস্যু, পকেট টিস্যু, ন্যাপকিন টিস্যু, টয়লেট টিস্যু, কিচেন টিস্যুসহ বিভিন্ন ধরনের টিস্যুর ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে নতুন অধ্যাদেশে। আগে এই হার ছিল সাড়ে ৭ শতাংশ। অন্যদিকে মূল্যস্তর পরিবর্তন ও সম্পূরক শুল্ক বাড়ানোর ফলে সব ধরনের সিগারেটের দাম বাড়বে। বিভিন্ন মূল্যস্তরের সিগারেটে সম্পূরক শুল্ক সাড়ে ৬৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬৭ শতাংশ করা হয়েছে।
টার্নওভার করের আওতা বাড়বে: বর্তমানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ৫০ লাখ টাকা থেকে ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত বার্ষিক লেনদেন হলে টার্নওভার কর দিতে হতো। এখন বার্ষিক লেনদেন ৩০ লাখ থেকে ৫০ লাখ টাকা হলেই টার্নওভার বা লেনদেন কর দিতে হবে।
আকাশপথে ভ্রমণেও খরচ বাড়বে: অভ্যন্তরীণ পথে বিমানযাত্রায় আবগারি শুল্ক ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ৭০০ টাকা করা হয়েছে। সার্কভুক্ত দেশ ভ্রমণে আবগারি শুল্ক ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা এবং সার্কভুক্ত দেশের বাইরে (এশিয়ার মধ্যে) ২ হাজার থেকে বাড়িয়ে আড়াই হাজার টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া ইউরোপ ও আমেরিকা ভ্রমণে আবগারি শুল্ক ৩ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা করেছে এনবিআর। এর ফলে আকাশপথে ভ্রমণে খরচও বাড়বে। বিমান টিকিটের দামের সঙ্গে যাত্রীদের কাছ থেকে এই শুল্ক আদায় করা হয়।
মোবাইল ও ইন্টারনেটে খরচ বাড়বে: এতদিন মুঠোফোনের সিম বা রিম কার্ড ব্যবহারের ওপর ২০ শতাংশ হারে সম্পূরক শুল্ক আরোপ হতো। এটি বাড়িয়ে এখন ২৩ শতাংশ করা হয়েছে। এর ফলে মুঠোফোনে কথা বলা এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচও বাড়বে।
বর্তমান মূল্যস্ফীতি: সরকারি হিসাবে গত ডিসেম্বরে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০.৮৯ শতাংশ। খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২.৯২ শতাংশ। আগের মাস নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ১১.৩৮ শতাংশ; খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১৩.৮০ শতাংশ।
এনবিআরের এক কর্মকর্তা বলেন, ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ চুক্তির শর্ত হিসেবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাড়তি ১২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায় করতে বলেছে। সে কারণে এভাবে হঠাৎ করের বোঝা বাড়ালো সরকার।
কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, অর্থবছরের মাঝামাঝি এভাবে ট্যাক্স বাড়ানো নজিরবিহীন। সরকার দাবি করছে অত্যাবশ্যক পণ্যের ওপর বাড়ানো হয়নি। কিন্তু সিগারেট বাদ দিলে বাকি সবগুলোই মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে যুক্ত। এতে করে জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে এবং তা মূল্যস্ফীতিকে উস্কে দেবে। এটা অযৌক্তিক।
ঔষধের দামও নাকি অনেক বাড়বে শুনছি। ঔষধের দাম আরো অনেক বেশি বাড়িয়ে বিষের দাম একেবারে কমিয়ে দেবার প্রস্তাব করছি। কারণ যাদের জীবন রক্ষাকারী ঔষধ খাবার টাকা নেই, তারা যেন অন্তত বিষ কিনে খেয়ে মারা যেতে পারে।
দেশ থেকে হাসিনা উৎখাত হওয়ার পরে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেওয়ার পরে ভেবেছিলাম নিত্যপ্রয়জনীয় জিনিস এর দাম না কমলেও বাড়বে না,পরের কথা শুনলাম বেতন বাড়বে ৯% কিন্তুু তা পাওয়ার পরে দেখি বেতন বাড়লো ৭% তাহলে ১২৫০০ টাকায় কতো বাড়লো এর মধ্যেই বাড়ি ভাড়া বাড়লো ২০০, এখানে আর একটা কথা না বললেই না তা হলো আমি যে বাসায় থাকি আমার কারেন্ট বিল আমার গ্যাস এমনকি পানির জন্যও দিতে হয় অতিরিক্ত ১০০টাকা তাহলে বাড়িওয়ালার বাড়তি ভাড়া যৌক্তি কি, তারপর আবার নিত্যপ্রয়োজনিয় জিনিসের উপরে অতিরিক্ত চাপ,তাহলে আমাদের পরিবারের সখ আল্লাদ কোথায়
@ Faisal Ahmmer ... ভাই আপনি যথার্থ বলেছেন।
Government should reduce the expenditure in the name of so called development projects. All development projects should be cancelled, a minimum maitainance cost can be allocated for completed so called development. We have experienced enough development. Humbly requesting to stop this abnormal decision during this dangerous time. Government could do something for reducing price; but they are taking action to increase. People are getting helpless.
ইতোমধ্যে পাচারকৃত প্রায় ২৪০ বিলিয়ন ডলার থেকে ৫০% আনতে পারলেও বাংলাদেশের সকল ঋণ সম্পূর্ণ শোধ করে আরো কিছু রিজার্ভ থাকে! জনগণের উপর কর চাপানোর কোন প্রয়োজনই নেই। নতুন কোন ঋণ নেয়ারও প্রয়োজন নেই। কেবল সদিচ্ছার প্রয়োজন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কবুল করুন।